অর্থনীতি কাকে বলে

অর্থনীতি কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে অর্থনীতি। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা অর্থনীতি কাকে বলে এই বিষয়ে জানব।

আমাদের এই আর্টিকেলে আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হচ্ছে অর্থনীতি কাকে বলে, ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে, সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে ,বাংলাদেশের অর্থনীতি কাকে বলে, মুক্তবাজার অর্থনীতি কাকে বলে, সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি কাকে বলে, মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে, বাজার অর্থনীতি কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

অর্থনীতি কাকে বলে

অর্থনীতি হচ্ছে একটি বিষয় যা যুক্তিকে সংশ্লেষাংক পদ্ধতিতে ব্যাখ্যা করে থাকে ।এর লক্ষ্যবস্তুতে তত্ত্ব প্রস্তুত কে অন্তর্ভুক্ত করা হয় যা অন্যান্য তত্ত্ব থেকে ব্যাখ্যা করা সহজ, অধিক ফলদায়ক ,দক্ষতা পূর্ণ হয়ে থাকে।

অর্থনীতি কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

অর্থনীতি বা অর্থশাস্ত্র সামাজিক বিজ্ঞান এর একটি শাখা যা পণ্য এবং সেবার উৎপাদন, সরবরাহ, বিনিময়, বিতরণ এবং ভোগ ও ভোক্তার আচরণ নিয়ে আলোচনা করে,অর্থনীতি মানুষের অসীম অভাব ও বিকল্প ব্যবহারযোগ্য সীমিত সম্পদের সম্পর্ক বিষয়ক মানব আচরণ নিয়ে আলোচনা করে।

সংজ্ঞাটি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে এটি মানব জীবনের তিনটি মৌলিক বৈশিষ্টের উপর প্রতিষ্ঠিত, যথা অসীম অভাব, সীমিত সম্পদ ও বিকল্প ব্যবহারযোগ্য সম্পদ।অর্থনীতির পরিধিসমূহ বিভিন্ন ভাগে বা শ্রেণীতে ভাগ করা যায়, যেমনঃ

  • ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতি
  • নেতিবাচক অর্থনীতি ও ইতিবাচক অর্থনীতি
  • মেইনস্ট্রীম ও হেটারোডক্স অর্থনীতি
অর্থনীতি কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

আধুনিক অর্থনীতিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়,

(১)ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও (২)সামষ্টিক অর্থনীতি৷ 

ব্যষ্টিক অর্থনীতি মূলত ব্যক্তি মানুষ অথবা ব্যবসায়ের চাহিদা ও যোগান নিয়ে আলোচনা করে থাকে৷ অন্যদিকে সামষ্টিক অর্থনীতি একটি দেশের সামগ্রিক অর্থনীতির জাতীয় আয়, কর্মসংস্থান, মুদ্রানীতি, ইত্যাদি বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করে৷

অন্য ভাবে বলা যায় যে, Micro Economics বা ব্যষ্টিক অর্থনীতির লক্ষ্য হলো অর্থনীতির একটি বিশেষ অংশ বা একককে ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করা এবং Macro Economics বা সামষ্টিক অর্থনীতি অর্থনীতির সামগ্রিক বিষয়াদি বিশ্লেষণ করে থাকে।

উনিশ শতকের শেষের দিকে আলফ্রেড মার্শাল, ‘রাজনৈতিক অর্থনীতি’ থেকে অর্থনীতি বিজ্ঞানের সংক্ষিপ্ত রূপ হিসেবে ‘অর্থনীতি’ তে পুনঃনামকরণ করেন। এই সময়ে এটা শৃঙ্খলাবদ্ধ চিন্তাভাবনার জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায় এবং গণিতের ব্যবহার ব্যাপকহারে বেড়ে যায়, যা এটাকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞানের বাইরে বিজ্ঞানের আলাদা একটি শাখা হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা অর্জনে সহায়তা করে

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

সামষ্টিক অর্থনীতি অর্থনীতির নিয়ামকসমূহকে সামগ্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে। সামগ্রিক বলতে জাতীয় আয় ও জাতীয় উৎপাদন, বেকারত্বের হার ও মূদ্রাষ্ফীতিকে এবং আংশিক সামগ্রিক মোট ভোগ, বিনিয়োগ ব্যয় ও তাদের উপাদানকে বুঝায়। আর্থিক নীতি ও রাজস্ব নীতিকেও ইহা অধ্যয়ন করে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

১৯৬০ সাল থেকে সামষ্টিক অর্থনীতি আরও অনেক ক্ষেত্রে তার বিশ্লেষণ বৃদ্ধি করছে যেমন, বিভিন্ন খাতের ব্যষ্টিকভিত্তিক মডেল, ভোক্তার যৌক্তিকতা, বাজার তথ্যের সঠিক ব্যবহার, অসম্পূর্ণ প্রতিযোগিতা।

এছাড়াও সামষ্টিক অর্থনীতি বিবেচনাধীন উপাদানসমূহের উপর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব এবং একটি দেশের ও দেশের অভ্যন্তরে জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি নিয়েও বিশ্লেষণ করে। উপাদানসমূহের মধ্যে মূলধন, প্রযুক্তি ও জনসংখ্যা বৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

বাংলাদেশের অর্থনীতি কাকে বলে

প্রবৃদ্ধি অর্থনীতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপাদানগুলোকে নিয়ে আলোচনা করে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে একটি দীর্ঘকালীন সময়ে একটি দেশের মাথাপিছু উৎপাদন বৃদ্ধির পরিমাণ। বিভিন্ন দেশের মাথাপিছু উৎপাদনের মধ্যে পার্থক্য দেখানোর জন্য এক ধরনের একক ব্যবহার করা হয়।

বেশির ভাগ উপাদানই বিনিয়োগ, জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের হারকে অন্তর্ভুক্ত করে। এই উপাদানগুলো তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক ভাবে (নিওক্লাসিক্যাল প্রবৃদ্ধি মডেল অনুসারে) এবং প্রবৃদ্ধি পরিমাপে প্রতিনিধিত্ব করে থাকে। নির্দিষ্ট কিছু স্তরে, উন্নয়ন অর্থনীতি স্বল্প আয়ের দেশসমূহ সংশ্লিষ্ট উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় কাঠামোগত পরিবর্তন, দারিদ্রতা এবং অর্থনৈতিক প্রগতিকে সামনে রেখে অর্থনৈতিক হাতিয়ার সমূহকে বিশ্লেষণ করে।

উন্নয়ন অর্থনীতি কর্পোরেটবিহীন সামাজিক ও রাজনৈতিক উপাদানসমূহকে কাজে লাগায়।ব্যষ্টিক অর্থনীতি সম্পর্কিত সাম্প্রতিক উন্নয়নে আচরণিক অর্থনীতি ও পরীক্ষামূলক অর্থনীতি নামে দুটি শাখা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এছাড়াও সামাজিক বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যেমন, অর্থনৈতিক ভূগোল, অর্থনৈতিক ইতিহাস, সাধারণ পছন্দ, সাংস্কৃতিক অর্থনীতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতি। অন্যভাবে অর্থনীতিকে দুই ভাবে ভাগ করা হয়।

নীতিবাচক অর্থনীতি অর্থনৈতিক আচরণকে ব্যাখ্যা করে, অন্য দিকে ইতিবাচক অর্থনীতি পছন্দ এবং মূল্য নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়কে প্রাধান্য দেয়। আবার অর্থনীতিকে মেইনষ্টীম অর্থনীতি ও হেটারোডক্স অর্থনীতি এই দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

মুক্তবাজার অর্থনীতি কাকে বলে

বাজার অর্থনীতি হলাে ভােক্তা ও উৎপাদকের মধ্যে বহু সংখ্যক স্বাধীন সিদ্ধান্তের ফসল যেখানে সব ব্যক্তি বাজারের মাধ্যমে তাদের কার্যকলাপ পরিচালনা করে। সংক্ষেপে বলা যায় যে, কোন প্রকার সরকারি হস্তক্ষেপ বা নিয়ন্ত্রণ ব্যতীত মুক্তভাবে বাজার শক্তিসমূহ দ্বারা পরিচালিত অর্থনীতিকে ‘বাজার অর্থনীতি‘ বা ‘মুক্ত বাজার অর্থনীতি‘ বলে

অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া হচ্ছে অর্থনীতির শাখা যা সামাজিক মালিকানা, পরিচালনা এবং অর্থনৈতিক সম্পদ বণ্টনে পদ্ধতি ও প্রতিষ্ঠান নিয়ে আলোচনা করে। সমাজের একটি অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া হচ্ছে বিশ্লেষনের একক।

আধুনিক পদ্ধতিতে সংগঠনকে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও পুঁজিবাদ ব্যবস্থা ভাগে ভাগ করা হয়, যাহাতে বেশির ভাগ উৎপাদন হয়ে থাকে যথাক্রমে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় ও বেসরকারী এন্টারপ্রাইজের মাধ্যমে। উভয় ব্যবস্থা প্রচলিত থাকলে তাকে মিশ্র অর্থনীতি বলা হয়।

একটি সাধারণ উপাদান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক শক্তিসমুহকে সংমিশ্রন করে, যাকে রাজনৈতিক অর্থনীতি বলা হয়। তুলনামূলক অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া বিভিন্ন অর্থনীতি বা প্রক্রিয়ার মধ্যে সম্পর্কযুক্ত শক্তি ও আচরণ নিয়ে আলোচনা করে।

সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি কাকে বলে

সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি বলতে বুঝায় প্রস্তাবিত এবং অস্তিত্বশীল সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ায় অর্থনীতিবিদ্যাগত তত্ত্ব, অনুশীলন এবং নিয়মসমূহ কে অর্থব্যবস্থাবিষয়ক অর্থনীতি আর্থিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে আর্থিক সম্পদ বণ্টন কিভাবে করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করে। তাই অর্থব্যবস্থাবিষয়ক অর্থনীতি অর্থ বাজার, আর্থিক সরঞ্জামসমূহ ও কোম্পানীসমূহের আর্থিক কাঠামো সন্বন্ধে আলোকপাত করে

ফলিত গণিতের একটি শাখা যা উপাদান সমূহের মধ্যে কৌশলগত প্রতিক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ করে। কৌশলগত ক্রীড়ায় খেলোয়াড় প্রতিপক্ষের আরোপিত কৌশলসমূহের মধ্যে যেটি তার সুবিধা সর্বোচ্চ করণ করবে সেটি গ্রহণ করবে।

ইহা সামাজিক অবস্থার প্রেক্ষিতে সিদ্ধান্তগ্রহণকারী তার প্রতিপক্ষের সহিত ক্রীড়াক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রচলিত নিয়ম ব্যাখ্যা করে থাকে। ক্রীড়া তত্ত্ব বাজার বিশ্লেষণের জন্য সর্বোচ্চ করণ আচরণ উন্নয়নের ধারণা দেয় যেমন চাহিদা ও যোগান মডেল।

মিশ্র অর্থনীতি কাকে বলে

যে অর্থব্যবস্থায় বেসরকারি উদ্যোগ ও সরকারি উদ্যোগ পাশাপাশি অবস্থান করে, তাকে মিশ্র অর্থব্যবস্থা বলা হয়। মিশ্র অর্থনীতি মূলত ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি ও সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির সংমিশ্রণ। এ অর্থনীতিতে ধনতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক উভয় অর্থনীতির কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

তথ্য অর্থনীতি অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে তথ্যের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি কিভাবে প্রভাবিত করে তা বিশ্লেষন করে। তথ্য অসংগতি ধারণাটি এক্ষেত্রে গুরুত্ত্বপূর্ন যখন এক পক্ষের অন্য পক্ষের তুলনায় বেশি বা নির্ভরযোগ্য তথ্য থাকে। তথ্য অসংগতি নৈতিক অবক্ষয়, বিরুপ নির্বাচনের মত সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে, যা চুক্তি মতবাদে বিশ্লেষন করা হয়। তথ্য অর্থনীতি অর্থব্যবস্থা, বীমা, চুক্তি মতবাদ এবং ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত।

আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আন্তর্জাতিক সীমান্তসমূহের মধ্যে দ্রব্য ও সেবা প্রবাহ নির্ণয় নিয়ে বিশ্লেষন করে। আন্তর্জাতিক অর্থব্যবস্থা সামষ্টিক অর্থনীতির একটি অংশ যা আন্তর্জাতিক সীমান্তসমূহের মধ্যে মূলধন প্রবাহ ও এক্সচেঞ্জ রেটের উপর ইহা কি প্রভাব ফেলে তা নিয়ে আলোচনা করে। বিভিন্ন দেশের মধ্যে দ্রব্য, সেবা ও মূলধনের বাণিজ্য বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বায়ন।

বাজার অর্থনীতি কাকে বলে

সাধারণত বাজার বলতে বোঝায়, কোন নির্দিষ্ট জায়গায় দ্রব কেনা বেচা। মুক্ত অর্থনীতি বাজার বলতে বোঝায়, যেখানে স্বাধীনভাবে ব্যাক্তি নিজের অর্থনৈতিক সিধান্ত গ্রহণ করতে পারে এবং সর্বোচ্চ মুনফা অর্জন করতে পারে। যেখানে যোগান ও চাহিদার দাম দ্বারা নির্ধারিত হয়ে থাকে।

মুক্ত বাজার অর্থনীতির নিয়ম হছে বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের উপর দ্রব মূল্য নির্ভর করে। মুক্ত বাজার অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য এর মূল উপাদান হল পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রেতার পছন্দের অধিকার।

ব্যবস্থাপনা অর্থনীতি সামষ্টিক অর্থনীতি বিশ্লেষণে বিশেষ করে ব্যবসায়ী ফার্মসমূহ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়। ইহা পরিমাণগত পদ্ধতি যেমন গবেষণা কার্যক্রম ও প্রোগ্রামিং এবং পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি যেমন সংশ্লেষাংক বিশ্লেষণ কোন ঝুঁকি ছাড়াই ও সঠিক প্রক্রিয়ায় তুলে ধরতে পারে।

একটি ভাল ধারণা ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত সফলের সাথে সাথে উৎপাদন খরচ সর্বনিম্নকরণ, মূনাফা সর্বোচ্চকরণ, ফার্মের উদ্দেশ্য এবং প্রযুক্তি ও বাজার পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে উৎপাদন পদ্ধতি নির্ধারণ করতে সাহায্য করে।

সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি বলতে বুঝায় প্রস্তাবিত এবং অস্তিত্বশীল সমাজতান্ত্রিক অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ায় অর্থনীতিবিদ্যাগত তত্ত্ব, অনুশীলন এবং নিয়মসমূহ কে।

আশা করছি আজকে আপনারা অর্থনৈতিক ই অর্থনীতি কাকে বলে অর্থনীতির প্রকারভেদ সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন। অর্থনীতি বিষয়ে আপনাদের আর কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন না আমাদের নেক্সট আর্টিকেলে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোনো পরামর্শ বা অভিযোগ থাকলে তা নিচে কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন আমরা আপনার কথা সাদরে গ্রহণ করব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *