রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান। রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আজকে আলোচনা করব।

আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ক্ষমতা কাকে বলে, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কাকে বলা হয়, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান কাকে বলে, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কাকে বলে, রাষ্ট্রবিজ্ঞান কোন বিজ্ঞানের শাখা, রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে কেন বিজ্ঞান বলা হয় ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে

রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে ইংরেজিতে পলিটিকাল সাইন্স বলা হয়ে থাকে। যার ইংরেজি উচ্চারণ হলো Political Science.  গ্রিক শব্দ Polis  থেকে পলিটিক্স শব্দটি এসেছে।  এর অর্থ হলো নগররাষ্ট্র। সুতরাং এ থেকে বলা যায় যে যে শাস্ত্র নগর রাষ্ট্রের বিভিন্ন সমস্যা ও তার সমাধান নিয়ে আলোচনা করে থাকে তাকেই বলা হয় রাষ্ট্রবিজ্ঞান।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে অনেক লেখক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান তাদের নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে চেষ্টা করেছেন সংজ্ঞায়িত করার। তাদের মধ্যে একজন হল পল জানেট। নিম্নে তার মতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান কি তা নিয়ে আলোচনা করা হলো:

পল জানেটেৱ মতে “রাষ্ট্রবিজ্ঞান হল বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যেখানে রাষ্ট্রের ভিত্তি ও সরকারের নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করা হয়।”

 সুতরাং এ থেকে বলা যায় যে বিজ্ঞানেৱ লক্ষ্য হলো রাজনৈতিক শক্তিগুলো নিরূপণ করা এবং তাদের মধ্যকার যুক্তিগত কার্যকারণ সম্পর্ক অনুযায়ী তাদেরকে সুচারুরূপে বিন্যাস করা সেটি হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞান।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রাষ্ট্রবিজ্ঞান ক্ষমতা কাকে বলে

রাষ্ট্রবিজ্ঞান (ইংরেজি: Political Science) সমাজবিজ্ঞানের একটি শাখাবিশেষ; যেখানে পরিচালন প্রক্রিয়া, রাষ্ট্র, সরকার এবং রাজনীতি সম্পর্কীয় বিষয়াবলী নিয়ে আলোকপাত করা হয়। এরিস্টটল রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে রাষ্ট্র সম্পর্কীয় বিজ্ঞান নামে উল্লেখ করেছেন

প্রাচীন ভারতে ঋগ্বেদ, সংহিতা,, মহাভারত এবং বৌদ্ধদের পালি শাস্ত্রে রাজনীতিবিদদের কথকতা উল্লেখ আছে। তক্ষশীলায় অবস্থানকারী চাণক্য ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক চিন্তাবিদ।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আর পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার  ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ সরিষা ফুলের মধু সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

তিনি অর্থশাস্ত্র রচনা করেন যাতে রাজনৈতিক চিন্তাধারা, অর্থনীতি এবং সামাজিক ভারসাম্যের কথা তুলে ধরেছেন। এতে মুদ্রা ব্যবস্থা ও আর্থিক নীতি, কল্যাণ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, যুদ্ধের আত্মরক্ষামূলক কলাকৌশল-সহ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদির কথা লিপিবদ্ধ রয়েছে। চাণক্য যুগের অবসানের দুই শতক পরবর্তীকালে রচিত মনুস্মৃতি গ্রন্থেও ভারতীয় রাজনীতির অন্যতম প্রামাণ্য বিষয় হিসেবে স্বীকৃত।

যদিও বহু পাশ্চাত্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী মনে করেন যে, প্রাচীন ভারতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান চর্চা ধর্মনিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে গড়ে ওঠেনি। এবিষয়ে বিখ্যাত অধ্যাপক ডানিং বলেছেন, “প্রাচ্যের আর্যরা তাঁদের রাষ্ট্রভাবনাকে ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতা থেকে মুক্ত করতে পারেননি।” তবে এ মতের বিরোধীতা করে বলা যায়, প্রাচীন ভারতে ধর্ম কেবলমাত্র পূজাপার্বণ ছিলনা, বরং ধর্ম বলতে বোঝাত, একপ্রকার জীবনচর্যা, যা মানুষ এবং সমাজের উন্নতি সাধন করে।

প্রাচীন ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তার একটি উল্লেখযোগ্য উপাদান হল সপ্তাঙ্গ। কৌটিল্য তার অর্থশাস্ত্রে এবিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। তার মতে, কোন রাষ্ট্রের মোট উপাদান হল সাতটি। যথাঃ- স্বামী, অমাত্য, জনপদ, কোষ, দুর্গ, দূরগ, মিত্র। কৌটিল্যর এই সপ্তাঙ্গ তত্ত্ব বর্তমান কালের বহু চিন্তাবিদকেও বিস্মিত করে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কাকে বলা হয়

আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয় নিকোলো ম্যাকেয়াভেলি।রাষ্ট্র বিজ্ঞানের জনক হলেন এরিস্টটল।প্রাচীন ভারতের মতোই মধ্যযুগেও ভারতে রাষ্ট্রচিন্তার এক উল্লেখযোগ্য ধারা পরিলক্ষিত হয়। সুলতানী সাম্রাজ্যের মতোই মোঘল সাম্রাজ্যেও রাজনীতি এক বিশেষ প্রায়োগিক রূপলাভ করে।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

এ সময়ে আকবর, শাহজাহান, প্রভৃতি বাদশাহদের পররাষ্ট্রনীতি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। এসময়ে এক কেন্দ্রীভূত রাষ্ট্রব্যবস্থা যেমন গড়ে ওঠে, তার পাশাপাশি জায়গীরদারি ব্যাবস্থার মাধ্যমে অর্থনীতির বিকেন্দ্রীভবনও বহুলাংশে সম্ভবপর হয়। আবুল ফজল সহ আরও বহু লেখকের লেখা সেসময়কার রাষ্ট্রব্যাবস্থার প্রামান্য দলিল হয়ে রয়েছে।

সাধারণভাবে ভারতে ইউরোপীয় বণিকশক্তি, পাশাপাশি রাজশক্তির আগমণের মাধ্যমেই আধুনিক যুগের সূচনা হয়েছে বলে মনে করা হয়। আধুনিক যুগের সূচনায় ভারতীয় রাজনীতি এক সম্পূর্ণ নতুন রূপ পরিগ্রহ করে। রাষ্ট্রব্যাবস্থার বিস্তার ঘটার পাশাপাশি তা আরও জটিল রূপলাভ করে।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান কাকে বলে

যে বিজ্ঞান রাষ্ট্র সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকে এবং রাষ্ট্রের কার্যাবলি ও জনগনের আধিকার নিয়ে আলোচনা করে তাকে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বলে।বর্তমানে রাষ্ট্র বলতে নগররাষ্ট্রকে বুঝায় না ৷ সভ্যতার পরিবর্তনের সাথে সাথে রাষ্ট্রের সংজ্ঞায়ও পরিবর্তন এসেছে ৷ পূর্বে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বলতে বুঝাত সে শাস্ত্রকে; যে শাস্ত্র মানুষের রাজনৈতিক জীবন নিয়ে আলোচনা করত ৷ কিন্তু বর্তমানে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বলতে সমাজবিজ্ঞানের সে শাখাকে বুঝায়; যে শাখায় মানুষের রাষ্ট্রীয় জীবনের নানামুখী বিষয় আলোচিত হয় ৷ 

১) সাম্রাজ্যবাদের বিরোধিতা হিসেবে জাতীয়তাবাদের বিকাশ। এ প্রসঙ্গে বলা যেতে পারে, ইউরোপে জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটেছিল এক স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায়। সে সময়কার আর্থ-সামাজিক পরিস্থিতিতে সামন্ততান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বুর্জোয়া অর্থনীতির বিকাশের এক হাতিয়ার হিসেবে। কিন্তু ভারতে জাতীয়তাবাদের বিকাশের পটভূমি সম্পূর্ণ পৃথক, যা পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। ভারতে জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রচিন্তার ক্ষেত্রে কয়েকজন পুরোধা ব্যক্তি হলেনঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, স্বামী বিবেকানন্দ প্রমূখ। এঁরা বিদেশী রাষ্ট্রের সম্পূর্ণ বিরোধীতা করে এক যথার্থ ভারতবর্ষের কল্পনা করেছিলেন।

২) উপনিবেশিক শক্তির সাহায্যে ভারতীয় সমাজের উন্নয়ন ঘটানোর প্রয়াস একদল চিন্তাবিদের কাজকর্মের মধ্যে প্রতিফলিত হয়। যেমন, রাজা রামমোহন রায়।

৩) জাতীয়তাবাদের সংকীর্ন গন্ডীকে পেরিয়ে এসময় কতিপয় ভারতীয় দার্শনিক আন্তর্জাতিকতাবাদের প্রশস্ত পথেই মানবমুক্তির কথা বলেন। এদের অন্যতম হলেন রবীন্দ্রনাথ।

৪) বিংশ শতকের বিশের দশকের গোড়া থেকেই সোভিয়েত বিপ্লবের সাফল্যে অনুপ্রানিত হয়ে মানবেন্দ্রনাথ রায়, অবনী মুখার্জী প্রমুখেরা মার্ক্সবাদী রাজনীতির একটি বিকল্প ধারা গড়ে তোলেন।

৫) এর পাশাপাশি বিশেষভাবে উল্লেখ করা দরকার উপনিবেশিক ভারতে ধর্মের ভিত্তিতেও রাজনীতির তথা রাষ্ট্রচিন্তার এক ধারা লক্ষ্য করা যায়, যা পরবর্তীকালে প্রবল হয়ে ওঠে। এক্ষেত্রে সৈয়দ আহমেদ খান, সাভারকার, গোলয়ালকার প্রমুখের নাম এবং ধর্মীয় সংগঠন হিসেবে মুসলিম লিগ, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ প্রভৃতির কথা উল্লেখ করা যায়।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানকে কেন বিজ্ঞান বলা হয়

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান কি না সে বিষয়ে মতামত দিতে গেলে বিজ্ঞান বলতে কী বােঝায়, সে সম্পর্কে জ্ঞান থাকা দরকার। বিজ্ঞান হল কোনাে বিষয়ে সুসংবদ্ধ ও সুশৃঙ্খল জ্ঞান, যা পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষণের মাধ্যমে লাভ করা যায়।

সুসংবদ্ধ জ্ঞান: যে-কোনাে সুসংবদ্ধ জ্ঞানকে বিজ্ঞান আখ্যা দেওয়া হলে রাষ্ট্রবিজ্ঞানও একটি বিজ্ঞান। রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষপ, শ্রেণি বিভক্তিকরণ, কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের মধ্য দিয়ে নাগরিকদের আচার-আচরণ, রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও প্রকৃতি প্রভৃতি সম্পর্কে সুসংবদ্ধ জ্ঞান অর্জন করা সম্ভব।

পর্যবেক্ষণ সম্ভব: রাষ্ট্রবিজ্ঞানের আলোচনার সূত্রপাত করেছিলেন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ও অ্যারিস্টটল। সেই সময় থেকেই রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিয়ে পর্যবেক্ষণ শুরু হয়, যা আজও চলছে। যেমন, মতেস্কুর ক্ষমতাম্বন্ত্রীকরণ নীতি, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার শ্রেষ্ঠত্ব ইত্যাদি বিষয়গুলি পর্যবেক্ষণ ও অভিজ্ঞতার ফল।

পরীক্ষণ সম্ভব: রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রধান আলােচ্য বিষয় হল মানুষ। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগণ মানুষকে নিয়েই নিরন্তর পরীক্ষানিরীক্ষা করে চলেছেন। এই পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমেই রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগণ আদর্শ ও জনকল্যাণকর রাষ্ট্রের ছবি তুলে ধরেছেন।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান কোন বিজ্ঞানের শাখা

সাধারণ সূত্র প্রতিষ্ঠা: বিজ্ঞানের মতাে রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও আহরিত জ্ঞান থেকে একটি সাধারণ সূত্র প্রতিষ্ঠা করা যায়। সেই সূত্র অনেক সময়ই রাজনৈতিক সমস্যাসমাধানের পথ নির্দেশ করার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়।

সর্বজনীন বিধি প্রণয়ন: অ্যারিস্টটল, ফাইনার, বােদা, ব্রাইস‌ প্রমুখ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক জীবন পর্যালােচনা করে। কয়েকটি সর্বজনীন বিধি ও পদ্ধতি প্রণয়নে প্রয়াসী হয়েছিলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের কোনাে নির্দিষ্ট গবেষণাগার না থাকলেও বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক জীবনের বিবর্তন, উত্থানপতনের ইতিবৃত্ত, রাজনৈতিক কাঠামাের পরিবর্তন ইত্যাদির গবেষণা সর্বজনীন বিধি প্রণয়নে সাহায্য করে।

তথ্যনির্ভর বিশ্লেষণ: রাষ্ট্রবিজ্ঞানে শুধু তত্ত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয় না, বিজ্ঞানের মতাে রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও তথ্যের ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্তে পোঁছােতে হয়। মানব ইতিহাসের বিভিন্ন অধ্যায়ের তথ্যগুলি বিশ্লেষণের মাধ্যমে মার্কস ও এঙ্গে সমাজবিকাশের ধারার বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন।

মূল্যমান-নিরপেক্ষ আলােচনা: আধুনিক কালের আচরণবাদী রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা গণিত ও পরিসংখ্যানের মাধ্যমে প্রয়ােজনীয় তথ্যাদি সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল্যমান-নিরপেক্ষ আলােচনা গড়ে তােলেন। এইভাবে তাঁরা ভৌতবিজ্ঞানের মতাে রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও একটি বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি রূপায়ণে সচেষ্ট হন।

ভবিষ্যদ্বাণী সম্ভব: রাষ্ট্রবিজ্ঞানেও পদার্থবিদ্যা বা রসায়নবিদ্যার‌ মতাে ভবিষ্যদ্বাণী করা সম্ভব। যেমন, বর্তমানে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশে নির্বাচনের আগেই জনমত সমীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। এই ভবিষ্যদ্বাণী পুরােপুরি না মিললেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মিলে যায়।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক কাকে বলে

পদার্থবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, অধিবিদ্যা, যুক্তিবিদ্যা, নীতিশাস্ত্র, নন্দনতত্ত্ব, কবিতা, মঞ্চনাটক, সঙ্গীত, মনোবিজ্ঞান, ভাষাবিজ্ঞান, অর্থনীতি, রাজনীতি ও সরকার নিয়ে আলোচনা রয়েছে, যেগুলো নিয়ে পশ্চিমা দর্শনের প্রথম বুদ্ধিবৃত্তিক ব্যবস্থা গঠিত।

প্লেটোর মৃত্যুর কিছুদিন পর এরিস্টটল এথেন্স ত্যাগ করেন এবং মেসিডোনের দ্বিতীয় ফিলিপের অনুরোধে খ্রিস্টপূর্ব ৩৪৩ অব্দ থেকে মহান আলেকজান্ডারকে শিক্ষাদান শুরু করেন। আলেকজান্ডারকে শিক্ষাদান করতে গিয়ে এরিস্টটল অনেক সুবিধা লাভ করেন। তিনি লাইসিয়ামে একটি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেন এবং প্যাপিরাস স্ক্রলে অনেকগুলো বই রচনা করেন।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *