নতুন চটি গল্প উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
হৃৎপিণ্ড
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh
হৃৎপিণ্ডের শারীরস্থান.jpg
মানব হৃৎপিণ্ড
বিস্তারিত
তন্ত্র সংবহন তন্ত্র
ধমনী মহাধমনী,[ক], ডান এবং বাম পালমোনারি ধমনি,[খ] ডান করোনারি ধমনি, বাম প্রধান করোনারি ধমন[গ]
শিরা ঊর্ধ্ব মহাশিরা, নিম্ন মহাশিরা,[ঘ] ডান এবং বাম পালমোনার শিরা,[ঙ] বৃহৎ হৃৎ শিরা, মধ্য হৃৎ শিরা, ক্ষুদ্র হৃৎ শিরা, সম্মুখ হৃৎ শিরাসূহ[চ]
স্নায়ু এক্সিলারেন্স স্নায়ু, ভেগাস স্নায়ু
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
শনাক্তকারী
লাতিন কর (cor)
গ্রিক কার্ডিয়া (καρδία)
মে-এসএইচ D006321
আরো পড়ুনঃ যৌনসমস্যার সমাধানে ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
টিএ৯৮ A12.1.00.001
টিএ২ 3932
শারীরস্থান পরিভাষা
[উইকিউপাত্তে সম্পাদনাযোগ্য]
হৃৎপিণ্ড অধিকাংশ প্রাণীতে একটি পেশীবহুল অঙ্গ, যা পৌনঃপুনিক ছন্দময় সংকোচনের মাধ্যমে সংবহনতন্ত্রের রক্তনালির মধ্য দিয়ে সারা দেহে রক্ত পাম্প করে।[১] এনিলিডা, মলাস্কা এবং আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীদের দেহেও অনুরূপ অঙ্গ বিদ্যমান।[২] পাম্পকৃত রক্ত দেহে অক্সিজেন ও পুষ্টি পদার্থ বহন করে নিয়ে যায়, আর ফুসফুসে বিভিন্ন বিপাকজাত বর্জ্য, যেমন- কার্বন ডাই অক্সাইড বহন করে নিয়ে আসে।[৩] মানুষের দেহে, হৃৎপিণ্ডের আকার প্রায় একটি বদ্ধ মুষ্টির সমান এবং এটি বুকের মধ্য প্রকোষ্ঠতে ফুসফুস দুটির মাঝখানে অবস্থিত।
আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়
পরিচ্ছেদসমূহ
১ শব্দের ব্যুৎপত্তি
২ গর্ভস্থ বিকাশ
৩ গঠন
৩.১ মানব হৃৎপিণ্ড
৩.২ মাছের হৃৎপিণ্ড
৩.৩ দ্বিপ্রবাহী হৃৎপিণ্ড
৩.৪ সম্পূর্ণ বিভাজিত হৃৎপিণ্ড
৪ কার্যপদ্ধতি
৫ প্রাথমিক চিকিৎসা
৬ অ্যাজটেক হৃৎপিণ্ড উৎপাটন
৭ আরও দেখুন
৮ টিকা
৯ তথ্যসূত্র
১০ বহিঃসংযোগ
শব্দের ব্যুৎপত্তি
ইংরেজি Cardiac শব্দটি এসেছে মধ্য ফরাসি cardiaque, লাতিন cardiacus থেকে, প্রাচীন গ্রিক καρδιακός (kardiakós, “relating to the heart”) থেকে, καρδία (kardía, “heart”) থেকে।
বাংলা হৃৎপিণ্ড শব্দটির উৎস সংস্কৃত হৃৎ (√হৃ + ক্বিপ্) এবং পিণ্ড থেকে।
গর্ভস্থ বিকাশ
মূল নিবন্ধ: হৃৎপিণ্ডের বিকাশ
গর্ভধারণের ২১ দিন পরে, মানব হৃৎপিণ্ড প্রতি মিনিটে ৭০ থেকে ৮০ বার স্পন্দিত হওয়া শুরু করে এবং প্রথম মাসে স্পন্ধন রৈখিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
ভ্রুণাবস্থার প্রথম ২১ দিন কার্যকর হৃৎপিণ্ড না থাকলেও কিভাবে রক্ত পরিবাহিত হয় তা অজানা, যদিও কেউ কেউ প্রস্তাব করেন যে, হৃৎপিণ্ড প্রকৃত পক্ষে হাইড্রলিক র্যামের মত কোন পাম্প নয়- বরং চারপাশের ক্রমবর্ধমান সক্রিয়তার ফলে সৃষ্ট একটি অঙ্গ। [৫]
মানব ভ্রুণীয় (embryonic) হৃৎপিণ্ড স্পন্দন শুরু করে– গর্ভধারণের প্রায় ২১ দিন পরে, আথবা সর্বশেষ স্বাভাবিক ঋতুস্রাবের (menestrual period) পাঁচ সপ্তাহ পরে (LMP), যা সাধারণত গর্ভধারণের সময় কাল নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়। মানব হৃৎপিণ্ড মায়ের হৃৎ-স্পন্দন হারের কাছাকাছি হারে প্রথমে স্পন্দিত হতে থাকে, যা প্রায় ৭৫-৮০ স্পন্দন/মিনিট (BPM)।
ভ্রুনীয় স্পন্দন হার (EHR) প্রথম মাসে রৈখিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে, যা ৭ম সপ্তাহের শুরুতে (অর্থাৎ LMP-র পরে ৯ম সপ্তাহের শুরুতে) ১৬৫-১৮৫ BMP-তে পৌছায়। এই বৃদ্ধির হার প্রতি দিন প্রায় ৩.৩ BMP বা প্রতি তিন দিনে ১০ BMP, যা প্রথম মাসে ১০০ BMP পর্যন্ত বাড়ে।[৬]
LMP-র পরে ৯.২ সপ্তাহ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাবার পর, এই হার কমতে শুরু করে যা ১৫ সপ্তাহে প্রায় ১৫২ BMP (+/-২৫ BMP) -তে নেমে আসে। ১৫ সপ্তাহ পরে এই ক্রমহ্রাসের হর কমতে থাকে এবং গর্ভকাল শেষে গড়ে ১৪৫ BMP (+/-২৫BMP)-তে দাঁড়ায়। ভ্রুণ ২৫ মিমি দৈর্ঘ্যে পৌছানোর আগে বা ৯.২ LMP সপ্তাহে ক্রমহ্রাস সূত্রকে প্রকাশ করা হয় এভাবে- বয়স (দিন হিসেবে)= ভ্রুণীয় স্পন্দন হার(০.৩)+৬। (Age in days=HER(0.3)+6)
জন্মের আগে নারী ও গর্ভের সন্তানের হৃৎস্পন্দন হারে কোন পার্থক্য থাকে না।[৭]
গঠন
প্রাণিকূলের শাখা ভেদে হৃৎপিণ্ডের গঠনপ্রণালিতে পার্থক্য দেখা যায় ।
মানব হৃৎপিণ্ড
ব্যবচ্ছেদকৃত হৃৎপিণ্ডের সম্মুখবর্তী চিত্র।
মানব হৃৎপিণ্ড
মানবদেহে হৃৎপিণ্ড বক্ষগহ্বরের (Thorax) মাঝ বরাবর অবস্থিত যার একটি বড় অংশ কিছুটা বাম দিকে স্ফীত (যদিও কখনও কখনও তা ডান পাশেও হতে পারে, ডেক্সটোকার্ডিয়া দেখুন) এবং এটি ঠিক বুক্কাস্থির(Sternum) নিচে থাকে। [৮]। হৃৎপিণ্ড সাধারণত বাম দিকে অনুভূত হয় কারণ বাম নিলয় (left ventricle) অন্যান্য প্রকোষ্ঠ হতে শক্তিশালী (এটি সারাদেহে রক্ত পাম্প করে পাঠায়)। বাম ফুসফুস ডান হতে আকারে ছোট কারণ হৃৎপিণ্ড বাম হেমিথোরাক্সের বেশি জায়গা জুড়ে থাকে।
হৃৎপিণ্ড হৃদাবরণ
(pericardium) দ্বারা আবৃত থাকে এবং ফুসফুস একে পরিবেষ্টন করে থাকে। হৃদাবরণ দুটি অংশ নিয়ে গঠিত:
১। ফাইব্রাস হৃদাবরণ, ঘন যোজক কলা (dense connective tissue) দ্বারা তৈরী: এবং
২। সেরাস হৃদাবরণ, যা একটি দ্বি-স্তর বিশিষ্ট আবরণ এবং এর ভেতরে সেরাস রস থাকার কারণে হৃদ সংকোচনের সময় সৃষ্ট ঘর্ষণ কমায়।
হৃদ গহ্বরকে মেডিয়েসটিনাম বলে যা বক্ষ গহ্ববরের একটি অংশ।
মানব হৃৎপিণ্ড ৪টি মূল প্রকোষ্ঠে বিভক্ত, ডান অলিন্দ ও ডান নিলয় এবং বাম অলিন্দ ও বাম নিলয় । অলিন্দদ্বয় আন্তঅলিন্দ পর্দা এবং নিলয়দ্বয় আন্তনিলয় পর্দা দ্বারা পৃথক থাকলেও ডান অলিন্দ ও ডান নিলয়ের মাঝে ত্রিপত্রক কপাটিকা (Tricuspid Vulbe) এবং বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়ের মাঝে দ্বীপত্র কপাটিকার (Dicuspid Vulbe) মাধ্যমে একমুখী সংযোগ বিদ্যমান ।
হৃৎপিণ্ডের সর্ববামের নিম্নগামী ভোঁতা অংশকে পেক্স বলে। হৃৎস্পন্দন শোনার জন্য একটি স্টেথোস্কোপ সরাসরি হৃৎপিণ্ডের অ্য্যাপেক্সের উপর স্থাপন করা হয়। এটি বাম মধ্য-ক্ল্যাভিকুলার রেখায় পঞ্চম ইন্টারকস্টাল স্থানের পেছনে অবস্থিত। স্বাভাবিক পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির হৃৎপিণ্ডের ওজন ২৫০-৩৫০ গ্রাম (৯-১২ আউন্স)।
কিন্তু একটি অসুস্থ হৃৎপিণ্ড অঙ্গ বিবৃদ্ধি (organ hypertrophy) কারণে ১০০০ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। এটি চারটি প্রকষ্ঠ নিয়ে গঠিত: উপরে দুটি অলিন্দ (atrium) এবং নিচে দুটি নিলয় (ventricle)। নিম্নের বামের ছবিটি ৬৪ বছর বয়স্ক পুরুষ হতে সদ্য বিচ্ছিন্নকৃত একটি হৃৎপিণ্ডের। হৃৎপিণ্ড মানুষের জীবনে পাম্পযন্ত্রের ন্যায় কাজ করে। সাধারনত একজন পূর্নবয়স্ক মানুষের হৃৎপিণ্ডের দৈঘ্য ১২ সে.মি. এবং প্রস্থ ৯ সে.মি.
মাছের হৃৎপিণ্ড
প্রাগৈতিহাসিক মাছের হৃৎপিণ্ড ৪ প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট হলেও মেরুদন্ডী ও পাখিদের ৪ প্রকোষ্ঠী হৃৎপিণ্ডের মতো নয় কেননা প্রকোষ্ঠগুলো এক সারিতে সজ্জিত।
আধুনিক মাছের ৪ প্রকোষ্ঠী হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠগুলো এক সারিতে সজ্জিত নয়, বরং S (ইংরেজি বর্ণ S) এর মতো সজ্জিত।
দ্বিপ্রবাহী হৃৎপিণ্ড
উভচর এবং অধিকাংশ সরীসৃপের হৃৎপিণ্ড দ্বিপ্রবাহী সংবহনতন্ত্রবিশিষ্টহলেও হৃৎপিণ্ড পুরোপুরি দুই পাম্পে বিভক্ত নয়। এসব প্রাণিতে ফুসফুসের উপস্থিতির কারণে হৃৎপিণ্ডের দ্বিবিভাজন ত্বরান্বিত হয়।
উভচর প্রাণিদের হৃৎপিণ্ড দুইটি অলিন্দ আর একটি নিলয় নিয়ে গঠিত।
সরীসৃপদের হৃৎপিণ্ড দুইটি অলিন্দ আর একটি অসম্পূর্ণভাবে বিভক্ত নিলয় নিয়ে গঠিত।
সম্পূর্ণ বিভাজিত হৃৎপিণ্ড
পাখি এবং স্তন্যপায়ীদের হৃৎপিণ্ড সম্পূর্ণভাবে ৪ টি মূল প্রকোষ্ঠে বিভক্ত।
কার্যপদ্ধতি
হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালন
হৃৎপিণ্ডের ডান অংশের কাজ হল পুরো দেহ হতে ডান অলিন্দে অক্সিজেন-শূন্য রক্ত সংগ্রহ করা এবং ডান নিলয়ের মাধ্যমে তা পাম্প করে ফুসফুসে (পালমোনারী সংবহন) প্রেরণ করা, যাতে কার্বন ডাই-অক্সাইড রক্ত হতে নিষ্কাশিত এবং অক্সিজেন যুক্ত হতে পারে (বায়ু বিনিময়)।
এই বায়ু আদান-প্রদান অক্রিয় ব্যাপনের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। হৃৎপিণ্ডের বাম অংশ অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত ফুসফুস হতে বাম অলিন্দে গ্রহণ করে। বাম অলিন্দ হতে রক্ত বাম নিলয়ে স্থানান্তরিত হয় এবং সারা দেহে সঞ্চারিত হয়। দুই দিকেই, উপরের অলিন্দগুলো হতে নিচের নিলয়গুলোর দেয়াল পুরু ও শক্তিশালী।
আবার ডান নতুন চটি গল্প নিলয়ের দেয়াল হতে বাম নিলয়ের দেয়াল বেশি পুরু, কারণ সিস্টেমিক সংবহনে রক্ত সরবরাহ করতে আরও বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়।ডান অলিন্দ হতে রক্ত ট্রাইকাস্পিড কপাটিকার ভেতর দিয়ে ডান নিলয়ে প্রবেশ করে। এখান থেকে রক্ত ফুসফুসীয় সেমিলুনার কপাটিকার ভেতর দিয়ে বেরিয়ে ফুসফুসীয ধমনী দিয়ে ফুসফুসে পৌছে। নতুন চটি গল্প ফুসফুস হতে রক্ত ফুসফুসীয় শিরা দিয়ে বাম অলিন্দে যায়। সেখান থেকে রক্ত বাইকাস্পিড কপাটিকার ভেতর দিয়ে বাম নিলয়ে প্রবেশ করে।
বাম নিলয় এই রক্তকে এ্যাওটিক সেমিলুনার ভাল্বের ভেতর দিয়ে মহাধমনীতে পাম্প করে পাঠায়। মহাধমনী কয়েকটি শাখায় বিভক্ত হয় এবং এইসব প্রধান শাখা ধমনী দিয়ে রক্ত সারা দেহে সঞ্চালিত হয়। রক্ত ধমনী হতে তার চেয়ে সরু ছোট ধমনীতে (arterioles) প্রবেশ করে এবং শেষ পর্যায়ে আরও ক্ষুদ্র কৈশিকনালীর মাধ্যমে কোষে পৌছায়।
এরপরে অক্সিজেন-শূণ্য রক্ত ছোট শিরার (venules) ভেতর দিয়ে গিয়ে শিরায় পৌছায়। এইসব শিরা পরে সুপিরিয়র ও ইনফিরিয়র ভেনাকেভা তৈরি করে শেষ পর্যন্ত ডান অলিন্দে পৌছায় এবং আবার উপরিউক্ত পদ্ধতির পুনরাবৃত্তি ঘটতে থাকে।
নতুন চটি গল্প হৃৎপিণ্ড কার্যত একটি সিনশাইসিয়াম, অর্থাৎ হৃৎপেশীর একটি বুনানি যারা পরস্পর সাইটোপ্লাজমিয় সংযুক্তি দিয়ে সংযুক্ত। ফলে বৈদ্যুতিক সংকেত একটি কোষে পৌছালে তা দ্রুতগতিতে সকল কোষে পৌছে যায় একং পুরো হৃৎপিণ্ড তখন একসাথে সংকুচিত হয়।
প্রাথমিক চিকিৎসা
হৃৎপিণ্ড
নতুন চটি গল্প যদি কোন ব্যক্তির কার্ডিয়াক এ্যারেস্ট (হৃদ রোধ/হৃদ-স্পন্দন বন্ধ হওয়া) হয় তবে কার্ডিওপালমোনারী রিসাসিটেশন (CPR) শুরু করতে হবে। যদি একটি স্বয়ংক্রিয় এক্সটার্নাল ডিফিব্রিলেটর যন্ত্র পাওয়া যায় তবে এটি ব্যবহার করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিফিব্রিলেশনের কাজ করা যায়। সাধারণত পর্যাপ্ত সময় পাওয়া গেলে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে এসে একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের মাধ্যমে সাহায্য করা উচিত।
অ্যাজটেক হৃৎপিণ্ড উৎপাটন
নতুন চটি গল্প আ্যাজটেক সভ্যতায় মানব বলিতে, হৃৎপিণ্ড উৎসর্গীকৃত প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হত। পুরোহিত একটি পাথরের ছুরি দিয়ে বক্ষগহ্বর উন্মুক্ত করত এবং হৃৎপিণ্ড বের করে নিয়ে আসতো। যা পরে দেবতার উদ্দেশ্যে পাথরের বেদিতে রাখা হতো। সবচেয়ে বৃহৎ উৎসর্গের ঘটনা সংঘটিত হয় মনটাজুমার আমলে, যেখানে প্রায় ১২,০০০ এর উপরে শত্রু সৈন্যদের হৃৎপিণ্ড উৎপাটন করা হয়েছিল।