অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে সিজারের পর সহবাসের নিয়ম সম্পর্কে কথা বলব : প্রতিদিন সহবাস করলে কি হয় এ সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের.। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক প্রতিদিন সহবাস করলে কি হয় এ সম্পর্কে আলোচনা।
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com.
স্বামী স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে এবং সহবাসের নিময় মেনে অধিক সহবাস করলেও কোন ক্ষতি হয় না। স্বামী স্ত্রী যদি স্বাস্থ্যগত ভাবে দুর্বল হয় তাহলে সহবাস কমিয়ে করলে ভালো হয়। প্রতিদিন সহবাস না করে বরং প্রতিসপ্তাহে ৩-৪ দিন সহবাস করলে স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না।
স্বামি-স্ত্রী বিশেষ করে নব দম্পতিদের মন হচ্ছে পাখির মতো। তাঁরা সুযোগ পেলেই মিলিত হতে চায়। যার ফলে একই দিনে বেশ কয়েকবার তাদের মিলন ঘটে। পরে এটা আর থাকে না। কেননা অধিক সহবাসের ফলে সহবাসের মজা কমে যায়। স্বামী স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভালো থাকলে এবং সহবাসের নিময় মেনে অধিক সহবাস করলেও কোন ক্ষতি হয় না। স্বামী স্ত্রী যদি স্বাস্থ্যগত ভাবে দুর্বল হয় তাহলে সহবাস কমিয়ে করলে ভালো হয়।
প্রতিদিন সহবাস না করে বরং প্রতিসপ্তাহে ৩-৪ দিন সহবাস করলে স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না। আর সহবাসের পর কিছু খাদ্য গ্রহণ করলে ভালো হয়। তাতে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ হয়ে যাবে। তাতে সহবাসের স্থায়িত্ব অটুট থাকবে। সহবাসের ক্লান্তি ভাব দূর হবে। আর সহবাস করার ক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রীর সমান আগ্রহী হতে হবে।
স্বামীর সহবাস করার চাহিদা আছে কিন্তু স্ত্রীর কোন চাহিদা নেই। এরকম পরিস্থিতিতে স্বামীর উচিত স্ত্রীর মন-মানসিক অবস্থা বুঝে তাঁর কাছে সহবাসের প্রস্তাব করা। আমাদের সমাজে এটা সত্য যে বেশি
অতিরিক্ত সঙ্গমের ফলে যোনীদ্বার ক্ষত বিক্ষত ও জরায়ু দুর্বলহইয়া যায়।সুতরাং জরায়ুতে পুরুষের বীর্য স্হির থাকিতে পারে না।তাহার ফলে সন্তান উৎপাদনসুদূরপরাহত হইয়া উঠে।তাহা ছাড়া যোনীর শিরা গুলি ঢিলা হইয়া পড়ে।যার কারণে স্বামী স্ত্রী উভয়েই সুখঅনুভব করতে পারেনা।
বরং স্ত্রীর নিকট যন্ত্রনার কারনহয়ে দাঁড়ায়।এমন অবস্হায় স্ত্রীর কঠিন রোগহইয়া পড়ে।শরীর কল্কালসারহয়,চেহারা বিশ্রী হইয়া যায়।এবং অনিয়মিত হায়েজ ও পরিপাকশক্তি হ্রাস পায়।এই ভাবে স্ত্রীর জীবন বিপজ্জনকহইয়া উঠে।পুরুষের শারীরিক অবস্থারঅবনতি ঘটিলে সেই সঙ্গে মানসিকঅবস্থার ও অবনতি সংঘটিত হয়,
পড়ে উহা প্রকৃত অবস্থায় আনিতে বহুসমস্যার সৃষ্ট হয়।অত্যাধিক শুক্র ক্ষয়েরফলে পুরুষত্বহানির আশঙ্কা হইয়া থাকে।ক্রমে ক্রমে ধাতু দুর্বলতা ,শুক্রতারুল্য, জননেন্দ্রিয়ের শিথিলতা,মাংসেপেশরি অবসন্নতা, প্রমেহ, ঘূর্ণনইত্যাদি দুরারোগ্য ব্যাধি হতে পারে.
এটা সম্পুর্ন ভাবে নির্ভর করে যে দুজন সেক্স করবেন তাদের শারীরিক ক্ষমতা ও মানসিক চাহিদার উপর। এর কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই। সহবাস করার পরে শরীর দুর্বল লাগা, মাথা ঘোরা, হাত পা ঝিম ঝিম করা- এ সবই স্বাভাবিক। যা অন্য যে কোন কাজ করলে হয়।
১) সপ্তাহে দু`দিন যৌন মিলন পুরুষদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বহুলাংশে কমিয়ে দেয়।
২) যৌন মিলন ব্যাথা উপশমে অব্যর্থ। যৌন মিলনের সময় অর্গাসমের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন ক্ষরণের মাত্রা পাঁচ গুণ বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গেই শরীর এন্ডোরফিন সক্ষরণ করে যা ব্যাথা কমিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
৩) নিয়মিত যৌনমিলন শরীরে IgA অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে তোলে। যা রোগ প্রতিরোধে অপরিহার্য্য।
৪) সহবাস ক্লান্তি দূর করে। মানসিক শান্তি তৈরি করে।
৫) যৌনমিলনের পরবর্তী ঘুম আরাম ও শান্তির হয়। যা সার্বিক ভাবে শারীরিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে।
৬) প্রত্যেকবার যৌনমিলনের ফলে অন্তত পক্ষে ৮০ ক্যালরি করে ক্ষয় হয়। ফলে ওজন ঝরানোর জন্য মোক্ষম পদ্ধতি সহবাস।
৭) যৌনমিলন চলাকালীন ডিহাইড্রোএপিএন্ড্রোস্টেরন নামের একটি হরমোন ক্ষরিত হয়। এই হরমোন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন কোষ-কলাকে মেরামত করে। ফলে আয়ু বৃদ্ধি পায়।
৮) সহবাসের সময় হৃদস্পন্দনের হার বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ও কোষে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
৯) সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরনের ফলে যৌনমিলন তৃপ্তি দায়ক হয় এটা সবারই জানা। কিন্তু অনেকেরই জানা নেই টেস্টোটেরন একই সঙ্গে হাড় মজবুত করে, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে, হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সময় অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হার্টের সুস্থতা বজায় রাখে, এবং গন্ধ নিয়ন্ত্রণ করে।
১০) সপ্তাহে অন্তত তিনবার যৌন মিলন বাহ্যিক ভাবে আপনার বয়স দশ বছর কমিয়ে দিতে পারে। সহবাসের সময় শরীরে অক্সিটোসিন, এন্ডোরফিন জাতীয় মলিকিউলস ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। ক্ষতি গ্রস্থ ত্বক কোষ গুলিকে মেরামত করতে পারে এই মলিকিউলস গুলি। এছাড়া এই সময় যৌন মিলন চলাকালীন যে গ্রোথ হরমোন ক্ষরিত হয় তা চামড়ার কুঞ্চন প্রতিরোধ করে। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। ত্বক উজ্জ্বল করে।
আর্টিকেলটিতে আমরা প্রতিদিন সহবাস করলে কি হয়. প্রতিদিন সহবাস করলে শরীরে কী কী হয়. সম্পর্কিত তথ্যগুলো তুলে ধরেছি তথ্যগুলো সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে কিংবা কোন জিজ্ঞাসা থাকে সেটি কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে লিখে জানাতে পারেন।
আমরা সব সময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে সঠিক ধরনের প্রোডাক্ট সঠিক প্রশ্ন তুলে ধরার চেষ্টা করি . তাই আপনি কিন্তু খুব সহজে আমাদের আর্টিকেলগুলো কোথাকার প্রোডাক্ট গুলো এবং তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা গুলো লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সু জুতা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের হিল জুতা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন