পদার্থ কাকে বলে

পদার্থ কাকে বলে

Janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে পদার্থ। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে পদার্থ কাকে বলে নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের এই আর্টিকেলের আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হচ্ছে পদার্থ কাকে বলে, পদার্থ কাকে বলে বাংলায়, পদার্থ কাকে বলে উদাহরণ দাও, পদার্থ কাকে বলে ব্যাখ্যা কর, মৌলিক পদার্থ কাকে বলে, যৌগিক পদার্থ কাকে বলে, কঠিন পদার্থ কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

পাশাপাশি আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পদার্থ কাকে বলে

আমাদের চারপাশে অনেক ধরনের জিনিস রয়েছে। যেমন টেবিল-চেয়ার ,মাটি ,পানি ,বায়ু লোহা, কাঠ, সোনা ,রুপা ইত্যাদি এসব কিছুই পদার্থের তৈরি। অর্থাৎ যে সকল জড়বস্তু জায়গা দখল করে যার ওজন আছে আকার ও আকৃতি আছে এবং বলপ্রয়োগে বাধা তৈরি করে থাকে তাকে পদার্থ বলে।

পদার্থের প্রকারভেদ / শ্রেণীবিভাগ

অবস্থাভেদে পদার্থকে 3 ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ-

  • কঠিন (Solid Matter)
  • তরল (Liquid Matter)
  • বায়বীয় / গ্যাসীয় (Gaseous Matter)
পদার্থ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

পদার্থ কাকে বলে বাংলায়

কঠিন (Solid Matter)

যে পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন আছে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় এর আকার ও আয়তনের পরিবর্তন হয় না তাকে কঠিন পদার্থ বলে। যেমন – লোহা, ইট, পাথর, কাঠ ইত্যাদি।

কঠিন পদার্থের বৈশিষ্ট্য

  • নির্দিষ্ট আকার আছে।
  • ওজন আছে।
  • জায়গা দখল করে।
  • একে তাপ দিলে প্রসারিত হয়।
  • বল প্রয়োগ করলে বাধার সৃষ্টি করে।
  • কোন কোন কঠিন পদার্থকে তাপ দিলে তরলে পরিণত না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয়। যেমন – ন্যাপথলিন।
পদার্থ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পদার্থ কাকে বলে উদাহরণ দাও

তরল পদার্থ

যেসকল পদার্থের নির্দিষ্ট আয়তন আছে কিন্তু আকার নেই এবং যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রেই আকার ধারণ করে, তাকে তরল পদার্থ বলে। যেমন – পানি, তেল, দুধ ইত্যাদি।

তরল পদার্থের বৈশিষ্ট্য

  • তরলের আয়তন আছে কিন্তু আকার নেই।
  • ওজন আছে।
  • জায়গা দখল করে।
  • যে পাত্রে রাখা হয় সে পাত্রেই আকার ধারণ করে।
  • নিচের দিকে গড়িয়ে চলে।

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

পদার্থ কাকে বলে ব্যাখ্যা কর

বায়বীয় / গ্যাসীয় পদার্থ

যেসকল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন নেই তাকে বায়বীয় / গ্যাসীয় পদার্থ বলে।

বায়বীয় / গ্যাসীয় পদার্থের বৈশিষ্ট্য

  • এ পদার্থের আকার ও আয়তন নেই।
  • ওজন আছে।
  • স্থান দখল করে।
  • একে ঠান্ডা করলে তরলে পরিণত হয়। ইত্যাদি।

উৎপাদনভেদে পদার্থ আবার ২ প্রকার। যথা-

  • মৌলিক পদার্থ (Element matter)
  • যৌগিক পদার্থ (Compound matter)

মৌলিক পদার্থ কাকে বলে

মৌলিক পদার্থ (Element matter)

যে সকল বিশুদ্ধ পদার্থ তার মৌলিক গুণাবলি অক্ষুণ্ণ রেখে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে তাকে মৌলিক পদার্থ বলে। যেমন – সোনা, রূপা, অক্সিজেন ইত্যাদি।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

যৌগিক পদার্থ (Compound matter)

যেসকল পদার্থকে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ভাঙলে দুই বা ততোধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় তাকে যৌগিক পদার্থ বলে। যেমন – পানি, লবণ, বায়ু ইত্যাদি।

রসায়নবিদ্যায় পদার্থকে মৌলিক পদার্থ (যাকে রাসায়নিকভাবে সরলতর উপাদানে বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়) ও যৌগিক পদার্থ (যাকে রাসায়নিকভাবে সরলতর উপাদানে তথা মৌলিক পদার্থে বিশ্লেষণ করা সম্ভব) – এই দুই শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে।

মৌলিক পদার্থগুলি একে অপরের সাথে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে যৌগিক পদার্থ গঠন করে। এ পর্যন্ত একশতের বেশি (১১৮ টি) মৌলিক পদার্থ শনাক্ত করা হয়েছে। মৌলিক পদার্থগুলিকে ধাতু, অধাতু, ধাতুকল্প, ইত্যাদি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

যৌগিক পদার্থ কাকে বলে

মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ উভয়েই নির্ভরযোগ্যভাবে সুনির্দিষ্ট ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি প্রদর্শন করে। প্রকৃতিতে বিশুদ্ধ মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ সাধারণত পাওয়া যায় না। এগুলি সাধারণত সমসত্ত্ব বা অসমসত্ত্ব মিশ্র পদার্থ হিসেবে বিরাজ করে; মিশ্র পদার্থগুলির কোন নির্দিষ্ট নির্ভরযোগ্য রাসায়নিক ধর্ম নেই।

এছাড়া পৃথিবীতে কার্বন নামের মৌলক পদার্থটি হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, গন্ধক ও ফসফরাসের সাথে মিলে বহুসংখ্যক জৈব যৌগিক পদার্থ গঠন করেছে যেগুলি জীবনের ভিত্তি বা জীবদের দ্বারা উৎপাদিত হয়।

আধুনিক কণাভিত্তিক পদার্থবিজ্ঞানের মান তত্ত্বে পদার্থকে বিপুল সংখ্যক অণু ও পরমাণুর সমষ্টি হিসেবে কল্পনা করা হয়। পরমাণু হল মৌলিক পদার্থের রাসায়নিক ধর্মাবলি প্রদর্শনকারী ক্ষুদ্রতম একক।

পরমাণুর অভ্যন্তরে ধনাত্মক আধানের প্রোটন ও আধানহীন নিউট্রন কণা নিয়ে গঠিত একটি পরমাণুকেন্দ্র বা নিউক্লিয়াস থাকে এবং একে ঘিরে “আবর্তনশীল” ঋণাত্মক আধানের ইলেকট্রন কণাসমূহের একটি “মেঘ” থাকে যা পরমাণুটির “দখলকৃত স্থান” বা আয়তন নির্ধারণ করে।

কঠিন পদার্থ কাকে বলে

পরমাণুর অভ্যন্তরের প্রোটন কণার সংখ্যা কোনও মৌলিক পদার্থের রাসায়নিক ধর্ম নির্ধারণ করে। পরমাণুগুলি একে অপরের সাথে তড়িৎযোজী, সমযোজী, সন্নিবেশ, ধাতব, ইত্যাদি রাসায়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে স্থিতিশীল মৌলিক বা যৌগিক অণু গঠন করে।

অণুগুলি আবার বিভিন্ন ধরনের আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বলের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বা পরীক্ষাগারে পর্যবেক্ষণযোগ্য স্থূল পদার্থ তৈরি করে, যেগুলি বিভিন্ন অবস্থা বা দশায় বিরাজ করতে পারে (কঠিন, তরল, বায়বীয়, ইত্যাদি)।

উপরে সংজ্ঞায়িত পদার্থ পর্যবেক্ষণযোগ্য সমস্ত ভৌত বস্তু তথা জ্ঞাত মহাবিশ্বকে গঠনকারী প্রধান উপাদানগুলির একটি। এগুলিকে ব্যারিয়নজাত পদার্থ বলে। ব্যারিয়ন বলতে প্রোটন, নিউট্রন, পরমাণু তথা তিনটি কোয়ার্ক নিয়ে গঠিত যেকোনও কণাকে বোঝায়। ব্যারিয়নজাত পদার্থকে “সাধারণ পদার্থ” নামেও ডাকা হয়। কণা পদার্থবিজ্ঞানের আদর্শ মডেলে বা প্রতিমায় এগুলি বিস্তারিতভাবে বর্ণিত হয়েছে।

তবে মহাবিশ্বের এক সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশই (প্রায় ৯৫%) তমোপদার্থ ও তমোশক্তি নামের অজ্ঞাত উপাদান দিয়ে গঠিত, যাদের প্রকৃতি সম্বন্ধে খুব বেশি এখনও জানা সম্ভব হয়নি। তমোপদার্থ হল অজানা গঠনের এক ধরনের পদার্থ যা কোন তড়িচ্চুম্বকীয় তরঙ্গ বিকিরণ বা প্রতিফলন করে না, এবং সে কারণে একে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করা যায় না, কিন্তু দৃশ্যমান পর্যবেক্ষণযোগ্য পদার্থের উপর এর মহাকর্ষীয় প্রভাবের মাধ্যমে এর উপস্থিতি অনুমান করা সম্ভব।বিজ্ঞানীরা সাধারণভাবে একমত যে তমোপদার্থ ব্যারিয়ন (তথা এ পর্যন্ত জানা কোনও অতিপারমাণবিক কণা) দিয়ে গঠিত নয়।কোনও কোনও বিজ্ঞানীর মতে এগুলি কিছু অতি-প্রতিসাম্য কণা, যারা পরমাণুর আদর্শ মডেলে প্রস্তাবিত কণাগুলির মত নয়। বরং এগুলি মহাবিশ্বের প্রাথমিক দশাতে অত্যন্ত উচ্চ শক্তি নিয়ে গঠিত হয়েছিল এবং এখনও ভেসে বেড়াচ্ছে।

আবার যে বিকর্ষণকারী প্রভাবের কারণে মহাবিশ্বের সম্প্রসারণের হার ত্বরান্বিত হচ্ছে, তার উৎসকে তমোশক্তি নাম দেওয়া হয়েছে। তমোশক্তির মূল প্রকৃতি এখনও অজানা, তবে শক্তি ঘনত্ব এবং শূন্যস্থানের প্রতি চাপ, ইত্যাদি পদার্থ-জাতীয় ধর্ম দিয়ে এর প্রভাবগুলির একটি মডেল বা প্রতিমা নির্মাণ করা সম্ভব।

জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে মানবনির্মিত সেরা দূরবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দৃশ্যমান বিশ্বের মাত্র ৪.৬% ব্যারিয়নজাত পদার্থ দিয়ে তৈরি। অন্যদিকে প্রায় ২৬.৮% তমোপদার্থ এবং প্রায় ৬৮.৩% তমোশক্তি। অর্থাৎ পদার্থের গঠন-সংক্রান্ত কণা পদার্থবিজ্ঞানের আদর্শ মডেল দিয়ে বিদ্যমান মহাবিশ্বের মাত্র ২০ ভাগের এক ভাগ পদার্থ ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয়েছে। বাকী প্রায় ৯৫% পদার্থ সম্বন্ধে তেমন কিছুই জানা যায়নি।

বিজ্ঞানীরা আরও মনে করেন যে তাত্ত্বিকভাবে মহাবিশ্বে সমপরিমাণ পদার্থ ও প্রতি-পদার্থ বিদ্যমান। প্রতি-পদার্থের কণাগুলি পদার্থের কণার সংস্পর্শে আসলে এগুলি একে অপরকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়। কিন্তু পর্যবেক্ষণযোগ্য মহাবিশ্বে প্রতি-পদার্থ অত্যন্ত বিরল। প্রতি-পদার্থের এই অনুপস্থিতি বা বিরলতা বর্তমান পদার্থবিজ্ঞানের এক বিরাট অমীমাংসিত সমস্যা।

আমরা আশা করছি আপনি পদার্থ কাকে বলে ,পদার্থ কি, পদার্থের প্রকারভেদ ,বিভিন্ন প্রকার পদার্থ সম্বন্ধে ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন ,পদার্থ বিষয় নিয়ে আপনাদের মনে আর কোন সংখ্যা বা প্রশ্ন থাকলে নিচে আমাদের কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। আমরা নেক্সট আর্টিকেল এ আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

আমরা আশা করছি আপনি পদার্থ কাকে বলে ,পদার্থ কি, পদার্থের প্রকারভেদ ,বিভিন্ন প্রকার পদার্থ সম্বন্ধে ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন ,পদার্থ বিষয় নিয়ে আপনাদের মনে আর কোন সংখ্যা বা প্রশ্ন থাকলে নিচে আমাদের কমেন্ট সেকশনে জানাতে পারেন। আমরা নেক্সট আর্টিকেল এ আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *