কম্পিউটার কাকে বলে

কম্পিউটার কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো কম্পিউটার। কম্পিউটার কি, কম্পিউটার কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: কম্পিউটার কাকে বলে, কম্পিউটার কাকে বলে বাংলা, কম্পিউটার কাকে বলে সংজ্ঞা, কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি, কম্পিউটার কাকে বলা হয়, ডিজিটাল কম্পিউটার কাকে বলে, এনালগ কম্পিউটার কাকে বলে ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

কম্পিউটার কাকে বলে

যে ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র যা তার মেমোরিতে সংরক্ষিত থাকা নির্দেশের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়,যা ডেটা গ্রহণ করে এবং সেটাকে সুনির্দিষ্ট নিয়মে প্রক্রিয়াকরণ করে ফলাফল তৈরি করে এবং তা সংরক্ষণ করে, সেই যন্ত্রকে কম্পিউটার বলা হয়.

কম্পিউটার কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আধুনিক তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির কেন্দ্রিয় টুল হলো কম্পিউটার। কম্পিউটার ছাড়া আজকের বিশ্ব কল্পনাও করা যায় না।

কম্পিউটার একটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক্স যন্ত্র। Computer শব্দটি গ্রীক শব্দ হতে এসেছে। Compute শব্দ হতেই Computer কথাটির উৎপত্তি। Computer শব্দটির আভিধানিক অর্থ গণনাযন্ত্র বা হিসেবকারী যন্ত্র।

পূর্বে কম্পিউটার দিয়ে শুধুমাত্র হিসাব নিকাশের কাজই করা হতো। কিন্তু বর্তমানে অত্যাধুনিক কম্পিউটার দিয়ে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে জটিল হিসাব নিকাশের কাজ নির্ভুলভাবে করা ছাড়াও বহু রকমের কাজ করা যায়।

কম্পিউটার সেকেন্ডের মধ্যে কোটি কোটি হিসাব করতে পারে। কম্পিউটার কাজ করার গতি হিসাব করা হয় ন্যানোসেকেন্ডে। ন্যানোসেকেন্ড হচ্ছে এক সেকেন্ডের একশত কোটি ভাগের একভাগ সময় ।

কম্পিউটার কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

কম্পিউটার কাকে বলে বাংলা

অক্সফোর্ড ডিকশনারী অনুসারে, কম্পিউটার হলো হিসাব-নিকাশ করা অথবা অন্য কোনো যন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করার ইলেকট্রনিক যন্ত্র যা তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে।কম্পিউটার এমন একটি যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যেমে তা বিশ্লেষণ এবং উপস্থাপন করে।

গণনাযন্ত্র, সংগনক বা কম্পিউটার (ইংরেজি: Computer) হল এমন একটি যন্ত্র যা সুনির্দিষ্ট নির্দেশ অনুসরণ করে গাণিতিক গণনা সংক্রান্ত কাজ খুব দ্রুত করতে পারে।

কম্পিউটার কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

কম্পিউটার (Computer) শব্দটি গ্রিক “কম্পিউট” (compute)শব্দ থেকে এসেছে। Compute শব্দের অর্থ হিসাব বা গণনা করা। আর কম্পিউটার (Computer) শব্দের অর্থ গণনাকারী যন্ত্র।

কিন্তু এখন আর কম্পিউটারকে শুধু গণনাকারী যন্ত্র বলা যায় না। কম্পিউটার এমন এক যন্ত্র যা তথ্য গ্রহণ করে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বিশ্লেষণ ও উপস্থাপন করে। সভ্যতার বিকাশ এবং বর্তমানে তার দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে গণিত ও কম্পিউটারের প্রবল প্রভাব। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম কম্পিউটার আসে ১৯৬৪ সালে

কম্পিউটার কাকে বলে সংজ্ঞা

প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত।

পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়।এটি আবিষ্কৃত হয় খ্রিষ্টপূর্ব ২৪০০ সালে ব্যাবিলনে। অ্যাবাকাস ফ্রেমে সাজানো গুটির স্থান পরিবর্তন করে গণনা করার যন্ত্র। খ্রিস্টপূর্ব ৪৫০/৫০০ অব্দে মিশরে বা চীনে গণনা যন্ত্র হিসেবে অ্যাবাকাস তৈরি হয়।

১৬১৭ সালে স্কটল্যান্ডের গণিতবিদ জন নেপিয়ার গণনার কাজে ছাপা বা দাগ কাটাকাটি অথবা দন্ড ব্যবহার করেন। এসব দন্ড জন নেপিয়ার (John Napier) এর অস্থি নামে পরিচিত। ১৬৪২ সালে ১৯ বছর বয়স্ক ফরাসি বিজ্ঞানী ব্লেইজ প্যাসকেল সর্বপ্রথম যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার করেন। তিনি দাঁতযুক্ত চাকা বা গিয়ারের সাহায্যে যোগ বিয়োগ করার পদ্ধতি চালু করেন।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

১৬৭১ সালের জার্মান গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন। তিনি যন্ত্রটির নাম দেন রিকোনিং যন্ত্র (Rechoning Mechine)। পরে ১৮২০ সালে টমাস ডি কোমার রিকোনিং যন্ত্রের পরিমার্জন করে লিবনিজের যন্ত্রকে জনপ্রিয় করে তোলেন

কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি

গঠন এবং ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে তিনভাগে ভাগ করা যায়

  • অ্যানালগ কম্পিউটার ( Analog Computer )
  • ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)
  • হাইব্রিড কম্পিউটার ( Hybrid Computer)

সিস্টেম হলো কতগুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস যা কিছু সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কাজ করে। কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদানগুলো নিম্নরূপ :-

হার্ডওয়্যার,

সফটওয়্যার,

হিউম্যানওয়্যার বা ব্যবহারকারী,

ডেটা বা ইনফরমেশন।

হার্ডওয়্যার

কম্পিউটারের বাহ্যিক আকৃতিসম্পন্ন সকল যন্ত্র, যন্ত্রাংশ ও ডিভাইস সমূহকে হার্ডওয়্যার বলে। কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারকে প্রাথমিকভাবে তিনভাগে ভাগ করা যায়।

ইনপুট যন্ত্রপাতি

  • কী-বোর্ড
  • মাউস
  • ডিস্ক
  • স্ক্যানার
  • কার্ড রিডার,
  • ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।

সিস্টেম ইউনিট

হার্ড ডিস্ক

মাদারবোর্ড

এজিপি কার্ড

র‍্যাম ইত্যাদি।

আউটপুট যন্ত্রপাতি

  • মনিটর
  • প্রিন্টার
  • ডিস্ক
  • স্পিকার
  • প্রোজেক্টর
  • হেড ফোন ইত্যাদি।

কম্পিউটার কাকে বলা হয়

কম্পিউটার বিজ্ঞানের সত্যিকার সূচনা হয় অ্যালান টুরিং এর প্রথমে তাত্ত্বিক ও পরে ব্যবহারিক গবেষণার মাধ্যমে। বিশ শতকের মধ্যভাগ থেকে আধুনিক কম্পিউটারের বিকাশ ঘটতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবনের ফলে মাইক্রোকম্পিউটারের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আর পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার  ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

বাজারে প্রচলিত হয় বিভিন্ন প্রকৃতি ও আকারের কম মূল্যের অনেক রকম পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) বা পিসি (PC)। সে সঙ্গে উদ্ভাবিত হয়েছে অনেক রকম অপারেটিং সিস্টেম, প্রোগ্রামের ভাষা, অগণিত ব্যবহারিক প্যাকেজ প্রোগ্রাম।

এরসাথে ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ও ইন্টারনেটের এবং সংশ্লিষ্ট সেবা ও পরিসেবার। কম্পিউটার শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ও সম্প্রসারিত হয়েছে অসংখ্য প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক কম্পিউটার শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

সাম্প্রতিক কালে কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি (Information Technology) বা আইটি (IT) ব্যবসা-বাণিজ্যের বিরাট অংশ দখল করেছে এবং কর্মসংস্থান হয়ে পড়েছে অনেকাংশেই কম্পিউটার নির্ভর

যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টেল কর্পোরেশন ১৯৭১ সালে মাইক্রোপ্রসেসর উদ্ভাবন করার পর থেকে বাজারে আসতে শুরু করে মাইক্রোপ্রসেসর ভিত্তিক কম্পিউটার। তখন থেকে কম্পিউটারের আকৃতি ও কার্যক্ষমতায় এক বিরাট বিপ্লব সাধিত হয়। ১৯৮১ সালে বাজারে আসে আই.বি.এম কোম্পানির পার্সোনাল কম্পিউটার বা পিসি। এর পর একের পর এক উদ্ভাবিত হতে থাকে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসর এবং তৈরি হতে থাকে শক্তিশালী পিসি।

আই.বি.এম কোম্পানি প্রথম থেকেই আই.বি.এম কমপ্যাটিবল কম্পিউটার (IBM compatible computer) তৈরির ক্ষেত্রে কোনো বাধা-নিষেধ না রাখায় এ ধরনের কম্পিউটারগুলির মূল্য ব্যাপকহারে হ্রাস পায় এবং এর ব্যবহারও ক্রমাগত বাড়তে থাকে। একই সময় আই.বি.এম কোম্পানির পাশাপাশি অ্যাপল কম্পিউটার ইনকর্পোরেট (Apple Computer Inc) তাদের উদ্ভাবিত অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ (Apple-Macintosh) কম্পিউটার বাজারে ছাড়ে।

কিন্তু অ্যাপল কোম্পানি তাদের কমপ্যাটিবল কম্পিউটার তৈরির ক্ষেত্রে কোনোরূপ উদারতা প্রদর্শন না করায় ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারের মূল্য থেকে যায় অত্যধিক বেশি, যার ফলে অ্যাপল তেমন জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারে নি। তবে বিশেষ ধরনের কিছু ব্যবহারিক সুবিধার কারণে মূলত মুদ্রণ শিল্পে অ্যাপল-ম্যাকিনটোশ কম্পিউটার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো।

ডিজিটাল কম্পিউটার কাকে বলে

ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer): কম্পিউটার বলতে ডিজিটাল কম্পিউটারকে বুঝানো হয়ে থাকে। Digit শব্দ থেকে ডিজিটাল শব্দের উৎপত্তি।ডিজিটাল কম্পিউটার বর্ণ, সংখ্য, সংকেত, প্রতীক ইত্যাদি ইনপুট হিসাবে ব্যবহার করে।ডিজিটাল কম্পিউটার ০ এবং ১ এ প্রতীক দুটি দিয়ে সব ধরণের কাজের প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন করে।

ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য

  • ০ (শূন্য) এবং ১র( ১ ) এ প্রতীক দুটি দিয়ে সব ধরণের কাজের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
  • কাজের সূক্ষ্মতা অনেক বেশি বলা যায় ১০০%
  • এ কম্পিউটার বিভিন্ন ধরণের কাজে ব্যবহার করা যায়।
  • এ কম্পিউটারের ফলাফল সরাসরি মনিটরে প্রদর্শিত হয়।

এনালগ কম্পিউটার কাকে বলে

অ্যানালগ কম্পিউটার ( Analog Computer ): ইংরেজি Analogy শব্দ থেকে Analog কথাটি এসেছে, অন্যালগ শব্দটির অর্থ সাদৃশ্য। অ্যানালগ কম্পিউটার কাজ করে অ্যানালগ সংকেক ব্যবহার করে। যেমন:থার্মোমিটার সরু কাচের নলের মধ্যে পারদের উঠা-নামার উপর নির্ভর করে উষ্ণতা পরিমাপ করে।

অর্থাৎ উষ্ণতা উঠা নামার সাথে পারদের উঠা-নামার যে সাদৃশ্য, থার্মোমিটার সেটাকেই কাজে লাগায়।তেমনি ভাবে এ্যানালগ কম্পিউটারও এ রকম নানা ভৌত রাশি পরিমাপ করে আর সে মাপের পরিবর্তনকে খতিয়ে দেখে।

এ্যানালগ কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য

  • এ্যানালগ কম্পিউটার কাজ করে এ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করে।
  • ইনপুট এবং আউটপুট উভয়ই এ্যানালগ প্রকৃতির ।
  • একটি কাজের জন্য তৈরিকৃত কম্পিউটার অন্য কাজে ব্যবহার করা যায় না।
  • কাজের সুক্ষ্ণতা খুব কম।
  • সাধারণত বিশেষ বা নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • এ ধরণের কম্পিউটারের উদাহরণ:
  • মোটর গড়ির স্পিডোমিটার

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *