সুষম খাদ্য কাকে বলে

সুষম খাদ্য কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল সুষম খাদ্য। সুষম খাদ্য কি, সুষম খাদ্য কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকেরে আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: সুষম খাদ্য কাকে বলে, সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 5, সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 3, সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 9, সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 10, সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 6,সুষম খাদ্য কাকে বলে সংক্ষিপ্ত, সুষম খাদ্য পিরামিড কাকে বলে, সুষম সম্পূরক খাদ্য কাকে বলে ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

সুষম খাদ্য কাকে বলে

যে খাদ্য বিভিন্ন রকমের প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান সঠিক পরিমাণে থাকে এবং যে খাদ্য খেলে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয় তাকে সুষম খাদ্য বলে।

সুষম খাদ্য কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সুষম খাদ্যের তালিকা

  • শাকসবজি
  • ফলমূল
  • দুধ, ডিম
  • মাছ, মাংস
  • শস্য জাতীয় খাবার

যে খাদ্যে ছয়টি খাদ্য উপাদান সুনির্দিষ্ট পরিমানে ও সঠিক অনুপাতে বিদ্যমান থাকে যাতে দেহে প্রয়োজনিয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয় তাকে সুষম খাদ্য বলা হয়। খাদ্যের উপাদান যেমন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, চর্বি, ভিটামিন, খনিজ লবন ও পানি সঠিক অনুপাত ও মাত্রায় সুষম খাদ্যে মিশ্রিত থাকে।

সুষম খাদ্য কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সুষম খাদ্যের গুরত্ব অপরিসীম। শারীরিক সুস্থতা বজায় রেখে দৈহিকভাবে কাজ কর্মে অংশ নেওয়ার জন্য যে শক্তি ও পুষ্টির প্রয়োজন হয় তা বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে সুষম খাদ্য থেকে পাওয়া যায়।সুষম খাদ্য খেলে, আপনার অপুষ্টিজনিত কোন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে।

সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 5

বেচে থাকার জন্য দৈনিক ভিত্তিতে আমাদের নির্দিষ্ট পরিমান ক্যালরি ও পুষ্টি গ্রহনের প্রয়োজন হয়। সুষম খাদ্য আমাদের সেই কাংখিত শক্তি ও পুষ্টি সরবরাহ করে। সুষম খাদ্যে পুষ্টি ও ক্যালরির পরিমান আমাদের দৈনিক যে পরিমান প্রয়োজন হয় সেই নির্দিষ্ট হারের চেয়ে কমও নয় এবং বেশিও নয়।

সুষম খাদ্য কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যেমন, প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দৈনিক গড়ে প্রায় ২০০০ ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন হতে পারে যা দৈনিক খাদ্য গ্রহনের মাধ্যমে তৈরি হয়। এই ক্যালরি চাহিদা পূরণের জন্য তার সুষম খাদ্য ঐভাবে প্রস্তুত করা হবে যেখানে মোট ক্যলরির পরিমান ২০০০ হয়।

অপরদিকে, কোন মানুষের দৈনিক যে পরিমান পুষ্টি গ্রহণের প্রয়োজনিয়তা রয়েছে, প্রস্তুতকৃত সুষম খাদ্যে ঐ নির্দিষ্ট পরিমান পুষ্টিই থাকতে হবে। এজন্যই, এটিকে সুষম খাদ্য বলা হবে।

এ প্রেক্ষাপটে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগ (USDA) একটি খাদ্য পিরামিড অনুসরণের সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরবর্তিতে পুষ্টি বিজ্ঞান সমস্ত খাদ্যকে বিভক্ত করে পাঁচটি খাদ্য গ্রুপ তৈরি করে এবং প্রতি গ্রুপ থেকে খাদ্য নিয়ে সুষম খাদ্য তৈরি করার কথা বলে।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 3

USDA এর সুপারিশ অনুযায়ি, কোন মানুষের খাবার প্লেটের কমপক্ষে অর্ধেক পরিমান খাদ্যে যাতে ফলমুল এবং শাক-সবজি থাকে। বাকি অর্ধেকে প্রোটিন বা দানাদার খাদ্য থাকতে পারে। এছাড়া, কম চর্বি বিশিষ্ট ডেইরি পণ্যের কথাও বলা হয়েছে।

খাদ্যের মোট ক্যালরির মধ্যে সুষম খাদ্যে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদানের ক্যালোরি হিসাব নিম্নরুপ হতে পারে-

কার্বোহাইড্রেট থেকে : ৬০-৭০%;
প্রোটিন থেকে : ১০-১২%;
চর্বি থেকে : ২০-২৫%

সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 9

আপনার শরীর যাতে সঠিকভাবে কাজ করতে পারে তার জন্য যে পুষ্টি ও শক্তির প্রয়োজন তা সুনির্দিষ্ট মাত্রায় সুষম খাদ্য থেকে পাওয়া যায়। খাদ্যে পুষ্টির সুষম বন্টন না হলে বিভিন্ন প্রকার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যাবে। বিশেষ করে পুষ্টির অভাবজনিত রোগ বা অপুষ্টিজনিত রোগ। এছাড়া, সুষম খাদ্য না খেলে শরীর অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যাবে এবং শরীরের কর্মক্ষমতা হ্রাস পাবে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

শৈশব বয়সে যদি সুষম খাদ্যের ঘাটতি থাকে তাহলে শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি কমে যায়। মেধাবী জাতি গঠনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হবে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে ফলে বার বার অপুষ্টিসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

এছাড়া, তারা অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহনে অভ্যস্ত হয়ে যাবে যা পরবর্তি সময়ে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করবে। এর সাথে যদি শরীর চর্চা না থাকে, তাহলে ওবেসিটিসহ অন্যান্য জটিল বিপাকিয় রোগ যেমন হৃদরোগ, হাই কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস ও হাই ব্লাড প্রেসারে আক্রান্ত হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা থাকে।

সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 10

আমরা যে সব বস্তু আহার করি তাকে আহার্য সামগ্রী বলে। কিন্তু সকল আহার্য সামগ্রীই খাদ্য নয়। যেমন, থোড় সেলুলোজ দিয়ে গঠিত হওয়ায় আমাদের পরিপাক নালীতে পাচিত হয় না। ফলে এটি পুষ্টি সহায়ক নয়। সুতরাং সেই সব আহার্য সামগ্রীকেই[১] খাদ্য বলা যাবে, যা দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।

জীবদেহে শক্তির প্রধান উৎস হল খাদ্য। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়াকালে সৌরশক্তি উদ্ভিজ খাদ্যের মধ্যে স্থৈতিক শক্তিরূপে আবদ্ধ হয়। জীবকোষে শ্বসনের সময় স্থৈতিক শক্তি তাপ শক্তি বা গতিশক্তি রুপে মুক্ত হয়,

জীবদেহের যাবতীয় বিপাক ক্রিয়া, যেমন : শ্বসন, রেচন,পুষ্টি গ্রহণ ইত্যাদি এবং শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপ, যেমন-বৃদ্ধি, চলন-গমন, জনন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রিত হয়। সুতরাং প্রাণ ধারণের জন্য প্রত্যেক জীবকেই খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। তাই, যে সব আহার্য সামগ্রী গ্রহণ করলে জীবদেহের বৃদ্ধি, পুষ্টি, শক্তি উৎপাদন ও ক্ষয়পূরন হয়, তাকেই খাদ্য বলে।

সুষম খাদ্য কাকে বলে Class 6

জীবদেহে খাদ্যের কার্যকারিতা অনুযায়ী খাদ্য কে দু’ভাগে ভাগ করা হয়, যেমন-

দেহ-পরিপোষক খাদ্য: যে সব খাদ্য দেহের গঠন, বৃদ্ধি ও শক্তি উৎপাদনে সহায়কারী, তাদের দেহ-পরিপোষক খাদ্য বলে। যেমন : শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট, আমিষ বা প্রোটিন এবং স্নেহপদার্থ বা ফ্যাট বা লিপিড।
দেহ-সংরক্ষক খাদ্য: যে সব খাদ্য দেহকে রোগ সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে, শক্তি উৎপাদনে সহায়ক নয়, তাদের দেহ-সংরক্ষক খাদ্য বলে। যেমন : খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন, খনিজ পদার্থ বা মিনারালস।

সুষম খাদ্য ছয়টি উপাদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। খাদ্যে যে ছয়টি উপাদান থাকে তাই সুষম খাদ্যের উপাদান। তবে শর্ত হল, সুষম খাদ্যের বেলায় উপাদানগুলো সুনির্দিষ্ট পরিমানে ও সঠিক অনুপাতে খেতে হবে। সুষম খাদ্যের উপাদনগুলি নিম্নরুপ-

কার্বোহাইড্রেট: এ জাতিয় খাদ্য উপাদন থেকে সবচেয়ে বেশি শক্তি লাভ করা হয়। সুষম খাদ্যে এর অনুপাত ৬০-৭০% হয়ে থাকে। আমাদের দৈনিক যে পরিমান ক্যালরির প্রয়োজন হয় তার অধিকাংশই কার্বোহাইড্রেট থেকে আসে। যেমন, সম্পূর্ণ দানাদার জাতিয় খাদ্য, বাদামি চাল, বাদামি আটা ইত্যাদি।

প্রোটিন: আমাদের প্রোটিন জাতিয় খাদ্যের প্রয়োজন হয় দেহের ক্ষয়পূরণের জন্য। কোষ মারা গেলে নতুন করে কোষ তৈরিতে কাজ করে। ইহা জীবনের বিভিন্ন ধাপে আমাদের দৈহিক বৃদ্ধি সাধনে গুরত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। দৈনিক ক্যালরি চাহিদার প্রায় ২৫% প্রোটিন জাতিয় খাদ্য থেকে গ্রহণ করা উচিত। প্রোটিন আমরা দু’টি উৎস থেকে পাই, উদ্ভিদ ও প্রাণি। উদ্ভিদজাত প্রোটিনের ভাল উদাহারণ হল বিভিন্ন ডাল জাতিয় খাদ্য যেমন, মুসুরি ডাল, মুগ ডাল, ছোলা ইত্যাদি। এছাড়া, beans ও nuts থেকেও উল্লেখযোগ্য পরিমানে প্রোটিন পাওয়া যায়। অপরদিকে প্রাণিজ প্রোটিনের উদাহরণ দুধ, ডিম, মাংস এবং এদের দিয়ে উৎপাদিত খাদ্য পণ্য।

সুষম খাদ্য কাকে বলে সংক্ষিপ্ত

ফ্যাট বা চর্বি : সুষম খাদ্যে চর্বি জাতিয় খাদ্য দৈনিক ক্যালরি চাহিদার ১৫% পূরণে অবদান রাখে। এরা ভিটামিন ও হরমোন তৈরিতে ভূমিকা রাখে। এর ভাল উৎস হল পলি আনসেচুরেটেড ফ্যাট যেমন ফ্ল্যাক্স বীজ, সান ফ্লাওয়ার বীজ ইত্যাদি। এছাড়া মনো আনসেচুরেটেড ফ্যাট এর মধ্যে অলিভ ওয়েল, sesame oil থেকেও চর্বির চাহিদা মেটানো যায়। সম্পৃক্ত বা স্যাচুরেটেড চর্বির মধ্যে ঘি, মাখন ইত্যাদির ব্যবহার লক্ষ করা যায়।

ভিটামিন ও মিনারেলস: মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট হিসাবে ভিটামিন-মিনারেলের যথেষ্ট গুরত্ব রয়েছে। দেহের ভিতর এর মেটাবলিজম কাজে সহায়তা করে এবং স্নায়তন্ত্রের স্নায়ু কোষের সঠিক কার্য সম্পাদানে কাজ করে। ফলমুল ও শাক-সবজি হল প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন-মিনারেলস এর সবচেয়ে ভাল উৎস। যেমন, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-ই, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট আমাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য খুব দরকারি।

পানি: জীবনের অপর নাম পানি। পানির গুরত্ব সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে, মুল বিষয় হল, প্রাপ্ত বয়স্ক একজন মানুষের জন্য দৈনিক সর্ব নিম্ন যে পরিমান পানি (কমপক্ষে ৮ গ্লাস) পান করতে বলা হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।

সুষম খাদ্য পিরামিড কাকে বলে

একজন কিশোর বা কিশোরী, প্রাপ্তবয়স্ক একজন পুরুষ বা নারীর সুষম খাদ্যতালিকায় সাধারণত দেখা যায়, শর্করার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। শর্করা নিচে রেখে পরিমাণ বিবেচনা করে পর্যায়ক্রমে শাকসবজি, ফলমূল, আমিষ, স্নেহ ও চর্বিজাতীয় খাদ্য সাজালে যে কাল্পনিক পিরামিড তৈরি হয়, তাকে সুষম খাদ্য পিরামিড বলে

শর্করা নিচে রেখে পরিমাণ বিবেচনা করে পর্যায়ক্রমে শাকসবজি, ফলমূল, আমিষ, স্নেহ ও চর্বিজাতীয় খাদ্য সাজালে যে কাল্পনিক পিরামিড তৈরি হয়, তাকে সুষম খাদ্য পিরামিড বলে।

সুষম সম্পূরক খাদ্য কাকে বলে

পুষ্টি একটি প্রক্রিয়া যাতে খাদ্যবস্তু খাওয়ার পরে পরিপাক হয় এবং জটিল খাদ্য উপাদানগুলো ভেঙে সরল উপাদানে পরিণত হয়। এসব সরল উপাদান দেহ শোষণ করে নেয়। শোষণের পরে খাদ্য উপাদানগুলো দেহের সকল অঙ্গের ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের পুনর্গঠন ও দেহের বৃদ্ধির জন্য নতুন কোষ গঠন করে। তাছাড়া তাপ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজে পুষ্টি যোগায়। দেহে খাদ্যের এসব কাজই পুষ্টি প্রক্রিয়ার অন্তর্গত।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *