আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাদের সামনে যে প্রশ্নের উত্তরটি তুলে ধরব সেটি হচ্ছে কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয় এই প্রশ্নের উত্তর উত্তরটি দুই প্রকারের হতে পারে। যেমন আপনি যদি জানতে চান পেটের বাচ্চা নষ্ট না করতে তাহলে আপনাকে জানতে হবে কি কি খাবার খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয় এবং সে গুলোকে পরিত্যাগ করতে হবে।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার বডি বিল্ডো ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন
আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – ছোট করার ক্রিম
আরেকটি উপায় হল আপনি যদি বাচ্চাটিকে না রাখতে চান তাহলে আপনি পেটের বাচ্চা নষ্ট করতে চান তাহলে আপনাকে কি খাবার খেয়ে পেটের বাচ্চা নষ্ট করতে হবে এই দুটি উত্তর এই প্রশ্নটিই দ্বারা বোঝানো হয়ে থাকে।
যেহেতু আমি জানতে পারিনি আপনি কোন প্রশ্নটি করেছেন বা আপনার বাচ্চা কোন উদ্দেশ্যে নষ্ট করা সম্পর্কে জানতে চান তাই আমরা আমাদের আর্টিকেলটিতে দুটি উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম এই উপায়ে দুটি আপনি বিস্তারিত এবং খুবই গুরুত্বের সাথে জেনে নিন।
আরো পড়নঃ মেয়েদের ছামা – ভোদা- গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম
আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার
আর্টিকেলটির এই অংশে আমরা জেনে নিব কিভাবে আপনি যদি আপনার গর্ববোধ সন্তানটিকে ভালো রাখতে চান চান না কোনো কারণে সন্তানটি নষ্ট হয়ে যাক তাহলে আপনাকে যে বিষয়গুলো খুব গুরুত্বের সাথে মেনে চলতে হবে সেগুলো আমরা তুলে ধরেছি এবং আর্টিকেলটির শেষ অংশে থাকছে বাচ্চা নষ্ট করতে চাইলে আপনি কোন ঔষধ বাকি পদ্ধতি প্রয়োগ করতে হবে সে সম্পর্কে তথ্য।
জেনে নিন গর্ভপাত এড়াতে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলবেন কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়ঃ-
১) বার্লি- বার্লির অনেক ভাল গুণ থাকলেও গর্ভাবস্থার প্রথম অবস্থায় বার্লি খেলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে।
২) কাঁচা পেঁপে- প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস অবশ্যই কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ, রান্নায় পেঁপে বা পেঁপের চাটনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। পরের দিকেও পেঁপে খেলে গর্ভপাত না হলেও রক্তপাত হতে পারে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চা দুধ খাওয়ানোর ব্রা মাত্র ২০০- ৩৫০ টাকা
আরো পড়ুনঃ লিঙ্গ মোটা বড় ও বীর্য ঘন করার ঔষধ মাত্র ৮০০ টাকা
৩) অপাস্তুরিত দুধ- স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে না খেলে সব থেকে বেশি ব্যাকটেরিয়া দুধ থেকেই ছড়ায়। সব সময়ই দুধ ভাল করে ফুটিয়ে খাওয়া উচিত্। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় অপাস্তুরিত দুধ গর্ভপাত পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে।
৪) কাঁকড়া, চিংড়ি- গর্ভাবস্থায় কাঁকড়া, চিংড়ি অথবা খোলসওয়ালা সি ফুড খাওয়া একেবারে ছেড়ে দিন। এই ধরনের খাবার থেকে অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে।
৫)কাঁচা ডিম-অনেকে ডিম কাঁচা খান। যদি আপনার এই অভ্যাস থাকে তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা ত্যাগ করুন। হাফ বয়েল বা ডিমের পোচ খেলেও বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। ডিম সেদ্ধ বা ভাজি করে খান।
৬) প্রসেসড মিট- প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া কখনই ভাল না। ক্যানসারও ডেকে আনতে পারে এই খাবার। গর্ভাবস্থায় তাই একেবারেই এড়িয়ে চলু
আরো পড়ুনঃ পৃথিবীর সবচাইতে বড় দেশ কোনটি
আরো পরুনঃ মেয়েদের যোনি/ ভোদা/ গোপনাঙ্গ টাইট করার ক্রিম
৭)আধোয়া সবজি– শরীর সুস্থ রাখতে সবুজ শাক-সবজি খাওয়া যেমন জরুরি, তেমনই আধোয়া শাক-সবজি থেকে হতে পারে মিসক্যারেজ। বিশেষ করে যে ধরনের সবজি কাঁচা খাওয়া হয় যেমন টম্যাটো, শশা, পেঁয়াজ, গাজর, কাঁচালঙ্কা, লেবু সেগুলো খাওয়ার আগে অবশ্যই ভাল করে ধুয়ে নেবেন। না ধুলে সবজি শরীরে বিষাক্ত জীবাণু ছড়ায় যা গর্ভস্থ সন্তানের ক্ষতি করে।
৮) আনারস- গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে আনারস। প্রথম তিন মাসে আনারস, আনারসের চাটনি খেলে গর্ভপাত হওয়ার ঝুঁকি বহু গুণ বেড়ে যায়। গর্ভবতীদের মধ্যে আনারস খেয়ে ডায়েরিয়া বা অ্যালার্জি হওয়ার উদাহরণও দেখা যায় প্রচুর।
আপনি যদি চান আপনার পেটের বাচ্চা আপনি নষ্ট করে ফেলবেন তাহলে আপনাকে আগে বাচ্চাটি কত দিন বয়সে টি জানতে হবে কারণ বাচ্চা নষ্ট করার জন্য প্রথমে যে ওষুধ রয়েছে এটি সাধারণত ৯ সপ্তাহ পর্যন্ত বাচ্চা নষ্ট করতে কার্যকর।
আরো পড়ুনঃ15 দিনে উচ্চতা বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৭০০ টাকায়
আরোপড়ুনঃ15 দিনে নিজের ওজন বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৬০০ টাকায়
আরোপড়ুন:15 দিনে নিজের ওজন কমানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৯০০ টাকায়
ঔষধ সেবন করার নিয়ম অনুসারে সেবন প্রক্রিয়া এবং ঔষাধি কোথা থেকে কিনতে পাবেন এ সম্পর্কিত নানান তথ্য আপনি যদি জানতে চান তাহলে এই ঔষধটি কিন্তু এক্ষুনি ক্লিক করুন যে লিঙ্ক দেওয়া রয়েছে এখানে কি আপনি বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন।
সাধারণত অনাকাঙ্ক্ষিত বাচ্চা অনেকেই নষ্ট করতে চান যদিও বিষয়টি খুবই গর্বিত একটি কাজ তাই এটি না করায় সবচাইতে ভালো তবে আপনি যদি এটি করতে চান তাহলে নিম্নোক্ত বিষয়টি আপনি ফলো করতে পারেন।