বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব, বার্সেলোনা কোন দেশের রাজধানী, বার্সেলোনা কোন দেশের শহর, বার্সেলোনা কোন দেশে অবস্থিত, বার্সা কোন দেশের ক্লাব ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের ওয়েবসাইটwww.gazivai.com থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা  সাধারনভাবে বার্সেলোনা এবং বার্সা,নামেও পরিচিত, একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব, যা স্পেনের কাতালুনিয়ার বার্সেলোনা শহরে অবস্থিত।

হুয়ান গাম্পের নামক এক ভদ্রলোকের নেতৃত্বে ১৮৯৯ সালে একদল সুইস, ইংরেজ ও কাতালান নাগরিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন। ক্লাবটি কাতালান সংস্কৃতির এবং কাতালুনিয়ার জাতীয়তাবাদের একটি প্রতীক হয়ে দাড়িয়েছে, যার মূলমন্ত্র হল (একটি ক্লাবের চেয়েও বেশি)। এছাড়া ক্লাবের একটি দাপ্তরিক থিম সঙ্গীতও রয়েছে,

যার শিরোনাম কান্ত দেল বার্সা(Cant del Barça), যা জাইমা পিকাস এবং ইয়োসেপ মারিয়া এস্পিনাস কর্তৃক লিখিত ক্লাবের নির্দিষ্ট কোন মালিকানা নেই, বরং সমর্থকরাই এর মালিকানা বহন করে এবং তারাই এর পরিচালক। ফোর্বস অনুযায়ী বার্সেলোনা বর্তমানে বিশ্বের তৃতীয় সর্বোচ্চ মূল্যবান ক্লাব,

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব
বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যার সম্পদের পরিমাণ ৪.০৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং উপার্জনের দিক থেকে এটি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ক্লাব, যার বার্ষিক উপার্জন ৬৪৮.৩ মিলিয়ন ইউরো ঘরোয়া প্রতিযোগিতা গুলোর মধ্যে বার্সেলোনা ২৬টি লা লিগা, ৩০টি কোপা দেল রে, ১৩টি স্পেনীয় সুপার কাপ, ৩টি কোপা এভা দুয়ার্তে এবং ২টি কোপা দে লা লিগা ট্রফি জিতেছে।

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ পিচ্ছিল করার KY লুব্রিকেন্ট জেল ক্রয় করার জন্য – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মেল এক্সট্রা  ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ জিনসিন পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান সান্ডার তেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আন্তর্জাতিক ক্লাব ফুটবলে বার্সেলোনা বিশটি ট্রফি জিতেছে, যার মধ্যে রয়েছে ৫টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ, রেকর্ড ৪টি উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ, যৌথ রেকর্ড ৫টি উয়েফা সুপার কাপ, রেকর্ড ৩টি ইন্টার সিটিজ ফেয়ার্স কাপ এবং যৌথ রেকর্ড ৩টি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ।  আইএফএফএইচএস কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্ব ক্লাব র‍্যাংকিং-এ বার্সেলোনা ১৯৯৭, ২০০৯, ২০১১, ২০১২ ও ২০১৫ সালে শীর্ষস্থান অর্জন করে এবং উয়েফা ক্লাব র‍্যাংকিং এ বর্তমানে ৩য় স্থানে অবস্থান করছে

বার্সেলোনা কোন দেশের রাজধানী

বার্সেলোনা বিশ্বের অন্যতম সর্বোচ্চ সমর্থিত ফুটবল দল এবং প্রধান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে তাদের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সমর্থক থাকা দলগুলোর মধ্যে একটি। বার্সেলোনার খেলোয়াড়গন রেকর্ড সংখ্যক বালোঁ দ’অর (১১) এবং ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের (৭) পুরস্কার জিতেছেন। ২০১০ সালে ক্লাবটি ইতিহাস গড়ে যখন ক্লাবের যুব একাডেমী থেকে উঠে আসা তিন জন খেলোয়াড়কে (মেসি, ইনিয়েস্তা এবং জাভি) ফিফা বালোঁ দ’অর পুরস্কারের শীর্ষ তিনে মনোনীত করা হয়।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

বার্সেলোনাই একমাত্র ইউরোপীয় ক্লাব, যা ১৯৫৫ সালের পর থেকে প্রতিটি মৌসুমেই মহাদেশীয় ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে এবং অ্যাথলেটিক বিলবাও ও রিয়াল মাদ্রিদের মত তাদেরও কখনও লা লিগা থেকে অবনমন ঘটেনি। ২০০৯ সালে বার্সেলোনা প্রথম স্পেনীয় ক্লাব হিসেবে ট্রেবল জয় করে (লা লিগা, কোপা দেল রে এবং চ্যাম্পিয়নস লীগ)।

বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব
বার্সেলোনা কোন দেশের ক্লাব

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ঐ একই বছর তারা বিশ্বের প্রথম ফুটবল ক্লাব হিসেবে এক বছরে ছয়টি শিরোপার সবকয়টি জিতে সেক্সটাপল সম্পন্ন করে। সে বছর তারা পূর্বে উল্লেখিত ট্রেবলসহ স্পেনীয় সুপার কোপা, উয়েফা সুপার কাপ এবং ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শিরোপা জিতে।২০১১ সালে বার্সেলোনা পুনরায় চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জিতে এবং সে বছর তারা মোট ৫টি শিরোপা জিতে, শুধুমাত্র কোপা দেল রে শিরোপা তাদের হাতছাড়া হয়।

পেপ গার্দিওলার অধীন বার্সেলোনা দলকে, যেটি ৪ বছরে ১৪টি শিরোপা জয় করতে সক্ষম হয়, সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবল দল মনে করা হয়। ২০১৫ সালের ৬ জুন, চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জয়ের মাধ্যমে ইউরোপের প্রথম দল হিসেবে বার্সেলোনা দুইবার ট্রেবল জেতার রেকর্ড গড়ে।

বার্সেলোনা কোন দেশের শহর

১৮৯৯ সালের ২২ অক্টোবর, হুয়ান গাম্পের ‘‘লস দেপোর্তেস’’ পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠা করতে তার আগ্রহ প্রকাশ করেন। ২৯ নভেম্বর, জিমনাসিও সোলে একটি সম্মেলনে তিনি ইতিবাচক সাড়া পান। সম্মেলনে এগারো জন খেলোয়াড় উপস্থিত ছিলেন।

তারা হলেন: গুয়ালতেরি ওয়াইল্ড, লুইস ডি’ওসো, বার্তোমেউ তেরাদাস, অটো কুঞ্জলে, অটো মায়ের, এনরিক ডুক্যাল, পেরে ক্যাবত, জোসেপ লোবেত, জন পার্সনস এবং উইলিয়াম পার্সনস। এভাবে জন্ম নেয় ফুট-বল ক্লাব বার্সেলোনা (Foot-Ball Club Barcelona)ফুট-বল ক্লাব বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠাতা হুয়ান গাম্পের।

আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ে সফলভাবেই শুরু করে বার্সেলোনা। ১৯০২ সালে তারা ‘‘কোপা মাকায়া’’ শিরোপা জিতে, যা ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। ঐ বছর তারা কোপা দেল রে প্রতিযোগিতায়ও অংশগ্রহন করে এবং ফাইনালে ক্লাব ভিজকায়ার (অ্যাথলেটিক বিলবাও) বিপক্ষে ১–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়।

১৯০৮ সালে, হুয়ান গাম্পেরকে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট করা হয়। অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে ১৯০৫ সালের পর থেকে আর কোন শিরোপা জিততে পারছিলনা বার্সেলোনা। গাম্পার মোট ২৫ বছর ক্লাবের পরিচালক হিসেবে ছিলেন। তার সময়ের সবচেয়ে বড় অর্জনগুলোর মধ্যে ছিল বার্সেলোনার নিজস্ব স্টেডিয়াম। এতে করে, বার্সেলোনা একটি প্রতিষ্ঠিত আয়ের উত্‍স পেয়ে যায়।

১৯০৯ সালের ১৪ মার্চ, বার্সেলোনা ‘‘কাম্প দে লা ইন্দাস্ত্রিয়া’’ স্টেডিয়ামে চলে আসে, যার ধারণ ক্ষমতা ছিল ৮,০০০। ১৯১০ থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনা পাইরেনিস কাপে অংশগ্রহণ করে। ঐ প্রতিযোগিতায় সে সময়ের সেরা দলগুলো অংশগ্রহন করত এবং এটি ছিল সে সময়ের সবচেয়ে সুন্দর প্রতিযোগিতা।

১৯২২ সালে, বার্সেলোনা কাম্প দে লেস কোর্তস্‌ স্টেডিয়ামে চলে আসে। কাম্প দে লেস কোর্তস্‌ ধারণ ক্ষমতা ছিল ২২,০০০। পরবর্তীতে এর ধারণ ক্ষমতা ৬০,০০০-এ উন্নীত করা হয়। জ্যাক গ্রিনওয়েল ছিলেন ক্লাবের প্রথম ফুল-টাইম ম্যানেজার। গাম্পার যুগে বার্সেলোনা ১১টি কাতালান কাপ, ৬টি কোপা দেল রে এবং ৪টি পাইরেনিস কাপ শিরোপা জিতে

বার্সেলোনা কোন দেশে অবস্থিত

১৯২৫ সালের ১৪ জুন, স্টেডিয়ামের দর্শকগন স্পেনের জাতীয় সঙ্গীতের ব্যঙ্গ করে এবং ‘‘God Save The King’’ সঙ্গীতের প্রতি সম্মান জানিয়ে মিগুয়েল প্রিমো দে রিভেরার একনায়কতন্ত্রের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ জানায়।

এর ফলে, স্টেডিয়ামটিকে প্রতিহিংসামূলকভাবে ছয় মাসের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং গাম্পারকে পরিচালকের পদ হতে সরে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়।১৯২৬ সালে, ক্লাবের পরিচালনা পরিষদ ক্লাবটিকে প্রথমবারের মত পেশাদার ক্লাব হিসেবে ঘোষণা করে।

১৯২৮ সালে বার্সেলোনা কোপা দেল রে শিরোপা জিতে। ‘‘Oda a Platko’’ নামক একটি কবিতা আবৃতি করার মাধ্যমে তারা এই জয় উত্‍যাপন করে। কবিতাটি লিখেছিলেন রাফায়েল অ্যালবার্তি, যিনি বার্সেলোনার গোলরক্ষকের দূর্দান্ত নৈপূন্যে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।ব্যক্তিগত ও আর্থিক সমস্যার কারণে হুয়ান গাম্পের বিষন্ন হয়ে পড়েন। ১৯৩০ সালের ৩০ জুলাই, তিনি আত্মহত্যা করেন।

খেলাধুলার উপর রাজনৈতিক প্রভাব পড়তে শুরু করলেও ক্লাবটি ১৯৩০, ১৯৩১, ১৯৩২, ১৯৩৪, ১৯৩৬ ও ১৯৩৮ সালে কাতালান কাপ জিতে।১৯৩৬ সালে স্পেনের গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার এক মাস পর বার্সেলোনা ও অ্যাথলেটিক বিলবাও-এর কয়েকজন খেলোয়াড়কে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন

এমন ব্যক্তিদের সাথে তালিকাভুক্ত করা হয়। ৬ আগস্ট, ক্লাব প্রেসিডেন্ট ইয়োসেপ সানিওলকে হত্যা করে স্পেনের রাজনৈতিক দল ফালাঞ্জের সেনারা। ইয়োসেপ সানিওল ছিলেন কাতালানদের স্বাধীনতার স্বপক্ষে।

১৯৩৭ সালের গ্রীষ্মে, বার্সেলোনা মেক্সিকো এবং যুক্তরাষ্ট্র সফর করে। এই সফর ক্লাবটিকে অর্থনৈতিক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। ১৯৩৮ সালের ১৬ মার্চ, বার্সেলোনাতে বিমান হামলা চালানো হয়। এতে তিন হাজারেরও বেশি প্রাণহানি ঘটে। এমনকি একটি বোমা ক্লাবের অফিসেও আঘাত হানে।

কয়েক মাস পর, কাতালোনিয়া দখলদারিত্বের অধীনে আসে। গৃহযুদ্ধ শেষে কাতালান পতাকা বাতিল করে দেওয়া হয় এবং ক্লাবগুলোর অ-স্পেনীয় নাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়। ফলে ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘‘ক্লাব দে ফুটবল বার্সেলোনা’’ এবং তাদেরকে কাতালান পতাকাও সড়িয়ে ফেলতে হয়

বার্সা কোন দেশের ক্লাব

১৯৪৩ সালে, কোপা দেল রে-এর সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের মুখোমুখি হয় বার্সেলোনা। প্রথম লেগের খেলায় লেস কোর্তস্ স্টেডিয়ামে বার্সেলোনা ৩–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে। অভিযোগ করা হয় দ্বিতীয় লেগে স্পেনের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা প্রধান বার্সেলোনার ড্রেসিং রুমে প্রবেশ করেন এবং স্থানীয় সাংবাদিক পাকো আগুইলার এবং খেলোয়াড়দের হুমকি দেন।

তিনি খেলোয়াড়দেরকে মনে করিয়ে দেন যে তারা শুধুমাত্র শাসকদের উদারতার কারণে খেলতে পারছেন। যদিও তা কখনো প্রমাণিত হয়নি। খেলায় রিয়াল মাদ্রিদ ১১–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। রাজনৈতিক দূরবস্থা সত্বেও, ১৯৪০ ও ১৯৫০ এর দশকে বার্সেলোনা তাদের সফলতার ধারা বজায় রাখে।

১৯৪৫ সালে, ইয়োসেপ সামিতেরের মত ম্যানেজার এবং সিজার রামালেতস ও ভালেস্কোর মত খেলোয়াড়দের নিয়ে বার্সেলোনা লা লিগা শিরোপা জিতে। ১৯২৯ সালের পর এটিই ছিল তাদের প্রথম লা লিগা শিরোপা। ১৯৪৮ এবং ১৯৪৯ সালেও তারা লা লিগা শিরোপা জিতে। ঐ বছর তারা কোপা লাতিনা শিরোপাও জিতে। ১৯৫০ সালের জুনে, বার্সেলোনা লাদিসলাও কুবালার সাথে চুক্তি করে।

১৯৫১ সালে একটি বৃষ্টিবহুল রবিবারে, সান্তেনদারের বিপক্ষে খেলায় বার্সেলোনা ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে। খেলা শেষে লেস কোর্তস্ স্টেডিয়ামের দর্শকগন কোন ট্রামগাড়ী না নিয়ে পায়ে হেঁটে রওনা দেয়। যা ফ্রাংকো কর্তৃপক্ষের কাছে ছিল বিস্ময়কর। 

বার্সেলোনায় একটি ট্রাম ধর্মঘট সংঘটিত হয়, যা বার্সেলোনা সমর্থকদের সমর্থন পেয়েছিল। এ ধরনের আরও অনেক ঘটনা ক্লাবটিকে কাতালোনিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে পরিচিত করে তোলে। অনেক প্রগতিশীল স্পেনীয় নাগরিক ক্লাবটিকে অধিকার ও স্বাধীনতার রক্ষাকারী হিসেবে দেখতে থাকেন।

ম্যানেজার ফেদ্রিনান্দ ডওচিক ও কুবালা ১৯৫২ সালে দলটিকে পাঁচটি আলাদা শিরোপা এনে দেন। এর মধ্যে ছিল, লা লিগা, কোপা দেল জেনেরালিসিমো (কোপা দেল রে), কোপা লাতিনা, কোপা এভা দুয়ার্তে এবং কোপা মার্তিনি রোসি। ১৯৫৩ সালে, বার্সেলোনা আবারও লা লিগা ও কোপা দেল জেনেরালিসিমো জিতে।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *