রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়

অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয় সম্পর্কে কথা বলব : রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয় ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার সম্পর্কে আলোচনা।

রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়

রকেটে জ্বালানি হিসেবে কঠিন পদার্থ ব্যবহার হয়ে থাকে আবার তরল পদার্থ ব্যবহার হয়ে থাকে।

রকেটের জ্বালানি হিসেবে লিকুয়িড হাইড্রোজেন এবং লিকুয়িড অক্সিজেন ব্যাবহার করা হয়। এছাড়াও কোনো কোনো ক্ষেত্রে তিমি মাছের তেলও ব্যাবহার করা হয়।

রকেটের জ্বালানি হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়

অধিক হারে ব্যবহৃত হওয়ায় প্রায় সকল স্মার্টফোন ব্যবহারকারী হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন।

বদ্ধ জায়গায় হাইড্রোজেন আর অক্সিজেনের মধ্যে বিদ্যুৎ চালালে জল তৈরি হয়। আবার বিদ্যুৎ শক্তি জলের অনু ভেঙ্গে তৈরি করে হাইড্রোজেন আর অক্সিজেন। হাইড্রোজেনকে অক্সিজেনের সংস্পর্শে জ্বালিয়ে দেওয়া হলে তৈরি হয় দূষণ মুক্ত শক্তি (উত্তাপ) আর জল। উৎপন্ন জল মহাকাশচারীরা পান করে। আর হাইড্রোজেন দহনে নির্গত তাপ শক্তিকে বিদ্যুতে রুপান্তরিত করে মাহাকাশচারীরা বহু কাজ সমাধা করেন। ভবিষ্যৎ পৃথিবীর বড় চাহিদা বিকল্প শক্তি। কয়লা বা পেট্রলের মজুত ভাণ্ডার শেষ হয়ে যাচ্ছে। হাইড্রোজেন ব্যবহার করে বিকল্প শক্তি তৈরি করা সম্ভব। হাইড্রোজেন দহনে তৈরি হবে তাপ শক্তি। নির্গত হবে জলীয় বাষ্প। বাতাসে কোন বিষাক্ত গ্যাস ছড়াবে না।

রকেটে ব্যবহৃত সব জ্বালানীর মধ্যে হাইড্রোজেনই সবচেয়ে বেশি বল (থ্রাস্ট) প্রয়োগ করতে পারে। পৃথিবীর মাটি ছেড়ে যাওয়ার জন্য এই থ্রাস্ট খুব দরকার। কিন্তু হাইড্রোজেন বায়বীয় অবস্থায় ব্যবহার করাও বেশ কঠিন। অতএব তরল হাইড্রোজেন ব্যবহার করা হয়।

যে সকল রাসায়নিক পদার্থ রকেটের কঠিন জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয় ঠিক সেরকম কিছু পদার্থ রয়েছে যেগুলো বারুদ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

তবে রকেটের ভারতের রাসায়নিক গঠন পুরোপুরি এক নয়।

রকেট তৈরিতে ব্যবহৃত হয় পুরোপুরি শুদ্ধ জ্বালানি। কিন্তু বারুদ তৈরিতে তার প্রয়োজন হয়না।

কেননা বারুদ বিস্ফোরিত হয় যা রকেট এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা একেবারে প্রযোজ্য নয় এটি রকেটের ক্ষেত্রে ব্যবহার করলে যে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

তাই রকেটের জ্বালানি তৈরিতে কিছু পরিবর্তন আনতে হয়েছে এবং যার জন্য জ্বালানি তাড়াতাড়ি পুড়বে না কিন্তু বিস্ফোরিত হবে না।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *