টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত

টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত

টিটেনাস কি

এটি এমন একটি রোগ যা ক্লসট্রিডিয়াম টিটেনি এর এক্সোটক্সিন এর মাধ্যমে হয় এবং এর ফলে প্রচন্ড ব্যাথার সাথে আমাদের ঐচ্ছিক মাংশপেশীর সংকোচন হয়। ই জীবাণু সাধারণ তাপে নষ্ট হয় না, ১২০ডিগ্রী সেলসিয়াস ও প্রচন্ড চাপে নষ্ট হয়। তাই কোন বস্তু পানিতে সিদ্ধ করলেও এই জীবাণু মরে না! পানির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয় ১০০ডিগ্রী সেলসিয়াস।

টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন

টিটেনাস রোগে কী কী হয়

ই রোগের জীবাণুর নাম ক্লস্ট্রিডিয়া টিটানি। এর স্বাভাবিক বাসস্থান মল দ্বারা দূষিত মাটি, নোংরা পাথর, রাস্তা ইত্যাদি। সাধারণত মলের মধ্যেই এই জীবাণুর অবস্থান। এই রোগ শরীরে ঢুকলে চার থেকে পনেরো দিনের মধ্যেই রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেতে থাকে। এতে গোটা শরীরের মাংসপেশির খিঁচুনি আরম্ভ হয় এবং এতটাই শক্তিশালী এই খিঁচুনি যে শরীরের হাড়গোড় ভেঙে যায় – শেষ পর্যন্ত বুকের পেশি এতটাই সঙ্কোচিত হয়ে যায় যে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। রোগটি বড়োই ভয়ংকর। তাই আমরা কেটে গেলেই সঙ্গে সঙ্গে ইনজেকশন নিতে ছুটি।

টিটেনাস ইনজেকশনের মাধ্যমে আমাদের শরীরে অক্ষম জীবাণুদের ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। তাদের দেখে শরীর অ্যান্টিবডি তৈরি করে। আসলে আমাদের শরীরে ঢুকে প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি করে। যার আগে ভ্যাকসিন নেওয়াই নেই, কাটার পরে একটা ইনজেকশন তার কিন্তু প্রায় কোনো কাজ‌ই করে না।

টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

প্রথম ইনজেকশনের খুব বেশি হলে ছয় সপ্তাহের মাথায় আর একটা এবং ছয় মাসের মাথায় তিন নম্বর ইনজেকশন নিলে দশ বছর পর্যন্ত প্রতিরোধক্ষমতা বজায় থাকে। এবং অবশ্যই কাটা ছেঁড়ার আগেই ইনজেকশনগুলো নিয়ে রাখতে হবে। অর্থাৎ কাটার আগেই সাবধান হবেন। সুতরাং প্রতি দশ বছরে একটা করে বুস্টার ডোজ ইনজেকশন নিতেই হবে।

যদি আগের সব ডোজ ঠিকমতো না নেওয়া থাকে অথবা ক্ষতটা মাটি বা রাস্তার বা পায়খানার মলে দূষিত হয়ে থাকে তা হলে টিটেনাস ইনজেকশনের ডোজ আরম্ভ করতে হবে এবং যে হেতু এই ওষুধ শরীরের ভেতর প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে তুলতে বেশ কিছু দিন সময় নেয় তাই বাইরে থেকে তৈরি করা ইমিউনোগ্লোবিউলিন বা রেডিমেড প্রতিরোধ অন্য একটা ইনজেকশনের মাধ‍্যমে ঢুকিয়ে দিতে হবে।

টিটেনাস জীবাণু শরীরে ঢুকলে সাধারণত দশ দিনের মাথায় রোগের লক্ষণ প্রকাশ করতে শুরু করে। এই রোগে প্রথমে চোয়ালের নড়াচড়া বন্ধ হয়ে যায়। তার পর মুখের মাংসপেশির সঙ্কোচন হয়ে বীভৎস একটি হাসির মতো মুখের আকৃতি হয়ে ওঠে। এই হাসির পোশাকি নাম রাইশাস সার্ডোনিকাস। তার পরে মৃত‍্যুদূতের মতো হাজির হয় সমস্ত মাংসপেশির খিঁচুনি – রোগীর হাড়গোড় সব মাংসপেশির সঙ্কোচনে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়।

টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত

প্রিয় পাঠক আমাদের টিটেনাস ইনজেকশন দাম কত এ সম্পরকে আমদের দারনা নাই। তবে বর্তমান দাম জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিকটস্থ দোকানে যেতে হবে।

তবে আমাদের আর্টিকেলগুলো থেকে আপনি একটি মোটামুটি আইডিয়া নিতে পারেন আর আমাদের আর্টিকেলগুলো সাধারণত আপনাদেরকে আইডিয়া বা পরামর্শ দেওয়ার জন্য তৈরি করা হয়ে থাকে।

আমাদের আর্টিকেল গুলোতে নিয়মিত অনেক তথ্য দেয়া থাকে আমাদের আর্টিকেল গুলোতে নিয়মিত অনেক তথ্য আমরা প্রকাশ করে থাকি তথ্যগুলো সম্পর্কে যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাস অবশ্যম্ভাবী কে লিখে জানাতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *