শব্দ কাকে বলে

শব্দ কাকে বলে

Janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে শব্দ। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে শব্দ কাকে বলে নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের এই আর্টিকেলের আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হচ্ছে শব্দ কাকে বলে, শব্দ কাকে বলে উদাহরণ দাও, শব্দ কাকে বলে বাংলা, শব্দ কাকে বলে কত প্রকার, শব্দ কাকে বলে Science , শব্দ কাকে বলে physics, শব্দ দূষণ কাকে বলে, তদ্ভব শব্দ কাকে বলে, তৎসম শব্দ কাকে বলে, মৌলিক শব্দ কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

পাশাপাশি আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

শব্দ কাকে বলে

একটা ধ্বনি বা একাধিক ধ্বনির সমষ্টি যখন কোন বস্তু অথবা ভাবকে প্রকাশ করে ফেলে তখন সেই ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টিকে শব্দ বলা হয়।অর্থ হলো শব্দের প্রাণ। এক বা তার অধিক ধ্বনির সমন্বয়ে যদি কোনো নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ পায় তবে তাকে শব্দ বলে শব্দের উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়: ক্+অ+ল+অ+ম্ = ধ্বনি।

এ ধ্বনি পাঁচটির মিলিত রূপ হলো ‘কলম’। ‘কলম’ এমন একটি বস্তুকে বোঝাচ্ছে, যা দিয়ে লেখা যায়। ‘কলম’- ‘ক’, ‘ল’, ‘ম’ ধ্বনিসমষ্টির মিলিত রূপ, যা অর্থপূর্ণ। সুতরাং ‘কলম’ একটি শব্দ।

এ রকম : আমি, বাজার, যাই ইত্যাদিও শব্দ। এগুলোর আলাদা আলাদা অর্থ আছে। কিন্তু এ রকম আলাদা আলাদা শব্দ মনের ভাব সম্পূর্ণ প্রকাশ করতে পারে না। তাই অর্থপূর্ণ শব্দ জুড়ে জুড়ে মানুষ তার মনের ভাব সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করে থাকে।

অন্য একটি উদাহরণ হিসেবে বললে বাক্যের মধ্যে কতকগুলি শব্দ থাকে। যেমন -বানর গাছে চড়ে বেড়ায় এখানে বানর, গাছে, চড়ে, বেড়ায় এই চারটি শব্দ।

শব্দ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

শব্দ কাকে বলে উদাহরণ দাও

শব্দের সংজ্ঞা বিভিন্ন ভাষাতাত্ত্বিকগণ বিভিন্ন ভাবে দিয়েছে, তবে আমরা তিন চারটি সংজ্ঞা এখানে আলোচনা করবো।

সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে –
একটা ধ্বনি, অথবা একাধিক ধ্বনির সমষ্টি, যখন কোন বস্তু বা ভাবকে প্রকাশ করে, তখন সেই ধ্বনি বা ধ্বনি – সমষ্টিকে শব্দ বলে।

অন্যভাবে বলা যায়, অর্থপ্রকাশক ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টি অথবা তার লিখিত রূপকে শব্দ বলে।

অথবা আমরা শব্দ কাকে বলে এর উত্তরে বলতে পারি, এক বা একাধিক ধ্বনির সম্মিলনে তৈরি অর্থবোধক ও উচ্চারণ যোগ্য একককে বলা হয় শব্দ। অর্থাৎ ধ্বনির অর্থপূর্ণ মিলন ঘটলে তাকে শব্দ বলে।

এক বা একাধিক ধ্বনির সমন্বয়ে যদি কোনো নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশিত হয়, তবে তাকে শব্দ বলে।মানুষের কণ্ঠনিঃসৃত অর্থবোধক ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টিকে শব্দ বলা হয়।

শব্দ কত প্রকার ও কি কি তা নিয়ে ভাষাতাত্ত্বিকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। তবে তিন ভাবে শব্দের শ্রেণীবিভাগ করা যায়। যেমন –

  1. গঠন অনুসারে শব্দের শ্রেণীবিভাগ।
  2. অর্থ অনুসারে শব্দের শ্রেণীবিভাগ।
  3. উৎপত্তি অনুযায়ী শব্দের শ্রেণীবিভাগ।
শব্দ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

শব্দ কাকে বলে বাংলা

গঠন অনুসারে শব্দের প্রকারভেদ :-

শব্দের গঠন অনুসারে বাংলা শব্দ দু প্রকার –

  1. মৌলিক শব্দ ও
  2. সাধিত শব্দ।

অর্থ অনুসারে শব্দের প্রকারভেদ :-

শব্দকে অর্থের দিক দিয়ে আবার তিন ভাগে বিভক্ত করা যায় –

  1. যৌগিক শব্দ,
  2. রূঢ়ি শব্দ এবং
  3. যোগরূঢ় শব্দ।

মৌলিক শব্দ কাকে বলে

উৎপত্তি অনুযায়ী শব্দের প্রকারভেদ :-

শব্দকে উৎপত্তির দিক থেকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা –

  1. তৎসম শব্দ
  2. অর্ধতৎসম শব্দ
  3. তদ্ভব শব্দ
  4. দেশি শব্দ ও
  5. বিদেশি শব্দ

শব্দ কাকে বলে কত প্রকার

মৌলিক শব্দ :-

যে শব্দকে বিশ্লেষণ করতে পারা যায় না, বা বিশ্লেষণ করলে ভাঙা অংশের কোনো অর্থ হয় না, তাকে মৌলিক শব্দ বলে। যেমন – মা, হাত, ঘোড়া— এগুলি মৌলিক শব্দ।মৌলিক শব্দকে ‘স্বয়ংসিদ্ধ’ শব্দও বলে। কারণ, মৌলিক শব্দের অর্থ স্বতঃপ্রকাশিত ও চূড়ান্ত।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সাধিত শব্দ:-

যে সকল শব্দকে বিশ্লেষণ করলে মৌলিক একটি অংশ পাওয়া যায়, তাকে সাধিত শব্দ বলা হয়।অথবা আমরা বলতে পারি, যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আলাদা অর্থবোধক শব্দ পাওয়া যায়, সেগুলোকে সাধিত শব্দ বলে।সাধিত মানে সাধন বা তৈরি করা হয়েছে।

যেমন – অজানা = (মুগ্ধ | ধাতু জান) অ জান্ + আ তেমনি ছেলেমি, রাখালি, হাতল প্রভৃতি।একাধিক মৌলিক শব্দের যোগেও সাধিত শব্দ তৈরি হয়, যেমন – হাতপাখা = হাত+পাখা। তেমনি – জলপথ, দিনরাত, আশা আকাঙ্ক্ষা প্রভৃতি।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

যৌগিক শব্দ :-

যে সমস্ত শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ এবং প্রচলিত অর্থ একই সেই সমস্ত শব্দকে যৌগিক শব্দ বলে। 
যেমন – জলজ, বনজ, পাঠক।

রূঢ়ি শব্দ :-
যে সমস্ত শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থের সঙ্গে প্রচলিত অর্থের মিল নেই, সেই সমস্ত শব্দকে রুঢ়ি শব্দ বলে।আরো স্পষ্টভাবে বললে, যে শব্দে প্রকৃতি প্রত্যয়ের কোনও অর্থই প্রকাশিত না হয়ে লোকপ্রচলিত অন্য অর্থ প্রকাশিত হয়, তাকে ‘রূঢ়’ শব্দ বলে।

হরিণ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ‘হরণকারী’ কিন্তু আদৌ সে অর্থে ব্যবহার না হয়ে ‘হরিণ’ পশুবিশেষকে বোঝাচ্ছে। তাই হরিণ ‘রূঢ়’ শব্দ।রূঢ় শব্দের অন্যান্য উদাহরণ: মাংস, লাবণ্য, শ্বশুর, মণ্ডপ, বিবাহ, পলাশ, সন্দেশ (মিষ্টান্ন অর্থে) ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

যোগরূঢ় শব্দ :-

যে সমস্ত শব্দে প্রচলিত অর্থ এবং ব্যুৎপত্তিগত অর্থ দুটিই বর্তমান থাকে, তবে মূল অর্থটি কিছুটা সংকুচিত থাকে, সেই শব্দকে যোগরূঢ় শব্দ বলে।যেমন – ‘পঙ্কজ’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ‘পঙ্কে জন্মে যা’, কিন্তু প্রচলিত অর্থ ‘পদ্ম’।

‘পদ্ম’ও পঙ্কে জন্মে, সুতরাং এই জাতীয় শব্দে দুটি অর্থই বর্তমান।অনুরূপ উদাহরণ জলদ (ব্যুৎপত্তিগত অর্থ : জল দান করে যা, প্রচলিত অর্থ : মেঘ); রাঘব (ব্যুৎপত্তিগত অর্থ : রঘুবংশজাত, প্রচলিত অর্থ : রামচন্দ্র)।

শব্দ কাকে বলে Science

Science অর্থাৎ বিজ্ঞানের ভাষায় শব্দের সংজ্ঞা:শব্দ হলো এক ধরনের তরঙ্গ যা পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্টি হয়। মানুষের কানে এই কম্পন ধৃত হলে শ্রুতির অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এই তরঙ্গ বায়বীয়, তরল এবং কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়।

তৎসম শব্দ কাকে বলে

তৎসম শব্দ :-যে সমস্ত শব্দ প্রাচীন ভারতীয় আর্য বা সংস্কৃত ভাষা থেকে সরাসরি বাংলা ভাষায় এসেছে এবং অবিকৃত রূপে বাংলা ভাষায় টিকে আছে সেই সমস্ত শব্দ কে তৎসম শব্দ বলা হয়।

এই তৎসম শব্দ কে আবার অনেক ভাষাতাত্ত্বিক দুই ভাগে ভাগ করেছেন। যথা- সিদ্ধতৎসম শব্দ ও অসিদ্ধতৎসম শব্দ

সিদ্ধতৎসম শব্দ :-যেসব শব্দ বৈদিক বা সংস্কৃত সাহিত্যে পাওয়া যায় এবং যেগুলি ব্যাকরণ সিদ্ধ সেগুলিকে সিদ্ধতৎসম বলা হয়। 
যেমন – সূর্য, মিত্র, কৃষ্ণ, লতা, প্রভৃতি শব্দ।

অসিদ্ধতৎসম শব্দ :-যে সকল শব্দ বৈদিক বা সংস্কৃত সাহিত্যে পাওয়া যায় না এবং সংস্কৃত ব্যাকরণ শুদ্ধ নয়, তাকে অসিদ্ধতৎসম শব্দ বলে। 
যেমন – কৃষাণ, ঘর, চল, ডাল, প্রভৃতি শব্দ।

অর্ধতৎসম শব্দ :-যে সমস্ত শব্দ প্রাচীন ভারতীয় আর্য (বৈদিক/ সংস্কৃত) থেকে মধ্যবর্তী স্তর প্রাকৃতের মাধ্যমে না এসে সোজাসুজি বাংলা ভাষায় এসেছে এবং পরবর্তীকালে লোকমুখে কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত ও বিকৃতি লাভ করেছে তাকে অর্ধতৎসম শব্দ বলে।

যেমন – কৃষ্ণ থেকে কেষ্ট, নিমন্ত্রণ থেকে নেমন্তন্ন, ক্ষুধা থেকে খিদে, রাত্রি থেকে রাত্তির প্রভৃতি।

তদ্ভব শব্দ কাকে বলে

তদ্ভব শব্দ :-যে সমস্ত শব্দ প্রাচীন ভারতীয় আর্য বা সংস্কৃতি থেকে সোজাসুজি বাংলা ভাষায় আসেনি মধ্যবর্তী প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তন লাভ করে বাংলা ভাষায় এসেছে তাদের তদ্ভব শব্দ বলা হয়।খাঁটি বাংলার মূল শব্দ সম্পদ হল তদ্ভব শব্দ। এই শব্দ আবার দুই প্রকার। যথা, নিজস্ব তদ্ভব ও বিদেশি তদ্ভব।

নিজস্ব তদ্ভব :-যেসব তদ্ভব শব্দ যথার্থই বৈদিক সংস্কৃতির নিজস্ব শব্দের পরিবর্তনের ফলে বাংলা ভাষায় এসেছে সেগুলিকে নিজস্ব তদ্ভব শব্দ বলা হয়ে থাকে।যেমন – ইন্দ্রাগার > ইন্দাআর > ইন্দ্রা, উপাধ্যায় > উবজঝঅ > ওঝা, একাদশ > এগারহ > এগারো।

বিদেশি তদ্ভব শব্দ :-যেসব শব্দ প্রথমে বৈদিক বা সংস্কৃত ভাষায় ইন্দো-ইউরোপীয় বংশের অন্য ভাষা থেকে বা ইন্দো- ইউরোপীয় ছাড়া অন্য বংশের ভাষা থেকে কৃতঋণ শব্দ হিসাবে এসেছিল এবং পরে প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তন লাভ করে বাংলায় এসেছে সে সব শব্দকে বিদেশি তদ্ভব শব্দ বলা হয়ে থাকে।

শব্দ কাকে বলে physics

Physics অর্থাৎ পদার্থের ভাষায় শব্দের সংজ্ঞা:-শব্দ হলো এক ধরনের তরঙ্গ যা পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্টি হয়। মানুষের কানে এই কম্পন ধৃত হলে শ্রুতির অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এই তরঙ্গ বায়বীয়, তরল এবং কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত শব্দের গতিবেগ ঘণ্টায় ৭৬৮.১ মাইল তথা প্রতি সেকেন্ডে ৩৪৩.৪ মিটার।

শব্দ দূষণ কাকে বলে

যেসব উচ্চ শব্দের কারণে আমাদের কানের স্বাভাবিক শ্রবণ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাই শব্দ দূষণ। যেমন—মাইকের উচ্চশব্দ, গাড়ির তীক্ষ্ণ হর্ন, জেনারেটরের আওয়াজ ইত্যাদি।

আমরা আশা করছি আপনি শব্দ কি ,শব্দ কাকে বলে, শব্দের বিভিন্ন প্রকারভেদ, বিজ্ঞানের ভাষায় শব্দ কি, পদার্থের ভাষায় শব্দ কি, শব্দ দূষণ বলতে কী বোঝায় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা অর্জন করতে পেরেছেন।

শব্দ সম্পর্কে আপনাদের মনে আর কোন প্রশ্ন থাকলে তা নিচে কমেন্ট সেকশনে ও জানাতে পারেন। আমাদের পরবর্তী আর্টিকেলে আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট সেকশনে মাধ্যমে জানাতে পারেন ।আমরা আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *