সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ কী ট্যাবেলেট নিয়ে।যেমনঃ বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ কী ? কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয় ?কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায়?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম?১ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধ? ১৫ দিনের বাচ্চা নষ্ট করার উপায়?বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয়?৬ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার উপায়?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর দাম? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
বাচ্চা নষ্ট করার জন্য পরিচিত mm-kit ঔষধ এর মূল্য ৬০ টাকা করে। প্রতিটি বক্সে সর্বমোট পাঁচটি ট্যাবলেট থাকে যার মূল্য হচ্ছে 300 টাকা আপনার যদি বাচ্চা নষ্ট করা খুবই জরুরি হয় তাহলে পুরো ১ বক্স ঔষধ কিনে নেবেন।
বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার ওষুধ পাওয়া গেল এর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় পরিচিত একটি ঔষধ হচ্ছে এম এম কিট MM Kit তবে এই ঔষধটি খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে আপনি যদি নিয়মগুলো মেনে না চলে তাহলে প্রেগনেন্সি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে ।
এম এম কিট খাওয়া হয় বাচ্চা নষ্ট করার জন্য তবে এটি খেতে হবে প্রেগনেন্সি শুরু হওয়ার সর্বোচ্চ ৯ সপ্তাহের মধ্যে। বাচ্চা কনসিভ হওয়ার নয় সপ্তাহ পার হয়ে যাওয়ার পরে এম এম কিট খেলে এটির কার্যকারিতা থাকে না।

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আশাকরি এম এম কিট কত দিনের মধ্যে কাজ করে কত দিনের মধ্যে এটি খেতে হবে কতদিন পর খেলে এটি কাজ করবে না এ সম্পর্কে জানতে পারলেন আপনি অবশ্যই 90 দিনের অধিক হয়ে গেলে ঔষধ সেবনে কোন প্রকার কাজ বা উপকারিতা পাবেন না।
Table of Contents
কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়
যারা অনাকাঙ্ক্ষিত বাচ্চা বানানোর উপায় গর্ভপত্র বাচ্চা নষ্ট করতে চায় তারা এম এম কিট (MM Kit) ব্যবহার করুন এম এম কিট ব্যবহারের মাধ্যমে নয় সপ্তাহের বাচ্চা নষ্ট করা সম্ভব।
কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায়
র্ভধারণের অগ্রগতিতে বাধা দেওয়ার জন্য ওষুধ ব্যবহারের সাথে চিকিৎসাগত গর্ভপাত জড়িত। গর্ভাবস্থার অগ্রগতি বন্ধ করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা সর্বোত্তম উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়, কারণ এটি প্রকৃতিতে আক্রমণাত্মক নয়। গর্ভাবস্থা রোধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া শক্ত হতে পারে।
এক মাস কেটে যাওয়ার পরেও, গর্ভাবস্থা বন্ধ করার কয়েকটি উপায় রয়েছে। এর মধ্যে জরুরী গর্ভনিরোধক বড়ি ব্যবহার করাও অন্তর্ভুক্ত যা সহবাস করার পরে ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রহণ করা উচিত। ‘মর্নিং আফটার’ পিল হিসাবেও পরিচিত, এটি নিয়মিত জন্ম নিয়ন্ত্রক পদ্ধতিগুলির চেয়ে কম কার্যকর। বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ কী

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
এতে, ভ্রূণের বিকাশ বন্ধ হতে ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত ওষুধগুলি ব্যবহার করতে হয়। একজন গাইনোকোলজিস্ট আপনাকে গর্ভপাত করানোর জন্য মিফাপ্রিস্টোন এবং মেথোট্রেক্সেটের মতো ওষুধের জন্য প্রেসক্রিপশন দেবেন। ওষুধটি একের পর এক নির্দিষ্ট বিরতিতে নেওয়া উচিত যার পরে জরায়ু সংকোচন হতে পারে। এটি রক্তপাতের সাথে সাথে ভ্রূণের বহিষ্কারের দিকে পরিচালিত করে। রক্তপাত দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। নির্দেশাবলী অনুসারে ওষুধগুলি গ্রহণ করার জন্য আপনাকে এই সময়ে তিনবার আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করতে হবে এবং প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে পারেন।
বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম
বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
মিফটোন ট্যাবলেট টি গ্রহনের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পর মিসোটোল ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝে অথবা জিহ্বার নিচে রাখতে হবে। যা গর্ভশয়কে সংকুচিত করে এবং এর মধ্যকার উুপাদান সমুহ বের করে গর্ভপাত ঘটায়। আর এই কাজের জন্য মিসোটোলই আদর্শ মেডিসিন, কেনোনা এটা খুবই কার্যকর,নিরাপদ,সুলভ এবং সহজ প্রাপ্য। বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ কী
১ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধ
বাজার থেকে MM Kit কিনে এনে সেটা খেয়ে দুই মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চা নষ্ট করতে পারবেন। ব্যবহার বিধি প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে। তবে একটা কথা, ঔষধ সেবন করলে অনেক রক্তক্ষরণ হবে। আর রক্ত বন্ধ না হলে বিপদ হতে পারে। এজন্য অবশ্যই একজন স্থানীয় ডাঃ এর তত্ত্বাবধানে থেকে এই ঔষধ সেবন করতে হবে। একা একা সেবন করা মোটেই ঠিক নয়।
১৫ দিনের বাচ্চা নষ্ট করার উপায়
15 মাস এর বাচ্চা নষ্ট করার ঔষধ এর নাম কি? গত ১৮-২০ দিন আগে আমি আমার স্বামীর সাথে সহবাস করেছিলামাএই মাসে আমার মাসিক এর তা্রখ ২ দিন অতিবাহিত হয়ে গেছে আমার মাসিক হচ্ছে না। যদি আমি পেগনেট হই তাহলে কোন ঔষধটা খাব। যা খেলে বাচ্চা হবে না এবং দুই তিন দিন এর মধ্যে মাসিক হবে ।দয়া করে ভাল ঔষধটার নাম। বলবেন।
বাজার থেকে MM Kit কিনে এনে সেটা খেয়ে দুই মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চা নষ্ট করতে পারবেন। ব্যবহার বিধি প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে। তবে একটা কথা, ঔষধ সেবন করলে অনেক রক্তক্ষরণ হবে। আর রক্ত বন্ধ না হলে বিপদ হতে পারে। এজন্য অবশ্যই একজন স্থানীয় ডাঃ এর তত্ত্বাবধানে থেকে এই ঔষধ সেবন করতে হবে।
বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয়
গর্ভপাতের পর নারীদের শরীর নরমাল ডেলিভারির মতোই আচরণ করে থাকে। এসময় প্রজনন হরমোনের হ্রাসবৃদ্ধি হয়। এর ফলে দুয়েক দিন বমিভাব, সপ্তাহখানেক তলপেটে ব্যথা, দুই সপ্তাহ থেকে মাসখানেক প্রজনন অঙ্গে রক্তক্ষরণ, কয়েক সপ্তাহ বিষণ্নতা এবং গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব চার সপ্তাহের বেশি হলে স্তনে দুধও আসতে পারে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
একটুখানি অসতর্কতায় অনাকাঙ্ক্ষিভাবে নারীর গর্ভে মানবভ্রুণের সৃষ্টি হয়। অপরিকল্পিত গর্ভধারণের কারণে অনেক নারীই গর্ভপাতের পথ বেঁচে নেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত করতে গিয়ে অনেকেই মৃত্যবরণ করেন। সারা বিশ্বেই বাড়ছে অপরিকল্পিত গর্ভধারণ। সেই সঙ্গে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে গর্ভপাতও। এই অস্বস্তিকর-অমানবিক নির্মমমতার যজ্ঞে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। কখনো সমাজ ও পরিবারে দুর্নাম থেকে বাঁচতে, কখনো পরিবারকে ছোট রাখতে নারীরা গর্ভপাতের পথ বেঁছে নেন।
৬ মাসের বাচ্চা নষ্ট করার উপায়
Surgical অপারেশন করুন, নতুবা আপনার নিজের বডিতে অনেক ক্ষতি হবে। বেআইনিভাবে abortion করবেন না প্লিস, এতে আপনি নিজের দেহের ক্ষতি করবেন ( ভবিষ্যতে বাচ্চা নাও হতে পারে, ঠিক ভাবে বাচ্চা নষ্ট না করলে ) পুলিশ ধরলে আপনার ১৪ বছরের জেল হবে।
যদি কিছু মনে না করেন, বাচ্চাটি প্রসব করুন এবং দত্তক কেন্দ্রে দিয়ে দিন।
শুনুন আপু, তিন মাসে একটা বাচ্চার পরিপূর্ন গঠন সৃষ্টি হতে শুরু করে।ছোট ছোট হাত,ছোট ছোট পা।কত আদুরে তাই না? এখন আপনি চাইলেও ওষুধ খেয়ে বেবি নষ্ট করতে পারবেন না। তাহলে আপনার জন্যই কমপ্লিকেশন সৃষ্টি হবে। আপনি এখন পারবেন হাসপাতালে গিয়ে অ্যাবরশন করাতে।আর অ্যাবরশন করে কিভাবে জানেন তো? বাচ্চার হাত পা পুরো বডি টুকরো টুকরো করে কেটে তারপর বের করবে। মা হয়ে পারবেন তো তা সহ্য করতে?
বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর দাম
প্রতিটি বক্সে সর্বমোট পাঁচটি ট্যাবলেট থাকে যার মূল্য হচ্ছে 300 টাকা আপনার যদি বাচ্চা নষ্ট করা খুবই জরুরি হয় তাহলে পুরো ১ বক্স ঔষধ কিনে নেবেন।
জনপ্রিয় পরিচিত একটি ঔষধ হচ্ছে এম এম কিট MM Kit তবে এই ঔষধটি খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে আপনি যদি নিয়মগুলো মেনে না চলে তাহলে প্রেগনেন্সি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে ।