জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো জিংক 20 ট্যাবলেট এর উপকারিতা, জিংক 20 ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, জিংক 20 ট্যাবলেট এর দাম, জিংক 20 ট্যাবলেট এর ডোজ, জিংক 20 ট্যাবলেট এর কাজ,জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা জিংক 20 ট্যাবলেট এর অপকারিতা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।
আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com
জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট,জিংকের ঘাটতি এ রোধে ব্যবহার করা হয়। ডায়েট বা অপুষ্টিহীনতার ফলে জিংকের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। জিংকের অভাব দেখা দিলে ডায়রিয়া, প্রোটিন লস ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট একটি প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদানজিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
শরীরের এনজাইম সিস্টেমে জড়িত। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের জন্য জিংক প্রয়োজন। যৌন পরিপক্কতা এবং প্রজনন, অন্ধকার দৃষ্টি অভিযোজন, ঘ্রাণ এবং হজম, ইনসুলিন স্টোরেজ এবং বিভিন্ন হোস্ট ইমিউন প্রতিরক্ষার জন্য জিংক জরুরী।জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
জিংকের ঘাটতি অনাক্রম্য প্রতিরোধের ক্রিয়া, বিলম্বিত ক্ষত নিরাময়, স্বাদ এবং গন্ধের অনুভূতি হ্রাস, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাহীনতা, গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি, এলোপেসিয়া, মানসিক আলস্যতা, ত্বকের পরিবর্তন ইত্যাদি করে।
আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার টাইটান জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
জিঙ্ক ২০ এর উপকারিতা: জিঙ্ক স্বল্পতা ডায়রিয়া লিভার সিরোসিস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস ঠান্ডা লাগা ঘ্রাণশক্তি হ্রাস যৌনশক্তি হ্রাস চুল পড়া রিউমাইটেড আর্থাইটিস প্রভৃতি রোগে এটি উপকারে আসে। অপকরিতা: এটির অপকারিতা নেই। সুসহনীয় এটি। কারো কারো বমি, মাথাব্যথা হতে পারে। তবে তা বিরল।
বহু বছর ধরে জিংক একটি অতি প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। খাদ্য গ্রহণের রুচী বজায় রাখা, প্রজনন স্বাস্থ্য, ত্বক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি কাজ ছাড়াও দু’শরও বেশি এনজাইমের কাজে কো-ফ্যাকটর হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এবারে আসুন দেখি জিংক কিভাবে শোষিত হয়ঃ এটা শোষিত হয় ক্ষুদ্রান্তে।
“Journal of Nutrition” অনুযায়ী সাইট্রিক এসিড zinc-binding ligand হিসেবে কাজ করে জিংক এর শোষন বাড়িয়ে দেয়। এবারে চলুন দেখি এর কাজ কিঃ
বহু বছর ধরে জিংক একটি অতি প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। খাদ্য গ্রহণের রুচী বজায় রাখা, প্রজনন স্বাস্থ্য, ত্বক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি কাজ ছাড়াও দু’শরও বেশি এনজাইমের কাজে কো-ফ্যাকটর হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এবারে আসুন দেখি জিংক কিভাবে শোষিত হয়ঃ এটা শোষিত হয় ক্ষুদ্রান্তে।
আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড ১ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ২.৭৫ (৬০ এর প্যাক: ৳ ১৬৫)
টেট্রাসাইক্লাইন (Tetracycline) এবং জিংক একসাথে গ্রহণের ফলে টেট্রাসাইক্লাইন এবং জিংক উভয়ের শোষণ এর হার কমে যেতে পারে। একইভাবে জিংক এবং কুইনোলোন ড্রাগ একসাথে নিলে উভয়ের শোষণ এর হার কমে যেতে পারে। পেনিসিলামাইন এবং জিংক একযোগে গ্রহণের ফলে জিংকের শোষণ কমে যেতে পারে।
সতর্কতা
জিংকের উৎস/ জিংক সমৃদ্ধ খাবার
জিংক সাপ্লিমেন্ট
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
সংরক্ষণ
৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে শীতল ও শুকনো জায়গায় সংরক্ষণ করুন, আলো এবং আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
**স্বাস্থ্যঝুকি এড়াতে সেবনের আগে এবং সেবন বন্ধ করার পূর্বে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
জিঙ্গা ২০ খাওয়ার নিয়ম
অন্যান্য নির্দেশনায় :
ডায়রিয়া চিকিৎসায়, বিশেষ করে ২ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে স্কয়ার জিংক (জিঙ্গা ২০ ইউএসপি) যুদপৎভাবে ওর্যাল রিহাইড্রেশন সল্টস (ORS) এর সাথে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া স্কয়ার জিংক (জিঙ্গা ২০ ইউএসপি) জিংকের ঘাটতিজনিত অন্যান্য সমস্যা যেমন-ক্ষুধামন্দা, তীব্র বৃদ্ধি হ্রাস, বিকৃত হাড় তৈরী,
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলে মেয়ে উভয়ে পড়তে পারবে এমন জাইংগা কিনতে – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ আকর্ষণীয় ৩ পিস জর্জেট হিজাব কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ওমেন এক্স পাওয়ার ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্সে রাজি করানোর ট্যাবলেট
আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
দুর্বল ইমিউনােলােজিক্যাল সাড়া, পুনঃসংঘটনশীল শসানালী সংক্রমণ, এ্যাকরােডার্মাটাইটিস এ্যান্টেরােপ্যাথিকা, প্যারাকেরাটেটিক ত্বকের ক্ষত, অপূর্ণ এবং বিলম্বিত ক্ষতের আরােগ্য, রক্ত স্বল্পতা, রাতকানা, মানসিক অশান্তি-এ নির্দেশিত।
প্রায় মহামারী আকারের এই সমস্যাটি সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষ একেবারেই সচেতনতা নন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization) এর তথ্য মতে, পুরো বিশ্বের প্রায় ৩১ শতাংস জনসংখ্যা জিংকের ঘাটতিতে ভুক্তভোগী। শুধু তাই নয়। এই সমস্যাটিকে শীর্ষ শারীরিক সমস্যার মাঝে পাঁচ নাম্বারে রাখা হয়েছে। কারণ শরীরে জিংকের ঘাটতির ফলে দেখা দিতে পারে গুরুত্বর বেশ কিছু রোগের প্রকোপ।
একদম শিশু থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ, প্রতিটি মানুষের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক তথা জিংক সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। জিংককে বলা হয়ে থাকে শরীরের জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। মানব শরীরের প্রতিটি কোষ, টিস্যু, হাড় ও তরলে জিংকের উপস্থিতি পাওয়া যায়। নিশ্চয় বোঝা আচ্ছে কেন জিংক শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ও তার ঘাটতি দেখা দিলে শরীর কতটা বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে পারে
খুবই দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ জিংকের ঘাটতি ও তার ভয়াবহতা সম্পর্কে কিছুই জানে না। শরীরে জিংকের ঘাটতি পূরণের জন্য কিছু লক্ষণের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে যে, শরীরে জিংকের ঘাটতি রয়েছে কিনা! এখানে প্রাথমিক তিনটি লক্ষণ তুলে ধরা হলো, যা প্রকাশ করে শরীরে জিংকের ঘাটতির সমস্যা।
নিউরোলোজিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়
মগজের কার্যকারিতা ও বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে জিংক খুবই জরুরি একটি উপাদান। মগজের কোষে জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে মগজের কার্যক্ষমতা স্লথ হয়ে যায়। শরীরে জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে প্রথমেই তার প্রভাব দেখা দেয় নিউরোলজিক্যাল ক্ষেত্রে। শিশুদের ক্ষেত্রে মনোযোগে সমস্যা দেখা দেয়। বয়স্কদের মাঝেই অমনোযোগিতার প্রভাব দেখা দেয়। তবে এমনটা হলে জিংক ট্যাবলেট খাওয়া যাবে না। তার পরিবর্তে জিংক সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে বেশি করে।
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যাওয়া
শরীরে সঠিক মাত্রায় জিংকের উপস্থিতি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কার্যকর রাখে। প্রয়োজন অনুযায়ী শরীরে জিংকের মাত্রা ঠিক থাকলে টি-সেল উৎপাদন সঠিক মাত্রায় থাকে। হরমোন রিসেপ্টরের জন্যেও জিংকের প্রয়োজন হয়। এই সকল কিছু সম্মিলিত ভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বজায় রাখে।
আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.
আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ
আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা
জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে অকারণেই কিছুদিন পরপর ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, প্রতি বছর পুরো বিশ্বে প্রায় ২ মিলিয়ন শিশু ক্রমাগত ডায়রিয়ার সমস্যায় আক্রান্ত হয়। ধারণা করা হচ্ছে যে, তাদের বেশিরভাগ জিংকের ঘাটতি জনিত সমস্যা ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে। এছাড়াও পাকস্থলিস্থ সমস্যার কারণে মলের আরো কিছু সমস্যা, অ্যালার্জির সমস্যা, থাইরয়েডের সমস্যাও দেখা দিয়ে থাকে।
উপরের সমস্যাগুলো কোনটা যদি আপনার অথবা আপনার বাসার শিশুর সাথে মিলে যায় তবে বুঝতে হবে শরীরে জিংকের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এই ঘাটতি প্রকট আকার ধারণ করলে সমস্যা আরো গুরুত্বর আকার ধারণ করে। শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
তবে সবসময়ই বলা হয়ে থাকে জিংকের ঘাটতি পূরণে সামপ্লিমেন্ট হিসেবে কোন ওষুধ নয়, প্রাকৃতিক খাদ্য খেতে হবে বেশি করে। যে সকল খাবারে জিংকের উপস্থিতি বেশি, সেই খাদ্য উপাদানগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। মিষ্টি কুমড়ার বিচি, কাজুবাদাম, মটরশুটি, মাশরুম, মুরগির মাংস, দই, কচু শাক প্রভৃতিতে পাওয়া যাবে প্রচুর পরিমাণে জিংক। চেষ্টা করতে হবে এই খাবারগুলো নিয়মিত খাওয়ার।
আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে