পদ কাকে বলে

পদ কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো পদ। পদ কি, পদ কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: পদ কাকে বলে, পদ কাকে বলে কত প্রকার কি কি, পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ, পদ কাকে বলে উদাহরণসহ পদের শ্রেণীবিভাগ, পদ কাকে বলে উদাহরণ দাও, পদ কাকে বলে কয় প্রকার, পদ কাকে বলে কত প্রকার, পদ কাকে বলে ও কি কি ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পদ কাকে বলে

বাক্যে অবস্থিত প্রত্যেকটি শব্দকে একেকটি পদ বলে।পদ হচ্ছে একটি ভাষার রূপতত্ত্বগত শ্রেণীবিভাগ, যা সেই ভাষার বাক্যের নির্মাণ পদ্ধতি ও শব্দের সনাক্তকরণ, বিশ্লেষণ এবং অন্যান্য ভাষাগত গঠনের বর্ণনা করে।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তাকে পদ বলে।বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকেই এমন ভাবে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়, যার জন্য প্রতিটি শব্দের মধ্যে সম্পর্ক ও তাদের অর্থ সৃষ্টি করে। বিভিন্ন ভাষায় বিশেষ্য পদ ও ক্রিয়াপদ প্রায়শ ব্যবহৃত পদ।

কিন্তু এর পরেও বিভিন্ন ভাষায় উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে। উদাহরণস্বরূপ, জাপানি ভাষায় তিন প্রকারের পৃথক বিশেষণ পদ আছে। সেই তুলনায় বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষণের কোনো পার্থক্য নেই।ভাষাবিজ্ঞানের ইতিহাসের প্রারম্ভিক পর্বেই পদ বিষয়ক আলোচনার প্রমাণ পাওয়া যায়

পদ কাকে বলে কত প্রকার কি কি

প্রথাগত বাংলা ব্যাকরণ অনুসরণে বলা হয় যে, অর্থবোধক বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি দিয়ে গঠিত কোনো শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাকেই পদ বলে। অথবা আমরা বলতে পারি, যে শব্দ বা ধাতু বিভক্তি যুক্ত হয়ে বাক্যে প্রয়োগ করবার উপযোগী হয় তাই পদ,ভাষায় কেবল শব্দ ও ধাতু ব্যবহৃত হয় না।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার জন্যে শব্দ ও ধাতুর সঙ্গে বিভক্তির যোগ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। কেননা, বাক্যে অর্থাৎ ভাষায় প্রত্যেকটি শব্দ ব্যবহারের একটি নির্দিষ্টস্থান আছে। বাক্যের মধ্যে যেখানে যে শব্দের ব্যবহার আবশ্যক সেখানে সে শব্দের প্রয়োগ না হলে কথার অর্থ বা বাক্যের অর্থ কেউ বুঝতে পারে না।

উভয় মূল মিলিয়ে পদ মুলত ৫ প্রকার। যথা:

  • বিশেষ্য
  • বিশেষণ
  • সর্বনাম
  • ক্রিয়াপদ
  • অব্যয়

কিন্তু সাধারণ ব্যাকরণিক শ্রেণিবিভাগ অনুযায়ী অব্যয় পদটি একাধিক ভুমিকা পালন করে।

পদ কাকে বলে উদাহরণ সহ

বিশেষ্য পদ :-

বাক্যের মধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয়, তাকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন – শ্যামল, গোরু, বায়ু, সভা, দয়া, শমন, হিমালয় প্রভৃতি।

পদ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

বিশেষ্য পদের শ্রেণিবিভাগ :-
১ – সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য পদ – কলকাতা, সুভাষ, নজরুল, গঙ্গা, বাইবেল, রামায়ণ।

২ – বস্তুবাচক বিশেষ্য পদ- মাটি, কাগজ, জল, দুধ, চিনি, সোনা, রূপা।

৩ – জাতিবাচক বিশেষ্য পদ – বাঙালি, হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান।

৪ – সমষ্টিবাচক বিশেষ্য পদ – সভা, জনতা, সমিতি, বাহিনী, দল।

৫ – গুণবাচক বিশেষ্য পদ – সততা, সাধুতা, মহত্ব, দয়া, শৈশব।

৬ – ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য পদ – দর্শন, ভোজন, শয়ন, গমন।

বিশেষণ পদ :-

কোনো পদের গুণ, পরিমাণ, অবস্থা, সংজ্ঞা, ধর্ম ইত্যাদি বোঝানোর জন্য যে শব্দ হয় তাকেই বিশেষণ পদ বলে।

বিশেষণ পদের শ্রেণিবিভাগ :-
বিশেষণ পদকে পাঁচভাগে ভাগ করা যায়। যেমন –

১ – বিশেষ্যের বিশেষণ – অনেক, প্রচুর, ভালো, মন্দ প্রভৃতি।

২ – সর্বনামের বিশেষণ – সে খুব চালাক। তিনি বড়ো হত।

৩ – বিশেষণের বিশেষণ – খুব গরম, খুব ঠান্ডা, বড়ো ভালো।

৪ – অব্যয়ের বিশেষণ – ঠিক ওপরে, শতাধিক, শত ধিক, ঠিক নীচে।

৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ – তাড়াতাড়ি দ্রুত হাঁটে, আমরা এখন খেলব।

পদ কাকে বলে উদাহরণসহ পদের শ্রেণীবিভাগ

বিভিন্ন বিশেষণ পদের সংজ্ঞা :-

১ – বিশেষ্যের বিশেষণ :

যে পদ বিশেষ্য পদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ, প্রভৃতি উপস্থিত করে তাকে বিশেষ্যের বিশেষণ বলে।

যেমন – মেঘলা আকাশ, বিদ্বান মানুষ, সাতদিন পরে সেচ্ছ অসুস্থ মানুষ, অনেক লোক, ভালো ছাত্রা

২ – সর্বনামের বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ কোনো সর্বনাম পদের গুণ, প্রকৃতি প্রভৃতি নির্ধারণ করে, তাকে বলে সর্বনামের বিশেষণ পদ ।

যেমন – বোকা তুমি, তাই ওদের কথা বিশ্বাস করলে। মূর্খ তুই, এ বছর কী বুঝবি।

৩ – বিশেষণের বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ অন্য একটি বিশেষণ পদের গুণ বা অবস্থা উল্লেখ করে তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে।

যেমন – খুব গরম দুধ। নিতান্ত ভালো মানুষ। অভি বড়ো নিম্নরে, একথা বলতে পারবে না।

৪ – অব্যয়ের বিশেষণ :

যে পদ কোনো অব্যয় পদের গুণ, অবস্থা, সংখ্যা ইত্যাদি প্রকাশ করে তাকে অব্যয়ের বিশেষণ বলে।

যেমন – শত ধিক্‌, ঠিক নীচে, ঠিক ওপরে রাখা আছে।

৫ – ক্রিয়ার বিশেষণ :

যে বিশেষণ পদ ক্রিয়ার গুণ, অবস্থা প্রভৃতি নির্ণয় করে, তাকে ক্রিয়ার বিশেষণ পদ বলে।

যেমন – সে তাড়াতাড়ি হাঁটে। বিমলা আস্তে আস্তে হাঁটে।

পদ কাকে বলে উদাহরণ দাও

ক্রিয়াপদ

যা দ্বারা কাজ করা বুঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলে। ক্রিয়ামূল বা ধাতুর সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ গঠিত হয়। পক্ষ ও কালভেদে ক্রিয়াপদের রূপভেদ হয়।উদাহরণস্বরূপ, করবে, করলে, করে, শিখতে, ঘুমায়, পড়ছে, দিলেন, লিখছে, খেলছে, করাচ্ছেন, খাওয়ায়, চমকায়, ছটফটিয়ে, মরে যাওয়া, কমে আসা, এগিয়ে চলো, হেসে উঠেছে, দাঁড়িয়ে যাও – এগুলো ক্রিয়াপদ।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আর পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার  ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

ক্রিয়াবিশেষণ

যা ক্রিয়ার ভাব, কাল বা সময়কে বিশেষিত করে তাকে ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, ধীরে বাতাস বায়, লোকটি দ্রুত হাটে, টিপ টিপ করে বৃষ্টি পড়ছে, যথাসময়ে সে হাজির হলো, আমার জানা নেই, সে যাবে না, কখনই বা দেখা হবে – এগুলো ক্রিয়াবিশেষণ।

আবেগসূচক পদ

যে শব্দ দ্বারা দুঃখ, কষ্ট, আনন্দ ইত্যাদি প্রকাশ হয়ে থাকে তাকে আবেগসূচক পদ বলে। এধরনের পদ বাক্যের অন্যান্য পদের সঙ্গে সরাসরি সরাসরি সম্পর্কিত না হয়ে স্বাধীনভাবে বাক্যে বসে।উদাহরণস্বরূপ, হ্যাঁ, বেশ, শাবাশ!, আহ!, ওহ!, ছি ছি!, বাপরে বাপ, আরে, হায় হায়! ওগো – আবেগসূচক পদ।

সংযোজক পদ

সংযোজক পদ দুটি শব্দের মধ্যে সংযোগ ঘটায়।উদাহরণস্বরূপ, ও, এবং, বা, অথবা, আর, না-হয়, না-কি, কিন্তু, তবে, যদি, কারণ, তাই – সংযোজক পদ।

অনুসর্গ

যা কোন শব্দের পরে বসে তাকে অনুসর্গ বলে। উদাহরণস্বরূপ, অবধি, আগে, উপরে, করে, কর্তৃক, ছাড়া, জন্য, তরে, থেকে, দ্বারা, ধরে, নাগাদ, পর্যন্ত, বনাম, ভেতরে, মধ্যে, লেগে, সঙ্গে, হতে – অনুসর্গ।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

পদ কাকে বলে কয় প্রকার

বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে পদ বলে।অথবা, অর্থযুক্ত বাক্যের প্রতিটি শব্দকেই পদ বলে।খুব সহজভাবে বললে, বাক্যে ব্যবহৃত সমস্ত শব্দই পদ। যেমন- সে ফুটবুল খেলে। এখানে সেফুটবলখেলে। এই ৩টি পদ রয়েছে।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

ব্যাকরণের যে অংশ শব্দ ও শব্দের গঠন, শব্দের শ্রেণী বিভাগ, পদ, পদের পরিচয়, প্রত্যয়, বচন, শব্দরূপ কারক, সমাস, ক্রিয়া, ক্রিয়ার কাল, শব্দের ও পদের ব্যুৎপত্তি আলোচনা করে তাকে পদ প্রকরণ বলে।

আধুনিক শ্রেণীবিভাগ
পদান্বয়ী অব্যয় অনুসর্গ রুপে কাজ করে, সমচ্চয়ী অব্যয় পদটি সংযোজক হিসেবে কাজ করে এবং অনন্বয়ী অব্যয় পদটি আবেগবাচক শব্দের ভুমিকা পালন করে। আবার ক্রিয়াবিশেষণকে বিশেষণের একটি অংশ মনে করা হয়। কিন্তু সেটা সম্পূর্ণ আলাদা শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার যোগ্যতা রাখে। তাই, প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ অনুসারে শব্দ আট প্রকার। যথা:

  • বিশেষ্য
  • বিশেষণ
  • সর্বনাম
  • ক্রিয়াপদ
  • ক্রিয়াবিশেষণ
  • আবেগসূচক পদ
  • সংযোজক পদ
  • অনুসর্গ

পদ কাকে বলে কত প্রকার

ব্যাকরণের ভাষায় বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দকে পদ বলে। যেমন: ওমর স্কুলে যায়। এই বাক্যে তিনটি শব্দ রয়েছে যথা: “ওমর”, “স্কুলে”, “যায়” প্রত্যেকটি এক একটি পদ।সুতরাং, বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি শব্দকে পদ বলা হয়। যখন শব্দ বা ধাতু বিভক্তিযুক্ত হয়ে বাক্য গঠন করা হয় তখন সেই শব্দ বা ধাতুকে পদ বলা হয়।

যেমন: ’ছেলেরা স্কুলে পড়ে’ এই বাক্যে ‘ছেলে’ শব্দটির সাথে “রা”, ‘স্কুল’ শব্দটির সাথে “এ”, এবং ‘পড়’ ধাতুর সাথে ”এ” যুক্ত হয়ে বাক্যটিকে অর্থপূর্ণ করে। এখানে “রা”, “এ”, “এ” হলো বিভক্তি। এই বিভক্তি সমূহ শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে শব্দগুলিকে পদে রূপান্তর করেছে।

পদ প্রধানত ২ প্রকার:
সব্যয় পদ
অব্যয় পদ
সব্যয় পদ আবার ৪ প্রকার:
বিশেষ্য
বিশেষণ
সর্বনাম
ক্রিয়া

পদ কাকে বলে ও কি কি

বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকে পদ বলে।বাক্যে যখন শব্দ ব্যবহৃত হয়, তখন শব্দগুলোর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য প্রতিটি শব্দের সঙ্গে কিছু অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়। এগুলোকে বলে বিভক্তি। যে সব শব্দে আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় কোন বিভক্তি যুক্ত হয়নি, সে সব শব্দেও একটি বিভক্তি যুক্ত হয়। একে প্রথমা বিভক্তি বা শূণ্য বিভক্তি বলে।

ব্যাকরণ অনুযায়ী কোন শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাতে বিভক্তি যুক্ত হতে হয়। আর তাই কোন শব্দ বাক্যে বিভক্তি না নিয়ে ব্যবহৃত হলেও তার সঙ্গে একটি বিভক্তি যুক্ত হয়েছে বলে ধরে নিয়ে তাকে শূণ্য বিভক্তি বলা হয়।অর্থাৎ, বিভক্তিযুক্ত শব্দকেই পদ বলে।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *