প্রিয় পাঠকগণ আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আমরা কথা বলবো মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা সম্পকে। মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা?মোটা হওয়ার খাবার রুটিন?সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায়?মোটা হওয়ার জন্য ব্যায়াম?মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল?মোটা হওয়ার ঔষধের নাম?মোটা হওয়ার প্রাকৃতিক ঔষধ?মিষ্টি খেলে কি মোটা হওয়া যায়?মোটা হওয়ার জন্য বাদাম ?ইত্যাদি সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com
বাদাম কিসমিস, ডিম, পরোটা, রুটি, সিঙ্গারা, গিলা কলিজা, ফলমূল,, সমুচা, সবজি, ডাল পুরি, ইত্যাদি । ভাত, রুটি, আলু পরোটা, মাছ, মাংস, সবজি, বিরানি,, খিচুড়ি, ইত্যাদি ।
প্রথমে বলবো সকালের খাবারের কথা। সকালের খাবার আমাদের সারাদিনের শক্তি সরবরাহ করে । সকালে খাবার খাওয়ার নিয়ম ঠিক সময় সাতটা থেকে আটটা পর্যন্ত । এর মধ্যেই খেতে হবে । তবে আপনার তবে প্রতিদিন এক সময় খেতে হবে । আবার অনেকেই আছে নির্দিষ্ট একটি সময়ে ছাড়া বিভিন্ন সময়ে খাবার খেয়ে থাকে তাদের জন্য মোটা হওয়া কোনভাবেই সম্ভব না ।
আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে সবগুলো নিয়ম অনুসারে চলা খুব জরুরী । চিনি মানুষকে অনেক মোটা করে দেয় । তবে অতিরিক্ত চিনি খেলে আপনার ডায়াবেটিসের সমস্যা দিতে পারে । ডায়াবেটিস হলে আপনি মোটা হতে পারবেন না । ডায়াবেটিস শরীরের অনেক ক্ষতি করে দেয় ।
শাক সবজির মিষ্টিকুমড়া কাঁচা কলা পেঁপে সবকিছু পরিমাণমতো নিয়ে খেতে পারেন । এরপর আছে গরুর মাংস গরুর মাংস তে রয়েছে প্রচুর চর্বি । এই খাবারগুলো যদি খেতে পারি তাহলে দ্রুত মোটা হতে পারব। গরুর মাংস খেতে পারেন মোটা হওয়ার জন্য তাহলে তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন । ফাস্ট ফুড খাবার তেলে ভাজা খাবার ঘি মাখন দুধ । ইত্যাদি ইত্যাদি ।
১ কিসমিস ও বাদাম
মোটা হওয়ার জন্য কিসমিস ও কাঠ বাদাম পরিমাণমতো নিয়ে সারা রাতের জন্য ভিজিয়ে রাখুন । ঘুমানোর আগ মুহূর্তে । সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেয়ে নিন । সাতটা অথবা 8 টার ভিতরে খেয়ে নিন । সঙ্গে ভেজানো পানি খেতে পারবেন । এক থেকে দুই মাস খেলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার শরীরের ওজন আগের চেয়ে কত পরিবর্তন আসছে । আপনার শরীর আগের থেকে অনেক সুন্দর হবে । এবং শক্তিশালী হবে ।
২. ডিম
ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ক্যালোরি ।ডিমের কুসুমে রয়েছে অনেক ফ্যাট । মোটা হওয়ার জন্য অনেক জরুরি । সকালের দুই থেকে তিনটি ডিম খেতে পারেন । ডিম সিদ্ধ থেকে ভাজি করে খাওয়া অনেক কার্যকারী । তবে চেষ্টা করবেন ভাজি করে খাওয়ার জন্য ।
৩. পরোটা
পরোটা ভরপুর তেলযুক্ত তৈরি হয় । আপনি যদি মোটা হতে চান। তাহলে পরোটা খেতে পারেন । কিন্তু এসব তেলেভাজা জিনিস খেলে আপনার গ্যাসের প্রবলেম হতে পারে । তবে বেশি বেশি করে পানি পান করুন । আরেকটি কথা আপনি যদি বাইরে থেকে না খেয়ে বরঞ্চ ঘরে বসে বানিয়ে খান তাহলে অনেক ভালো হবে ।
৪. সবজি
আপনি চাইলে পরোটার সঙ্গে যে কোন সবজি নিয়ে খেতে পারেন । যেমন কলিজা ভুনা আলু গাজর সিম ডাল ইত্যাদি এসব ওজন বাড়াতে সাহায্য করে ।
৫. নেহারি কলিজা ও গিলা
আপনি মোটা হতে পারেন । তবে আপনি পরোটা বা রুটির সঙ্গে সবজি না খেয়ে । আপনি কলিজা গিলা ও নেহারি খেতে পারেন । গিলা কলি নেহারী রয়েছে প্রচুর ফ্যাট ।
৬.ফলমূল
সকালের নাশতাতে রাখবেন ফলমূল ।ফলমূলে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন । ফলের মধ্যে থাকবে কলা,আপেল,আঙ্গুর,কমলা,মিষ্টি জাতীয় জিনিস ইত্যাদি ।
সকালের খাবার এর সময় সাতটা আটটার দিকে খেতে হবে । এর পর 11-12 সময় হালকা কিছু খাবার খেতে হবে । আপনার জন্য খুব কার্যকরী । কি কি খাবার খেতে হবে । যেমন; সিঙ্গারা,সমুচা, ডাল পুরি
দুপুরের খাবার খেতে হবে পেট ভরে । কিছুক্ষণ 1 থেকে 2 ঘন্টা ঘুমাতে পারেন । এতে করে আপনার স্বাস্থ্য মোটা হতে পারে । বেশি বেশি ঘুমাতে পারলে আপনি অতি তাড়াতাড়ি মোটা হতে পারবেন । দুপুরে খাবার পর ঘুমানো একটি কারণ হচ্ছে । আপনি খাবার দেহে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি গুন বাড়াতে সাহায্য ।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
১.ভাত
ভাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পরিমাণে ফ্যাট । আমরা যদি অতিরিক্ত ভাত খেয়ে থাকি তাহলে আমাদের শরীরে শুধু চর্বি জমে যাবে । বা ভুঁড়ি জমে যাবে । আমরা অনেক ভাত মানুষ মোটা হয় । কিন্তু এটা আসলে ভুল ধারণা । আমাদের সব সময় মত খেতে তাহলে মত মত তাহলে আপনি । কিন্তু সব আবার পরিমাণ মত খেতে হবে ।
২ আলু ও পরোটা
আমরা অনেককেই ভাত খেতে পারি না । এর জন্য আপনি ভাতের পরিবর্তে আলুর পরোটা খেতে পারবেন ।এর সঙ্গে খিচুড়ি বিরানি এবং রুটি খাওয়া যাবে ।
৩. কফি- চা
দুপুরে খাওয়ার পর আপনি ইচ্ছা মতে চা খেতে পারেন । বা কফি খেতে পারেন । কিন্তু আপনি যদি সময় মত খেতে পারেন ।তাহলে অল্প দিনে আপনি মোটা হতে পারবেন ।
৪ শাক-সবজি
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা দুপুরে খাবার এর সঙ্গে শাক, সবজি ,ভর্তা, ভাজি ,ও সবুজ, তরকারি সবকিছু বেশি বেশি খেতে হবে । শাক সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন । বিভিন্ন ধরনের খাবার একসঙ্গে অনেকগুলো খেতে পারবেন ।
৫. মাংস
আপনার শরীরের ওজন বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন মাংস খেতে হবে। মুরগির মাংস খাসির মাংস গরুর মাংস ইত্যাদি । মাংস তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উচ্চমাত্রার প্রোটিন । ক্যালরি ফ্যাট ওজন বাড়াতে সাহায্য করে । তবে আমরা সব সময় শেষ করব চর্বি চর্বিজাতীয় মাংস খাওয়ার জন্য । চর্বি আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর । তবে মোটা হওয়ার জন্য আপনি এসব খাবার খেতে পারবেন ।
৬. মাছ
মাসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন । মাছ শরীরের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করে । বড় মাছ 2 পিস খাবেন । বড় মাছ যেমন পাঙ্গাশ তেলাপিয়া মাগুর বোয়াল ইলিশ রুই কাতলা ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট । এবং ক্যালরি আছে । আবার মাঝে মাঝে শুটকি মাছ খেতে পারেন । শুটকি মাছে অনেক পুষ্টি । শুঁটকিতে রয়েছে প্রোটিন ।
এইসবের পাশাপাশি আপনি দুপুরের খাবার খিচুড়ি বিরানি ইত্যাদি খেতে পারেন । রাতের বেলা এই খাবারগুলো খেতে পারবেন । তবে আপনি যদি প্রতিনিয়ত সময় মত রেগুলার খাবার ঠিকমতো খেতে পারেন তাহলে অল্প কিছু দিনে আপনার শরীর হবে মোটা ও স্বাস্থ্যবান ।
জিমে যান এবং কঠোর ব্যায়াম করুন। আরো ওজন, কম reps। সপ্তাহে 3 দিন (একবারে একদিন) ব্যায়াম করুন। প্রতিটি সেশন 60 মিনিট থেকে 75 মিনিটের মধ্যে রাখুন। কারণ এর পর শরীর ক্লান্ত হয়ে যাবে। যদি আপনি ব্যায়াম চালিয়ে যান তাহলে পেশী ক্ষতি হবে। জিম শুরুর দুই ঘন্টা আগে খান এবং শেষ হওয়ার এক ঘন্টার মধ্যে আবার খেতে হবে। যতটা সম্ভব বিশ্রাম নিন, ঘুমান। প্রথম দিন বুক, পিঠ এবং পেটের ব্যায়াম। দ্বিতীয় দিন পা এবং পেট। তৃতীয় দিন কাঁধ, বাহু, পেট।
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
আপনি যদি দুই সপ্তাহের জন্য সবকিছু সঠিকভাবে অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি কমপক্ষে এক থেকে দুই কেজি ওজন অর্জন করবেন। কিন্তু এর পরে, আপনি যতই খান না কেন, আপনার শরীর আর তা গ্রহণ করতে পারবে না, কারণ আপনার অ্যানাবলিক হরমোন স্বাভাবিক মাত্রায় ফিরে আসবে। তাহলে শরীরের বৃদ্ধিও কমে যাবে। সুতরাং আপনাকে পরের সপ্তাহে অনেক খাওয়া বন্ধ করতে হবে। প্রায় 1,300-1,500 ক্যালোরি খান। খাবার খুব পরিষ্কার হতে হবে। তুলনামূলকভাবে কম চর্বি এবং কার্বোহাইড্রেট খান।
মোটা হওয়ার সবচাইতে আদর্শ ঔষধ হচ্ছে সিনকারা লিমিটেড। সিনকারা সেবন করার ফলে একদিকে যেমন শরীরে অন্যদিকে শরীরের নানা পুষ্টি চাহিদা ও নানান উপাদান পূরণ হয়। সিনকারা পুষ্টি মূল্য খুবই সীমিত 750 মিলি সাইজের একটি ঔষধের দাম ২০০ টাকা
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন
সচরাচর ফার্মেসিতে গেলে দেখা যায় কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো মোটা হওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভিটামিন ও ক্ষুধাবর্ধক হিসেবে পরিচিত এই ওষুধগুলি স্বাস্থ্যের জন্য সম্পুর্ন ঝুঁকিপূর্ণ। এই ব্যাপারে আমাদের আরো সচেতন হতে হবে, দ্রুত মোটা হওয়ার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে।
সাধারণত অনেক ফার্মেসিতে মোটা হওয়ার জন্য যে ক্ষতিকর ওষুধ পাওয়ার যায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে –
পুদিনা এস, রুচিট্যাব, রুচিক্যাব, রুচিমেড, রুচিনিড, আমলকি প্লাস ইত্যাদি। এই ওষুধ গুলি খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য মোটা হবে ঠিকই কিন্তু শরীরে নানা ধরনের জটিল সমস্যার সৃষ্টি হবে (যেমনঃ প্লুরা ইফিউশন, কিডনিতে সমস্যা, হার্টে সমস্যা ইত্যাদি)। তাই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়।
আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
মোটা হওয়ার কোন অ্যালোপ্যাথিক ও প্রাকৃতিক ঔষধ,ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল নেই। তবে আপনার স্বাস্থ্য যদি হালকা-পাতলা হয়, তার কারন খুঁজে বের করে চিকিৎসা করার মতো ওষুধ তো নিশ্চয়ই রয়েছে।
হামদর্দ (শুধু ন্যাচারাল মেডিসিন প্রস্তুতকারক), স্কয়ার, ইনসেপটা,ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল, ইবনেসিনা সহ দেশের আরো নামি-দামি ওষুধ কোম্পানি ভালো মানের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, মাল্টিভিটামিন ও মাল্টিমিনারেল ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ও সিরাপ প্রস্তুত করে। যেহেতু দুর্বল স্বাস্থ্যের প্রধান ও সাধারণ কারণ হলো পুষ্টিকর খাবার কম খাওয়া বা খাওয়ার অরুচি। তাই পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি ভালো মানের ভিটামিন ওষুধ সেবন করতে পারেন। কিন্তু ওষুধ সেবনের পুর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।
নিয়মিত খাবার খান আপনি যতটুকু পরিশ্রম করেন তার থেকে বেশি খাবার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়ার চেষ্টা করুন সেই সাথে ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন কখনো ডায়েট করার চেষ্টা করবেন না। খাবার তালিকায় অধিক পুষ্টি চক্র খাবার বেশি রাখুন কলা ডিম গোশত বেশি খাওয়ার অভ্যেস করুন।
প্রাকৃতিক উপায়ে মোটা হওয়ার জন্য যা যা করবেন। প্রথমে আপনি প্রতিদিন ভোরে উঠবেন কারণ সকালের বাতাসের অনেক ধরনের ভিটামিন থাকে যা আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আগের দিনের মুরুব্বিরা বলে ভোর সকালে যারা ওঠে তাদের নাকি রোগবালাই কম হয়। এই কথাটির অবশ্যই যুক্তি আছে কারণ আপনি যদি অনেক ভোরে উঠেন তাহলে আপনার কখনো রোগব্যাধি হবে না হলেও খুব কম এমনকি আপনার শরীর স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকবে।তারপর আপনি বেশি বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার খাবেন।
যেমন ভাতের সাথে বেশি করে মশারির ডাল খাবেন। মার সহ ভাত খাবেন এবং বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে সপ্তাহে তিন দিন সকালে খিচুড়ি খাবেন খিচুড়ি হবে নরম। রুটি খাবেন না। মুরগির কলিজা কিংবা গরুর কলিজা বোনা খাবেন।প্রতিদিন অন্তত 100 গ্রাম বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করবেন। কারণ বাদাম আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফ্যাট আপনার শরীর মোটা হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করবে। গরুর গোশত খেলে তার সাথে গরুর চর্বি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস করে দুধ খাবেন। দুধ এমন একটি খাবার যার মধ্যে সব ধরনের ভিটামিন মিনারেল রয়েছে। যাবনা শরীর গঠনে অনেক সাহায্য করবে।
মোটা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা
একট মিষ্টিতে 200 থেকে 300 ক্যালোরি থাকে। বেশি মিষ্টি খেলে আপনি আপনার চাহিদার বেশি ক্যালরি গ্রহণ করেন যা মোটা হতে সাহায্য করে।
মিষ্টি খেলে মোটা হয় এমনটাই আমরা জানি।
কিন্তু মধু তার মধ্যে ব্যতিক্রম।
স্থুলতা – শহুরে শারীরিক পরিশ্রমহীন মানুষের একটা বড় স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
এ থেকে বাঁচার একটা উপায় হতে পারে মধু।
প্রতিদিন সকালে কুসুম গরম পানিতে দুই চামচ মধু এবং দু চামচ লেবুর রস মেশান।
খালি পেটেই খেয়ে ফেলুন।
হজমের নানাবিধ সমস্যার চমৎকার এক সমাধান এই পানীয়টি।
আর তার সাথে ওজন কমাতেও সাহায্য করবে।
মোটা হওয়ার জন্য বাদাম ও কিসমিস:
বাদাম ও কিসমিসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি যা আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে এছাড়াও ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন ই, ওমেগা-৩ এবং ফ্যাটি এসিড এই পুষ্টিকর উপাদান গুলো স্বাস্থ্যের খুব উপকারী। ওজন বাড়াতে চাইলে খাবারের তালিকায় বাদাম ও কিসমিস রাখতে পারেন।