জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা জানবো আলকুশি বীজ খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি বীজ পাউডার খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি বীজ চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম
আলকুশি বীজের গুড়া খাওয়ার নিয়ম,
আলকুশি বীজ দেখতে কেমন
আলকুশি বীজের দাম
আলকুশি বীজ খাওয়ার অপকারিতা
পাশাপাশি আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন।
আলকুশি পাউডার কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com
আলকুশি একটি গুল্ম বা জংলী জাতীয় উদ্ভিদ । মহা মূল্যবান এক ঔষধি । দেখতে প্রায় শিমের মত । একটি ফলের মধ্যে বীজ থাকে ৪ থেকে ৬টি। ফল গুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লোম বা হুল দ্বারা আবৃত থাকে যা সহজেই আলাদা হয়ে ঝরে যায়।
এই লোম গুল শরীরে বা ত্বকে লাগলে প্রচণ্ড চুলকানি সৃষ্টি করে। সেই জন্য এই গাছ কে বানর খুব অপছন্দ করে এবং ভয় পায়। কোনো এলাকায় এই গাছ থাকলে বানর সে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
জানা যায়, যখন আলকুশি ফল পুষ্ট হতে শুরু করে তখন এর হুল বাতাসেও ছড়িয়ে পড়ে। আর তাই চুলকানির ভয়ে ওই এলাকা ছেড়ে দেয় বানরের দল।বানর ভয় পেলেও মানুষের জন্য অনেক উপকারী এই গাছ।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আলকুশি বীজ এর অসাধারণ উপকারিতা গুলো আমরা আজকে তুলে ধরার চেষ্টা করব ।
এছারাও অনেক উপকারিতা আলকুশিতে রয়েছে
খাওয়ার নিয়মঃ
প্রতি রাতে একবার ১ চা চামুচ পরিমাণ আলকুশি বীজ পাউডার হাফ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে । প্রয়োজন বোধে মধু বা মিছরি মিশিয়ে নিতে পারেন ।
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়াঃ নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় নি।
আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আলকুশি পাউডার কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com
আলকুশি আমাদের বোন পাহাড়ে এখনও মোটামুটি সহজলভ্য ।একসময় আমাদের লোকালয়ের ঝোপ-জঙ্গলে অঢেল ছিল। এখন নেই বললেই চলে। আলকুশি ঔষধি গাছ হিসেবে প্রাচীন থেকেই সবচেয়ে বেশি আদৃত।আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
রাজনি ঘণ্টাতেও অংশগ্রহণের বিষয়ে কার্যকর ব্যবহারের কথা উল্লেখ করেছেন । কালিপদ বিশ্বাস ভারতীয় বনৌষধি গ্রন্থের গাছের অসংখ্য কার্যকর ব্যবহারের কথা উল্লেখ করেছেন ।গাছের স্বাদুরস বায়ুর ক্ষয় নাশক রক্ত দোষ ব্রন নাশক। এর ফলে একসময় কফির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হতো। আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মধ্য আমেরিকায় আলুকুশীর বিচি আগুনে ভেজে চূর্ণ করা হয় কফির বিকল্প হিসেবে। একারণে ব্রাজিল সব অন্যান্য দেশের প্রচলিত নাম হচ্ছে নেস ক্যাফে। গুয়েতেমালায় কেচি সম্প্রদায়ের মানুষ এখনো খাদ্যশস্য হিসেবে এটি আবাদ করে এবং সবজি হিসেবে রান্না করে খায়।
আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ লিংগ পিচ্ছিল করার KY লুব্রিকেন্ট জেল ক্রয় করার জন্য – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মেল এক্সট্রা ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ জিনসিন পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান সান্ডার তেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আলকুশি বীজ চূর্ণ 1% অশ্বগন্ধা মূল জন্য একটা চামচ একত্রে একগ্লাস পানিতে সারারাত ভিজিয়ে সকালে শুধু পানি পান করলে সকল ধরনের যৌন সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়। আলকুশি পাউডার খাওয়ার নিয়ম
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.
আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ
বিচূর্ণ মধুসহ কলেরা বা ওই ধরনের মারাত্মক পেট খারাপে ঘনঘন খাওয়ানো হয় এবং রোগের উপশম হয় এছাড়া হঠাৎ হাত পা ঝিনঝিন করা কাঁপতে থাকা অসাড় হয়ে যাওয়া এবং
শেষে একেবারে নরম হয়ে পড়ায় ক্ষেত্রে এটি অনেক কার্যকর সকাল সন্ধ্যা দিনে দুবার খাওয়ালে মাসখানেকের ভিতর রোগীর অনেক উন্নতি হয়।
দুরারোগ্য এবং পায় অসাধ্য অ্যালঝাইমার পারকিনসন্স রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি। প্রসঙ্গত একটা কথা বলা প্রয়োজন। মানুষ বানর উপরের এই আগ্রাসী হাত থেকে বাঁচাতে প্রকৃতি এই মহামূল্যবান কাজটি কে দিয়েছে সুরক্ষা কবচ অসাধারণ এক হাতিয়ার তীব্র চুলকানি সৃষ্টি করা খুবই কষ্টসাধ্য।
এই ভেজাল সর্বোচ্চ যুগে আলকুসির বীর্যমূল বলে বাজারে বিক্রি হয় তার অধিকাংশই পায় সমগোত্রীয় সবজি তরু কলার বীজ মূল। মূল এর পার্থক্য সাদা চোখে ধরা না পড়লে ও বীজের
পার্থক্য সহজেই পাওয়া যায় তোর গলার পিজা কারে দু তিন গুণ বড় হয় এবং এর কোন গায়ে কোন রঞ্জক নেই শুধুমাত্র কারীর রয়েছে তার গুণের কথা জানা নেই সুতরাং ব্যবহার করা উচিত।
আলকুশি আমাদের দেশের গ্রাম বা শহরে এটি কম বেশি সবারই পরিচিত একটি উদ্ভিদ। আলকুশি বীজের উপকারিতা অনেক গুণ বেশি। তবে এই আলকুশীকে গ্রামে বিচুটি বলেও ডাকা হয়ে থাকে। এই আলকুশি বাড়ির আশেপাশে বা জংগল দেখা যায়।
এছাড়াও গ্রামেও এখন এ গাছ দেখতে পাওয়া যায় । বিশেষ করে এই ফল যদি গায়ে লেগে যায় তাহলে চুলকানি ও সেখানে ফুলে যায় । আলকুশি গাছের লতা,পাতা ও ছোট লোমে আবৃত থাকে। এই আলকুশি পাতা দেখতে ট্রাইফোলিয়েট বা তিনপাতা বিশিষ্ট।আলকুশি বীজের ছবি
এই আলকুশি ফল বড় বা শটি প্রকৃতির কিছুটা বাকা ধূসরবর্ণের হয়। আলকুশি তে একটি ফলে ৫-৬ টি চেপ্টা পীতবর্ণের বীজ থাকে। তবে এই গাছের ফুল ও ফল প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়।
আলকুশি ফল অনেকটা শিমের মত ৪ থেকে ৬টা বীজ থাকে। আলকুশি বিভিন্ন ধরণের ওষধি গুণাগুণ রয়েছে । সুতরাং এখন দেখে নেওয়া যাক এই আলকুশির উপকারিতা গুলো কি।
তারপর এই বীজ শিলে পিষে তাকে ঘিয়ে ভেজে চিনি মিশিয়ে হালুয়ার মতো করে রাখতে হবে। তারপর এটি নিয়মিতখেলে এই রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
শারীরিক শক্তি বাড়ায় আলকুশি
আলকুশি একটি ওষধি গাছ। এর রয়েছে অনেক গুণ। এ গাছ ব্যবহার করে নানাবিধ অসুখ থেকে আরোগ্য লাভ করার সুয়োগ রয়েছে।
দেখে নিন কি কি উপকার করে আলকুশি:
আলকুশির বৈজ্ঞানিক নাম: মুকুনা পুরিয়েন্স। ইংরেজিতে এর নাম Velvet bean, Cowitch, Cowhage, Kapikachu, Nescafe, Sea bean। এটি ফ্যাবাসি পরিবারের একটি উদ্ভিদ। বোটানিক্যাল নামের পুরিয়েন্স শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ভাষা থেকে, যার অর্থ চুলকানির অনুভূতি। ফলের খোসা ও পাতায় আছে- সেরাটোনিন, যার কারণে চুলকানির উদ্রেক হয়।
মধ্য আমেরিকায় আলকুশির বীচি আগুনে ভেজে চূর্ণ করা হয় কফির বিকল্প হিসেবে। এ কারণে ব্রাজিলসহ অন্যান্য দেশে এর প্রচলিত নাম হচ্ছে নেস ক্যাফে। গুয়েতেমালায় কেচি সম্প্রদায়ের মানুষ এখনও খাদ্যশস্য হিসেবে এটি আবাদ করে, সবজি হিসেবে রান্না হয়।
আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে