রেখা কাকে বলে

রেখা কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো রেখা কাকে বলে, রেখা কাকে বলে সংজ্ঞা, রেখা কাকে বলে কত প্রকার, রেখা কাকে বলে চিত্র সহ, রেখা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

রেখা কাকে বলে

রেখা হল একাধিক বিন্দুর পারস্পরিক সংযোগের ফলে সৃষ্ট পথ। অন্যভাবে বললে একটি বিন্দু চলার পথকে রেখা বলা হয় চলার পথে যখন দেখা হয় তখন তাকে সরলরেখা বলা হয়। আর যখন চলার পথ বাঁকা হয় তখন তাকে বক্র রেখা বলা হয়।

রেখা কাকে বলে
রেখা কাকে বলে

সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রেখার সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের জ্যামিতিক আকার তৈরি করা যায়। যেমন: সরলরেখার সাহায্যে ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, রম্বস, সামান্তরিক, পঞ্চভুজ, ষড়ভুজ ইত্যাদি তৈরি করা যায়। আবার বক্ররেখার সাহায্যে তৈরি করা যায় বৃত্ত, উপবৃত্ত, অধিবৃত্ত, ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

চিত্রকলাতেও রেখার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। বিভিন্ন ধরনের রেখার ব্যবহারে শিল্পীরা তৈরি করেন তাদের নিজস্ব রেখাচিত্র।

যার অসীম দৈর্ঘ্য আছে কিন্তু, প্রস্থ ও বেধ নেই তাকে রেখা বলে। অসীম দৈর্ঘ্য বলতে বুঝায়, রেখার দৈর্ঘ্য উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান। তাই, রেখার কোনো নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য নেই। এটি সোজা দৈর্ঘ্য বরাবর উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত চলমান। রেখার কোনো প্রান্ত বিন্দু নেই বলে, রেখাকে ইচ্ছামত উভয় দিক বরাবর বাড়ানো যায়।

রেখা হলো প্রস্থ বা বেধহীন উভয়দিকে অসীম পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান একটি সোজা (straight) দৈর্ঘ্য। যেহেতু রেখা উভয়দিক বরাবর সোজাসুজি হয়ে অসীম পর্যন্ত বিরাজমান, তাই এর কোন প্রান্তবিন্দু নেই।

রেখা কাকে বলে
রেখা কাকে বলে

সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রেখা কাকে বলে সংজ্ঞা

রেখার কেবল অসীম দৈর্ঘ্য আছে, এর কোন প্রস্থ বা বেধ নেই। তাই বলা যায়, রেখার কোনো নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য নেই। কিন্তু রেখাংশের নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য আছে। রেখা শুধু দৈর্ঘ্য সংশ্লিষ্ট হওয়ার কারণে, রেখা এক-মাত্রিক জ্যামিতির অন্তর্ভূক্ত।

গণিত শাস্ত্রের কিংবদন্তি ইউক্লিড রেখাকে যেভাবে সংজ্ঞায়িত করেন, তা হলোঃ

“রেখা হলো প্রস্থহীন দৈর্ঘ্য”। তিনি আরও বলেছেন, এই প্রস্থহীন দৈর্ঘ্য তার উপর বিন্দুর সাপেক্ষে সমভাবে থাকে।

আবার বলা যায়, বিন্দু চলার পথকে রেখা বলে। তবে বিন্দু চলার এই পথটি সোজাও হতে পারে; আবার বাঁকাও হতে পারে। এ বিবেচনায় রেখাকে দুইভাবে ভাগ করা যায়।

(1)সরলরেখা

(2)বক্ররেখা

সরলরেখা

বিন্দু চলার পথটি সোজা হলে তাকে সরলরেখা বলে।

বক্ররেখা

বিন্দু চলার পথটি আঁকাবাঁকা হলে তাকে বক্ররেখা বলে।

তবে, আধুনিক গণিত শাস্ত্রে রেখা বলতে সরলরেখাকেই বুঝায়।

মনে করি, একটি রেখার উপর A ও B দুইটি ভিন্ন বিন্দু।

এটিকে পড়া হয় AB একটি রেখা এবং বুঝানো হয়AB

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আবার, সমতলের ধারণা থেকে রেখার ধারণা লাভ করা যায়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়.., বইয়ের একটি পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্যকে স্থির রেখে প্রস্থকে ক্রমশ হ্রাস করে অবশেষে শুণ্যে পরিণত করলে একটি মাত্র রেখা অবশিষ্ট থাকে। এভাবে তলের ধারণা থেকে রেখার ধারণা পাওয়া যায়।

রেখা কাকে বলে চিত্র সহ

একটি রেখার মধ্যে নিম্নলিখিত বিষয় দুইটি অন্তর্ভূক্ত।

(1)রেখাংশ

(2)রশ্মি

যদিও রেখাংশ ও রশ্মি সম্বন্ধে পরিপূর্ণ জ্ঞানলাভের জন্য অন্য দুইটি টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে রেখাংশ এবং রশ্মি সম্পর্কে বিশদভাবে আলোচনা করা হওয়ছে, তবুও এখানে বিষয় দুইটি সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক।

রেখাংশ

রেখাংশ হলো রেখার একটি সসীম অংশ। তাই রেখাংশের দুইটি প্রান্তবিন্দু থাকে। এর প্রান্তবিন্দুদ্বয়ের মাঝের সকল বিন্দু রেখাংশের উপর অবস্থিত।

রশ্মি

রশ্মি হলো রেখার একটি অংশ যা একটি প্রান্তবিন্দু থেকে শুরু হয়ে অসীম পর্যন্ত চলতে থাকে।

রেখা কাকে বলে ও বৈশিষ্ট্য

রেখার ঢাল

একটি রেখার উপর দুটি ভিন্ন নবেন্দুর লম্বাংশের স্থানাঙ্কের পরিবর্তনকে আনুভূমিক অংশের স্থানগুলোর দ্বারা ভাগ করলে রেখার ঢাল পাওয়া যায় ।অর্থাৎ কোন একটি রেখার ঢাল একটি সংখ্যা সংখ্যাটি ধনাত্মক, ঋণাত্মক, শূন্য হতে পারে। একে সাধারণত(m) ধারা সূচিত করা হয়।

সরলরেখার সমীকরণ

প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরল রেখার সমীকরণ নির্ণয় করা যায়। বিন্দু, ঢাল, অক্ষদ্বয়ের ছেদক অংশ ইত্যাদির উপর নির্ভর করে সরলরেখার সমীকরণ গঠন যায়। সাধারণত যেসব নুন্যতম তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরল রেখার সমীকরণ গঠন করা যায় তা নিচে দেওয়া হলো।

  • ঢাল ও একটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে যায়
  • ঢাল ও যেকোন অক্ষের ছেদক
  • দুইটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে গমনকারী
  • অক্ষদ্বয়ের ছেদকাংশ

সমান্তরাল রেখা:

দুটি রেখা যদি পরস্পরের মধ্যে সর্বদা সমান দূরত্ব বজায় রেখে চলতে থাকে তবে তাদেরকে সমান্তরাল রেখা বলে।

মনে রেখো

  • দুইটি সমান্তরাল সরলরেখার কোন সাধারণ বিন্দু নেই।
  • যেসব সরলরেখা একই সরলরেখার সমান্তরাল তারা পরস্পর সমান্তরাল।
  • দুই বা ততোধিক সরলরেখা একটি সরলরেখার উপর লম্ব হলে, তারা অপরটির উপরও লম্ব।

প্রাথমিক জ্যামিতি যেসব ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত তাদের মধ্যে অন্যতম হলো রেখা।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *