কোষ বিভাজন কাকে বলে

কোষ বিভাজন কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো কোষ বিভাজন। কোষ বিভাজন কি, কোষ বিভাজন কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ‌।

আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: কোষ বিভাজন কাকে বলে, কোষ বিভাজন কাকে বলে Bangladesh, কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর, কোষ বিভাজন কাকে বলে সূজনশীল প্রশ্ন, কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর Bangladesh, কোষ বিভাজন কাকে বলে অষ্টম শ্রেণি, কোষ বিভাজন কাকে বলে বাংলা, কোষ বিভাজন কাকে বলে Class 10 ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

কোষ বিভাজন কাকে বলে

যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষ তৈরি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে।কোষ বিভাজন একটি মৌলিক ও অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জীবের দৈহিকবৃদ্ধি ও বংশ বৃদ্ধি ঘটে ।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যে প্রক্রিয়ায় জীব কোষের বিভক্তির মাধ্যমে একটি থেকে দুটি বা চারটি কোষের সৃষ্টি হয় তাকে কোষ বিভাজন বলে । কোষ বিভাজন সাধারণত বৃহত্তর কোষ চক্রের অংশ হিসাবে ঘটে। বিভাজনের ফলে সৃষ্ট নতুন কোষকে অপত্য কোষ এবং যে কোষটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃ কোষ বলে।

সুকেন্দ্রিক জীবে দুইরকম কোষ বিভাজন দেখা যায়; একটি হলো বর্ধনশীল কোষ বিভাজন, যেখানে বংশানুগতভাবে অপত্য কোষগুলো এবং মাতৃকোষ অভিন্ন (মাইটোসিস), অন্যটি হলো প্রজনন সংক্রান্ত কোষ বিভাজন,

যেখানে অপত্য কোষগুলিতে ক্রোমোজোমের সংখ্যা অর্ধেক হ্রাস পেয়ে হ্যাপ্লয়েড গ্যামেট উৎপন্ন করে (মিয়োসিস)। কোষবিদ্যায় মাইটোসিস হলো কোষ চক্রের একটি অংশ, যেখানে প্রতিলিপি করা ক্রোমোজোমগুলি দুটি নতুন নিউক্লিয়াসে বিভক্ত হয়। এই কোষ বিভাজন জিনগতভাবে অভিন্ন কোষের জন্ম হয় যাদের ক্রোমোজোমের মোট সংখ্যা বজায় থাকে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

কোষ বিভাজন কাকে বলে Bangladesh

সাধারণত মাইটোসিস (নিউক্লিয়াসের বিভাজন) এর পূর্বে ইন্টারফেজের এস পর্যায় (যখন ডিএনএ প্রতিলিপি হয়) হয় এবং এটির পরে টেলোফেজ এবং সাইটোকাইনেসিস সম্পন্ন হয়; যখন একটি কোষের সাইটোপ্লাজম, অঙ্গাণু এবং কোষ ঝিল্লি বিভাজিত হয়ে নতুন সৃষ্ট কোষ দুটির মধ্যে প্রায় সমানভাবে বিভক্ত হয়ে যায়।

মাইটোসিসের বিভিন্ন ধাপগুলি একসাথে একটি প্রাণীর কোষ চক্রের মাইটোটিক (এম) পর্বকে সংজ্ঞায়িত করে। ওয়াল্টার ফ্লেমিং ১৮৮২ সালে সামুদ্রিক সালামান্ডার (Triturus maculosa) কোষে প্রথমবারের মতো কোষ বিভাজন লক্ষ্য করেন।মানবদেহ একটি মাত্র কোষ থেকেই তৈরি হয় । জাইগোট থেকে কোষ বিভাজনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ দেহ তৈরি হয়।

কোষ বিভাজন কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পৃথিবীর সকল সজীব বস্তু একটিমাত্র কোষের দ্বারা তাহাদের জীবন শুরু করে। এই কোষটি নিয়মিত বিভাজিত হইয়া বহু কোষের সৃষ্টি করে এবং বহুকোষ হইতে লার্ভা বা ভ্রুনের সৃষ্টি হয়। এই লার্ভা বা ভ্রুন জীবে পরিণত হয়। জীবের জনন, বৃদ্ধি ও বিভিন্ন অঙ্গের ক্রমবিকাশের জন্যই এই কোষের ক্রমাগত বিভাজন হইতে থাকে। এমন কি পূর্ণবয়স্ক জীবে বৃদ্ধি, মেরামত, ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের প্রতিস্থাপনের জন্যও কোষের বিভাজন ঘটিয়া থাকে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর

বিপাকীয় ক্রিয়ার উপচিতির ফলে কোষ আকার ও আয়তনে বৃদ্ধি পায়। কোযের আকার ও আয়তনের বদ্ধি কিন্তু শারীরবৃত্তীয় কার্যের প্রয়ােজনীয়তা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আকার ও আয়তনে চরম বুদ্ধিপ্রাপ্ত হইবার পরই কোষ বিভাজিত হয়।নিউক্লিয়াসে ডি. এন. এ.-র পরিমাণ দ্বিগণ হইলেই কোষবিভাজন শুরু হয়। প্রকতপক্ষে কোষবিভাজন একটি জিন নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতি।

যে পদ্ধতিতে একটি কোষ হইতে দুই বা অধিক অপত্য কোষের সষ্টি হয় তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।আত্মপ্রতিলিপি গঠন সজীব বস্তুর সর্বাপেক্ষা উল্লেখযােগ্য বৈশিষ্ট্য। যে পদ্ধতিতে কোষ তাহার নিজ প্রতিলিপি গঠন করে তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।

বিভাজন পদ্ধতিতে বহুকোষের উৎপত্তি জীবের সার্বিক বৈশিষ্ট্য। একটি কোষ অন্য আর একটি অনুরেপ কোষ হইতে উৎপন্ন হয় এবং এই সূত্রই জীবন-প্রবাহের ধারাবাহিকতার প্রকৃতি ভিত্তি। জীবদেহে কোষ বিভাজন তিনটি পৃথক পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়। যেমন-
(১) অ্যামাইটোসিস (Amitosis), (২) মাইটোসিস (Mitosis) ও (৩) মিয়ােসিস (Meiosis)।

কোষ বিভাজন কাকে বলে সূজনশীল প্রশ্ন

যে কোষ বিভাজনে পিণ্ডিল গঠিত না হইয়া নিউক্লিয়াসটি সরাসরি মধ্যাংশ বরাবর খাঁজ সৃষ্টির দ্বারা দুইটি অপত্য খণ্ডাংশে বিভক্ত হয় তাহাকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলে। এই প্রক্রিয়ায় মাইটোসিসের ন্যায় নিউক্লিয়াসের ভাঙ্গন, ক্রোমােজোম সষ্টি এবং নিউক্লিয়াসের পুনর্গঠন প্রভৃতি ঘটনা ঘটে না। নিউক্লীয়াসের বিভাজন সরাসরি খাঁজ সৃষ্টির মাধ্যমে ঘটে বলিয়া এই বিভাজনকে প্রত্যক্ষ কোষ বিভাজন বলে। উদাহরণ—অ্যামিবা, ব্যাকটিরিয়া, কারা (শৈবাল), ঈস্ট (ছত্রাক)।

মাইটোসিস বা পরোক্ষ বিভাজন বা সমবিভাজন সংজ্ঞা : যে বিশেষ পদ্ধতিতে নিউক্লিয়াসের নানাবিধ পরিবর্তনের মাধ্যমে মাতৃ নিউক্লিয়াস সম-গুণসম্পন্ন দুইটি অপত্য নিউক্লিয়াসের জন্ম দেয় তাহাকে মাইটোসিস বলে। বহুকোষী জীবের দেহ দুই প্রকার কোষ দ্বারা তৈরী—১. দেহকোষ বা সােমাটিক কোষ (Somatic Cells), যাহা প্রজনন কার্য ব্যতীত দেহের যাবতীয় শারীরবৃত্তীয় কার্য করে, এবং ২. জনন কোষ (Germ Cells), যাহা যৌন জননে সাহায্য করে। যেমন – শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়ের কোষ।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মাইটোসিস পদ্ধতিতে দেহজ কোষের নিউক্লীয় বিভাজন হয় এবং একটি নিউক্লীয়াস হইতে দুইটি সমগণ সম্পন্ন অপত্য নিউক্লীয়াস উৎপন্ন হয়। জননকোষ উৎপন্ন করতে শুক্রাশয়ে বা ডিম্বাশয়ে বা রেণুস্থলীতে মাতৃকোষে যে বিভাজন দেখা যায় এবং যে বিভাজনের দ্বারা চারটি জননকোষ বা রেণু উৎপন্ন হয় তাহাকে মিয়োসিস বলে।

কোষ বিভাজন কাকে বলে উত্তর Bangladesh

মাইটোসিস কোথায় হয় : মাইটোসিস বিভাজন সকল দেহকোষে ঘটিয়া থাকে। যে সকল জীবের দেহকোষ আদর্শ নিউক্লিয়াসযুক্ত তাহাতেই এই বিভাজন হয়। রেণুস্থলীতে রেণুমাতৃকোষ সৃষ্টির পূর্বে মাইটোসিস বিভাজন হয়। শুক্রাশয়ে আদি শুক্রকোষ পর্যন্ত মাইটোসিস বিভাজন ঘটে। ডিম্বাশয়ে আদি ডিম্বাণু (Oogonium) অবস্থা পর্যন্ত মাইটোসিস বিভাজন ঘটে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

মাইটোসিস পদ্ধতি 1878 খ্রীষ্টাব্দে ওয়াল্টার ফ্লেমিং (Walter Flemming) প্রথম জীবদেহে মাইটোসিস কোষবিভাজন প্রত্যক্ষ করেন এবং ইহার বিবরণ দেন। স্লাইচের 1878 খ্রীষ্টাব্দে মাইটোসিসের বিবরণ প্রসঙ্গে ইহার নামকরণ করেন কেরিওকাইনেসিস । 1879 খ্রীষ্টাব্দে সেনাইডার মাইটোসিস পদ্ধতির পূর্ণ বিবরণ দেন, ককরাউম এবং ম্যাককলে 1960) খ্রীষ্টাব্দে মাইটোসিসের রাসায়নিক পদ্ধতির বিশদ বিবরণ দেন।

কোষ বিভাজন কাকে বলে অষ্টম শ্রেণি

কোষ বিভাজনের সংজ্ঞা – যে পদ্ধতিতে একটি কোষ হইতে দুই বা অধিক অপত্য কোষের সষ্টি হয় তাহাকে কোষ বিভাজন বলে।
কোষ বিভাজনের দুটি পর্যায় হল :
(i) নিউক্লিয়াস-বিভাজন : প্রথম পর্যায়ে নিউক্লিয়াসটি বিভাজিত হয় বলে একে নিউক্লিাস-বিভাজন বলা হয়।
(ii) সাইটোপ্লাজম-বিভাজন : কোষ বিভাজনের দ্বিতীয় পর্যায়ে কোষের সাইটোপ্লাজম বিভাজিত হয়। এই পর্যায়কে সাইটোপ্লাজম বিভাজন বা সাইটোকাইনেসিস বলা হয়।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

কোষ বিভাজন কাকে বলে বাংলা

ডি. এন. এ. : ক্রোমােজোম প্রধানত ডিঅক্সিরাইবোজ নিউক্লিক অ্যাসিড বা ডিঅক্সিরাইবােনিউক্লিক অ্যাসিড নামের জৈব পদার্থ দিয়ে তৈরী। একে ইংরাজীতে সংক্ষেপে ডি. এন. এ. বলা হয়। এর চারদিকে যে প্রােটীন-নির্মিত একটি আবরণ থাকে, তাকে ক্রোমােজোমের ধাত্র বলা হয়। ধাত্রের বাইরে যে আর একটি সূক্ষ্ম আবরণ থাকে তার নাম পেলিক্‌ল।

জিন- ক্রোমােজোমের এক-একটি ছােট ছােট অংশ বংশগতির এক-একটি নির্দিষ্ট প্রলক্ষণ বহন করে। প্রলক্ষণ বহনকারী ক্রোমােজোমের এইরকম এক-একটি ছােট অংশকে জিন বলা হয়। জিনগুলি ক্রোমােজোমের দৈর্ঘ্য-বরাবর সারিবদ্ধভাবে বিন্যস্ত থাকে। বংশগতি নিয়ন্ত্রণ করা জিনের কাজ।

কোষ বিভাজন কাকে বলে Class 10

বহুকোষী উদ্ভিদের সমস্ত সজীব কোষ প্রয়ােজনমতাে বিভাজিত হতে পারলেও, প্রধানতঃ যে কয়েকটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের কোষ মাইটোসিস পদ্ধতিতে বিভাজিত হয় সেগুলি হল : (i) কাণ্ড ও মূলের ডগায় অবস্থিত প্রাথমিক ভাজক কলার কোষে, (ii) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভদের পরিধি-বৃদ্ধির সময় কাণ্ড ও মূলের ক্যাম্বিয়াম নামের গৌণ ভাজক কলার কোষে এবং (iii) উদ্ভিদের যে অঞ্চলে ক্ষত সৃষ্টি হয়, সেখানে।

মিয়ােসিসের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপঃ ১। জনন মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসে মিয়োসিস ঘটে। ২। মিয়ােসিসের ফলে একটি নিউক্লিয়াস থেকে চারটি অপত্য নিউক্লিয়াসের জন্ম হয়। ৩। সমসংস্থ হােমোলগাস ক্রোমােজোমগুলাে জোড়ায় জোড়ায় মিলিত হয়ে বাইভ্যালেন্ট বা দ্বিযোজী ক্রোমােজোমের সৃষ্টি হয়। ৪। মিয়ােসিসে ক্রোমােজোমের একবার এবং নিউক্লিয়াসের দুবার বিভাজন ঘটে। ৫। অপত্য নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যা মাতৃ-নিউক্লিয়াসের ক্রোমােজোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। ৬। কায়াজমা সৃষ্টি ও ক্রসিং ওভাড়ের ফলে নন-সিস্টার ক্রোমাটিডগুলোর মধ্যে অংশের বিনিময় ঘটে। ৭। মিয়ােসিসের ফলে নিউক্লিয়াসে নতুন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের আবির্ভাব ঘটে

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *