জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়, ব্রেস্ট ক্যান্সারের লক্ষণ, ব্রেস্ট ক্যান্সারের প্রতিকার, ব্রেস্ট ক্যান্সার কি ভাল হয়, ব্রেস্ট ক্যান্সার কেন হয় , ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা, ব্রেস্ট ক্যান্সার পরীক্ষা, ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।
আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com
ব্রেস্ট ক্যান্সার খুব পরিচিত একটি রোগ। প্রতি বছর এই রোগে আক্রান্ত হয়ে অনেক নারীর মৃত্যু হয়। স্তন ক্যান্সারের সব কারণ আজও কিন্তু জানা সম্ভব হয়নি। তবে বেশ কিছু ‘রিস্ক ফ্যাক্টর’ জানা সম্ভব হয়েছে। স্থূলতা তার মধ্যে অন্যতম।একটু সচেতন হলেই স্তন ক্যান্সার প্রথম দিকে ডায়াগনসিস করা সম্ভব। তাতে সমস্যা অনেক কমে যায়। রোগীর পরিণতিও ভালো হয়।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
ব্রেস্ট ক্যান্সারের উপসর্গ
১. স্তনের আকার বা আকৃতিতে পরিবর্তন।
২. স্তনে পিণ্ড
৩. স্তনের ত্বকের পরিবর্তন
৪. স্তনের বোঁটা থেকে তরল পদার্থের নিঃসরণ
৫. নিপল বা স্তনের বোঁটা ভেতরে দেবে যাওয়া।
৬. স্তনের বোঁটার পরিবর্তন
ব্রেস্টে চাকার একটি কারণ হচ্ছে ক্যান্সার। অন্যান্য চাকার সঙ্গে এর পার্থক্য হল এটি সহজে নড়াচড়া করানো যায় না, উপরিভাগ অমসৃণ ও সাধারণত ব্যাথাহীন হয়ে থাকে।
সেলফ এক্সামিনেশন এর মাধ্যমে নিজেই নিজের স্তন পরীক্ষা করে দেখা যায়। প্রতি মাসে মাসিকের পর ঘরে বসেই আপনি এ পরীক্ষা করতে পারেন।যেকোনো চাকা অনুভব হলে অবশ্যই ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে এর ধরন নির্ণয় করতে হবে, বিশেষ করে চাকাটি যদি মাসিক হওয়ার পরও মিলিয়ে না যায়, আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে অথবা ব্যথা থাকে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
ব্রেস্টের চামড়ায় কোন পরিবর্তন লক্ষ করলে যেমন, কুঁচকানো ভাব, লোমকূপের ছিদ্র বড় হয়ে যাওয়া অথবা রঙের কোন পরিবর্তন। নিপল ভিতরের দিকে ঢুকে গেলে অথবা এ থেকে কোন অস্বাভাবিক ডিসচার্জ বা রস বের হলে।ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
চাকার কারণ নির্ণয়ের জন্য কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার দরকার হয়, যেমন আল্ট্রাসনোগ্রাম, এফ এন এ সি, বায়োপসি, ম্যামোগ্রাফি ইত্যাদি।যাদের ফ্যামিলিতে ব্রেস্ট ক্যান্সারের হিস্ট্রি আছে তাদেরকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
এছাড়া সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ওজন নিয়ন্ত্রণ, হরমোনাল পিল ৩-৫ বছরের অধিক গ্রহণ না করা এবং শিশুকে সঠিকভাবে বুকের দুধ পান করালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের প্রতিরোধোক হিসেবে কাজ করে।
মেয়েদের মধ্যে স্তন ক্যানসারের প্রকোপ ক্রমশ বাড়ছে। প্রচুর সংখ্যক নারী আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ ব্যাধিত। স্তন ক্যানসার আসলে একধরণের ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। যা স্তনের কোষগুলি থেকে শুরু হয়।ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
স্তন ক্যানসার এমনই এক ধরণের অসুখ যা প্রতিরোধের সেভাবে কোনও নির্দিষ্ট পদ্ধতি নেই। কিন্তু মহিলারা এমন কিছু কিছু কাজ ত্যাগ করতে পারেন, যা থেকে স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা কিছুটা হলেও কমে যায়।ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
মেয়েদের মধ্যে স্তন ক্যানসারের প্রকোপ ক্রমশ বাড়ছে। প্রচুর সংখ্যক নারী আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ ব্যাধিত। স্তন ক্যানসার আসলে একধরণের ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। যা স্তনের কোষগুলি থেকে শুরু হয়। স্তন ক্যানসার এমনই এক ধরণের অসুখ যা প্রতিরোধের সেভাবে কোনও নির্দিষ্ট পদ্ধতি নেই। কিন্তু মহিলারা এমন কিছু কিছু কাজ ত্যাগ করতে পারেন, যা থেকে স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা কিছুটা হলেও কমে যায়।
ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমাতে ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবারের ভূমিকা অনেক বেশি। যে কারণে আপনার ক্যান্সারের সম্ভাবনা ৬০% পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। আর এই জন্য আপনাকে খেতে হবে তাজা ফল, মটরশুঁটি, ফ্ল্যাভনয়েড, আস্ত শস্য এবং ক্রুসিফেরাস ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট (যেমন ব্রোকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি) ও ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ সবজিগুলো।
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.
আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ
এখানে পেঁয়াজ পাতা, পেঁয়াজ, রসুন ইত্যাদি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করে। তবে সবচেয়ে ভালো ফল পেতে হলে এই ধরনের সবজি আপনাকে কাঁচাই খেয়ে ফেলতে হবে। সয়াবিন, সয়া প্রোটিন ও অন্য সয়া পণ্য যেমন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে তেমনি ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকিও অনেক কমায়।
কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে মিষ্টি জাতিও স্বাদের সয়া পণ্য যেমন সয়া তেল ও সয়া দুধ এগুলো আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। চিনি ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধিতে জ্বালানি হিসেবে কাজ করে যা জিনকে সক্রিয় করে করে তোলে। তাই মনে রাখবেন চিনি কিন্তু আপনার জীবনের চরম শত্রু কারণ সে আপনার ক্যান্সারের সবচেয়ে ভালো বন্ধু।
এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারীরা নিয়মিত ৩০-৪০ মিনিট ব্যায়াম বা ইয়োগা করেন তাদের স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি ২৫-৪৫% কমে যায়। তাই অবশ্যই প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট সময় করে যেকোনো ব্যায়াম করুন। আর সেটাও সম্ভব না হলে দ্রুত হাঁটার চেষ্টা করুন।
বাড়তি ওজন অন্যান্য রোগের পাশাপাশি স্তন ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। যারা নিয়মিত ব্যায়াম বা ডায়েট করেন না তাদের ওজন খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পেতে থাকে। যার ফলে ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। তাই স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে দেহের স্বাভাবিক ওজন ঠিক রাখা জরুরি।ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়
প্রতিদিন কমপক্ষে এক কাপ গ্রিনটি পান করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যা আপনার ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করতে সহায়তা করবে।ভুট্টা, সূর্যমুখীর তেল এইসব ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার বা খারাপ ফ্যাট যুক্ত খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন। কারণ এইসকল ফ্যাট বা বিভিন্ন ধরণের চর্বি ব্রেস্ট ক্যান্সারের উপর অনেক বেশি প্রভাব বিস্তার করে।
তাই মাছের তেল এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার খান।যেসব নারীরা ধূমপানে আসক্ত বা অ্যালকোহল সেবনের অভ্যাস আছে। তাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি থাকে ৩০% থেকে ৪০% এরও বেশি। তাই এই অভ্যাসগুলো থাকলে আজই পরিত্যাগ করার চেষ্টা করুন।অনেক সময় খাবারে পরিমিত পুষ্টি, ভিটামিন ও মিনারেল নাও পেতে পারেন।
সেক্ষেত্রে ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। যা আপনার স্তন ক্যান্সার সহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। তাই চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত মাত্রার ভিটামিন এ, ডি ও ই সমৃদ্ধ খাবার বাসাপ্লিমেন্ট খেতে। যা স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
স্তন ক্যানসারের চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে:
১। অপারেশন (সার্জারি)।
২। ওষুধ (কেমোথেরাপি, হরমোনাল থেরাপি, টার্গেটেড থেরাপি)।
৩। রেডিওথেরাপি।
ক্যানসারের গতিপ্রকৃতি অনুযায়ী চিকিৎসকেরা একাধিক চিকিৎসাপদ্ধতি নির্ধারণ করে থাকেন। যেমন অপারেশন এবং তারপর কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি অথবা অপারেশনের আগে বা পরে কেমোথেরাপি/রেডিওথেরাপি দেওয়া হতে পারে।
১. অপারেশন (সার্জারি)
প্রাথমিক স্তন ক্যানসারের ক্ষেত্রে সার্জারি হচ্ছে চিকিৎসার প্রথম ধাপ। টিউমারটির আকৃতির ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসক সার্জারির মাধ্যমে টিউমার ও তার আশপাশের কিছু সুস্থ টিস্যু অপসারণ করেন।
চিকিৎসক সাধারণত দুটি উপায়ে অপারেশন করে থাকেন
ক. স্তনে ক্যানসারের অংশটুকু অপসারণ (লাম্পেকটমি)।
খ. সম্পূর্ণ স্তন অপসারণ (মাস্টেকটমি)।
অপারেশনের সময় যদি কোনো লসিকাগ্রন্থিতে ক্যানসার থেকে থাকে, তাহলে সার্জন সাধারণত সেটিও অপসারণ করে থাকেন।
২. রেডিওথেরাপি
রেডিওথেরাপি উচ্চশক্তির এক্স-রে ব্যবহার করে ক্যানসার–আক্রান্ত কোষগুলোকে ধ্বংস করে। প্রায় ক্ষেত্রেই অপারেশনের পর ক্ষত শুকিয়ে গেলে রেডিওথেরাপি দেওয়া হয়। এটি ক্যানসার পুনরায় ফিরে আসার ঝুঁকি কমায়।
৩. কেমোথেরাপি
কেমোথেরাপিতে ক্যানসারের কোষগুলোকে ধ্বংস করার জন্য ক্যানসারবিরোধী (সাইটোটক্সিক) ওষুধ ব্যবহার করা হয়।
৪. টার্গেটেড থেরাপি
কেমোথেরাপি এবং হরমোনাল থেরাপি ছাড়াও নতুন আরও কার্যকর চিকিৎসা হলো টার্গেটেড থেরাপি, যা স্বাভাবিক কোষগুলোর ক্ষতি না করে নির্দিষ্ট কোষ ধ্বংস করতে পারে। এ ছাড়া ক্যানসারের বৃদ্ধি বা দ্রুত ছড়িয়ে পড়া রোধ করতে পারে।
কখনো কখনো টার্গেটেড থেরাপি সেই সব জায়গায় কাজ করে, যেখানে কেমোথেরাপি কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে। টার্গেটেড থেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কেমোথেরাপির তুলানায় সীমিত। স্তন ক্যানসারের ক্ষেত্রে প্রতি ৫ জনে ১ জন নারীর বিশেষ প্রোটিন এইচইআর টু (HER2) পজিটিভ থাকে এবং এ ধরনের ক্যানসার অন্যান্য ক্যানসারের তুলনায় আগ্রাসী হয়ে থাকে। এ ধরনের প্রোটিনকে লক্ষ্য করে অনেক ধরনের টার্গেটেড থেরাপি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে ট্রাস্টুজুমাব, পারটুজুমাব, ট্রাস্টুজুমাব এমটানসিন, ল্যাপাটিনিব ইত্যাদি।
আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে