এ বছর বিশ্ব পানি দিবসের থিম কি

এ বছর বিশ্ব পানি দিবসের থিম কি

এ বছর বিশ্ব পানি দিবসের থিম কি

পানির অপর নাম জীবন। মনে করা হচ্ছে, জীবন ধারণের জন্য যে পানি প্রয়োজন, তা ক্রমেই সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। জীবন রক্ষা নয়, পানি হয়ে উঠছে মৃত্যুর কারণ।জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের গৃহীত প্রস্তাব অনুযায়ী প্রতিবছর ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও’তে এই প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে জাতিসংঘ পরিবেশ ও উন্নয়ন সম্মেলনের (ইউএনসিইডি) এজেন্ডা ২১-এ প্রথম বিশ্ব জল দিবস পালনের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয়। ১৯৯৩ সালে প্রথম বিশ্ব জল দিবস পালিত হয় এবং তার পর থেকে এই দিবস পালনের গুরুত্ব ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে।

এ বছর বিশ্ব পানি দিবসের থিম কি

জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলি এই দিনটিকে নিজ নিজ রাষ্ট্রসীমার মধ্যে জাতিসংঘের জলসম্পদ সংক্রান্ত সুপারিশ ও উন্নয়ন প্রস্তাবগুলির প্রতি মনোনিবেশের দিন হিসেবে উৎসর্গ করেন। প্রতি বছর বিশ্ব জল দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার যে কোনো একটি বিশেষ কর্মসূচি পালন করে থাকে। ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতিসংঘ-জল বিশ্ব জল দিবসের থিম, বার্তা ও প্রধান সংস্থা নির্বাচনের দায়িত্বে রয়েছে।

জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলির পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাও পরিচ্ছন্ন জল ও জলসম্পদ রক্ষা সম্পর্কে জনসচেতনতা গড়ে তোলার জন্য এই দিন বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করেন। ২০০৩, ২০০৬ ও ২০০৯ সালে জাতিসংঘ বিশ্ব জল উন্নয়ন প্রতিবেদন বিশ্ব জল দিবসেই প্রকাশ করা হয়েছে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এ দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

এ বছর বিশ্ব পানি দিবসের থিম কি

বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, দেশে ফসল উৎপাদন, সেচ ও গৃহস্থালি কাজে ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাটির নীচে পানির আধার সুরক্ষা ও পানির গুণাগুণ বজায় রাখতে ভূ-উপরিস্থ ও ভূ-গর্ভস্থ পানির সমন্বিত ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত সহিষ্ণু ব-দ্বীপ গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০’ প্রণয়ন করেছে। এই পরিকল্পনার স্বাদু পানির উপকৌশল ১.৪ এর আওতায় ভূগর্ভস্থ পানি সুরক্ষা অঞ্চল নির্ধারণ ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের নির্দেশনা রয়েছে। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশের মর্যাদা লাভ করবে।

তিনি বলেন, প্রতি বছর এই দিবসে মিঠা পানির গুরুত্বের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য এসডিজি-৬ অর্জনকে গতিশীল করার প্রয়াস নেওয়া হয়। ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য পানি এবং স্যানিটেশন প্রাপ্যতা নিশ্চিত করাই এসডিজি-৬ এর লক্ষ্য।

এ উপলক্ষে পরিবেশবাদী সামাজিক সংগঠন ‘সবুজ আন্দোলন’ আজ সকাল সাড়ে ১০ টায় ২৪৪, নিউ সার্কুলার রোড, মালিবাগ, ঢাকায় ‘বিশুদ্ধ পানির সংস্থান—আনবে নিরাপদ জীবন’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এতে
প্রধান অতিথি থাকবেন নগর বিশেষজ্ঞ ও জল পরিবেশ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ম. ইনামুল হক।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ওমেন এক্স পাওয়ার ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *