বাক্য কাকে বলে

বাক্য কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল বাক্য। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বাক্য কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের এই আর্টিকেল আছে আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল বাক্য কাকে বলে, বাক্য কাকে বলে বাক্যের শ্রেণীবিভাগ করো, বাক্য কাকে বলে in Bengali, বাক্য কাকে বলে ও কি কি, বাক্য কাকে বলে একটি সার্থক, বাক্য কাকে বলে ও কত প্রকার, খোলা বাক্য কাকে বলে, গাণিতিক বাক্য কাকে বলে, সরল বাক্য কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

বাক্য কাকে বলে

যে সুবিন্যাস্ত পদের সমষ্টি দ্বারা কোন বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায় তাকে বাক্য বলে।ডক্টর সুনীতিকুমার মুখোপাধ্যায়ের মতে, ‘পরস্পর অর্থসম্বন্ধবিশিষ্ট যে পদগুলোর দ্বারা একটি সম্পূর্ণ ধারণা বা বক্তব্য বা ভাব প্রকাশ পায়, সে পদগুলোর সমষ্টিকে বাক্য বলে।’

বাক্য কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

গঠন অনুসারে বাক্য: গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার। যথা
সরল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র কর্তা এবং একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থকে, তাকে সরল বাক্য বলে। যথা: দ্বীনা বই পড়ে। এখনে দ্বীনা কর্তা এবং পড়ে সমাপিকা ক্রিয়া।
জটিল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র প্রধান খণ্ড বাক্য এবং তার ওপর এক বা একাধিক নির্ভরশীল বাক্য পরস্পর সাপেক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে জটিল বাক্য বলে। যেমন: যে পরিশ্রম করে সেই সুখ লাভ করে। এখানে ‘যে পরিশ্রম করে’ নির্ভরশীল বাক্য এবং ‘ সেই সুখ লাভ করে’ প্রধান খণ্ড বাক্য।

যৌগিক বাক্য: পরস্পর নিরপেক্ষ দুই বা ততোধিক সরল বা জটিল বাক্য কোনো অব্যয় দ্বারা সংযুক্ত হয়ে একটি পূর্ণ বাক্য গঠন করলে তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যেমন: লোকটি ধনী কিন্তু অসুখী।যৌগিক বাক্যের অন্তর্গত নিরপেক্ষ বাক্যগুলো এবং ও, কিন্তু, অথবা, অথচ প্রভৃতি অব্যয় যোগে সংযুক্ত থাকে।

বাক্য কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

বাক্য কাকে বলে বাক্যের শ্রেণীবিভাগ করো

এক বা একাধিক পদ সমষ্টি মিলিত রূপ ধরা যদি মনের ভাব প্রকাশ পায় তাহলে উক্ত পথ সমষ্টিকে বাক্য বলে। যেমন :আমি স্কুলে যাই সে দশম শ্রেণীতে পড়ে ,তারা ফুটবল খেলছে ইত্যাদি।

প্রতিটি বাক্য প্রধান দুটি অংশে বিভক্ত

উদ্দেশ্য ও বিধেয়

উদ্দেশ্য :বাক্যের যে অংশে সম্বন্ধে কিছু বলা হয় বা বাক্যের যে অংশে কারো সম্বন্ধে কিছু বলা হয় তাকেই বলা হয় উদ্দেশ্য ।যেমন রহিদ ভালো ক্রিকেট খেলে এই বাক্যের উদ্দেশ্য কারণ তার সম্বন্ধে কিছু বলা হয়েছে।

বিধেয়: বাক্যের যে অংশে উদ্দেশ্য সম্পর্কে কিছু বলা হয় তাকেই বলা হয় বিধেয়। যেমন রোহিত ভালো ক্রিকেট খেলে এই বাক্যের বিধেয় সম্পর্কে যা কিছু বলা হয়েছে তা হলো ভালো ক্রিকেট খেলে।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

বাক্য কাকে বলে in Bengali

গঠনগতভাবে বাক্য কে চারটি ভাগে ভাগ করা হয় 1. সরল বাক্য 2. যৌগিক বাক্য 3. জটিল বাক্য 4. মিশ্র বাক্য

সরল বাক্য 

যে বাক্যে একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। যেমন –

  • পাখিগুলাে নীল আকাশে উড়ছে।
  • তিনি ভাত খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। 

সরল বাক্যে অনেক সময়ে ক্রিয়া অনুপস্থিত থাকে। যেমন –

  • আমরা তিন ভাইবােন। 

বাক্যের মধ্যে এক বা একাধিক অসমাপিকা ক্রিয়া থাকলেও সরল বাক্য হয়। যেমন –

  • তিনি খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে পায়চারি করতে করতে বাজারের দিকে গেলেন ।

জটিল বাক্য

যে-সে, যারা-তারা, যিনি-তিনি, যারা-তারা, যা-তা প্রভৃতি সাপেক্ষ সর্বনাম এবং যদি-তবে, যদিও-তবু, যেহেতু-সেহেতু, যত-তত, যেটুকু-সেটুকু, যেমন-তেমন, যখন-তখন প্রভৃতি সাপেক্ষ যােজক দিয়ে যখন অধীন বাক্যগুলাে যুক্ত থাকে, তাকে জটিল বাক্য বলে। যেমন –

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহআরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

  • যে ছেলেটি এখানে এসেছিল, সে আমার ভাই। 
  • যদি তুমি যাও, তবে তার দেখা পাবে। 
  • যখন বৃষ্টি নামল, তখন আমরা ছাতা খুঁজতে শুরু করলাম।

বাক্য কাকে বলে একটি সার্থক

যৌগিক বাক্য

দুই বা ততােধিক স্বাধীন বাক্য যখন যােজকের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে একটি বাক্যে পরিণত হয়, তখন তাকে যৌগিক বাক্য বলে। এবং, ও, আর, অথবা, বা, কিংবা, কিন্তু, অথচ, সেজন্য, ফলে ইত্যাদি যােজক যৌগিক বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কমা (,), সেমিকোলন (;), কোলন (:), ড্যাশ (5) ইত্যাদি যতিচিহ্নও যােজকের কাজ করে। যেমন –

  • হামিদ বই পড়ছে, আর সীমা রান্না করছে। 
  • সে ঘর ঝাড়ু দিল, ঘর মুছল, তারপর পড়তে বসল। 
  • অন্ধকার হয়ে এসেছে – বন্ধুরাও মুখ ভার করে রইল। 
  • তােমরা চেষ্টা করেছ, কিন্তু আশানুরূপ ফল পাওনি – এতে দোষের কিছু নেই।

বাক্যের রূপান্তর 

বাক্যের মূল অর্থ অপরিবর্তিত রেখে সরল, জটিল ও যৌগিক বাক্যের পারস্পরিক রূপান্তর করা সম্ভব।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

বাক্য কাকে বলে ও কত প্রকার

সরল বাক্য থেকে জটিল বাক্য

যে-সে, যিনি-তিনি, যারা-তারা, যা-তা ইত্যাদি সাপেক্ষ সর্বনাম এবং যদি-তবে, যেহেতু-সেহেতু, যখনতখন, যত-তত, যেমন-তেমন ইত্যাদি সাপেক্ষ যােজক যুক্ত করে সরল বাক্যকে জটিল বাক্যে রূপান্তরিত করা যায়। যেমন –

  • সরল বাক্য: দুর্জন লােক পরিত্যাজ্য। 
  • জটিল বাক্য: যেসব লােক দুর্জন, তারা পরিত্যাজ্য। 
  • সরল বাক্য: তুমি চেষ্টা না করায় ব্যর্থ হয়েছ। 
  • জটিল বাক্য: যেহেতু তুমি চেষ্টা করােনি, তাই ব্যর্থ হয়েছ।

জটিল বাক্য থেকে সরল বাক্য

জটিল বাক্যকে সরল বাক্যে রূপান্তরের সময়ে সাপেক্ষ সর্বনাম ও সাপেক্ষ যােজককে বাদ দিতে হয়। যেমন –

  • জটিল বাক্য: যারা পরিশ্রম করে, তারা জীবনে সফল হয়। 
  • সরল বাক্য: পরিশ্রমীরা জীবনে সফল হয়। 
  • জটিল বাক্য: যখন সে সুসংবাদটা পেল, তখন সে আনন্দিত হলাে। 
  • সরল বাক্য; সুসংবাদটা পেয়ে সে আনন্দিত হলাে।

খোলা বাক্য কাকে বলে

সরল বাক্য থেকে যৌগিক বাক্য

যৌগিক বাক্যে একাধিক সমাপিকা ক্রিয়ার প্রয়ােজন হয়। এজন্য সরল বাক্যকে যৌগিক বাক্য করতে সরল বাক্যের মাঝখানের অসমাপিকা ক্রিয়াকে সমাপিকা ক্রিয়ায় রূপান্তর করতে হয়। সরল বাক্যে একটিমাত্র ক্রিয়া থাকলে যৌগিক বাক্য গঠনের সময়ে আরেকটি ক্রিয়া তৈরি করে নিতে হয়। যেমন-

  • সরল বাক্য: তুমি চেষ্টা না করায় ব্যর্থ হয়েছ। 
  • যৌগিক বাক্য: তুমি চেষ্টা করােনি, তাই ব্যর্থ হয়েছ। 
  • সরল বাক্য: ভিক্ষুককে টাকা দাও। 
  • যৌগিক বাক্য: কিছু লােক ভিক্ষা করে, ওদের টাকা দাও।

যৌগিক বাক্য থেকে সরল বাক্য 

যৌগিক বাক্যে দুটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে; অন্যদিকে সরল বাক্যে থাকে একটি সমাপিকা ক্রিয়া। তাই যৌগিক বাক্য থেকে সরল বাক্যে রূপান্তরের সময়ে মাঝখানের সমাপিকা ক্রিয়াকে অসমাপিকা ক্রিয়ায় রূপান্তর করে নিতে হয়। যেমন –

  • যৌগিক বাক্য: সে এখানে এল এবং সব কথা খুলে বলল। 
  • সরল বাক্য: সে এখানে এসে সব কথা খুলে বলল। 
  • যৌগিক বাক্য: লােকটি অশিক্ষিত, কিন্তু অভদ্র নয়। 
  • সরল বাক্য: লােকটি অশিক্ষিত হলেও অভদ্র নয়।

একটি বাক্যকে যখন সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায় না, তাকে খোলা বাক্য বলে

গাণিতিক বাক্য কাকে বলে

জটিল বাক্য থেকে যৌগিক বাক্য

জটিল বাক্যের সাপেক্ষ সর্বনাম ও সাপেক্ষ যােজক বাদ দিয়ে যৌগিক বাক্য তৈরি করতে হয়। যৌগিক বাক্যে একাধিক সমাপিকা ক্রিয়া থাকে। যেমন –

  • জটিল বাক্য: যখন বিপদ আসে, তখন দুঃখও আসে। 
  • যৌগিক বাক্য: বিপদ ও দুঃখ একসঙ্গে আসে। 
  • জটিল বাক্য: যদি নিয়মিত সাঁতার কাটো, তবে স্বাস্থ্য ভালাে থাকবে। 
  • যৌগিক বাক্য: নিয়মিত সাঁতার কাটো, স্বাস্থ্য ভালাে থাকবে।

একটি বাক্য যখন সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায়, তখন তাকে গাণিতিক বাক্য বলে।গণিতে কোনো একটি বাক্য সত্য না মিথ্যা তা যদি বলে দেয়া যায় তবে তাকে গাণিতিক বাক্য বা বন্ধ বাক্য বলা হয়। গাণিতিক বাক্য হয় সর্বদাই সত্য না হয় সর্বদাই মিথ্যা।

সরল বাক্য কাকে বলে

সরল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র কর্তা এবং একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থকে, তাকে সরল বাক্য বলে।খোলা বাক্য এমন একটি বাক্য যে বাক্যটিতে অন্তত একটি চলক (অজ্ঞাত রাশি) থাকে এবং বাক্যটি সত্য হবে না মিথ্যা হবে তা ঐ চলকের উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ আপনি ঐ চলকটির পরিবর্তে যে মানটি বসাবেন তার উপর নির্ভর করছে বাক্যটির সত্য হওয়া বা মিথ্যা হওয়ার বিষয়টি। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *