কোণ কাকে বলে

কোণ কাকে বলে

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কোণ কাকে বলে, কোণ কত প্রকার ও কি কি, কোণ এর সংজ্ঞা, কোণ এর চিত্র, কোন শব্দের অর্থ কি ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

কোণ কাকে বলে

কোণ: যদি দুইটি সরলরেখা পরস্পরের সাথে কোনো বিন্দুতে মিলিত হয়, তবে মিলন বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। দুটি সরলরেখা তির্যকভাবে পরস্পরের সাথে মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।দুটি সরলরেখা তির্যকভাবে পরস্পরের সাথে মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

কোণ কাকে বলে
কোণ কাকে বলে

সমকোণ: যে কোণের পরিমাণ ৯০ ডিগ্রি তাকে সমকোণ বলে। অর্থাৎ ৯০ ডিগ্রি পরিমান কোণকে সমকোণ বলে।

সূক্ষ্মকোণ: এক সমকোণ বা ৯০ ডিগ্রি থেকে ছোট কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে।

স্থূলকোণ: এক সমকোণ থেকে বড় কিন্তু দুই সমকোণ থেকে ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।অথবা, ৯০ ডিগ্রি থেকে বড় কিন্তু ১৮০ ডিগ্রি থেকে ছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।

সরলকোণ: যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি তাকে সরলকোণ বলে।

প্রবৃদ্ধ কোণ:  যে কোণের পরিমান দুই সমকোণ অপেক্ষা বেশি কিন্তু চার সমকোণ অপেক্ষা কম তাকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।অর্থাৎ যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি থেকে বড় কিন্তু ৩৬০ ডিগ্রি থেকে ছোট তাকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।

কোণ কাকে বলে
কোণ কাকে বলে

কোণ কত প্রকার ও কি কি

বিপ্রতীপ কোণ: দুইটি সরলরেখা পরস্পরকে ছেদ করলে ছেদবিন্দুতে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় তাদের একটিকে সম্মূখীনটির বিপ্রতীপ কোণ বলে।

সন্নিহিত কোণ: দুইটি কোণের শীর্ষবিন্দু একই হলে সাধারণ বাহুর উভয় পাশের কোণদ্বয়কে সন্নিহিত কোণ বলে। অর্থাৎ পাশাপাশি লাগানো দুটি কোণকে সন্নিহিত কোণ বলে।

একান্তর কোণ: দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদকরেখার বিপরীত পার্শ্বে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে একান্তর কোণ বলে। একান্তর কোণদ্বয় পরস্পর সমান হয়।

অনুরূপ কোণ: দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা তির্যকভাবে ছেদ করলে ছেদকরেখার একই দিকে সমান্তরাল রেখাদ্বয়ের অনুরূপ পার্শ্বে যে কোণ উৎপন্ন হয়, তাকে অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণদ্বয় পরস্পর সমান হয়।

আরো পড়ুনঃ  ডিজিটাল প্রেসার মেশিন ক্রয় করতে সরাসরি কিনতে – ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  এনালগ প্রেসার মেশিন সরাসরি ক্রয় করার জন্য এখানে ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মিনি ক্যামেরা গোপন ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ কলম ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ  ড্রোন ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই করুন

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

অন্ত:স্থ কোণ: যে কোন ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ এবং বহুভুজের অভ্যন্তরে বা ভেতরে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে অন্ত:স্থ কোণ বলে।

বহি:স্থ কোণ: কোন ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ এবং বহুভুজের যে কোন এক বাহু বর্ধিত করলে বাহিরে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে বহি:স্থ কোণ বলে।

কোণ এর সংজ্ঞা

দুইটি রশ্মির প্রান্তবিন্দু পরস্পর মিলিত হলে মিলিত বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। অন্যভাবে বললে, দুইটি রশ্মির প্রান্তবিন্দু পরস্পর মিলিত হয়ে যে আকৃতি ধারণ করে তাকে কোণ বলে।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আবার, দুইটি রেখাংশ পরস্পর প্রান্তবিন্দুতে মিলিত হয়ে যে জ্যামিতিক আকার ধারণ করে তাকে কোণ বলে। তাহলে সহজ করে বললে, দুইটি সরলরেখা পরস্পর মিলিত হলে কোণ উৎপন্ন হয়। এরূপ দুইটি সরলরেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে চারটি কোণ উৎপন্ন হয়।কোণ কাকে বলে

সমতল জ্যামিতিতে, একই প্রান্তবিন্দু বিশিষ্ট দুইটি রশ্মি দ্বারা গঠিত জ্যামিতিক আকৃতিকে কোণ বলে। রশ্মি দুইটি দ্বারা সৃষ্ট কোণটি এদের সাধারণ প্রান্তবিন্দুতে উৎপন্ন হয়। রশ্মি দুইটিকে কোণের বাহু বলা হয়। আর সাধারণ প্রান্তবিন্দুটিকে কোণের শীর্ষ বলে। কোণের রশ্মিদ্বয় একই সমতলে অবস্থিত হতে পারে;

আবার ভিন্ন সমতলেও অবস্থিত হতে পারে। রশ্মি দুইটি একই সমতলে অবস্থিত হলে সেই সমতলটিকে ইউক্লিডিও সমতলই হতে হবে – এমন কোনো শর্ত নেই। তাছাড়া ইউক্লিডিও জগত ও অন্যান্য জগতের দুইটি সমতল পরস্পর ছেদ করলেও কোণ উৎপন্ন হয়।কোণ কাকে বলে এ ধরণের কোণকে ডাইহেড্রাল কোণ (dihedral angle) বলে

আবার একই সমতলে অবস্থিত দুইটি বক্ররেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়। তবে বক্ররেখা দুইটির ছেদ বিন্দুতে উভয় বক্ররেখায় দুইটি স্পর্শক রেখা আঁকলে স্পর্শকদ্বয়ের সমন্বয়ে গঠিত অন্তর্গত কোণ দ্বারা বক্ররেখা দুইটির অন্তর্গত কোণ পরিমাপ করা হয়। তাহলে প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে,

  • দুইটি রশ্মি পরস্পর ছেদ করলে কোণ উৎপন্ন হয়।
  • দুইটি পরস্পরচ্ছেদী সমতল দ্বারা কোণ উৎপন্ন হয়।
  • দুইটি বক্ররেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

কোণ এর চিত্র

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যেসব কোণ জোড়া ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির একটি অন্তঃস্থ কোণ এবং অপরটি বহিঃস্থ কোণ হয়, কোণ কাকে বলেসেই কোণ জোড়াকে পরস্পর অনুরূপ কোণ বলে। অনুরূপ কোণকে আরেকভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায় – তা হলোঃ

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি সরলরেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া বা আটটি কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে প্রত্যেক জোড়ার অন্তর্গত কোণ দুইটিকে পরস্পর অনুরূপ কোণ বলা হয় যদি ও কেবল যদি তারা নিচের শর্তগুলো পূরণ করেঃ

  • কোণ দুইটির শীর্ষবিন্দু ভিন্ন হয়।
  • কোণ দুইটির উভয়েই ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে।
  • কোণ দুইটির একটি অন্তঃস্থ কোণ এবং অপরটি বহিঃস্থ কোণ হয়।

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যেসব কোণ জোড়া ছেদকের বিপরীত পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির উভয়েই অন্তঃস্থ কোণ অথবা উভয়েই বহিঃস্থ কোণ হয়, সেই কোণ জোড়াকে পরস্পর একান্তর কোণ বলে।

দুইটি সমান্তরাল সরলরেখাকে অপর একটি ছেদক রেখা ছেদ করলে যে চার জোড়া কোণ উৎপন্ন হয়, তাদের মধ্যে ভিন্ন শীর্ষবিন্দু বিশিষ্ট যে দুই জোড়া কোণ ছেদকের একই পাশে অবস্থান করে এবং কোণ দুইটির উভয়েই অন্তঃস্থ কোণ হয়, সেই কোণ জোড়াকে পরস্পর ধারাবাহিক অন্তঃস্থ কোণ বলে।কোণ কাকে বলে

কোণ শব্দের অর্থ কি

কোন বৃত্তচাপের প্রান্তদ্বয় হতে সৃষ্ট দুটি রেখাংশ বৃত্তের কেন্দ্রে মিলিত হয়ে যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে কেন্দ্রস্থ কোণ বলে। অন্যভাবে বললে, কোনো বৃত্তচাপ দ্বারা কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণকে কেন্দ্রস্থ কোণ বলে। তাই, যেকোনো বৃত্তচাপ বৃত্তের কেন্দ্রে একটি ও কেবল একটি কেন্দ্রস্থ কোণ উৎপন্ন করে।একটি কোণের শীর্ষবিন্দুতে কোণ উৎপন্ন হয়।

অতএব, একটি কোণের একটি ও কেবল একটি শীর্ষবিন্দু থাকে।এককভাবে গঠিত কোণগুলো হলো: শুণ্য কোণ, সূক্ষ্মকোণ, সমকোণ, স্থূলকোণ, সরলকোণ, প্রবৃদ্ধ কোণ, পূর্ণ কোণ ও তির্যক কোণ।কোণ কাকে বলে

আবার, জোড়ায় জোড়ায় গঠিত কোণগুলো হলো: বিপ্রতীপ কোণ, সন্নিহিত কোণ, পূরক কোণ, সম্পূরক কোণ, পরিপূরক কোণ, অনুরূপ কোণ ও ধারাবাহিক অন্তঃস্থ কোণ বা ছেদকের পাশে উৎপন্ন অন্তঃস্থ কোণ।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *