সানি লিওন হট ভিডিও এই আর্টিকেলটিতে আমরা সানি লিওন সানি লিওন আপনাদেরকে জানাবো ইন্টারনেটে হট ভিডিও দেখা ঠিক কিনা আবার আপনি ইন্টারনেটে সানি লিওন উইকিপিডিয়া – হট ভিডিও কেন দেখবেন না এছাড়া আর্টিকেলটিতে সানি লিওনের জীবনী সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরব।
প্রিয় পাঠক প্রথমে আমরা বলেনি ইন্টারনেটে হট ভিডিও দেখে একেবারেই অনুচিত এতে একদিকে যেমন ধর্মীয় দিক থেকে আমাদেরকে শাস্তি পেতে হবে তেমনি মানবিক দিক থেকেও এই কাজটি খুবই গর্বিত একটি কাজ আমরা আশা করবো ইন্টারনেটে হট ভিডিও দেখাতে কে আপনি নিজেকে সংযত রাখবেন।
আরো পড়ুনঃ সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন – এখনি দেখুন
ইন্টারনেটে মানুষ যে সকল কিওয়ার্ড নিয়ে সার্চ করে আমরা এই কী-ওয়ার্ড গুলোতেই আপনাদেরকে ভালো উপদেশ দেয়ার চেষ্টা করি আশা করি ইন্টারনেটে হট ভিডিও দেখা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন আদর্শ সমাজ গড়তে ভূমিকা রাখবেন।
পাওয়ার ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
সানি লিওন সম্পর্কে যারা জানতে আগ্রহী সানি লিওন জীবন কাহিনী সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক
করেনজিত কৌর ভোহরা (ইংরেজি Karenjit Kaur Vohra; সানি লিওন (/ liˈoʊni/) নামে সুপরিচিত; জন্ম ১৩ মে ১৯৮১ হলেন একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডীয় এবং মার্কিন অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী, মডেল এবং প্রাক্তন পর্নোতারকা । এছাড়াও তিনি কারেন মালহোত্রা নামেও অভিনয় করেছেন । ২০০৩ সালে তাকে পেন্টহাউস বর্ষসেরা পেটস নির্বাচিত হন, অতঃপর তিনি ভিভিড এন্টারটেনমেন্টের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন ।
আরো পড়ুনঃ ইন্টারনেটে নেকেড ভিডিও দেখা কি জায়েজ জেনে নিন – এখনই জানুন
.
২০১০ সালে, তিনি ম্যাক্সিম বিশ্বসেরা ১০ পর্ণোতারকার একজন নির্বাচিত হন । তিনি বেশ কয়েকটি স্বাধীন মূলধারার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অভিনয় করেছেন । ২০১২ সালে, তিনি পূজা ভাটের জিসম ২ নামক যৌনাবেদনময়ী থ্রিলার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক করেছেন । বর্তমানে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন ।
সানি লিওন ১৯৮১ সালের ১৩ই মে তারিখে কানাডার অন্টারিওর সার্নিয়া নামক শহরের এক শিখ পাঞ্জাবি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন । তার বাবা তিব্বতে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং দিল্লিতে শৈশব অতিবাহিত করেছেন, অন্যতদিকে তার মা (যিনি ২০০৮ সালে মারা গিয়েছেন)) ছিলেন হিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার বাসিন্দা ছিলেন । শৈশবে তিনি খুব ক্রীড়াপ্রেমী ছিলেন, যার ফলে ছেলেদের সাথে রাস্তায় হকিও খেলতেন । পরবর্তীতে তিনি হিমায়িত হ্রদের উপর আইস স্কেটিং করতেন ।
ম্যাক্সম্যান জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
যেহেতু তার পরিবার শিখ ছিল, (একারণে তারা তাকে পাবলিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করা বিষয়ে নিরাপদ বোধ করতো না । (মাত্র ১৬ বছর বয়সে অন্য বিদ্যালয়ের একজন বাস্কেটবল খেলোয়াড়ের কাছে তিনি তার কুমারীত্ব হারান এবং ১৮ বছর বয়সে তিনি নিজেকে একজন উভকামী হিসেবে আবিষ্কার করেন । যখন ১৩ বছর বয়সী ছিলেন তখন তিনি তার পরিবারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের ফোর্ট গ্রাটিয়টে চলে আসেন, এর এক বছর পর তারা ক্যালিফর্নিয়ার লেক ফরেস্টে স্থানান্তর হন; যেখানে তার নানীর ইচ্ছায় তাদের পুরো পরিবার একসাথে বসবাস করেছে ।
পর্নো শিল্পে কাজ করার পূর্বে, তিনি প্রথমে জিফি লুবে নামক একটি জার্মান বেকারিতে কাজ করেছেন (১৫) এবং পরবর্তীতে একটি ট্যাক্স এবং রিটায়ারমেন্ট ফার্মে কাজ করেছেন । অরেঞ্জ কাউন্টিতে একজন পিডিঅ্যাট্রিক নার্স হিসেবে অধ্যয়নকালে, তার এক বহিরাগত নৃত্যশিল্পী এবং সহপাঠীর মাধ্যমে জন স্টিভেনসের সাথে তার পরিচয় হয় ।
দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
স্টিভেনস, যিনি একজন প্রতিনিধি ছিলেন, পরবর্তীতে তাকে পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের আলোকচিত্রী জে অ্যালেনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন । তার প্রাপ্তবয়স্ক কর্মজীবনের জন্য একটি নাম ঠিক করতে, তিনি আসল নাম হিসেবে সানি নামটি উল্লেখ করেছিলেন এবং লিয়ন নামটি ঠিক করেন পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের সাবেক মালিক বব গুচ্চিওনে ।
তিনি পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের জন্য পেন্টহাউস মাসের সেরা পেট হিসেবে ২০০১ সালের মার্চ মাসের সংস্করণের জন্যে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান, পরবর্তীতে একই বছরে হাসলার ম্যাগাজিনের হলিডে ফিচারে”হাসলার হানি”হিসেবে উপস্থিত হয়েছে । অতঃপর তিনি অনেকগুলো ম্যাগাজিনের কভার গার্ল হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলেন; যার মধ্যে চেরি, মায়েস্টিকু ম্যাগাজিন, হাই সোসাইটি, শয়ান্ক, এভিএন অনলাইন, লেগ ওয়ার্ল্ড, ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এবং লোরিডার অন্যতম ।
আরো পড়ুনঃ প্রান কোম্পানি চাকরি ? মাসে বেতন কত
অন্যদিকে তিনি একজন মডেল হিসেবে মডএফএক্স মডেলস, সুজে র্যান্ডাল, কেন মার্কাস এবং ম্যাক অ্যান্ড বাম্বলের সাথে কাহ করেছেন । এছাড়াও তিনি আর্ড্রিয়ানা সেইজ, জেনা জেমসন, জেলেনা জেনসেন এবং আরিয়া জিওভানির মতো তারকাদের সাথে কাজ করেছেন ।
০০৩ সাল সানি লিওনের ক্যারিয়ার দারুণভাবে মোড় নেয় । এই বছর তিনি‘পেন্টহাউস পেট’নির্বাচিত হন এবং পর্নোগ্রাফিক চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম সেরা নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভিড ইন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে তিন বছরের একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন । তবে এই চুক্তির শর্ত অনুসারে তিনি কেবল সমকামী মহিলা চরিত্রে অভিনয় করেছেন । সানি অভিনীত প্রথম ছবিটির নাম ছিল সানি, ) যেটি ২০০৫ সালের ডিসেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ।
তার পরবর্তী ছবিটিও মুক্তি পায় ভিভিড এন্টারটেইনমেন্টের প্রযোজনায়তেই; যার নাম ছিল ভার্চুয়াল ভিভিড গার্ল সানি লিওন । এভাবে কোনো অভিনেত্রীর নামে ছবি প্রকাশের ঘটনা ভিভিডের ইতিহাসে এটাই প্রথম ছিল । এই ছবিটিতে তিনি মিকালা মেনডেজ এবং ডেইজি ম্যারির মতো অভিনয়শিল্পীদের সাথে অভিনয় করেছিলেন । এই ছবিটি তাকে এভিএন পুরস্কার জয়লাভ করতে সাহায্য করেছিল । অতঃপর তিনি সানি ইন ব্রাজিল এবং দ্য সানি এক্সপেরিমেন্ট নামে দুটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, যেগুলো ২০০৭ সালে মুক্তি পেয়েছিল ।
২০০৭ সালের মার্চ মাসে সানি ভিভিড এন্টারটেইনমেন্টের আরও একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন । এই চুক্তির আওতায় তিনি ছয়টি ছবিতে অভিনয় করেছেন । আর এই চুক্তির অধীনেই প্রথমবারের মতো তিনি প্রথম কোনো পুরুষ অভিনেতার সঙ্গে কাজ করেছেন । সানির বাগদত্তা ম্যাট এরিকসন এই ছবিতে তার সহ-শিল্পীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ।
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
পুরুষের সঙ্গে তার অভিনীত প্রথম ছবিটির নাম ছিল সানি লাভস ম্যাট । এই ছবিটি তাকে ২০০৯ সালের সেরা নারী অভিনেত্রীর পুরস্কার এনে দেয় । একই সাথে বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয়ের পর সানি উপলব্ধি করেন যে ম্যাটের সাথে তার একটানা অভিনয় তার জনপ্রিয়তা কমিয়ে দিচ্ছে । এর ফলস্বরূপ তিনি অন্য অভিনেতাদের সঙ্গেও অভিনয় করতে শুরু করেন । যাদের টমি গান, চার্লস ডেরা, জেমস ডিন অন্যতম ।
২০০৬ সালের জুন মাসে, সানি লিওন মার্কিন নাগরিকত্ব লাভ করেন । কিন্তু কানাডায় দ্বৈত নাগরিক হিসেবে থাকার পরিকল্পনা করেন । ২০১২ সালের ১৪ই এপ্রিল তারিখে, লিওন দ্য নিউ ইন্ডয়িান এক্সপ্রেস সাক্ষাৎকারে নিজেকে ভারতের অধিবাসী হিসেবে ঘোষণা করেন, তিনি ব্যাখ্যা করেন যে তিনি ভারতের বৈদেশিক নাগরিক ছিলেন এবং তার বাবা ভারতে বসবাস করতেন, আর তিনি বৈদেশিক নাগরিকত্ব পাওয়ারও যোগ্য ছিলেন । অতঃপর জিসম ২ চলচ্চিত্রের চিত্রায়নের সময় তিনি বৈদেশিক নাগরিকত্ব ব্যবহার করে কাজ করেছেন ।
সানি লিওন ২০০৮ সালে খুব অল্প সময়ের জন্য কৌতুকাভিনেতা রাসেল পিটার্সের সাথে একটি সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন ।