রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়, রোনালদো কোন দেশের নাগরিক, রোনালদো কোন ধর্মের অনুসারী, রোনালদো কত টাকার মালিক, রোনালদো কোন দেশের প্লেয়ার, রোনালদো কোন ক্লাবে খেলে ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ১৯৮৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। নেইমারের সঙ্গে একই দিনে জন্মদিন হলেও ফুটবলীয় অর্জনে তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসি। পর্তুগালের মাদেইরা দ্বীপপুঞ্জে জন্ম গ্রহণ করা রোনালদো রাশিয়া বিশ্বকাপে তৃতীয়বারের মতো দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়
রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

রেকর্ড পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী এই ফুটবলার অনেকের চোখেই বিশ্বসেরা। তিনবারের প্রিমিয়ার লিগ জয়ী রোনালদো দুবার জিতেছেন লা লিগা। এছাড়া চারবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী রোনালদো বিশ্ব ক্লাবকাপও জিতেছেন চারবার।

একটি এফএ কাপ, দুটো লিগ কাপ ও দুবারের কোপা দেল রে জয়ী এই ফরোয়ার্ড অবশ্য নিজের সসেরা সাফল্য হিসেবে পর্তুগালের হয়ে ২০১৬ ইউরো জেতার কথাই বলেন। ২০১৫ সালেই পর্তুগালের ইতিহাসের সেরা ফুটবলার হিসেবে রোনালদোর নাম ঘোষণা করেছে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন।

ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে সর্বোচ্চ গোলের মালিক রোনালদো দেশের হয়েও সর্বোচ্চ গোলদাতাদের তালিকার তিনে আছেন। এক পঞ্জীকাবর্ষে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক গোল (৩২) তাঁর। চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের (২৯) সর্বোচ্চ গোলদাতাও রোনালদো।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

প্রথম ফুটবলার হিসেবে ম্যাচের প্রতি মিনিটে গোলের রেকর্ড করেছেন এই রিয়াল মাদ্রিদ ফরোয়ার্ড। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে টানা সাতটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় (ইউরো-২০০৪,০৮,১২,১৬ ও বিশ্বকাপ-০৬,১০১৪) গোল করেছেন। প্লেমেকার হিসেবেও তিনি কম যান না, চ্যাম্পিয়নস লিগ ও ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে সতীর্থদের দিয়ে সবচেয়ে বেশি গোল করানোর রেকর্ডও পর্তুগিজ অধিনায়কের।

১৯৮৫ সালে মাদেইরার রাজধানী ফানচালে জন্ম গ্রহণ করেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ডস সান্তোস অ্যাভেইরো। মালী বাবা ও রাধুনী মায়ের ঘরের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান রোনালদো। যুক্তরাস্ট্রের সাবেক রাস্ট্রপতি রোনাল্ড রিগ্যানের নাম থেকেই রোনালদো নামটা বেছে নিয়েছেন জোসে দিনিস ও মারিয়া ডলোরেস।

শৈশবটা অভাব অনটনে কেটেছে রোনালদোর। স্থানাভাবে অ্যাভেইরো পরিবারের চার সন্তানই একই রুমে বেড়ে উঠেছে। আর ২০১৬ ও ২০১৭ সালে ফোর্বস সাময়িকীর সর্বোচ্চ আয় করা অ্যাথলেটদের তালিকার শীর্ষে ছিলেন রোনালদো।

রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়
রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

রোনালদো কোন দেশের প্লেয়ার

রোনালদোর ফুটবলার হওয়ার পেছনে তাঁর বাবা-মার অবদান সবচেয়ে বেশি। পরিবারের খরচ জোগাতে পৌরসভার মালির চাকরির বাইরে স্থানীয় ক্লাব অন্দোরিনহার কিট ম্যানও ছিলেন রোনালদোর বাবা জোসে। সে সুবাদেই মাত্র ৭ বছর বয়সে আন্দোরিনহায় যোগ দেন রোনালদো।

১২ বছর বয়সে স্পোর্টিং সিপির তিন দিনের এক ট্রায়ালে যাওয়াটাই রোনালদোর জীবনের গল্পটা পালটে দেয়। মেদেইরা ছেড়ে লিসবনে স্পোর্টিংয়ের ইয়ুথ একাডেমিতে যোগ দেন ক্রিস্টিয়ানো। ১৪ বছর বয়সেই ফুটবল ক্যারিয়ার নিয়ে নিঃসন্দেহ হয়ে যাওয়ায় মায়ের সঙ্গে কথা বলে লেখাপড়ায় ইস্তফা দেন।

পরের বছরই শারীরিক সমস্যায় ফুটবল থেকে বিদায় নেওয়ার উপক্রম হয়েছিল তাঁর। হৃদস্পন্দনের সমস্যায় ফুটবল ক্যারিয়ার নিয়ে শঙ্কায় পড়েছিলেন রোনালদো। অস্ত্রোপচার করে সে শঙ্কা কাটিয়ে আর কখনো পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি রোনালদোকে।

পেশাদার ক্যারিয়ারের অভিষেকে জোড়া গোল করা রোনালদো ক্লাব ফুটবলে স্পোর্টিং সিপির পর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও রিয়াল মাদ্রিদে খেলেছেন। আর এ যাত্রায় গড়েছেন অসংখ্য রেকর্ড।রিয়াল মাদ্রিদীর ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা এখন রোনালদো। মাত্র ৯ মৌসুম খেলেই লা লিগায় রেকর্ড ৩৩টি হ্যাটট্রিক তাঁর।

এতেই লা লিগায় দ্রুততম দেড় শ, দুই শ ও তিন শ গোলের রেকর্ডটি এখন রোনালদোর দখলে। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে টানা ৬ মৌসুমে কমপক্ষে ৫০ গোল তাঁর। টানা ৭ পঞ্জীকাবর্ষে ৫০ গোল করার রেকর্ডটিও শুধুই রোনালদোর। মেসির সঙ্গে যুগ্মভাবে ফিফার বর্ষসেরা দলে এগারোবার জায়গা পেয়েছেন, তবে রোনালদোই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি দুই ক্যাটাগরিতে ফিফার দলে নাম লিখিয়েছেন।

ইউরোপিয়ান ফুটবলে রোনালদোর আধিপত্য আরও ভয়ংকর। মোট ১২বার উয়েফার বর্ষসেরা দলে জায়গা পেয়েছেন রোনালদো। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মেসি যা করতে পেরেছেন মাত্র ৯ বার। এর পেছনে চ্যাম্পিয়নস লিগে রোনালদোর অর্জনই ভূমিকা রেখেছে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

ইউনাইটেড ও রিয়ালের হয়ে চারবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার পথে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে এ প্রতিযোগিতায় ১০০ গোল করেছেন। কোনো নির্দিষ্ট ক্লাবের হয়ে ১০০ গোল করা প্রথম ফুটবলারও রোনালদো। গ্রুপ পর্বের সব ম্যাচে গোল করার অনন্য অর্জনটিও শুধুই তাঁর।

ব্যক্তিগত জীবনে চার সন্তানের জনক রোনালদো। সাত বছরের রোনালদো জুনিয়র ২০১৭ সালের জুনে এক বোন ও এক ভাই পেয়েছে সঙ্গী হিসেবে। আর বছরের শেষভাগে বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজের গর্ভে রোনালদোর দ্বিতীয় কন্যার জন্ম হয়েছে।

রোনালদো কোন দেশের নাগরিক

  • ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো বা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো দোস সান্তোস আভেইরো Cristiano Ronaldo dos Santos Aveiro, (জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫) একজন পর্তুগিজ পেশাদার ফুটবলার, যিনি প্রিমিয়ার লীগ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং পর্তুগাল জাতীয় দলে ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলে থাকেন।
  • প্রায়ই বিশ্বের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় এবং সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় হিসেবে গণ্য রোনালদো পাঁচটি Balon D Or এবং চারটি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শো অর্জন করেছেন, যা কোন ইউরোপীয় খেলোয়াড় হিসেবে রেকর্ড সংখ্যক জয়।
  • কর্মজীবনে তিনি ৩২টি প্রধান সারির শিরোপা জয় করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে সাতটি লীগ শিরোপা, পাঁচটি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ, একটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ, এবং একটি উয়েফা নেশনস লীগ শিরোপা।
  • রোনালদোর চ্যাম্পিয়নস লীগে সর্বাধিক ১৩৪টি গোল এবং ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বাধিক ১২টি গোলের রেকর্ড রয়েছে। তিনি অল্পসংখ্যক খেলোয়াড়দের একজন যিনি ১,১০০টির উপর পেশাদার খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন এবং তার ক্লাব ও দেশের হয়ে ৭৯০টির বেশি গোল করেছেন। তিনি ১০০টি আন্তর্জাতিক গোল করা দ্বিতীয় পুরুষ ফুটবলার এবং প্রথম ইউরোপীয়।
  • মাদেইরায় জন্মগ্রহণ করা ও বেড়ে ওঠা রোনালদো এডরিনহার হয়ে তার যুব ক্যারিয়ার শুরু করেন এবং ন্যাশিওনালে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সেখানে তিনি ২ বছর খেলেন। ১৯৯৭ সালে রোনালদো পর্তুগিজ ক্লাব স্পোর্টিং সিপিতে আসেন এবং সেখানে ২০০২ সালে তার প্রাপ্তবয়স্ক ক্লাব কর্মজীবন শুরু করেন।
  • স্পোর্টিং সিপির হয়ে খেলার সময় রোনালদো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যানেজার স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন, যিনি তাকে ২০০৩ সালে £১২.২৪ মিলিয়নের (€১৫ মিলিয়ন) বিনিময়ে ইউনাইটেডে নিয়ে আসে।
  • ২০০৪ সালে রোনালদো ইউনাইটেডের হয়ে প্রথম শিরোপা এফএ কাপ জেতেন এবং দলটিকে টানা তিনটি প্রিমিয়ার লীগ শিরোপা, একটি চ্যাম্পিয়নস লীগ ও ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ জেতাতে সাহায্য করেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি তার প্রথম অর্জন করেন।
  • রোনালদো ইংল্যান্ডে খেলা প্রথম খেলোয়াড় যিনি প্রধান ৪টি পিএফএ এবং এফডব্লিউএ পুরস্কার জিতেছেন, যা তিনি ২০০৭ সালে করেছেন। ২০০৮ সালে তিনি ৪টি প্রধান পিএফএ এবং এফডব্লিউএ ট্রফির মধ্যে ৩টি জেতেন এবং ফিফা ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার, ফিফপ্রো প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার, ওয়ার্ল্ড সকার প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার এবং ওনজে দ’অর অ্যাওয়ার্ড জেতেন। 
  • ২০০৭ ও ২০০৮ সালে রোনালদোকে এফডব্লিউএ প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার ঘোষণা দেয়া হয়। ২০০৯ সালে রিয়াল মাদ্রিদ তাকে £৮০ মিলিয়নের (€৯৪ মিলিয়ন/$১৩১.৬ মিলিয়ন) বিনিময়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে তাদের দলে নিয়ে আসে, যার ফলে রোনালদো সেইসময় ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়ের সম্মান পান।
  • রোনালদো ২০০৯ সালে সেরা গোলের জন্য প্রথম পুস্কাস অ্যাওয়ার্ড জেতেন। তিনি ২০০৮ ও ২০১১ সালে ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু পুরস্কার লাভ করেন। মাদ্রিদে তিনি মোট ১৫টি শিরোপা জেতেন, তন্মধ্যে রয়েছে দুটি লা লিগা শিরোপা, দুটি কোপা দেল রে, ও চারটি চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা, এবং তিনি এই ক্লাবের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা।
  • মাদ্রিদে যোগদানের পর তিনি বালোঁ দরের দৌড়ে তিনবার তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী লিওনেল মেসির কাছে পরাজিত হয়ে রানার-আপ হন এবং ২০১৩-২০১৪ সালে টানা দুবার ও ২০১৬-২০১৭ সালে আবারও টানা দুবার বালোঁ দর অর্জন করেন।
  • তিনিই একমাত্র পর্তুগিজ যিনি ৫ বার এই পুরস্কার জিতেছেন। ২০১৮ সালের টানা তৃতীয় চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জয়ের মধ্য দিয়ে তিনি প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ৫টি চ্যাম্পিয়নস লীগ শিরোপা জয় করেন।
  • ২০১৮ সালে তিনি প্রারম্ভিক €১০০ মিলিয়নের (£৮৮ মিলিয়ন) ট্রান্সফার ফিতে ইয়ুভেন্তুসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন, যা কোন ইতালীয় ক্লাবের সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক এবং ত্রিশোর্ধ্ব কোন খেলোয়াড়ের জন্য সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক। ইয়ুভেন্তুসে তিনি প্রথম তিনি মৌসুমেই দুটি সেরিয়ে আ শিরোপা, দুটি সুপারকোপা ইতালিয়ানা, ও একটি কোপা ইতালিয়া জয় করেন।

রোনালদো কোন ধর্মের অনুসারী

রোনালদো শীর্ষ ইউরোপিয়ান লীগগুলোর মধ্যে প্রথম খেলোয়াড় যিনি পর পর দুই মৌসুমে ৪০ গোল করেছেন, রিয়াল মাদ্রিদের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে কম সময়ে ১০০ লীগ গোল করেছেন এবং তিনিই প্রথম খেলোয়াড় যিনি লা লিগায় প্রত্যেক দলের বিরুদ্ধে গোল করেছেন।এছাড়াও তিনি রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোল ও লা লিগায় মিনিট প্রতি সর্বোচ্চ গোল করার রেকর্ডের অধিকারী।

২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি তার ৩০০তম ক্লাব গোল পূর্ণ করেন।২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি তার ক্যারিয়ারের ৪০০তম গোল করেন। এছাড়া তিনি ২০১৭ সালে ক্যারিয়ারের ৬০০ তম গোল করেন। রোনালদো বিশ্বের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১০০ গোল করার রেকর্ড গড়েন।

তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি চ্যাম্পিয়ন্স লিগে টানা ১১ ম্যাচে গোল করেন। এছাড়া তিনি এই আসরে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ ১৫ গোলের রেকর্ড গড়েন এবং ২০১২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন যা আরেকটি রেকর্ড।

রোনালদো পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে খেলেন, যাদের হয়ে ২০০৩ সালের আগস্ট মাসে কাজাকিস্তানের বিরুদ্ধে তার অভিষেক ঘটে। তিনি জাতীয় দলের হয়ে ১০০ এর অধিক ম্যাচ খেলেছেন এবং তিনি পর্তুগালের হয়ে সর্বোচ্চ গোলের অধিকারী।

তিনি পর্তুগালের হয়ে প্রধান ৫টি টুর্নামেন্ট; ২০০৪ উয়েফা ইউরো, ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপ, ২০০৮ উয়েফা ইউরো, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং ২০১২ উয়েফা ইউরোতে অংশগ্রহণ করেছেন। ২০০৪ সালের উয়েফা ইউরোর প্রথম খেলায়, গ্রিসের বিরুদ্ধে তিনি তার প্রথম আন্তর্জাতিক গোল করেন।

২০০৮ সালের জুলাই মাসে পর্তুগালের অধিনায়ক হন এবং ২০১২ সালের উয়েফা ইউরোতে অধিনায়ক হিসেবে দলকে সেমি-ফাইনালে নিয়ে যান এবং প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ গোল করেন।

তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ঐতিহ্যবাহী ৭নং জার্সি পড়ে খেলতেন, যা পূর্বে জর্জ বেস্ট, এরিক কাঁতোয়াঁ এবং ডেভিড বেকহ্যামের মত তারকারা পড়তেন। রিয়াল মাদ্রিদে প্রথম বছর তিনি ৯ নং জার্সি নিয়ে খেলেন। রিয়াল মাদ্রিদ লিজেন্ড রাউলের ক্লাব ছাড়ার পর রোনালদো ৭ নং জার্সি লাভ করেন।

রোনালদো কত টাকার মালিক

সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় বলে বিবেচিত এই পর্তুগিজ উইঙ্গার। ক্যারিয়ারে বিশ্বকাপ বাদে সব শিরোপাই জিতেছেন তিনি। কিছু দিন আগে রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন করেছেন সিআর সেভেন। শোনা যাচ্ছে, নতুন চুক্তি অনুযায়ী- ক্লাবটি থেকে বছরে ১৯ মিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ড পকেটে ভরবেন এ মহাতারকা। এ ছাড়া বিজ্ঞাপন থেকে আয় তো রয়েছেই। বর্তমানে তার মোট সম্পদমূল্য প্রায় ২০০-২৫০ মিলিয়ন ব্রিটিশ পাউন্ডের কাছাকাছি।

রোনালদো স্পোর্টিং এর অন্যান্য তরুণ খেলোয়াড়ের সাথে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দলে “ফুটবল কারখানা” হিসেবে পরিচিত আলকোচেতে। এখানে তিনি প্রথম-শ্রেণীর প্রশিক্ষণ পান। স্পোর্টিং বুঝতে পারে রোনালদোর আরো সমর্থন দরকার। তাই তারা রোনালদোর মাকে তার কাছে রাখার ব্যবস্থা নেয়। স্পোর্টিং-এর পক্ষে তার অভিষেক খেলায় তিনি দুই গোল করেন মোরেইরেন্সের বিপক্ষে। তিনি পর্তুগালের হয়ে উয়েফা অনূর্ধ্ব ১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেছেন।

উয়েফা অনূর্ধ্ব ১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে তার কৃতিত্বের কারণে তিনি ফুটবল বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষনে সমর্থ হন। লিভারপুলের সাবেক ম্যানেজার জেরার্ড হুলিয়ার ১৬ বছর বয়সের রোনালদোর দিকে আকৃষ্ট হন। কিন্তু লিভারপুল তাকে দলে নিতে অস্বীকৃতি জানায় কারণ তিনি ছিলেন খুবই কম বয়সী ও শীর্ষ ফুটবলার হতে তার আরো সময় দরকার ছিল রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

২০০৩ সালের গ্রীষ্মে তিনি স্যার স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের দৃষ্টি আকর্ষণে সমর্থ হন যখন লিসবনে স্তাদিও জোসে এলভালাদে স্টেডিয়াম উদ্বোধনের জন্য আয়োজিত খেলায় স্পোর্টিং ৩-১ গোলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে হারিয়ে দেয়। রোনালদো দুই উইংয়েই খেলার দক্ষতা দেখান। এই খেলার পরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের খেলোয়াড়েরা তরুণ রোনালদোর প্রশংসা করেন ও বলেন ভবিষ্যতে তার বিরুদ্ধে খেলার চেয়ে তাকে নিজেদের দলে খেলতে দেখতে চান

রোনালদো কোন ক্লাবে খেলে

ডেভিড বেকহ্যাম রিয়াল মাদ্রিদে চলে যাওয়ার পর ফার্গুসন সিদ্ধান্ত নেন তিনি রোনালদকে দলে নেবেন। রোনালদো ১২.২৪ মিলিয়ন পাউন্ডের বিনিময়ে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগদান করেন।রোনালদোকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ঐতিহ্যবাহী ৭নং জার্সি দেয়া হয়, যেটি পড়ে একসময় মাঠ কাঁপিয়েছেন জর্জ বেস্ট, ব্রায়ান রবসন, এরিক ক্যান্টোনা ও ডেভিড বেকহ্যাম।রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

ওল্ড ট্রাফোর্ডে বোল্টন ওয়ান্ডারার্সের বিরুদ্ধে ৬০তম মিনিটের পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে রোনালদোর ম্যানচেস্টারের পক্ষে অভিষেক হয়। তখন ইউনাইটেড ১-০ গোলে এগিয়ে ছিল। তিনি একটি পেনাল্টি জিতেন, তবে রুড ভ্যান নিস্তেলরয় সেই পেনাল্টি থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন।

তবে এ খেলার ফলাফলে সেটির কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া পড়েনি, ইউনাইটেড এতে ৪-০ গোলে জয়ী হয়। তিনি পোর্টসমাউথের বিপক্ষে ফ্রি-কিক থেকে ইউনাইটেডের হয়ে প্রথম গোল করেন যে খেলায় ইউনাইটেড ৩-০ গোলে জয়লাভ করে। রোনালদো ইউনাইটেডে তার প্রথম মৌসুম শেষ করেন মিলওয়ালির বিপক্ষে ২০০৪ এফএ কাপের ফাইনালে প্রথম গোল করার মাধ্যমে এবং ইউনাইটেড ৩-০ গোলে শিরোপা নিশ্চিত করে।রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

২৯ অক্টোবর ২০০৫ সালে রোনালদো প্রিমিয়ার লীগে ইউনাইটেডের ১০০০ তম গোল করেন যদিও মিডেলসবার্গের বিরুদ্ধে ওই খেলায় ইউনাইটেড ৪-১ গোলে পরাজয় বরণ করে।তিনি ২০০৫ সালে সকল প্রতিযোগিতায় ১০ গোল করেন এবং ভক্তরা তাকে ২০০৫ ফিফপ্রো স্পেশাল ইয়াং প্লেয়ার অফ দ্যা ইয়ার অ্যাওয়ার্ডের জন্য নির্বাচিত করে।

১৪ জানুয়ারি ২০০৬ সালে সিটি অফ ম্যানচেস্টার স্টেডিয়ামে ম্যানচেস্টার ডার্বিতে (খেলায় ইউনাইটেড ৩-১ গোলে পরাজিত হয়) প্রাক্তন ইউনাইটেড খেলোয়াড় অ্যান্ড্রু কোলকে লাথি মারার জন্য লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন।রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

উইগান অ্যাথলেটিকের বিরুদ্ধে ২০০৫-০৬ মৌসুমের ফুটবল লীগ কাপের ফাইনাল ম্যাচে তিনি তিনি ৩য় গোলটি করে (ইউনাইটেড ৪-০ গোলে জয়লাভ করে) দলকে শিরোপা জেতাতে সাহায্য করেন যা ইংলিশ ফুটবলে তার ২য় শিরোপা ছিল।

রোনালদো অনেক দাতব্য কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত থেকেছেন। ২০০৫ সালের জুনে তিনি মার্তুনিস নামে এক ১১ বছর বয়সী সুনামি থেকে বেঁচে যাওয়া ইন্দোনেশিয়ান ও তার বাবাকে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব দেখার সুযোগ করে দেন, যার সম্পূর্ণ খরচ তিনি নিজে বহন করেন। পরে সব খেলোয়াড়েরা মিলে তার জন্য ইন্দোনেশিয়ায় একটি বাড়ি কিনতে সাহায্য করেন।রোনালদো কোন দেশের খেলোয়াড়

২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্রিস্তিয়ানো তার নিজ শহরে “সিআর৭” নামে একটি ফ্যাশন স্টোর স্থাপন করেন। তার বোনেরা এটির দেখাশোনা করেন।

দুটি বিশ্বকাপ বাছাই খেলার পর রোনালদো ইন্দোনেশিয়ায় যান। তিনি সেখানকার সুনামিদুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং অর্থ-সাহায্য তুলতে অংশ নেন। তিনি ইন্দোনেশিয়ার উপ-রাষ্ট্রপতি জুসুফ কাল্লা ও পূর্ব টিমোরের রাষ্ট্রপতি জানানা গুসমাওর সাথে দেখা করেন এবং তার নিজস্ব খেলার সরঞ্জামাদির নিলাম করে ৬৬,০০০ পাউন্ড সংগ্রহ করেন।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম

বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম নিয়ে।যেমনঃবিকাশে টাকা দেখার নিয়ম ?বিকাশে উপবৃত্তির টাকা দেখার নিয়ম?বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম?বিকাশে উপবৃত্তির টাকা দেখার নিয়ম? বাটন ফোনে বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম? বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম? বিকাশ হেল্পলাইন?ব্যালেন্স চেক?বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয়?বিকাশ কোড? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান সুথিং জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন

প্রথমে আপনার মোবাইল ফোন থেকে *247# ডায়েল করুন। তারপর My BKash এ যেতে হবে। আপনার বিকাশের সঠিক পিন দিয়ে Send লেখায় ক্লিক করলেই আপনার বিকাশ একাউন্ট এ কত টাকা আছে তা দেখতে পারবেন

বিকাশ একাউন্টে টাকা দেখার পূর্বে আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার বা পাসওয়ার্ড কি ছিল। ধারা গেল আপনি বিকাশ একাউন্টে টাকা দেখতে গেলেন কিন্তু সেই মুহূর্তে আপনার পাসওয়ার্ড মনে নেই। তখন আপনি বার বার ভুল পাসওয়ার্ড টাইপ করার কারণে অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে ফেলতে পারেন। তাই বিকাশ পিন নাম্বার ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ  কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

যদি আপনি স্পষ্ট ভাবে আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার মনে রাখতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই বিকাশ এপস থেকে বা *২৪৭# ডায়াল করে আপনার বিকাশ একাউন্টে কত টাকা আছে তা দেখে নিতে পারবেন। তো চলুন আমরা নিচে গিয়ে বিকাশ একাউন্টে টাকা দেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই খুব সহজভাবেই।

বিকাশের ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম

আপনি যদি বিকাশের ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম জানতে চান তাহলে আপনার জন্য সহজ বুদ্ধি হবে ফোনের অ্যাপস ব্যবহার করা। কিন্তু আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার না করেন তাহলে আপনি বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে আপনাকে ফোনের ডায়াল অপশনে গিয়ে *২৪৭# ডায়াল করে ফোনের বিকাশ একাউন্টে কত টাকা আছে তা দেখতে হবে। তো চলেন প্রথমে আমরা ফোনের ডায়াল অপশন এ গিয়ে কিভাবে বিকাশের ব্যালেন্স চেক করতে হয় তা দেখে নিই।

janbobd.net
janbobd.net

মিনি সেলাই মেশিন সরাসরি ক্রয় করতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আপনি প্রথমে উপরে উল্লেখিত নাম্বারটিতে ডায়াল করবেন। তারপরে আপনার সামনে বিকাশ একাউন্টের বিভিন্ন অপশন চলে আসবে। তার মধ্যে আপনি ৮ নম্বরের মাই বিকাশ অপশনটি সিলেক্ট করবেন। বিকাশ অপশনটি সিলেক্ট করা হয়ে গেলে আপনাদের সামনে আবারও অনেকগুলো অপশন চলে আসবে।

সেই অপশনগুলোর ভেতরে এক নাম্বারের চেক ব্যলান্স অপশনটিতে প্রবেশ করবেন। চেক ব্যলান্স অপশনটিতে প্রবেশ করার পরে আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার চাওয়া হবে। আপনি নির্ভুলভাবে আপনার ফোনের পিন নাম্বারটি বসিয়ে দিবেন। তাহলে আপনার বিকাশ একাউন্টে কত টাকা ব্যালেন্স আছে তা আপনার সামনে দেখিয়ে দেবে।

আর যদি আপনারা বিকাশ এপস এর মাধ্যমে বিকাশের ব্যালেন্স দেখতে চান তাহলে সেটি হবে সবচাইতে সহজ বুদ্ধি। তার জন্য আপনাকে প্রথমে বিকাশ একাউন্টের অ্যাপস এ প্রবেশ করতে হবে। একসেপ্ট প্রবেশ করার পর আপনার সামনে মাই বিকাশ নামে একটি অপশন আসবে। মাই বিকাশ অপশনে ক্লিক করার পরে চেক ব্যলান্স নামে একটি অপশন আসবে।

সেখানে প্রবেশ করলেই আপনার ফোনের পিন নাম্বার চাওয়া হবে। অর্থাৎ আপনার বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার চাওয়া হবে। আপনি যথাযথভাবে বিকাশ একাউন্টের পিন নাম্বার বসিয়ে দিলেই আপনার বিকাশ একাউন্টে কত টাকা ব্যালেন্স আছে তা বুঝতে পারবেন। আশা করছি যে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করা শিখিয়ে গিয়েছেন

বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বিকাশ মেনু কোডের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নিয়ম
অর্থাৎ 2 লিখে সেন্ড করেন। তাহলে এর পরবর্তী পেইজে আপনি যে নাম্বারে টাকা প্রেরণ করতে চান, সেই নাম্বারটি বসিয়ে দেয়ার একটি বক্স পাবেন। পরবর্তী পেজে আপনি যে নাম্বারে টাকা পাঠাতে চান, সেই নাম্বারটি যথাযথভাবে বসিয়ে দিন এবং তার পরে পুনরায় Send বাটনে ক্লিক করুন।

বিকাশে উপবৃত্তির টাকা দেখার নিয়ম

বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম অনেক সহজ। আপনারা আপনাদের বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স খুব সহজেই চেক করতে পারবেন। বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করার দুইটি নিয়ম রয়েছে। বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করা যে দুইটি নিয়ম রয়েছে তা হচ্ছে –

কোড ডায়াল করে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করা
বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করা।

আপনারা উপরের দুইটি নিয়মে খুব সহজেই আপনাদের বিকাশ ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। অনেকের এনড্রয়েড মোবাইল নেই। তো যাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল নেই তারা বিকাশ এপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারবেন না।

আপনার যদি এন্ড্রয়েড মোবাইল না থাকে এবং বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করতে না পারেন তবুও বিকাশ একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে কোন ঝামেলা হবে না। কারণ আপনারা কোড ডায়াল করার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনাদের বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স সকল ডিভাইসে দেখতে পারবেন।

তবে আমি আপনাদেরকে বুঝানোর সুবিধার্থে বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করার সকল উপায় দেখাবো। আপনারা এই টিউটরিয়াল থেকে কোড ডায়াল অথবা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে খুব সহজেই বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।

বাটন ফোনে বিকাশে টাকা দেখার নিয়ম

বিকাশ ব্যালেন্স চেক করতে কোড ডায়াল করাই যথেষ্ট। আপনারা বাটন অথবা এন্ড্রয়েড মোবাইলে কোড ডায়াল করার মাধ্যমে খুব সহজেই বিকাশ ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন। যদি আপনার মোবাইলে বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন না থাকে তাহলে কোড ডায়াল করা হচ্ছে বেস্ট অপশন।

বিকাশ ব্যালেন্স চেক কোড –

কোড ডায়াল করে বিকাশ ব্যালেন্স চেক করার নিয়ম হচ্ছে –

প্রথমে আপনাকে আপনার মোবাইলের ডায়াল অপশনে প্রবেশ করে *247# কোড ডায়াল করতে হবে। তবে এই কোড আপনি সেই সিমে ডায়াল করবেন যে সিমে আপনার বিকাশ একাউন্ট খোলা রয়েছে।

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

অ্যাপ থেকে নতুন একাউন্ট খুলতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন
এজেন্ট আপনার মোবাইল নাম্বার ও অপারেটর নিশ্চিত করে একাউন্ট খোলার জন্য অনুমতি নেবেন। … আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সামনের ও পেছনের অংশের ছবি তুলবেন। ৪। এজেন্ট ই-কেওয়াইসি এন্ট্রির জন্য আপনার একটি ছবি তুলবেন।

ঘরে বসে নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হলে প্রথমেই উপরে দেওয়া লিংক থেকে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন। এরপর নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করুন। ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়মঃ

বিকাশ অ্যাপ ওপেন করে “লগ ইন/রেজিষ্ট্রেশন” বাটনে ক্লিক করুন
লগ ইন/রেজিষ্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করার পরের পেজে যে নাম্বার দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান, সে নাম্বারটি প্রদান করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন

এরপর আপনার মোবাইল নাম্বারটির অপারেটর সিলেক্ট করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন
এরপর আপনার মোবাইল নাম্বারটি যাচাই করতে আপনার প্রদত্ত নাম্বারে একটি ওটিপি কোড পাঠানো হবে। উল্লেখ্য যে, যে ফোনে বিকাশ খুলছেন সে ফোনেই সিমটি অ্যাক্টিভ থাকতে হবে

ওটিপি কোড এর মেসেজ আসার সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোডটি বিকাশ অ্যাপ গ্রহণ করে নিবে
কোড চলে আসলে “কনফার্ম করুন” এ ক্লিক করুন

এরপর জাতীয় পরিচয়পত্র অর্থাৎ এনআইডি কার্ড এর উপরের পৃষ্ঠার ছবি তুলে সাবমিট করে “সাবমিট করুন” এ ক্লিক করুন
এরপর অপর পৃষ্ঠার ছবি তুলে আবার “সাবমিট করুন” এ ক্লিক করুন

এরপর সাবমিটকৃত এনআইডি কার্ডে যার ছবি আছে তাকে ফোনে একটি সেল্ফি তুলতে হবে যা দ্বারা আইডেন্টিটি ভেরিফিকেশন হবে
চেহারার ছবি তুলে সাবমিট দিলেই বিকাশ একাউন্ট খুলে যাবে।

বিকাশ হেল্পলাইন

হেল্পলাইন ১৬২৪৭ অথবা ০২-৫৫৬৬৩০০১ · ইমেইল: [email protected] · গ্রাহক সেবা কেন্দ্র · গ্রাহক সেবা …

বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয়

লেনদেন না করার কারণে ও তথ্য সঠিক না হওয়ার কারণে যদি বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হয় তাহলে আপনি সরাসরি বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। আপনার নিবন্ধনকৃত এন আইডি কার্ড /পাসপোর্ট/লাইসেন্স এর অরিজিনাল কপি ও বন্ধ হয়ে যাওয়া সিমটি সাথে নিয়ে নিকটস্থ বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে।

বিকাশ কোড

বিকাশ ব্যালেন্স চেক কোড –
প্রথমে আপনাকে আপনার মোবাইলের ডায়াল অপশনে প্রবেশ করে *247# কোড ডায়াল করতে হবে। তবে এই কোড আপনি সেই সিমে ডায়াল করবেন যে সিমে আপনার বিকাশ একাউন্ট খোলা রয়েছে। … আপনারা একই নিয়মে কোড ডায়াল করার মাধ্যমে আপনার বিকাশ একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি, ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর নাম, ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর দাম কত, ফলিক এসিড ট্যাবলেট খেলে কি হয়, ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা, ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর অপকারিতা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট

করুনwww.gazivai.com

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি নাইন বা ভিটামিন বি অথবা ফোলেট নামে মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট এর রূপভেদ (যা টেরইল-এল-গ্লুটামিক অ্যাসিড, টেরইল এল-গ্লুটামেট এবং টেরইলমনোগ্লুটামিক অ্যাসিড নামেও পরিচিত) হলো পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন বি নাইন এর রূপ। ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ফলিক অ্যাসিড নিজে জৈবিকভাবে বিক্রিয়াশীল না হলেও মানবদেহের যকৃতে ডাইহাইড্রোফলিক অ্যাসিড হতে এর রূপান্তরের ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম পরে টেট্রাহাইড্রোফোলেট এবং অন্যান্য উপজাতের কারণে এটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

ফলিক অ্যাসিড দেহের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কার্যসম্পাদনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। এটি ডিএনএ গঠন বা সিন্থেসাইজেশন, কোষ বিভাজন এবং ডিএনএ মেরামত করতে সাহায্য করে। ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

এটি ক্রমাগত কোষ বিভাজন এবং কোষের বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, তাই গর্ভাবস্থায় এবং নবজাতকদের জন্য ফলিক অ্যাসিড জরুরী। লোহিত রক্তকণিকা তৈরীর কাজে এবং রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে এই ভিটামিন শিশু ও পূর্ণ বয়স্ক উভয়েরই প্রয়োজন।

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ফোলেট এবং ফলিক অ্যাসিড উভয় নামই এসেছে ল্যাটিন শব্দ ফোলিয়াম থেকে যার অর্থ পাতা। সবুজ পাতা সমৃদ্ধ শাক-সবজি ফলিক অ্যাসিডের বড় উৎস।ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর কাজ কি

  • ফলিক এসিড মূলত এক ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। একে ভিটামিন ই-৯ বলা হয়। গর্ভবতী নারীদের গর্ভের সন্তানের সুস্থতার জন্য ফলিক এসিড অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তবে গবেষকরা বলছেন, শুধু গর্ভবতী নারীদেরই নয়, গর্ভধারণের আগে থেকেই এটি নিয়মিত গ্রহণ করা উচিত।ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
  • ফলিক এসিড ডিএনএ গঠন বা সিন্থেসাইজেশন, কোষ বিভাজন এবং ডিএনএ মেরামত করতে সাহায্য করে। এটি ক্রমাগত কোষ বিভাজন এবং কোষের বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ন, তাই গর্ভাবস্থায় এবং নবজাতকদের জন্য ফলিক এসিড জরুরী।
  • লোহিত রক্তকণিকা তৈরীর কাজে এবং রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে ফলিক এসিড শিশু ও পূর্ণ বয়স্ক উভয়েরই প্রয়োজন।ফলিক এসিড পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন বলে চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনের মতো শরীরে মজুদ থাকার সুযোগ নেই। ফলে খাদ্যের মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়। ফলিক এসিডকে ফোলেট নামেও অভিহিত করা হয়।
  • সবুজ পাতাজাতীয় শাকসবজি, টক ফল ও ডাল জাতীয় খাবারে ফলিক এসিড প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে।তবে ফলিক এসিড যে সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। প্রাকৃতিক খাদ্যবস্তু গ্রহণের মাধ্যমে এর চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।
  • গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন ই-৬ ও ই-১২ এর অভাবে শরীরে হোমোসিসটিন নামক এক ধরনের জৈব রাসায়নিক পদার্থ মজুদ হতে থাকে। মানবদেহে হোমোসিসটিনের আধিক্য হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • রক্তনালির নমনীয়তা কমায়, যার ফলে রক্ত প্রবাহের বিঘ্ন ঘটার মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়। রক্তনালিতে কোলেস্টেরল জমা হওয়াকে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বলা হয়। রক্তে হোমোসিসটিনের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বৃদ্ধির যোগসূত্র বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণের মাধ্যমেহোমোসিসটিনের মাত্রা স্বাভাবিক রেখে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস প্রতিরোধ করা সম্ভব।
  • মাতৃগর্ভে মায়ের শরীরে ফলিক এসিডের ঘাটতি থাকলে শিশুর স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্ক গঠনে বড় ধরনের ত্রুটি দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি যেসব মা অতিরিক্ত ফলিক এসিড গ্রহণ করছেন তাদের গর্ভজাত শিশুদের মধ্যে স্নায়ুতন্ত্রের ও মস্তিষ্কের এসব ত্রুটি শতকরা ৬০ ভাগ থেকে ১০০ ভাগ পর্যন্ত কমানো সম্ভব।
  • আর এ কারণে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন ফলিক এসিড শুধু গর্ভবতী নারীদেরই নয়, গর্ভধারণের আগে থেকেই এটি খাদ্যতালিকায় সংযোজন করা উচিত।
  • সবুজ পাতা সমৃদ্ধ খাবার যেমন- পুঁইশাক, পাটশাক, মুলাশাক, সরিষা শাক, পেঁপে, লেবু, ব্রকলি, মটরশুঁটি, শিম, বরবটি, বাঁধাকপি, গাজর ইত্যাদি।
  • আম, জাম, লিচু, কমলা, আঙ্গুর, স্ট্রবেরী ইত্যাদি। বিভিন্ন ধরনের ডাল যেমন- মসুর, মুগ, মাষকালাই, বুটের ডাল ইত্যাদিতে ফলিক এসিড প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। এছাড়াও রয়েছে সরিষা, তিল, তিসি, সূর্যমুখীর বীজ, লাল চাল, লাল আট ইত্যাদি। গর্ভবতী নারীদের কিংবা গর্ভধারণের আগে থেকেই এসব খাবার খাওয়া উচিত 

ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর নাম

বর্তমান বাজারে ফলিক এসিড পাওয়া যায় এরকম অনেক ট্যাবলেট রয়েছে। তারমধ্যে ফলিসন ট্যাবলেট অন্যতম। এটি জেসন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড কোম্পানির দ্বারা তৈরি।

সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা শুরু করলেই হবু মাকে ফলিক অ্যাসিড খাওয়ানো শুরু করে দেওয়া উচিত। এতে সন্তাতের শারীরিক ত্রুটির আশঙ্কা কমবে।কোভিড কালে অন্যান্য অনেক কিছুর সঙ্গে সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর আগে হবু বাবা-মায়েদের কিছু পরিকল্পনা করে নেওয়া দরকার। নইলে সন্তানের নানা জন্মগত প্রতিবন্ধকতার আশঙ্কা থাকে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ অভিনিবেশ চট্টোপাধ্যায় জানালেন যে সন্তান গর্ভে আসার মাস তিনেক আগে থেকে ফলিক অ্যাসিড খাওয়া শুরু করলে জন্মের সময় শারীরিক ত্রুটির ঝুঁকি অনেক কমে যায়। প্রি প্রেগনেন্সি কাউন্সেলিং করিয়ে দেখে নিতে হবে হবু বাবা মায়ের কোনও রকম শারীরিক অসুবিধা আছে কি না।

থাকলে তার চিকিৎসার পর তবেই সন্তানের পরিকল্পনা করা উচিত বলে মনে করেন অভিনিবেশ। সন্তান নেওয়ার পরিকল্পনা করার সময় থেকেই হবু মায়ের নিয়ম করে ফলিক অ্যাসিড যুক্ত খাবার ও ফলিক অ্যাসিড ওষুধ খাওয়া জরুরি।

গর্ভাবস্থার আগে থেকে দৈনিক ৬০০ মিলিগ্রাম ফলিক অ্যাসিড খেলে শিশুর নিউরাল টিউব ডিফেক্ট নামে এক মারাত্মক জন্মগত সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে । ভিটামিন বি_৯ কোষ বিভাজনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। গর্ভস্থ শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্যে রোজকার খাবারে এই ভিটামিনটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

মুসুর ডাল, কড়াইশুঁটি ও মটর, সয়াবিনে পর্যাপ্ত ফলিক অ্যাসিড আছে। এদের মধ্যে সব থেকে বেশি রয়েছে মুসুর ডালে। ১ কাপ (প্রায় ২০০ গ্রাম) মুসুর ডালে প্রায় ৩৫৮ মাইক্রোগ্রাম ফোলেট থাকে। পুরো সিদ্ধ করা মাঝারি আকারের ডিমে প্রায় ২২ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

পালং শাক, সরষে শাক, নটে শাক, কলমি শাক, ছোলা শাকের মত সবুজ শাকে ভিটামিন বি_৯ থাকে। রোজকার ডায়েটে একটি শাক থাকা দরকার। বিট ফলিক অ্যাসিডের আর এক অন্যতম উৎস। ১৩০ গ্রাম বিট থেকে ১৩৮ মাইক্রোগ্রাম ফোলেট পাওয়া যায়। বিটের রস খেলে হবু মায়েদের ফলিক অ্যাসিডের জোগানের পাশাপাশি রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাবার ও ভিটামিন খাওয়া উচিত।

ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর দাম কত

বর্তমান বাজারে ফলিক এসিড পাওয়া যায় এরকম অনেক ট্যাবলেট রয়েছে। তারমধ্যে ফলিসন ট্যাবলেট অন্যতম। এটি জেসন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড কোম্পানির দ্বারা তৈরি।এই ওষুধটির দাম (500`S )=১৭০ টাকা

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

সন্তান নিতে চান বা মাত্র গর্ভধারণ করেছেন—এমন নারীদের চিকিৎসকেরা প্রায়ই ফলিক অ্যাসিড বা ফলেট ভিটামিন খেতে দেন। ফলিক অ্যাসিড হলো এক ধরনের ভিটামিন বি, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুরজ্জু গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

গবেষণা বলছে, সন্তান ধারণের শুরুতেই প্রতিদিন অন্তত ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করলে অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির আশঙ্কা অনেকখানি কমে। বেশির ভাগ জন্মগত ত্রুটি গর্ভধারণের প্রথম তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যেই দেখা দেয়।

তাই গর্ভধারণের পরিকল্পনার শুরুতেই নিয়মিত ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ শুরু করে দেওয়া ভালো। যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসি বা সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের নির্দেশনা হলো, সন্তান নেওয়ার অন্তত এক মাস আগে থেকে প্রতিদিন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড বড়ি খাওয়া শুরু করে দেওয়া উচিত।

প্রথম তিন মাস পর্যন্ত এটি চালিয়ে যাওয়া উচিত। ফলিক অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে: গাঢ় সবুজ রঙের পাতাওলা সবজি যেমন পালংশাক, মূলাশাক, সরিষাশাক; ব্রকলি, গাজর, মটরশুঁটি, বীজজাতীয় সবজি, ফলের মধ্যে পেঁপে, কমলা, আঙুর, স্ট্রবেরি ইত্যাদি।

ফলিক এসিড ট্যাবলেট খেলে কি হয়

  • ফলিক এসিড হূদরোগ, বিষণ্নতা ও ডাইমেনসিয়া প্রতিরোধ করে, গর্ভজাত সন্তানের অঙ্গহানি রোধ করে। ফলিক এসিড এক ধরনের ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। যাকে ভিটামিন ই-৯ বলা হয়। ফলিক এসিড পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন বলে চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনের মতো শরীরে মজুদ থাকার সুযোগ নেই।
  • ফলে খাদ্যের মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হয়। ফলিক এসিডকে ফোলেট নামেও অভিহিত করা হয়। সবুজ পাতাজাতীয় শাকসবজি, টক ফল ও ডাল জাতীয় খাবারে ফলিক এসিড প্রচুর পরিমাণে বিদ্যমান থাকে। উন্নত বিশ্বে আটা, ময়দা, চাল জাতীয় খাবারের সঙ্গে কৃত্রিমভাবে ফলিক এসিড সংমিশ্রণ করে সরবরাহ করা হয়।
  • আমরা প্রাকৃতিক খাদ্যবস্তু গ্রহণের মাধ্যমে এবং প্রয়োজন মোতাবেক ওষুধ হিসেবে ফলিক এসিড গ্রহণ করতে পারি। আমরা জানি হূদরোগ ও স্ট্রোকের প্রাদুর্ভাব আমাদের দেশে অনেক বেশি, যা কর্মক্ষম ব্যক্তিদের শারীরিক অসমর্থতা ও মৃত্যুর জন্য প্রধানত দায়ী। এ ধরনের মৃত্যুর প্রভাব পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে সুদূরপ্রসারী।
  • বিপুল সংখ্যক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন ই-৬ ও ই-১২ এর অভাবে শরীরে হোমোসিসটিন নামক এক ধরনের জৈব রাসায়নিক পদার্থ মজুদ হতে থাকে। মানবদেহে হোমোসিসটিনের আধিক্য হূদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
  • রক্তনালির নমনীয়তা কমায়, যার ফলে রক্ত প্রবাহের বিঘ্ন ঘটার মাধ্যমে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়। রক্তনালিতে কোলেস্টেরল জমা হওয়াকে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বলা হয়। রক্তে হোমোসিসটিনের মাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বৃদ্ধির যোগসূত্র বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলিক এসিড গ্রহণের মাধ্যমে হোমোসিসটিনের মাত্রা স্বাভাবিক রেখে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস প্রতিরোধ করা সম্ভব। সুতরাং পরিমিত মাত্রায় ফলিক এসিড গ্রহণের মাধ্যমে রক্তে হোমোসিসটিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এসব প্রবণতা বৃদ্ধিকে রোহিত করা যায়, যা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত।

ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর উপকারিতা

ফলিক এসিড গর্ভবতী মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। খাবারে ফলিক অ্যাসিড খুব জরুরী বিশেষ করে গর্ভবতী মায়েদের জন্য বা যারা বাচ্চা নেওয়ার চিন্তা করছেন এটি যেমন মেয়েদের প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে তেমনি গর্ভাবস্থায় পূর্ণতা দিতে সাহায্য করে থাকে বিভিন্ন রকমের খাবার

যেমন ব্রোকলিঃ পালংশাক বরবটি কলাই ডাল ইত্যাদি ফলিক এসিডের উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই উপরোক্ত সময়ে এগুলো সবজি বেশি বেশি খান। তাছাড়া গর্ভাবস্থায় মায়ের যত্নে সবসময় ধরনের সবজি পাওয়া নাও যেতে পারে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে ফলিক এসিড ট্যাবলেট খেতে পারেন।

ফলিক এসিড ট্যাবলেট এর অপকারিতা

ফলিক এসিড ট্যাবলেট আরো কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এটি অতি মাত্রায় সেবন করবেন না ।

  • মাথা ব্যাথা ,
  • শরীরের ঝিমুনি আসা,
  • বমি বমি ভাব

অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফলিক এসিড ট্যাবলেট খান।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে

ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো।ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা নিয়ে।যেমনঃ ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?সৌদি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?আমেরিকা ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?মালয়েশিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২০? কুয়েত ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা? কাতার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা?
ওমানের ১০০ পয়সা বাংলাদেশের কত টাকা? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

1 ওমানি রিয়াল আজ ইউরোপীয় ব্যাংকের 223.64 বাংলাদেশ টাকা সমান। 1 ওমানি রিয়াল 0.38 বাংলাদেশ টাকা ইউরোপের ব্যাঙ্কে আজ ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। ইউরোপ অনুসারে ওমানি রিয়াল বিনিময় হার বাংলাদেশ টাকা এর বিপরীতে চলছে। 1 ওমানি রিয়াল এর জন্য এখন আপনাকে একটি ইউরোপীয় ব্যাংকের হারে 223.64 বাংলাদেশ টাকা প্রদান করতে হবে।

ওমানের ১ টাকা বাংলাদেশের ২২২ টাকা ৫০ পয়সা।

ওমানের এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
ওমানের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ওমানের ১ টাকা বাংলাদেশের ২২২ টাকা ৫০ পয়সা।

ওমানের ১০০ টাকা বাংলাদেশের ২২,২৫০ টাকা।

ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

ওমানের রিয়াল

ওমানি ১ রিয়ালকে ১০০০ বাইসায় ভাগ করা হয়। অর্থাৎ ১০০০ বাইসায় সমান ১ রিয়াল।

ওমান ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

ওমানের পয়সা

ওমানের একশত টাকা বাংলাদেশের কত টাকা
ওমানের ১০০ বাইসায়
৫, ১০, ২৫, এবং ৫০ বাইসার কয়েন, ১০০ এবং ২০০ বাইসার নোট পাওয়া যায়।

ওমানের রিয়াল বা টাকা

ওমানে বর্তমানে 1/2, 1, 5, 10, 20 এবং 50 রিয়ালের নোট প্রচলিত আছে।

সৌদি ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশ
সৌদি রিয়াল বাংলাদেশি টাকা
1 রিয়াল 22.95 টাকা
10 রিয়াল 229.5 টাকা
100 রিয়াল 2295 টাকা
1000 রিয়াল 22950 টাকা

janbobd.net
janbobd.net

পৃথিবীর অন্য উল্লেখযোগ্য দেশের মধ্যে সৌদি আরব ব্যবসা এবং কর্মের দিক দিয়ে সবার আগে এগিয়ে ! বাংলাদেশি শ্রমিক এবং ভারতীয়রা সৌদি আরব কর্মের সন্ধানে অনেকেই সৌদি আরব গিয়ে থাকে ! এবং তারা যখন দেশে টাকা পাঠায় তখন অবশ্যই সৌদির রিয়াল রেট কত কি চলছে বর্তমান দিনে তা জেনে নেয়া দরকার ! সৌদি রিয়াল রেট বাংলাদেশ ! বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের জানিয়ে দেবো আজ বর্তমান বাংলাদেশের সৌদির রিয়াল রেট কত কিছুর প্রতি 1 রিয়াল প্রতি 10 রিয়াল প্রতি 100 রিয়াল ও প্রতি 1000 রিয়াল বাংলাদেশি টাকায় কত তা সম্পূর্ণ আপনাদের জানিয়ে দেবো ! এছাড়াও বন্ধুরা আপনাদের শেষে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জানাবো তো বন্ধুরা আপনাদের কাছে অনুরোধ করব এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়বেন এবং বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন!

আমেরিকা ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

আমেরিকান ডলার আমাদের দেশে ১ টাকা সমান প্রায় ৮৫ টাকা। … প্রত্যেকটি কারেন্সির একটা তিন-অক্ষরের সিম্বল আছে, টাকার যেমন BDR, আমেরিকান ডলারের USD, ইউরোর EUR ইত্যাদি।

মালয়েশিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা ২০২০

মালয়েশিয়া রিংগিত (পূর্বে মালয়েশিয়ান ডলার) হ’ল মালয়েশিয়ার মুদ্রা। এটি ১০০ সেন্টে বিভক্ত। এর মুদ্রার কোডটি এমওয়াইআর যা রিংগিত ব্যাংক নেগারা মালয়েশিয়া জারি করে।

রিংগিত অর্থ মালয়ে ভাষাতে ‘জেগড’, যা প্রকৃতপক্ষে ১৬ ও ১৭ শতকের পর্তুগিজ উপনিবেশের সময় রৌপ্য-নির্দেশিত স্প্যানিশ ডলারের জন্য প্রচলিত শব্দ ছিল। সিঙ্গাপুর ডলার এবং ব্রুনাই ডলারকে মালয়েতে রিংগিটও বলা হয়। এভাবে মালয়েশিয়ার রিংগিত, আরএম এর অফিশিয়াল কোড শব্দ ব্যবহার করে।

রিংগিত এবং সেন শব্দগুলি ১৯৭৫ সালের আগস্টে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়েছিল। এর আগে ডলার এবং সেন্ট সরকারীভাবে ইংরেজিতে ব্যবহৃত হত এবং মালেতে রিংজিট এবং সেন ব্যবহৃত হত এবং এই শব্দগুলি আজও দেশের কিছু অংশে ব্যবহৃত হচ্ছে।

মালাই রিংগিত বাংলা টাকা রেট


মালয়েশিয়ান ১ রিংগিত ২০ টাকা ৪৪ পয়সা।

কুয়েত ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

কুয়েতের মুদ্রার মান পৃথিবীর যেকোনো দেশের মুদ্রার মানের চাইতে বেশি। এক দিনার যেখানে 3.32 মার্কিন ডলারের সমান।কুয়েতের এক টাকা বাংলাদেশের কত টাকা –

আপনি ভুলবশতো হয়তো কুয়েতের ১ টাকা লিখেছেন এখানে টাকা নয় দিনার হবে। ১ কুয়েতি দিনার =২৮০.৭১ বাংলাদেশী টাকা।

1 কুয়েতি দিনার equals
284.75 বাংলাদেশী টাকা

১ কুয়েতি দিনার = ২৮০ টাকা (প্রায়)

অর্থের মূল্যের দিক থেকে পৃথিবীতে সবচাইতে কম মান ভিয়েতনামের টাকার। ভিয়েতনামে 271 টাকার সমান হচ্ছে বাংলাদেশি ১ টাকা। মানে আপনি যদি ভিয়েতনামে 271 টাকা দিয়ে বাংলাদেশে পণ্য কিনতে চান তাহলে বাংলাদেশি টাকার ১ টাকার সমপরিমাণ পণ্য কিনতে পারবেন।

কাতার ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

প্রবাসী ভাইরা, হুন্ডি এটা অবৈধ পন্থা এই পথে টাকা পাঠাবেন না। আপনারা ব্যাংকের মধ্যমে বাংলাদেশে টাকা পাঠান এতে আপনার টাকার গ্যারান্টি আছে, বাংলাদেশের রেমিটেন্স বাড়বে দেশের উপকার হবে।

SAR (কাতারি রিয়াল রেট) ১ = ২৩.০৬৳

ওমানের ১০০ পয়সা বাংলাদেশের কত টাকা

ওমানী ১০০ baisa সমান বাংলাদেশের ২১ টাকা ৭৯ পয়সা।

ওমানি ১ রিয়ালকে ১০০০ বাইসায় ভাগ করা হয়। অর্থাৎ ১০০০ বাইসায় সমান ১ রিয়াল।

১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ এই 1 tala bari design আর্টিকেলটি থেকে আমরা জানবো কিভাবে আপনি এক তলা একটি বাড়ি তৈরি করতে পারবেন এবং কি কি বিষয় আপনাকে খরচ করতে হবে। কিভাবে আপনি এগুলোকে আরো কমিয়ে আনতে পারবেন কিংবা আরও বাড়াতে পারবেন এ সম্পর্কে আপনার সঠিক একটি ধারণা তৈরি হবে?

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

প্রিয় পাঠক আমাদের আর্টিকেলটিতে আমরা 12 লক্ষ টাকায় একতলা গ্রামের বাড়ির ডিজাইন ও নির্মাণ খরচ এর একটি হিসাব তুলে ধরব। এই হিসাবে থেকে আপনি সাধারণত একটি আইডিয়া করতে পারবেন তবে আমরা যে হিসাব তুলে ধরব এটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবে নাও মিলতে পারে। কারণ আমাদের চারিপাশে যে নির্মাণসামগ্রী গুলো আমাদের বাড়ি নির্মাণের জন্য দরকার হয় সেগুলো অনেক সময় এগুলোর দাম বাড়ে বা কমে।

১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

১২ লক্ষ টাকায় ১ তলা গ্রামের বাড়ির ডিজাইন ও নির্মাণ খরচ হিসাব ।

সুলভ মূল্যই বাড়ির ড্রয়িং সার্ভিস সমূহ ।
১ । নিজের আইডিয়াই দিয়ে সুবিধা মত বাড়ির প্লান করে নিতে পারবেন ।
২ । অথবা আমাদের থেকে পরামার্শ নিয়ে নিজের বাড়ির প্লান করে নিতে পারবেন ।
৩ । প্লান পছন্দ না হলে সংশোধনের সুযোগ আছে । এর জন্য অতিরিক্ত কোন চার্জ ধরা হয় না ।
৪ । Hand sketch,. pdf, image, blue print থেকেও Autocad Drawing করে দিয়ে থাকি ।
.৫ । আপনার চাহিদা অনুযায়ী প্লান সম্পন্ন করা হবে ।

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

বিঃদ্রঃ-শুধু মাত্র বাড়ির ফ্লোর প্লান করা হয় ।

বিস্তারিত জানতে বাড়ির ডিজাইন সার্ভিস পেজ দেখুন ।

মাত্র২.৫ শতাংশ জমির উপর ১২ লক্ষ টাকায় ৩ রুমের গ্রামের বাড়ির ডিজাইন সহ বাড়ির নির্মাণ খরচ দেখানো হল ।

২.৫ শতাংশ জমির উপর ১ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ হিসাব ।
১ তলা বাড়ির ডিজাইনের প্রতি স্কয়ার ফিট ফাউন্ডেশন খরচ = ৩০০/-টাকা করে হলে ।

১০৮৯ স্কয়ার ফিট ১ তলা বাড়ির ডিজাইনের ফাউন্ডেশন খরচ হয় (১০৮৯ ☓ ৩০০) = ৩২৬৭০০/-টাকা ।
ফাউন্ডেশন বাদে এক তলার নির্মাণ সামগ্রীর মালামাল ও বাড়ি নির্মাণ খরচের হিসাব বেড় করা হল ।

ইটের সংখ্য = ১৩০৬৮ টি ।
প্রতিটি ইটের দাম ৮ টাকা করে হলে ।
১৩০৬৮ টি ইটের মোট দাম হয় = (৮ ☓ ১৩০৬৮) = ১০৪৫৪৪/-টাকা ।

সিমেন্ট লাগবে = ২৫৮ ব্যাগ ।
প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের দাম ৪৪০ টাকা হলে ।
২৫৮ ব্যাগ সিমেন্টের মোট দাম হয় = (৪৪০ ☓ ২৫৮) = ১১৩২৫৬/-টাকা ।

রড লাগবে = ১৪০৫ কেজি ।
প্রতি কেজি রডের দাম ৬২ টাকা করে হলে ।
১৪০৫ কেজি রডের দাম হয় (৬২ ☓ ১৪০৫) = ৮৭১২০/-টাকা ।

ইটের খোয়া লাগবে = ৩৫৫ সি, এফ, টি ।
. প্রতি সি, এফ, টি খোয়ার দাম = ৯২ টাকা হলে ।
.৩৫৫ সি এফ টি খোয়ার মুল্য হয় = (৯২ ☓ ৩৫৫) = ৩২৬৭০/-টাকা ।

বালি লাগবে = ১৮১ সি, এফ, টি ।
. প্রতি সি, এফ, টি বালির দাম = ৬০ টাকা হলে ।
.১৮১ সি, এফ, টি বালির মুল্য হয় = (৬০ ☓ ১৮১) = ১০৮৯০/-টাকা ।
.
ইলেকট্রিক্যাল খরচ হবে = ৬৯৬৯৬/-টাকা ।
প্লাম্বিং খরচ হবে = ৭৮৪০৮/-টাকা ।
বাড়ির রঙের জন্য খরচ হবে = ৩৪৮৪৮/-টাকা ।
রড মিস্ত্রি ও রাজ মিস্ত্রির গড় খরচ প্রতি স্কয়ার ফিট = ৩১২/ টাকা হলে ।
১০৯৮ স্কয়ার ফিটের খরচ হবে = (৩১২ ☓ ১০৯৮) = ৩৪২৫৭৬/-টাকা ।
দরজা ও জানালার খরচ হবে = ৮৭১২০/-টাকা ।
গাড়ি ভাড়া খরচ হবে প্রায় = ১৩০৬৮/-টাকা ।
অন্যান্য খরচ হবে প্রায় = ২১৭৮০/-টাকা ।

ফাউন্ডেশন বাদে শুধু মাত্র এক তলা বাড়ির নির্মাণের জন্য মোট খরচ হয় = ৮৭১২০০/-টাকা ।
তাহলে, ফাউন্ডেশন সহ তিন তলা বাড়ির নির্মাণের জন্য খরচ হবে ।
. = (৮৭১২০০ ৩২৬৭০০) = ১১৯৭৯০০/-টাকা ।

রাজ মিস্ত্রির মজুরি ও বাড়ি নির্মাণ কাজের প্রযোজনিয় ম্যাটেরিয়ালের বাজার মুল্য স্থান কাল ভেদে কমবেশি হতে পারে । এটা নির্ভর করবে বাজারে চাহিদা উপর । ছাদের মাপের উপর প্রতি ফ্লোরে শতকরা ১০ থেকে ১৫ হারে দর বৃদ্ধি হতে পারে অথবা ১০ থেকে ১৫ হারে দর কমতেও পারে । এছাড়া রাজ ও রডের মিস্ত্রিয় এবং লেবার দের কাজের রেট আলোচনার মাধ্যমে সঠিক বাজার মূল্যে ঠিক করলে ভাল হয় ।

২ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

নিচে পাইলিং খরচ ছাড়া দুই বা তিন তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ হিসাব করা হয়েছে । আশা করি হিসাবটি আপনাদের উপকারে আসবে । আপনার যদি ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গা থাকে এবং সেখানে বিল্ডিং করতে চান তাহলে সেখানে ফাউন্ডেশন খরচ কত আসবে সেই হিসাবটিই এখন দেখব ।

আমরা জানি, ১ কাঠা = ৭২০ স্কয়ার ফুট । তাহলে, ২ কাঠা = ২ × ৭২০ স্কয়ার ফুট = ১৪৪০ স্কয়ার ফুট । আমরা হিসাব করে দেখেছি দুই বা তিন তলা বাড়ির ক্ষেত্রে প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা । প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ ৩০০ টাকা করে হলে ১৪৪০ স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হবে ১৪৪০ × ৩০০ টাকা = টাকা ।

.উপরের হিসাবটি সম্ভাব্য হিসাব । স্থানভেদে খরচ কিছুটা কমবেশি হতে পারে । উপরে ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গার ফাউন্ডেশন খরচ দেখানো হয়েছে । আপনার জায়গার পরিমাণ যদি ২ কাঠার কম বা বেশি হয়ে থাকে তাহলে উপরের হিসাব দেখে নিজে নিজে হিসাব করে নিন ।

৪ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

নিচে পাইলিং খরচ ছাড়া ৪ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ হিসাব করা হয়েছে । আশা করি হিসাবটি আপনাদের উপকারে আসবে । আপনার যদি ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গা থাকে এবং সেখানে ৪ তলা বিল্ডিং করতে চান তাহলে সেখানে ফাউন্ডেশন খরচ কত আসবে সেই হিসাবটিই এখন দেখব ।

আমরা জানি, ১ কাঠা = ৭২০ স্কয়ার ফুট । তাহলে, ২ কাঠা = ২ × ৭২০ স্কয়ার ফুট = ১৪৪০ স্কয়ার ফুট । আমরা হিসাব করে দেখেছি দুই বা তিন তলা বাড়ির ক্ষেত্রে প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হয় ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা । প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ ৪০০ টাকা করে হলে ১৪৪০ স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হবে ১৪৪০ × ৪০০ টাকা = টাকা ।

.উপরের হিসাবটি সম্ভাব্য হিসাব । স্থানভেদে খরচ কিছুটা কমবেশি হতে পারে । উপরে ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গার ফাউন্ডেশন খরচ দেখানো হয়েছে । আপনার জায়গার পরিমাণ যদি ২ কাঠার কম বা বেশি হয়ে থাকে তাহলে উপরের হিসাব দেখে নিজে নিজে হিসাব করে নিন ।

৩ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

ফাউন্ডেশন সহ ৪৬ লক্ষ টাকায় তিন তলা বাড়ির ডিজাইন ও সংক্ষিপ্ত নির্মাণ খরচ দেওয়া হল ।
তিন তলা বাড়ির নির্মাণের জন্য ফাউন্ডেশন খরচ = 643800/-টাকা ।
ইটের খরচের পরিমাণ = 160950/-টাকা ।
সিমেন্টের খরচের পরিমাণ = 174362.5/-টাকা ।
রড বা স্টিলের খরচের পরিমান = 134125/-টাকা ।
ইটের খোয়ার খরচের পরিমাণ = 50296.875/-টাকা ।
বালির খরচের পরিমাণ = 16765.625/-টাকা ।
ইলেক্ট্রিক্যাল খরচের পরিমাণ = 107300/-টাকা ।
স্যানিটারি ফিটিংস খরচের পরিমাণ = 120712.5/-টাকা ।
বাড়ির রঙের জন্য খরচ হবে = 53650/-টাকা ।
রড ও রাজমিস্ত্রি খরচের পরিমাণ = 335312.5/-টাকা ।
দরজা জানালার খরচের পরিমাণ = 134125/-টাকা ।
মালামাল পরিবহন খরচের পরিমাণ = 20118.75/-টাকা ।
অন্যান্য খরচের পরিমাণ = 33531.25/-টাকা ।
ফাউন্ডেশন ছাড়া এক তলা বাড়ির নির্মাণ খরচ = 1341250/-টাকা ।
ফাউন্ডেশন ছাড়া তিন তলা বাড়ির নির্মাণ খরচ = 4023750/-টাকা ।

তাহলে ফাউন্ডেশন সহ তিন তলা বাড়ির নির্মাণ এর জন্য মোট খরচ = 4667550/-টাকা ।
রাজ মিস্ত্রির মজুরি ও বাড়ি নির্মাণ কাজের প্রযোজনিয় ম্যাটেরিয়ালের বাজার মুল্য স্থান কাল ভেদে কমবেশি হতে পারে । এটা নির্ভর করবে বাজারে চাহিদা উপর । ছাদের মাপের উপর প্রতি ফ্লোরে শতকরা ১০ থেকে ১৫ হারে দর বৃদ্ধি হতে পারে অথবা ১০ থেকে ১৫ হারে দর কমতেও পারে । এছাড়া রাজ ও রডের মিস্ত্রিয় এবং লেবার দের কাজের রেট আলোচনার মাধ্যমে সঠিক বাজার মূল্যে ঠিক করলে ভাল হয় ।

৫ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

নিচে পাইলিং খরচ ছাড়া পাঁচ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ হিসাব করা হয়েছে । আশা করি হিসাবটি আপনাদের উপকারে আসবে । আপনার যদি ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গা থাকে এবং সেখানে পাঁচ তলা বিল্ডিং করতে চান তাহলে সেখানে ফাউন্ডেশন খরচ কত আসবে সেই হিসাবটিই এখন দেখব ।

আমরা জানি, ১ কাঠা = ৭২০ স্কয়ার ফুট । তাহলে, ২ কাঠা = ২ × ৭২০ স্কয়ার ফুট = ১৪৪০ স্কয়ার ফুট । আমরা হিসাব করে দেখেছি দুই বা তিন তলা বাড়ির ক্ষেত্রে প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হয় ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা । প্রতি স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ ৪৫০ টাকা করে হলে ১৪৪০ স্কয়ার ফুটে ফাউন্ডেশন খরচ হবে ১৪৪০ × ৪৫০ টাকা = টাকা ।

.উপরের হিসাবটি সম্ভাব্য হিসাব । স্থানভেদে খরচ কিছুটা কমবেশি হতে পারে । উপরে ২ কাঠা বা ৩ শতক জায়গার ফাউন্ডেশন খরচ দেখানো হয়েছে । আপনার জায়গার পরিমাণ যদি ২ কাঠার কম বা বেশি হয়ে থাকে তাহলে উপরের হিসাব দেখে নিজে নিজে হিসাব করে নিন ।

৬ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

প্রিয় পাঠক আর্টিকেলটির এই অংশ সম্পর্কে আমরা কোন তথ্য আপনাদেরকে দেইনি কারন আমরা আপনাদের থেকে কিছু তথ্য আশা করি যা অন্যরা বাস্তব জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হবে তাই আপনার মূল্যবান তথ্যটি অবশ্যই কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিন।

৭ তলা বাড়ির ফাউন্ডেশন খরচ

আপনার যেকোন প্রশ্ন কিংবা জিজ্ঞাসা থাকে সেটি আমাদেরকে কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন আমরা আপনার মূল্যবান প্রশ্নের উত্তরটা জানানোর চেষ্টা করব আর্টিকেলটি সম্পর্কে যেকোনো প্রশ্ন অবশ্যই লিখুন।

জিংক ২০ ট্যাবলেট এর উপকারিতা

জিংক ২০ ট্যাবলেট এর উপকারিতা

জানবো বিডি ডট নেট এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো জিংক 20 ট্যাবলেট এর উপকারিতা, জিংক 20 ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, জিংক 20 ট্যাবলেট এর দাম, জিংক 20 ট্যাবলেট এর ডোজ, জিংক 20 ট্যাবলেট এর কাজ,জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা জিংক 20 ট্যাবলেট এর অপকারিতা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আমাদের www.gazivai.comওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুনwww.gazivai.com

জিংক ২০ ট্যাবলেট এর উপকারিতা

জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট,জিংকের ঘাটতি এ রোধে ব্যবহার করা হয়। ডায়েট বা অপুষ্টিহীনতার ফলে জিংকের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। জিংকের অভাব দেখা দিলে ডায়রিয়া, প্রোটিন লস ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট একটি প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদানজিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা

শরীরের এনজাইম সিস্টেমে জড়িত। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের জন্য জিংক প্রয়োজন। যৌন পরিপক্কতা এবং প্রজনন, অন্ধকার দৃষ্টি অভিযোজন, ঘ্রাণ এবং হজম, ইনসুলিন স্টোরেজ এবং বিভিন্ন হোস্ট ইমিউন প্রতিরক্ষার জন্য জিংক জরুরী।জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা

জিংকের ঘাটতি অনাক্রম্য প্রতিরোধের ক্রিয়া, বিলম্বিত ক্ষত নিরাময়, স্বাদ এবং গন্ধের অনুভূতি হ্রাস, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাহীনতা, গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি, এলোপেসিয়া, মানসিক আলস্যতা, ত্বকের পরিবর্তন ইত্যাদি করে।

জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার টাইটান জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জিঙ্ক ২০ এর উপকারিতা: জিঙ্ক স্বল্পতা ডায়রিয়া লিভার সিরোসিস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস ঠান্ডা লাগা ঘ্রাণশক্তি হ্রাস যৌনশক্তি হ্রাস চুল পড়া রিউমাইটেড আর্থাইটিস প্রভৃতি রোগে এটি উপকারে আসে। অপকরিতা: এটির অপকারিতা নেই। সুসহনীয় এটি। কারো কারো বমি, মাথাব্যথা হতে পারে। তবে তা বিরল।

জিংক 20 ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

বহু বছর ধরে জিংক একটি অতি প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। খাদ্য গ্রহণের রুচী বজায় রাখা, প্রজনন স্বাস্থ্য, ত্বক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি কাজ ছাড়াও দু’শরও বেশি এনজাইমের কাজে কো-ফ্যাকটর হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এবারে আসুন দেখি জিংক কিভাবে শোষিত হয়ঃ এটা শোষিত হয় ক্ষুদ্রান্তে।

“Journal of Nutrition” অনুযায়ী সাইট্রিক এসিড zinc-binding ligand হিসেবে কাজ করে জিংক এর শোষন বাড়িয়ে দেয়। এবারে চলুন দেখি এর কাজ কিঃ

  • বিপাকীয় কাজঃ ২০০ এরও বেশি এনজাইমের কাজ করতে জিংক অংশ গ্রহণ করে। এছাড়াও দেহের আরও অনেক বিপাকীয় কাজে জিংক অংশ নেয়। শর্করা ভাঙনে ভূমিকা রয়েছে, এছাড়া দেহ কোষের বৃদ্ধি, জনন এসবেও সহযোগীতা করে। জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
  • রোগ-প্রতিরোধেঃ জিংক এর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো এন্টিঅক্সিডেন্ট-প্রতিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়া রোগ-জীবাণু প্রতিরোধে জিংক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে বলে জিংক এর অভাব রয়েছে এমন প্রাণি সহজে জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়।জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
  • রুচি বাড়াতেঃ লালা গ্রন্থির জিংক নির্ভর পলিপেটাইড, গাসটিন এর মাধ্যমেই স্বাদের অনুভূতি পাওয়া যায়। কাজেই যদি জিংক এর অভাব থাকে তবে স্বাদ বোঝার ক্ষমতা কমে যায় অর্থাৎ রুচি কমে যায়।
  • চর্ম ও হাঁড়ের বৃদ্ধিঃ জিংক এমন একটি পুষ্টি উপাদান যা পোল্ট্রীর দৈহিক বৃদ্ধি, হাঁড়ের বৃদ্ধি, পালক বিন্যাস, এনজাইমের গঠন ও তার কাজ এবং রুচি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভ্রুণের বৃদ্ধিকালিন সময়ে কঙ্কাল-এর বৃদ্ধির জন্য কেরাটিন তৈরি ও তার পরিপক্কতা, ক্ষত সারানো, আবরনি কোষের রক্ষণাবেক্ষণ ইত্যাদি কাজের দ্বারা জিংক ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষা করে থাকে। জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
  • তাপ জনিত ধকল প্রতিরেধে তাপ জনিত ধকলে প্রাণির উৎপাদনশীলতা উল্লেখযোগ্য হারে কমে যায়। দেখা গেছে যদি খাদ্য তালিকায জিংক এর সরবরাহ থাকে তবে তা এই ধকল প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জিংক 20 ট্যাবলেট এর দাম

বহু বছর ধরে জিংক একটি অতি প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান। খাদ্য গ্রহণের রুচী বজায় রাখা, প্রজনন স্বাস্থ্য, ত্বক, হাড়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ইত্যাদি কাজ ছাড়াও দু’শরও বেশি এনজাইমের কাজে কো-ফ্যাকটর হিসেবে ভূমিকা পালন করে। এবারে আসুন দেখি জিংক কিভাবে শোষিত হয়ঃ এটা শোষিত হয় ক্ষুদ্রান্তে।

জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা
জিংক-২০-ট্যাবলেট-এর-উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ পড়ার টেবিল কোড  ১ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ২.৭৫ (৬০ এর প্যাক: ৳ ১৬৫)

টেট্রাসাইক্লাইন (Tetracycline) এবং জিংক একসাথে গ্রহণের ফলে টেট্রাসাইক্লাইন এবং জিংক উভয়ের শোষণ এর হার কমে যেতে পারে। একইভাবে জিংক এবং কুইনোলোন ড্রাগ একসাথে নিলে উভয়ের শোষণ এর হার কমে যেতে পারে। পেনিসিলামাইন এবং জিংক একযোগে গ্রহণের ফলে জিংকের শোষণ কমে যেতে পারে।

সতর্কতা

  • যাদের কিডনীতে সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে জিংক নেয়ার আগে ডোস এডজাস্টমেন্ট করে নিতে হবে।
  • জিংক এর প্রতি যাদের সংবেদনশীলতা আছে তারা জিংক ট্যাবলেট গ্রহন করতে পারবে না

জিংক 20 ট্যাবলেট এর কাজ

জিংকের উৎস/ জিংক সমৃদ্ধ খাবার

  • মাংস
  • ডিম
  • শাকসবজি
  • শস্য জাতীয় খাবার
  • বাদাম
  • ডার্ক চকলেট
  • দুধ

জিংক সাপ্লিমেন্ট

  • বেবি জিংক [একমি ল্যবরেটরিস]
  • ডিসপাজিংক [এসিআই লিমিটেড]
  • জিডেক্স ২০ [বেক্সিমকো ফার্মা]

জিংক 20 ট্যাবলেট এর ডোজ

  • ১০ কেজি কম বয়সী শিশু: ৫ মিলি (১ চা চামচ) খাওয়ার পরে প্রতিদিন ২ বার।
  • ১০-৩০ কেজি মধ্যে শিশু: ১০ মিলি (২ চা চামচ) খাবারের পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
  • প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের ৩০ কেজি থেকে বেশি: ২০ মিলি (৪ চা চামচ) খাবারের পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
  • যদি কমপক্ষে খাবারের ১ ঘন্টা আগে বা খাবারের ২ ঘন্টা পরে নেওয়া হয় তবে এই ড্রাগটি সবচেয়ে কার্যকর। তবে, যদি পেট খারাপ হয়, তখন খাবারের সাথে নেওয়া যেতে পারে।

জিংক 20 ট্যাবলেট এর অপকারিতা

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

  • বমি বমি ভাব
  • বমি
  • ডায়রিয়া
  • পেট ব্যাথা
  • গ্যাস্ট্রাইটিস

সংরক্ষণ

৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচে শীতল ও শুকনো জায়গায় সংরক্ষণ করুন, আলো এবং আর্দ্রতা থেকে রক্ষা করুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

**স্বাস্থ্যঝুকি এড়াতে সেবনের আগে এবং সেবন বন্ধ করার পূর্বে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

জিংক 20 ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

জিঙ্গা ২০ খাওয়ার নিয়ম

  • ডায়রিয়া চিকিৎসায় : ডায়রিয়া শুরুর পর যত দ্রুত সম্ভব জিংক সেবন করা উচিত। 
  • ২ থেকে ৬ মাসে শিশু : দৈনিক ১০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন।
  • ৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশু : দৈনিক ২০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন। 

অন্যান্য নির্দেশনায় :

  • শিশুদের ক্ষেত্রে অনুমােদিত মাত্রা হচ্ছে দৈনিক ২-২.৫ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে। 
  • ১০ কেজির নিচের শিশুদের ক্ষেত্রে: ১০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ২ বার। 
  • ১০ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত শিশুদের জন্য : ২০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার। প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ৩০ কেজি-এর উর্ধ্বে শিশুদের জন্য : ৪০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার।

ডায়রিয়া চিকিৎসায়, বিশেষ করে ২ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে স্কয়ার জিংক (জিঙ্গা ২০ ইউএসপি) যুদপৎভাবে ওর‍্যাল রিহাইড্রেশন সল্টস (ORS) এর সাথে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া স্কয়ার জিংক (জিঙ্গা ২০ ইউএসপি) জিংকের ঘাটতিজনিত অন্যান্য সমস্যা যেমন-ক্ষুধামন্দা, তীব্র বৃদ্ধি হ্রাস, বিকৃত হাড় তৈরী,

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলে মেয়ে উভয়ে পড়তে পারবে এমন জাইংগা কিনতে – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আকর্ষণীয় ৩ পিস জর্জেট হিজাব কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ওমেন এক্স পাওয়ার ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্সে রাজি করানোর ট্যাবলেট 

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

দুর্বল ইমিউনােলােজিক্যাল সাড়া, পুনঃসংঘটনশীল শসানালী সংক্রমণ, এ্যাকরােডার্মাটাইটিস এ্যান্টেরােপ্যাথিকা, প্যারাকেরাটেটিক ত্বকের ক্ষত, অপূর্ণ এবং বিলম্বিত ক্ষতের আরােগ্য, রক্ত স্বল্পতা, রাতকানা, মানসিক অশান্তি-এ নির্দেশিত।

প্রায় মহামারী আকারের এই সমস্যাটি সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষ একেবারেই সচেতনতা নন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (World Health Organization) এর তথ্য মতে, পুরো বিশ্বের প্রায় ৩১ শতাংস জনসংখ্যা জিংকের ঘাটতিতে ভুক্তভোগী। শুধু তাই নয়। এই সমস্যাটিকে শীর্ষ শারীরিক সমস্যার মাঝে পাঁচ নাম্বারে রাখা হয়েছে। কারণ শরীরে জিংকের ঘাটতির ফলে দেখা দিতে পারে গুরুত্বর বেশ কিছু রোগের প্রকোপ।

একদম শিশু থেকে শুরু করে বয়োবৃদ্ধ, প্রতিটি মানুষের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জিংক তথা জিংক সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। জিংককে বলা হয়ে থাকে শরীরের জন্য অন্যতম প্রয়োজনীয় উপাদান। মানব শরীরের প্রতিটি কোষ, টিস্যু, হাড় ও তরলে জিংকের উপস্থিতি পাওয়া যায়। নিশ্চয় বোঝা আচ্ছে কেন জিংক শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ও তার ঘাটতি দেখা দিলে শরীর কতটা বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে পারে

খুবই দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ জিংকের ঘাটতি ও তার ভয়াবহতা সম্পর্কে কিছুই জানে না। শরীরে জিংকের ঘাটতি পূরণের জন্য কিছু লক্ষণের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে যে, শরীরে জিংকের ঘাটতি রয়েছে কিনা! এখানে প্রাথমিক তিনটি লক্ষণ তুলে ধরা হলো, যা প্রকাশ করে শরীরে জিংকের ঘাটতির সমস্যা।

নিউরোলোজিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়

মগজের কার্যকারিতা ও বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে জিংক খুবই জরুরি একটি উপাদান। মগজের কোষে জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে মগজের কার্যক্ষমতা স্লথ হয়ে যায়। শরীরে জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে প্রথমেই তার প্রভাব দেখা দেয় নিউরোলজিক্যাল ক্ষেত্রে। শিশুদের ক্ষেত্রে মনোযোগে সমস্যা দেখা দেয়। বয়স্কদের মাঝেই অমনোযোগিতার প্রভাব দেখা দেয়। তবে এমনটা হলে জিংক ট্যাবলেট খাওয়া যাবে না। তার পরিবর্তে জিংক সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে বেশি করে।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন:  রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারে কমে যাওয়া

শরীরে সঠিক মাত্রায় জিংকের উপস্থিতি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কার্যকর রাখে। প্রয়োজন অনুযায়ী শরীরে জিংকের মাত্রা ঠিক থাকলে টি-সেল উৎপাদন সঠিক মাত্রায় থাকে। হরমোন রিসেপ্টরের জন্যেও জিংকের প্রয়োজন হয়। এই সকল কিছু সম্মিলিত ভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বজায় রাখে।

আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ
আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে অকারণেই কিছুদিন পরপর ডায়রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য মতে, প্রতি বছর পুরো বিশ্বে প্রায় ২ মিলিয়ন শিশু ক্রমাগত ডায়রিয়ার সমস্যায় আক্রান্ত হয়। ধারণা করা হচ্ছে যে, তাদের বেশিরভাগ জিংকের ঘাটতি জনিত সমস্যা ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে। এছাড়াও পাকস্থলিস্থ সমস্যার কারণে মলের আরো কিছু সমস্যা, অ্যালার্জির সমস্যা, থাইরয়েডের সমস্যাও দেখা দিয়ে থাকে।

উপরের সমস্যাগুলো কোনটা যদি আপনার অথবা আপনার বাসার শিশুর সাথে মিলে যায় তবে বুঝতে হবে শরীরে জিংকের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এই ঘাটতি প্রকট আকার ধারণ করলে সমস্যা আরো গুরুত্বর আকার ধারণ করে। শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

তবে সবসময়ই বলা হয়ে থাকে জিংকের ঘাটতি পূরণে সামপ্লিমেন্ট হিসেবে কোন ওষুধ নয়, প্রাকৃতিক খাদ্য খেতে হবে বেশি করে। যে সকল খাবারে জিংকের উপস্থিতি বেশি, সেই খাদ্য উপাদানগুলো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। মিষ্টি কুমড়ার বিচি, কাজুবাদাম, মটরশুটি, মাশরুম, মুরগির মাংস, দই, কচু শাক প্রভৃতিতে পাওয়া যাবে প্রচুর পরিমাণে জিংক। চেষ্টা করতে হবে এই খাবারগুলো নিয়মিত খাওয়ার।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে

জিনসেং এর উপকারিতা

জিনসেং এর উপকারিতা

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। জিনসেং এর উপকারিতা নিয়ে।যেমনঃ জিনসেং এর উপকারিতা ?জিনসেং সিরাপ এর দাম?জিনসেং গাছের উপকারিতা?জিনসেং গাছ খাওয়ার নিয়ম?কোরিয়ান রেড জিনসেং এর উপকারিতা?জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা?জিনসেং প্লাস সিরাপ?জিনসেং পাউডার? জিনসেং সিরাপ এর অপকারিতা? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

জিনসেং কি
জিনসেং কি

শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,শেখার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং এর উপকারিতা

উত্তর চীন কোরিয়া তথা সাইবরিয়াতে পাওয়া জিনসেং কে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হিসাবে বিচার করা হয়। একটি প্রচন্ড জনপ্রিয় পুষ্টিকর ভেষজ হিসাবে ইহাকে চৈনিক চিকিৎসায় হাজার বছর ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। এর সুবিশাল ঔষধি গুণের জন্য ইহার ব্যবহার পশ্চিমী দেশগুলোতেও হতে থাকলো।

পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়
পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়

পাইকারি জিনসেং ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

চৈনিক আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে জিনসেং ব্যবহার করা হয়। এর কারণ হলো একটি প্রভাবশালী কামোদ্দীপক। কোরিয়ার লাল জিনসেং এই কাজগুলো জন্য ব্যবহার করা হয়।

জিনসেং হল গাছের মূল। গাছটির নামই হল জিনসেং। মূলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুণসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত – অ্যামেরিকান এবং এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং অনেকবেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেংকে প্যানাক্স জিনসেং। প্যানাক্স শব্দটি গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে এসেছে, এর অর্থ হল “All healer” বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিন সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অনেক বেশি কার্যকরী।

পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায়
পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায়

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

জিনসেং এর মধ্যে উপস্থিত জিনসেনোসাইড নামক উপাদানটি এর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এনার্জি বুস্টার হিসেবে যুগ যুগ ধরে কোরিয়াতে এই পানীয়র ব্যবহার চলে আসছে। জিনসেং কে wonder herbs বা আশ্চর্য লতা বলা হয়। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উৎপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অনেকে জিনসেং চা হিসেবে খেয়ে থাকেন।

জিনসেং সিরাপ এর দাম

পুরুষের যৌন শক্তি বর্ধক ও শক্তি বর্ধক জিনসিন সিরাপ এর মূল্য ২৫০ টাকা।

গবেষনায় দেখা যায় পুরুষের পুষ্টিকর খাদ্য (food) খাওয়ার মাধ্যমে যৌন শক্তি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিমের ভূমিকা অসাধারন। যৌন শক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে ইউনানী ঔষধ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখতে পারে।

এজন্য অবশ্যই অভিজ্ঞ ও রেজিষ্টার্ড হাকীমের পরামর্শ নিতে হবে। মনে রাখবেন রাস্তা ফুটপাতে থেকে যৌন শক্তিবর্ধক tablet কেনা থেকে বিরত থাকুন। যৌন শক্তি বাড়ানোর কোন মন্ত্র আছে বলে বিজ্ঞান বিশ্বাস করেন না। যারা আপনাকে মন্ত্র পড়ে সহবাসের পরামর্শ দেয়, তারা নিছক আপনার সাথে প্রতারনা করে মাত্র। তাই যে কোন চিকিত্সা বা পরামর্শের জন্য রেজিষ্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।এখন আসি আসল কোথায় প্রতি দিন ঘুমাবার আগে ১ টি পান সাথে খাটি মধু ও কালজিরা পান দিয়ে খাবেন। ১০০% কাজে লাগবেই।

পাইকারি জিনসেং ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

জিনসেং গাছের উপকারিতা

আসলে জিনসেং কী? হলো গাছের মূল। এই গাছটির নামই। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় । জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। জিনসেং দিয়ে মদও তৈরি হয়। এছাড়াও জিনসেং-এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য (food)উপকরণ।

জিনসেং কে বলা হয় বা আশ্চর্য লতা। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন।চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে।

জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং (ginseng) খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং (ginseng) গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে।

২০০৭ সনে এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে। পুরুষের যৌনাংগে নামে বিষেশ ধরণের টিস্যু থাকে। নাইট্রিক অক্সাইডের উপস্থিতিতে এই টিস্যু রক্তে পরিপূর্ণ হয়ে লিংগোত্থান ঘটায়। জিনসেং সরাসরি দেহে নাইট্রিক অক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে লিংগোত্থানে সহায়তা করে।

জিনসেং গাছ খাওয়ার নিয়ম

জিনসিন পাউডার আপনি দুধের সাথে মিশিয়ে বা কোনো কিছুর সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তবে এটি একনাগাড়ে সাত থেকে আট দিন খাওয়ার পর কয়েকদিন পরে আবার খান। জিনসিন এর মধ্যে যৌন উত্তেজক উপাদান থাকায় এটি খেলে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেতে পারে।

প্যানাক্স শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে যার অর্থ হলো বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিনসেং (ginseng) সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম রূপে পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অধিক কার্যকরী। এদের মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক একটি উপাদান এর কার্যক্ষমতার জন্য দায়ী। সাইবেরিয়ান জিনসেং নামে আরেক ধরণের গাছ আছে, যা জিনসেং বলে ভূল করা হলেও তা আসলে প্রকৃত জিনসেং (ginseng) না।

কোরিয়ান রেড জিনসেং এর উপকারিতা

কোরিয়ায় উৎপাদিত খাঁটি প্যানাক্স জিনসেং কেনার জন্য পণ্যের গায়ে সরকার অনুমোদিত “Korea Insam” সিল দেখে নিবেন।

প্রক্রিয়াজাতকরণের উপর ভিত্তি করে জিনসেং বিভিন্ন রকমের হতে পারে। কেনার জন্য দুটি প্রধান প্রকরণের ব্যাপারে ধারণা থাকা জরুরী। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক অবস্থায় অপ্রক্রিয়াজাত যে জিনসেং পাওয়া যায় তা সুসাম নামে পরিচিত যেটা মূলত কাঁচামাল। এগুলো মূলত হোটেল রুমে মজা করে পরীক্ষামূলক রান্নাবান্না কিংবা জিনসেং চা বানানোর জন্যই মানুষ বেশী কিনে থাকে। তবে জেনে রাখা ভালো, অপ্রক্রিয়াজাত প্রাকৃতিক জিনসেং মূল কোরিয়ার বাইরে নিয়ে যাওয়া সম্পূর্ণ বেআইনি। “রেড জিনসেং” নামে পরিচিত হংসাম হচ্ছে খোসা না ছাড়ানো মূল, এটি শুকানোর পূর্বে সিদ্ধ করা হয়। হংসামের খাদ্যমান দশ বছরেরও বেশী সময় অপরিবর্তিত থাকে বলে পর্যটকদের কাছে এর কদর বেশি। জিনসেং দিয়ে তৈরি অনেক পন্যও বাজারে পাওয়া যায় যেমন ক্যান্ডি, চা, জেলী এবং শক্তি বর্ধক ট্যাবলেট ও ক্যাপসুল। মূলত তেতো স্বাদের হলেও মধুর প্রলেপ দেয়া জিনসেংও বিক্রি হয়ে থাকে।

জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা

1- জিনসেং সিরাপ শক্তি বর্ধক হিসেবে দারুন কার্যকরী। 2-পুরুষের যৌন সমস্যার একমাত্র সমাধান। 3-শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। 4-জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং
বলতে বুঝায় বিভিন্ন মানসিক ক্ষমতা যেমন মনযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সাথে সাথে বুঝতে পারার ক্ষমতা,কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচারবুদ্ধি, চিন্তা শক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোন একটা সিদ্ধান্তে পৌছানোর ক্ষমতা। সোজা ভাষায় বলতে গেলে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি। জিনসেং স্নায়ুতন্তের উপর সরাসরি কাজ করে মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ২০০৫ সনে তে প্রকাশিত গবেষনা অনুযায়ী ৩০ জন সুস্বাস্থ্যবান যুবার উপর গবেষনা করে দেখা গিয়েছে যে জিনসেং গ্রহন তাদের পরীক্ষার সময় পড়া মনে রাখার ব্যাপারে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিল।

একই জার্নালে ২০০০ সালে করা একটি গবেষনা, যুক্তরাজ্যের কর্তৃক ৬৪ জন ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা এবং চীনের কর্তৃক ৩৫৮ ব্যাক্তির উপর করা একটি গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মধ্যবয়স্ক ও বৃদ্ধ ব্যাক্তির স্মরণশক্তি ও সার্বিক বৃদ্ধিতেও সহায়ক বলে প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৫ সনে তে প্রকাশিত ইদুরের উপর করা গবেষনা অনুযায়ী জিনসেং মস্তিষ্কের কোষ বিনষ্টকারী রোগ যা স্মৃতিশক্তি বিনষ্ট করে (যেমন পারকিন্সন ডিজিজ, হান্টিংটন ডিজিজ ইত্যাদি) সেসব প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

জিনসেং প্লাস সিরাপ

এটি প্যানাক্স জিনসেং, এটি মানবদেহে সরাসরি স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে ফলে অবসন্নতা দুর করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে। স্নায়বিক চাপ দুর করে, দীর্ঘকালীন জ্বরজনিত দুর্বলতায় নির্দেশিত। যৌনাকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে, নিঙ্গউত্থান জনিত সমস্যায় কার্যকরী।

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন


যদিও কাচা জিনসেং এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায়না তবে জিনসেং এর তৈরী একটি ক্রীম পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ “রেনসেং” থেকে। “রেন” অর্থ পুরুষ ও “সেন” অর্থ “পা”, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পা সহ মানুষের মত)।

জিনসেং পাউডার

জিনসিন হচ্ছে গাছের গোড়া বা মূল জিনসেং গাছের মূল থেকে তৈরি করা হয়। .পরবর্তীতে এগুলোকে ঔষধ হিসেবে ক্যাপসুল তৈরি করা হয় ট্যাবলেট তৈরি করা হয় সিরাপ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এবং বিক্রি করা হয় থাকে।

পাইকারি জিনসিন ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

খাঁটি জিনসেং পাউডারপ্রচলিত চীনা ineষধে কয়েক হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে, জিনসোসাইডস এবং জিন্টিন এই দুটি প্রধান সক্রিয় উপাদান t এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপকারী প্রভাব, স্ট্রেস আলসার থেকে সুরক্ষা, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল বৃদ্ধির জন্য চিহ্নিত টনিক হিসাবে ব্যবহৃত হয় গতিশীলতা, অ্যান্টি-ক্লান্তি ক্রিয়া, যৌন ক্রিয়া বৃদ্ধি এবং বিপাকের ত্বরণ।

জিনসেং সিরাপ এর অপকারিতা

জিনসেং ও ত্বক

জিনসেং বিভিন্ন এন্টি-এজিং ক্রীম ও স্ট্রেচ মার্ক ক্রীম এ ব্যবহৃত হয়। এইসব ক্রীম ত্বকের কোলাজেন এর উপর কাজ করে ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে ও গর্ভবতী নারীদের পেটের ত্বক স্ফীতির কারণে তৈরী ফাটা দাগ নিরসন করে। তবে এটির জন্য জিনসেং এর ভূমিকা কতটুকু ও ক্রীমে থাকা অন্যান্য উপাদানের ভূমিকা কতটুকু তা জানা যায়নি।

জিনসেং ও ক্যান্সার

জিনসেং ক্যান্সার নিরাময় করতে না পারলেও আমেরিকার ম্যায়ো ক্লিনিক ক্যান্সার সেন্টারের গবেষকরা বলছেন, ক্যান্সারে ভুগছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা কাটাতে জিনসেং সহায়ক। ৩৪০ রোগী নিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে, ৮ সপ্তাহ ধরে উচ্চমাত্রার জিনসেং ক্যাপসুল সেবন করেছেন এমন রোগীদের দুর্বলতা অন্যান্য পদ্ধতির চিকিৎসা গ্রহণকারীদের তুলনায় অনেক কমেছে।

জিনসেং ও রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা

একটি গবেষনায় ২২৭ ব্যক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে এক বার করে ১২ সপ্তাহ এবং আরেকটি গবেষনায় ৬০ ব্যাক্তির উপর ১০০মিগ্রা দিনে ২বার করে ৮ সপ্তাহ জিনসেং প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে যে তাদের দেহের রোগ প্রতিরোধকারী কোষগুলো ( যেমন T Helper cell, NK Cell, Antibody ইত্যাদি) কার্যকর পরিমাণে বেড়ে গিয়েছে। তার মানে জিনসেং রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।

পাইকারি ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

জিনসেং কি

জিনসেং কি

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। জিনসেং কি নিয়ে।যেমনঃ জিনসেং কি ?
জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম?জিনসেং কি বাংলাদেশে পাওয়া যায় ?জিনসেং মূল্য?জিনসেং পাউডার?জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা?জিনসেং এর উপকারিতা কি?জিনসেং চা?কোরিয়ান জিনসেং এর উপকারিতা? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

জিনসেং কি

জিনসেং মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। এটি উত্তর গোলার্ধে পূর্ব এশিয়াতে, বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়াতে, ঠাণ্ডা পরিবেশে জন্মে। শক্তিবর্ধক টনিক হিসেবে বিভিন্ন দেশে জিনসেংয়ের প্রচলন আছে। জিনসেং শব্দটা উচ্চারণের সাথে যে দেশটির নাম উচ্চারিত হয় সেটি হলো কোরিয়া।

জিনসেংকে অনেকে কোরিয়ান ভায়াগ্রা বলে থাকে। জিনসেং হলো গাছের মূল। হাজার হাজার বছর ধরে কোরিয়াতে জিনসেং ওষুধি গুণাগুণের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। জিনসেং গাছের মূল রোগ প্রতিরোধক এবং ইংরেজিতে বললে বলতে হয় Proactive tool in warding off disease। জিনসেংকে কোরিয়ানরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকে। এর পুরো মূল সুপে দিয়ে দেয়, সিদ্ধ মূল খেতে হয়। চিবিয়ে চিবিয়ে এর নির্যাস নিতে হয়। এছাড়াও জিনসেং-এর রয়েছে নানাবিধ খাদ্য উপকরণ।

দাড়ি গজানোর মেডিসিন
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জিনসেং কে বলা হয় wonder herbs বা আশ্চর্য লতা। চীনে সহস্র বছর ধরে জিনসেং গাছের মূল আশ্চর্য রকম শক্তি উতপাদনকারী পথ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এছাড়াও এর রয়েছে নানাবিধ গুন। চীন থেকে কেউ বেড়াতে আসলে সাধারণত দেখা যায় জিনসেং ও সবুজ চা কে গিফট হিসেবে নিয়ে আসতে।

জিনসেং কোরিয়াতে এবং দেশের বাইরে জনপ্রিয় হলেও এর চাষাবাদ কিন্তু বেশ কঠিন। বর্হিবিশ্বে জিনসেং-এর প্রচুর চাহিদা মেটানোর জন্য কোরিয়ার Gyeong sangbuk-do প্রদেশের পুঞ্জী এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে জিনসেং-এর সফল চাষাবাদ চলছে সেই ১১২২ খ্রিস্টাব্দ থেকে। এই পুঞ্জী এলাকা জিনসেং দেশ হিসাবে ঐতিহাসিকভাবে পরিচিত। ষোলশো শতাব্দী থেকেই এই এলাকায় জিনসেং খামার গড়ে উঠেছে। বর্তমানে এটি কোরিয়ার সবচেয়ে বিখ্যাত জিনসেং উৎপাদনকারী এলাকা। পুঞ্জীতে Sobeaksan পাহাড়ে ৪০০-৫০০ মিটার উচ্চতায় জিনসেং-এর চাষ করা হয়। পাহাড়ের শীতল আবহাওয়া এবং উর্বর মাটি পুঞ্জী এলাকার জিনসেং-কে বলশালী করে তোলে। প্রতিবছর অক্টোবরের প্রথমদিকে পুঞ্জীতে জিনসেং উৎসব হয়ে থাকে। এই উৎসবে খেত থেকে সদ্য তোলা জিনসেং-এর স্বাদ গ্রহণ করা যায়

জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

জিনসেং সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
যাদের টাইপ ২ ডায়াবেটিস রয়েছে, প্রতিদিন ২০০ মিলিগ্রাম ব্যবহার করুন। যাদের যৌন সমস্যা রয়েছে তারা সারাদিনে তিনবার ৯০০ মিলিগ্রাম জিনসেং নিতে পারেন। ক্লান্তি বা স্ট্রেস যাদের ভোগান্তির কারণ তারা প্রতিদিন ১ গ্রাম জিনসেং নিন।

জিনসেং কি বাংলাদেশে পাওয়া যায়

জিনসেং : মুলত দুই ধরণের জিনসেং ঔষধি গুনসম্পন্ন হিসেবে পরিচিত- আমেরিকান ও এশিয়ান। এর মধ্যে এশিয়ান জিনসেং অপেক্ষাকৃত বেশি কার্যকরী। এই দুই ধরণের জিনসেং কে বলা হয় প্যানাক্স জিনসেং। প্যানাক্স শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ “panacea” থেকে যার অর্থ হলো “All healer” বা সর্ব রোগের ঔষধ। জিনসেং সাদা (খোসা ছাড়ানো) ও লাল (খোসা সমেত) এই দুই রকম রূপে পাওয়া যায়। খোসা সমেত অবস্থায় এটি অধিক কার্যকরী। এদের মধ্যে থাকা জিনসেনোনোসাইড নামক একটি উপাদান এর কার্যক্ষমতার জন্য দায়ী। সাইবেরিয়ান জিনসেং নামে আরেক ধরণের গাছ আছে, যা জিনসেং বলে ভূল করা হলেও তা আসলে প্রকৃত জিনসেং না।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জিনসেং ও লিংগোত্থানে অক্ষমতাঃ জিনসেং এর গুনাবলীর মধ্যে সবচেয়ে বেশী যা প্রমানিত তা হলে, পুরুষের লিংগোত্থানে অক্ষমতা রোধে এর ভূমিকা। University of Ulsan এবং the Korea Ginseng and Tobacco Research Institute ৪৫ জন ইরেকটাইল ডিসফাংশন (লিংগোত্থানে অক্ষম ব্যাক্তি) এর রোগীর উপর একটি পরীক্ষা চালান। তাদের কে ৮ সপ্তাহের জন্য দিনে ৩বার করে ৯০০ মিগ্রা জিনসেং খেতে দেয়া হয়, এরপর দুই সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার ৮ সপ্তাহ খেতে দেয়া হয়। তাদের মধ্যে ৮০% জানান যে, জিনসেং গ্রহনের সময় তাদের লিংগোত্থান সহজ হয়েছে। ২০০৭ সনে Asian Journal of Andrology এ ৬০ জন ব্যাক্তির উপর করা এবং Journal of Impotent Research এ ৯০ জন ব্যাক্তির উপর করা অনুরুপ আরো দুটি গবেষনা প্রকাশিত হয়। ২০০২ সালের একটি গবেষনায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেন যে, জিনসেং কিভাবে লিংগোত্থানে সহায়তা করে

জিনসেং মূল্য

পুরুষের যৌন শক্তি বর্ধক ও শক্তি বর্ধক জিনসিন সিরাপ এর মূল্য ২৫০ টাকা।

এর মত অনুযায়ী এশিয়ান জিনসেং পূর্নবয়স্করা ২-৩ সপ্তাহ টানা খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। আমেরিকান জিনসেং (ginseng) টানা ৮ সপ্তাহ খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। যেহেতু এটি একটি অতি কার্যকরী ওষুধ, তাই দীর্ঘদিন ব্যবহারের কোন রকম ক্ষতি হতে পারে ভেবে এটি বেশিদিন ব্যবহার করতে মানা করা হয় (যদিও দীর্ঘ ব্যবহারে ক্ষতির কথাটার কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই).. জিনসেং (ginseng) সাধারণত tablet , পাউডার, ড্রিঙ্কস হিসেবে খাওয়া হয়, এবং এদের গায়েই ব্যবহারবিধি লেখা থাকে। tablet বা পাউডার এর জন্য ডোজঃএর রিপোর্ট অনুযায়ী, মানসিক ক্ষমতা বৃদ্ধি ও লিংগ উত্থান এর জন্য ৯০০ মিগ্রা পাউডার করে দৈনিক ৩ বার, শক্তি বা স্ট্যামিনা বৃদ্ধি ও ডায়বেটিস এর জন্য এর ডোজ হলো ২০০ মিগ্রা পাঊডার করে দিনে ১ বার, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ১০০ মিগ্রা করে দিনে ২ বার।

এর জন্য ডোজ হলো ০.২ মিগ্রা। সরাসরি মূল খেলে ০.৫-২ গ্রাম মুল খাওয়া যাবে দৈনিক ১ বার। মূল কিনে খাওয়া টাই সবচেয়ে সাশ্রয়ী হয়। মূল টা চিবিয়ে খাওয়া যায়, গুড়া করে জিভের নীচে রেখে দিয়ে খাওয়া যায়, পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে পানি সহ খাওয়া যায় অথবা পানিতে ৫ মিনিট ফুটিয়ে পানি সহ খাওয়া যায়।

জিনসেং ও দ্রুত বীর্যস্খলন

যদিও কাচা জিনসেং (ginseng) এর মূল এই রোগে কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানা যায়না তবে জিনসেং (ginseng) এর তৈরী একটি ক্রীম পুরুষদের দ্রুত বীর্যস্খলন রোধে বিশ্বব্যাপী ব্যবহার হয়ে আসছে যা মিলনের একঘন্টা আগে লিঙ্গে লাগিয়ে রেখে মিলনের আগে ধুয়ে ফেলতে হয়। তে ২০০০ সনে প্রকাশিত একটি গবেষনা অনুযায়ী এটি বীর্যস্খলনের সময় কাল কার্যকরী ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাবে বাড়ায়। আসলে, জিনসেং (ginseng) শব্দটাই এসছে চাইনিজ শব্দ “রেনসেং” থেকে। “রেন” অর্থ পুরুষ ও “সেন” অর্থ “পা”, যৌনতা বৃদ্ধিতে এর অনন্য অবদান এর জন্যই এর এইরকম নাম (অবশ্য এটি দেখতেও পা সহ মানুষের মত)।

জিনসেংয়ে আরো রয়েছে ফেনলিক যৌগ, যার রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ, পলি-অ্যাসিটিলিন যা ক্যানসার কোষ ধ্বংসে ভূমিকা রাখে। জিনসেং স্নায়ুতন্ত্রের ওপর সরাসরি কাজ করে যেমন : মানসিক ক্ষমতা, মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি, কথা শোনার সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারার ক্ষমতা, কল্পনাশক্তি, শেখার ক্ষমতা, বিচার বুদ্ধি, চিন্তাশক্তি ও সমস্যা সমাধান করে কোনো একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর ক্ষমতা ইত্যাদি বৃদ্ধি করে।

এ ছাড়া জিনসেং (ginseng) টাইপ ২ ডায়াবেটিস ম্যানেজমেন্টে কার্যকরী বলে প্রমাণিত। বর্তমানে ওষুধের পাশাপাশি প্রসাধন এবং খাদ্য(food) শিল্পে জিনসেং বহুল ব্যবহৃত। যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সাবান-ক্রিম, সানস্ক্রিন, টুথপেস্ট, হেয়ারটনিক, শ্যাম্পু, এনার্জি ড্রিংক, ক্যান্ডি, বিভিন্ন বেভারেজ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

জিনসেং পাউডার

জিনসেং সিরাপের উপকারিতা
1- জিনসেং সিরাপ শক্তি বর্ধক হিসেবে দারুন কার্যকরী। 2-পুরুষের যৌন সমস্যার একমাত্র সমাধান। 3-শারিরিক শক্তি বাড়ায় এবং দুশ্চিন্তা ও হতাশা দূর করে। 4-জিনসেং সিরাপ মানসিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

জিনসেং এর উপকারিতা কি

গাছের বয়স ছয় বছরের উপরে চলে গেলে মূল শক্ত হয়ে যায় এবং এর ওয়ুধি গুণাগুণ হ্রাস পায়। অবশ্য যে সব জিনসেং বন-বাদাড়ে প্রাকৃতিকভাব্ জন্মায় সেগুলোর মূলের গুণাগুণ ছয় বছরের পরও বিদ্যমান থাকে। আমেরিকা এবং ইউরোপে ফাংশনাল ফুড হিসেবে এটি বহুল প্রচলিত। এর বহুমুখী উপকারিতা, ঔষধি গুণের কথা বিবেচনা করে বিশ্বব্যাপী নতুন নতুন উৎপাদন পদ্ধতির উদ্ভাবন চলছে, যাতে করে এই মহামূল্যবান ঔষধিটি নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে পৃথিবীর যে কোনো স্থানে উৎপাদন করা যায়। এর চাষাবাদ বেশ কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। মাঠপর্যায়ে মাটিতে চাষাবাদের জন্য সুনির্দিষ্ট নিম্ন তাপমাত্রার প্রয়োজন।

কোরিয়ান জিনসেং (Panax ginseng) Araliaceae পরিবারের Panax ধরনের মাংসল মূল বিশিষ্ট বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ প্রজাতি; যা পূর্ব এশিয়ায় বিশেষ করে চীন, কোরিয়া ও পূর্ব সাইবেরিয়ায় ঠান্ডা পরিবেশে জন্মে এবং এর মূলটিই মূলত ঔষধি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ‘প্যানাক্স’ শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ panacea থেকে, যার অর্থ হলো All healer or cure all disease বা সর্বরোগের ওষুধ।”

জিনসেং চা

জিনসেং চা একটি ভেষজ চা, যা আয়ুর্বেদে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। এই ঔষধিটির ঔষধি গুণাবলীর কারণে এটি অনেক রোগ এড়াতে সহায়তা করে। জিনসেং ঔষুধে অনেক রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ভেষজ চা আপনার স্থূলত্ব, উচ্চ রক্তচাপ, অনাক্রম্যতা বৃদ্ধি, ত্বক এবং চুলের জন্য ভাল।

কোরিয়ান জিনসেং এর উপকারিতা

1 – রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 2 – অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। 3 – রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। 4 – স্মৃতিশক্তি তে সাহায্য করে।

কোরিয়ান লাল জিনসেং অনেক সময় ধরে পরুষত্বহীনতার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে। একটি গবেষণায় লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা আছে এমন 45 জন পুরুষকে কোরিয়ান লাল জিনসেং অথবা একটি প্ল্যাসীবৌ ( রোগ নিরাময়ের জন্য নয় রোগীকে শান্তনা দেওয়ার জন্য ওষুধের নামে প্রদত্ত অন্য কিছু) দেওয়া হয়। তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান লাল জিনসেং খায়। নির্দিষ্ট সময় পর যারা কোরিয়ান লাল জিনসেং খেয়েছিলো তারা নিজেদের লিঙ্গ উত্থান সমস্যা টা ছিল সেটার উন্নতি তারা অনুভব করেছে ।
প্ল্যাসীবৌ যাদেরকে দেওয়া হয়েছিলো তাদের তুলনায়। শেষ পর্যন্ত গবেষকেরা এই উপসংহারে এসেছিলেন যে কোরিয়ান লাল জিনসেং পরুষত্বহীনতার জন্য বিকল্প চিকিৎসা হতে পারে।

লোপিরেল প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ

লোপিরেল প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ

সম্মানিত পাঠক গন আসসালামু আলাইকুম আজ আপনার সাথে কথা বলব লোপিরেল প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ কি সম্পর্কে। লোপিরেল প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ ? Lopirel 75 এর কাজ কি? Lopirel Plus bangla? নিডোকার্ড রিটার্ড এর কাজ?Tiginor 10 এর কাজ কি?Nitrin SR 2.6 এর কাজ কি?Lopirel plus price in Bangladesh?Rosutin 10 mg এর কাজ কি? Lopirel Plus price?
তো চলুন বন্ধুরা আজ আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

পুরুষের যৌবন ধরে রাখার উপায়
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ক্লোপিডোগ্রেল একটি প্রোড্রাগ। এর একটিভ মেটাবোলাইট প্লাটিলেটে অবস্থিত P2Y12 শ্রেণির এডিপি রিসেপ্টরের সাথে স্থায়ী বন্ধন তৈরির মাধ্যমে প্লাটিলেটের সক্রিয় ও একত্রিত হওয়াকে বাঁধা প্রদান করে। একক মাত্রা সেবনের ২ ঘন্টা পরই প্লাটিলেটের মাত্রা ভিত্তিক একত্রিকরণের প্রশমন দেখা যেতে পারে। নিয়মমাফিক প্রতিনিয়ত ৭৫ মিঃগ্রাঃ হিসেবে সেবনে প্রথম দিনেই এডিপি ভিত্তিক প্লাটিলেটে একত্রিকরণ বন্ধ হয় যা ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে একটি স্থায়ী মাত্রায় পৌছায়।

এসপিরিন স্থায়ীভাবে প্লাটিলেট সাইক্লোঅক্সিজিনেজ ইনহিবিট করার মাধ্যমে প্লাটিলেট এর একত্রিত হওয়াকে বাঁধা প্রদান করে। যার ফলে থ্রম্বোক্সেন A2 উৎপাদন বন্ধ হয়, যা প্লাটিলেট একত্রিকরণ ও ভেসোকন্সট্রিকশন এর একটি শক্তিশালী নিয়ামক। লোপিরেল প্লাস ট্যাবলেট এর কাজ

ব্যবহার
যে সকল রোগীদের লক্ষণসহ এথেরোফ্লেরোসিস রোগ (যেমন- ইসকেমিক স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন বা তীব্র করোনারী সিনড্রম) রয়েছে, তাদের এথেরোফ্লেরোসিস প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় নির্দেশিত।

ভিভো Y20 বাংলাদেশ প্রাইস
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

বাণিজ্যিক নাম লোপিরেল প্লাস
জেনেরিক ক্লোপিডোগ্রেল + এসপিরিন
ধরণ ট্যাবলেট
পরিমাপ 75mg+75mg,
চিকিৎসাগত শ্রেণি Anti-platelet drugs
উৎপাদনকারী Incepta Pharmaceuticals Limited, Incepta Pharmaceuticals Ltd

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, ফুসকুঁড়ি, বমি, নিউরালজিয়া, প্যারেসথেসিয়া, চুলকানি।।

মিথস্ক্রিয়া
ওরাল এন্টিকোঅ্যাগুলেন্ট, NSAIDs মেটামিজল, এসএসআরআই এবং CYP2C19 ইনহিবিটর রক্ত পাতের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ইহা টোনোফোভির, ভ্যালপ্রোয়িক আ্যসিড, ভ্যারিসেলা ভ্যাকসিন, আসিটাজোলামাইড এবং নিকোরান্ডিল এর সাথে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।

Lopirel 75 এর কাজ কি

এটি একিউট এসটি এলিভেশন একিউট করোনারী সিন্ড্রোম (STMI) আক্রান্ত রোগীদের মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এবং স্ট্রোকের হার কমাতে নির্দেশিত।

ক্লোপিডোগ্রেল একটি প্রোড্রাগ। ক্লোপিডোগ্রেল এর একটিভ মেটাবোলাইট প্লাটিলেটে অবস্থিত P2Y12 শ্রেণির এডিপি রিসেপ্টরের সাথে স্থায়ী বন্ধন তৈরির মাধ্যমে প্লাটিলেটের সক্রিয় ও একত্রিত হওয়াকে বাঁধা প্রদান করে। একক মাত্রা সেবনের ২ ঘন্টা পরই প্লাটিলেটের মাত্রা ভিত্তিক একত্রিকরণ দেখা যেতে পারে। নিয়মমাফিক প্রতিনিয়ত ৭৫ মিঃগ্রাঃ হিসেবে সেবনে প্রথম দিনেই এডিপি ভিত্তিক প্লেটলেট একত্রিকরণ বন্ধ হয় যা ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে একটি স্থায়ী মাত্রায় পৌছায়।

দাড়ি গজানোর উপায়
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

ব্যবহার
এ্যাথেরোফ্লেরোসিস (ইসকেমিক স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা স্থায়ী প্রান্তীয় ধমনীর রোগ) এর ইতিহাস আছে, সেসব রোগীদের এ্যাথেরোফ্লেরোটিক ইভেন্ট এর প্রতিরোধ নির্দেশিত। এটি প্রতিরোধক হিসাবে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এবং স্ট্রোকের মত গ্রোদো-এমবোলিক অস্বাভাবিকতায় ব্যবহৃত হয়।

Lopirel Plus bangla

ক্লোপিডোগ্রেল একটি প্রোড্রাগ। এর একটিভ মেটাবোলাইট প্লাটিলেটে অবস্থিত P2Y12 শ্রেণির এডিপি রিসেপ্টরের সাথে স্থায়ী বন্ধন তৈরির মাধ্যমে প্লাটিলেটের সক্রিয় ও একত্রিত হওয়াকে বাঁধা প্রদান করে। একক মাত্রা সেবনের ২ ঘন্টা পরই প্লাটিলেটের মাত্রা ভিত্তিক একত্রিকরণের প্রশমন দেখা যেতে পারে। নিয়মমাফিক প্রতিনিয়ত ৭৫ মিঃগ্রাঃ হিসেবে সেবনে প্রথম দিনেই এডিপি ভিত্তিক প্লাটিলেটে একত্রিকরণ বন্ধ হয় যা ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে একটি স্থায়ী মাত্রায় পৌছায়।

এসপিরিন স্থায়ীভাবে প্লাটিলেট সাইক্লোঅক্সিজিনেজ ইনহিবিট করার মাধ্যমে প্লাটিলেট এর একত্রিত হওয়াকে বাঁধা প্রদান করে। যার ফলে থ্রম্বোক্সেন A2 উৎপাদন বন্ধ হয়, যা প্লাটিলেট একত্রিকরণ ও ভেসোকন্সট্রিকশন এর একটি শক্তিশালী নিয়ামক।

নিডোকার্ড রিটার্ড এর কাজ

এটি ক্রণিক স্ট্যাবল এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত। 0.৫ সাসটেইনড রিলিজ ট্যাবলেট: এটি এনজিনা জনিত ব্যথা উপশম অথবা করােনারী আর্টারী ডিজিজ জনিত এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

নাইট্রোগ্লিসারিন মুক্ত রেডিকেল নাইট্রিক অক্সাইড তৈরী করে যা গুয়ানাইলেট সাইক্লেজকে সত্রিয় করে। ফলে মসৃণ পেশি ও অন্যান্য টিস্যুতে গুয়ানোসিন ৩’৫’ ফসফেট বৃদ্ধি পায়। অবশেষে এটি মায়োসিনের চেইনেকে ডিসফসফোরাইলেশন করে যা মসৃণ পেশীর সংকুচিত অবস্থাকে নিয়ন্ত্রন করে, ফলে রক্তবাহীনালী প্রসারিত হয়।

নিডোকার্ড রিটার্ড এর ব্যবহার
এটি ক্রণিক স্ট্যাবল এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

0.৫ সাসটেইনড রিলিজ ট্যাবলেট: এটি এনজিনা জনিত ব্যথা উপশম অথবা করােনারী আর্টারী ডিজিজ জনিত এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

স্প্রেঃ তীব্র এনজাইনা পেকটোরিস এর চিকিৎসা এবং এনজিনাল আক্রমণ প্রতিরােধে নির্দেশিত।

ইঞ্জেকশন: পেরি-অপারেটিভ উচ্চ রক্তচাপ এর চিকিৎসায়, একিউট মায়ােকার্ডিয়াল ইনফার্কশন সেটিং এ কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিউর নিয়ন্ত্রণে, যে সকল এনজিনা রােগী সাবলিজুয়েল নাইট্রোগ্লিসারিন ও বিটা-ব্লকার দ্বারা চিকিৎসায় সুফল পায়নি, ইন্ট্রঅপারেটিভ নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করতে।

Tiginor 10 এর কাজ কি

এটরভাসটাটিন খাদ্যের সাথে সম্পূরক হিসাবে বর্ধিত টোটাল কোলেস্টেরল, LDL কোলেস্টেরল, এপোলিপোপ্রোটিন-বি (এপো-বি) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমানোর জন্য যেখানে খাদ্য বা ননফার্মাকোলজিক্যাল ব্যবস্থা অপর্যাপ্ত সেখানে নিম্নলিখিত রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

এটরভাসটাটিন HMG-CoA রিডাকটেজ এর একটি সুনির্দিষ্ট প্রতিবন্ধক। এই এনজাইম বিক্রিয়ার গতি নির্দেশক একটি এনজাইম যা HMG-CoA কে মেভালোনেট-এ রূপান্তর করে। মেভালোনেট কোলেস্টেরল সহ অন্যান্য স্টেরল তৈরীর একটি পূর্ববর্তী উপাদান। এটরভাসটাটিন HMG-CoA রিডাকটেজকে বাধা প্রদান করে কোলেস্টেরল তৈরী হ্রাসের মাধ্যমে এবং যকৃতে LDL এর অধিঃগ্রহণ ও অপচিতিক্রিয়া বৃদ্ধির জন্য যকৃত কোষের পৃষ্টদেশে LDL রিসেপ্টরের সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে রক্তরসে কোলেস্টেরল ও লিপোপ্রোটিনের পরিমাণ কমায়।

এনজিটর নির্দেশনার আগে রােগীকে কোলেস্টেরল কমানাের খাদ্য তালিকা দিতে হবে।
সাধারণ নির্দেশনামাত্রা অনুযায়ী সকল ক্ষেত্রে প্রারম্ভিক মাত্রা ১০ মি.গ্রা. দিনে একবার।
নির্দেশনামাত্রা এলডিএল এর প্রারম্ভিক মাত্রা, লক্ষ্যমাত্রা এবং রােগীর উপর কার্যকারিতার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করতে হবে। মাত্রা পুনঃনির্ধারণ এর ক্ষেত্রে চার সপ্তাহ বা তার বেশি ব্যবধান রাখতে হবে।
ওষুধ দিনের যে কোন সময় খাবারের সাথে অথবা খাবার সময় ছাড়া সেবন করা যাবে।
সর্বোচ্চ মাত্রা হল দৈনিক ৮০ মি.গ্রা.।
বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে: (>৭০ বছর) ৭০ বছরের বেশী বয়স্ক রােগীর দেহে এনজিটর (৮০ মি.গ্রা./দিন পর্যন্ত) ৭০ বছরের কম বয়স্ক রােগীদের মতই কার্যকর ও নিরাপদ।

Nitrin SR 2.6 এর কাজ কি

শিরার প্রসারন প্রান্তীয় রক্ত সঞ্চালন ত্বরান্বিত করে এবং শিরা থেকে হৃৎপিন্ডে রক্ত প্রবাহ কমিয়ে দেয় এজন্য বাম নিলয়ের শেষ হৃৎপ্রসারন চাপ (প্রিলোড) কমিয়ে দেয় এবং ধমনীর শিথিলতা সিস্টেমিক রক্তনালীর প্রতিরোধ ও ধমনীর চাপ (আফটার লোড) কমিয়ে দেয়।

নাইট্রোগ্লিসারিন মুক্ত রেডিকেল নাইট্রিক অক্সাইড তৈরী করে যা গুয়ানাইলেট সাইক্লেজকে সত্রিয় করে। ফলে মসৃণ পেশি ও অন্যান্য টিস্যুতে গুয়ানোসিন ৩’৫’ ফসফেট বৃদ্ধি পায়। অবশেষে এটি মায়োসিনের চেইনেকে ডিসফসফোরাইলেশন করে যা মসৃণ পেশীর সংকুচিত অবস্থাকে নিয়ন্ত্রন করে, ফলে রক্তবাহীনালী প্রসারিত হয়।

এটি ক্রণিক স্ট্যাবল এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

0.৫ সাসটেইনড রিলিজ ট্যাবলেট: এটি এনজিনা জনিত ব্যথা উপশম অথবা করােনারী আর্টারী ডিজিজ জনিত এনজিনা পেকটোরিস এর প্রতিষেধকমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।

স্প্রেঃ তীব্র এনজাইনা পেকটোরিস এর চিকিৎসা এবং এনজিনাল আক্রমণ প্রতিরােধে নির্দেশিত।

ইঞ্জেকশন: পেরি-অপারেটিভ উচ্চ রক্তচাপ এর চিকিৎসায়, একিউট মায়ােকার্ডিয়াল ইনফার্কশন সেটিং এ কনজেসটিভ হার্ট ফেইলিউর নিয়ন্ত্রণে, যে সকল এনজিনা রােগী সাবলিজুয়েল নাইট্রোগ্লিসারিন ও বিটা-ব্লকার দ্বারা চিকিৎসায় সুফল পায়নি, ইন্ট্রঅপারেটিভ নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করতে।

Lopirel plus price in Bangladesh

Tablet Lopirel Plus Tablet
Clopidogrel + Aspirin
75 mg+75 mg
Incepta Pharmaceuticals Ltd.
Unit Price: ৳ 12.00 (30’s pack: ৳ 360.00)

Rosutin 10 mg এর কাজ কি

রসুভাসটাটিন দুই ভাবে লিপিড পরিবর্তন করে। প্রথমত, এটি কোষপ্রান্তে হেপাটিক এলডিএল রিসেপ্টরের সংখ্যা বৃদ্ধি করে LDL এর শোষণ ও বিয়োজন ত্বরান্বিত করে। দ্বিতীয়ত, রসুভাসটাটিন যকৃতে VLDL এর সংশ্লেষণ প্রতিরোধ করে যা VLDL ও LDL কণিকার পরিমাণ হ্রাস করে।

ব্যবহার
হেটেরােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল এবং নন-ফ্যামিলিয়াল)
হােমােজাইগাস হাইপারকোলেস্টেরােলেমিয়া (ফ্যামিলিয়াল)
মিক্সড ডিসলিপিডেমিয়া।

Lopirel Plus price

Tablet Lopirel Plus Tablet
Clopidogrel + Aspirin
75 mg+75 mg
Incepta Pharmaceuticals Ltd.
Unit Price: ৳ 12.00 (30’s pack: ৳ 360.00)

lebac 500 mg এর কাজ কি

lebac 500 mg এর কাজ কি

সম্মানিত পাঠক গন আসসালামু আলাইকুম আজ আপনার সাথে কথা বলব lebac 500 mg এর কাজ কি সম্পর্কে। lebac 500 mg এর কাজ কি ? Lebac 500 খাওয়ার নিয়ম? Fluclox 250 এর কাজ কি? সেফ্রাডিন ৫০০ এর কাজ?Lebac 250 এর কাজ কি?Lebac 500 দাম?Rolac 10 mg এর কাজ কি?Lebac 500 price in bangladesh? লিব্যাক সেফ্রাডিন এর কাজ কি ?
তো চলুন বন্ধুরা আজ আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়
পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায়

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

প্রদাহ, কণ্ঠনালীর প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, ল্যারিংগাে-ট্রাকিও ব্রংকাইটিস, মধ্যকর্ণের প্রদাহ। নিম্নশ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ যেমন- তীব্র ও দীর্ঘমেয়াদী ব্রংকাইটিস, লােবারনিউমােনিয়া ও ব্রংকোনিউমােনিয়া। মূত্রতন্ত্রের সংক্রমণ যেমন- মূত্রথলির সংক্রমণ, মূত্রনালীর সংক্রমণ, পেলভিক ও নেফ্রনের সংক্রমণ (পায়েলােনেফ্রাইটিস)।

সেফরাডিন হচ্ছে সেমিসিনথেটিক বিস্তৃত বর্ণালীর জীবাণু ধ্বংসকারী এন্টিবায়ােটিক। ইহা গ্রাম-পজিটিভ এবং গ্রাম-নেগেটিভ উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে কার্যকর এছাড়া পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী এবং পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী নয় এমন উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে ও কার্যকর। সেফরাডিন এর মূল কার্যকারিতা জীবাণুর কোষ প্রাচীরের উপর। সংবেদনশীল জীবাণুর কোষ প্রাচীরে পেপটিডােগ্লাইকেন থাকে, যেখানে লিবাক আড়াআড়ি সংযােগে বাধা দেয় এবং ফলে ত্রুটিপূর্ণ কোষ প্রাচীর তৈরী হয়। এইভাবে অভিস্রবনের চাপে জীবাণু ভেঙ্গে যায়।

অপ্পো A15 বাংলাদেশ প্রাইস
অপ্পো A15 বাংলাদেশ প্রাইস

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি এখনই কিনুন

ব্যবহার
ফ্যারিংস-এর প্রদাহ, সাইনাস সমূহের প্রদাহ, মধ্যকর্ণের প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, লেরিনগাে ট্রাকিয়াে-ব্রংকাইটিস, তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাই-এর প্রদাহ, লােবার এবং ব্রংকোনিউমােনিয়া, মূত্রথলির প্রদাহ, মূত্রনালীর প্রদাহ, পায়েলােনেফ্রাইটিস, ফোড়া, সেলুলাইটিস, ফিউরানকুলােসিস, ইমপেটিগাে, ব্যাকটেরিয়া জনিত, ডিসেনটারি, অন্ত্রের প্রদাহ, পেরিটোনিয়ামের প্রদাহ, অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ প্রতিরােধ।

বাণিজ্যিক নাম লিবাক
জেনেরিক সেফ্রাডিন
ধরণ ক্যাপসুল, পাউডার ফর সাসপেনশন, আইএম/আইভি ইনজেকশন
পরিমাপ 250mg, 500mg, 125mg/5ml, 100mg/ml, 500mg/vial, 1 gm/vial,
চিকিৎসাগত শ্রেণি First generation Cephalosporins
উৎপাদনকারী Square Pharmaceuticals Ltd

lebac 500 mg এর কাজ কি

লিবাক খাওয়ার নিয়ম

মুখে সেব্য দৈনিক ১-২ গ্রাম, ২ থেকে ৪টি সমবিভক্ত মাত্রায়।
ইঞ্জেকশন : দিনে ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় মাংস পেশীতে অথ বা শিরা পথে।
শিশু: মুখে সেব্য দৈনিক ২৫-৫০ মি.গ্রা./কে.জি. , ২ থেকে ৪টি সমবিভক্ত মাত্রায়।

Lebac 500 খাওয়ার নিয়ম

লিবাক খাওয়ার নিয়ম

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

মুখে সেব্য দৈনিক ১-২ গ্রাম, ২ থেকে ৪টি সমবিভক্ত মাত্রায়।
ইঞ্জেকশন : দিনে ৩-৪ টি সমবিভক্ত মাত্রায় মাংস পেশীতে অথ বা শিরা পথে।
শিশু: মুখে সেব্য দৈনিক ২৫-৫০ মি.গ্রা./কে.জি. , ২ থেকে ৪টি সমবিভক্ত মাত্রায়।
ইঞ্জেকশন : দিনে ৫০-১০০ মি.গ্রা./কে.জি., ৪টি সমবিভক্ত মাত্রায় মাংস পেশীতে অথবা শিরা পথে।

সংমিশ্রণ এবং প্রয়োগ:

ড্রাই সিরাপ : পানি মিশানোর আগে বোতল ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিন যেন পাউডার জমাট বেঁধে না থাকে। এবার ১০০ মি.লি সিরাপ প্রস্তুতের জন্য ৬০ মি.লি (সাথে দেয়া কাপের সাহায্যে) ফুটানো পানি ঠান্ডা করে বোতলে ঢালুন এবং পাউডার সম্পূর্ণ মিশে না যাওয়া পর্যন্ত ঝাঁকিয়ে নিন।
ফোর্ট সিরাপ : পানি মিশানোর আগে বোতল ভাল করে ঝাঁকিয়ে নিন যেন পাউডার জমাট বেঁধে না থাকে। এবার ১০০ মি.লি. সিরাপ প্রস্তুতের জন্য ৬০ মি.লি (সাথে দেয়া কাপের সাহায্যে) ফুটানো পানি ঠান্ডা করে বোতলে ঢালুন এবং পাউডার সম্পূর্ণ মিশে না যাওয়া পর্যন্ত ঝাঁকিয়ে নিন।

Fluclox 250 এর কাজ কি

শ্বাসনালীর সংক্রমণঃ নিউমোনিয়া, লাং এব্সেস, এমপায়েমা, সাইনুসাইটিস, ফ্যারিনজাইটিস, টনসিলাইটিস, কুইন্সি। এটি Flucloxacillin এর প্রতি সংবেদনশীল এমন সব জীবাণু দ্বারা সৃষ্ট অন্যান্য সংক্রমণের চিকিৎসায় (যেমন- অস্টিওমায়েলাইটিস, এন্টেরাইটিস, এন্ডোকার্ডিটিস, মূত্রনালীর সংক্রমণ, মেনিনজাইটিস, সেপটিসেমিয়া) ব্যবহৃত হয়।

ফ্লুক্লক্সাসিলিন একটি ব্যাকটেরিয়ানাশক এন্টিবায়োটিক যা নিম্নলিখিত গ্রাম-পজেটিভ জীবাণুর বিরূদ্ধে কার্যকর। যেমনঃ পেনিসিলিনেজ উৎপাদনকারী স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস, পেনিসিলিন, সংবেদনশীল স্টেফাইলেকক্কাস অরিয়াস, বিটা হিমোলাইটিক স্টেপটোকক্কাই (স্টেপ্টোকক্কাস পায়োজেনিস), ডিপ্লোকক্কাস নিউমোনী ইত্যাদি। ইহা গ্রাম নেগেটিভব্যাসিলাই, মেথিসিলিন প্রতিরোধী স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস এবং স্টেপ্টোকক্কাস ফেকালিস ইত্যাদির বিরূদ্ধে কার্যকরী নয়। ফ্লুক্লক্সাসিলিন পাকতন্ত্রে ক্লক্সাসিলিন থেকে দ্বিগুণ বেশি শোষিত হয়। পাকস্থলীতে কোন খাদ্যদ্রব্যের উপস্থিতিতে ফ্লুক্লক্সাসিলিনের শোষণমাত্রা হ্রাস পায়। ফ্লুক্সাসিলিন ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীরে পেনিসিলিন বাইন্ডিং প্রোটিনের সঙ্গে বাইন্ড করে। ফলে কোষপ্রাচীরের পেপটাইডোগ্লাইক্যান উৎপাদন বাধাগ্রস্থ হয়।

ব্যবহার
ত্বক ও কোমল কলার সংক্রমণ : ফেঁড়া, কার্বাংকল, ফারাক্কুলােসিস, সেলুলাইটিস; ত্বকের সংক্রমণ যেমন- ক্ষত, একজিমা, ব্রণ, সংক্রমিত ক্ষত, সংক্রমিত পােড়া, ত্বকের গ্রান্ট সুরক্ষিত করতে, মধ্যকর্ণের প্রদাহ, বহিঃকর্ণের প্রদাহ; নিউমােনিয়া, ফুসফুসের ফেঁড়া, এমপায়েমা, সাইনাসের প্রদাহ, ফ্যারিঙ্কসের প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, কুইসি; অস্টিওমায়েলাইটিস, অন্ত্রের প্রদাহ, মূত্রনালীর সংক্রমণ, মেনিনজেসের প্রদাহ, সেপ্টিসেমিয়া; বিভিন্ন সার্জিকাল প্রক্রিয়ার সময় সংক্রমণের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

সেফ্রাডিন ৫০০ এর কাজ

সেফরাডিন হচ্ছে সেমিসিনথেটিক বিস্তৃত বর্ণালীর জীবাণু ধ্বংসকারী এন্টিবায়ােটিক। ইহা গ্রাম-পজিটিভ এবং গ্রাম-নেগেটিভ উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে কার্যকর এছাড়া পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী এবং পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী নয় এমন উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে ও কার্যকর। সেফরাডিন এর মূল কার্যকারিতা জীবাণুর কোষ প্রাচীরের উপর। সংবেদনশীল জীবাণুর কোষ প্রাচীরে পেপটিডােগ্লাইকেন থাকে, যেখানে সেফাডিন ৫০০ আড়াআড়ি সংযােগে বাধা দেয় এবং ফলে ত্রুটিপূর্ণ কোষ প্রাচীর তৈরী হয়। এইভাবে অভিস্রবনের চাপে জীবাণু ভেঙ্গে যায়।

ব্যবহার
ফ্যারিংস-এর প্রদাহ, সাইনাস সমূহের প্রদাহ, মধ্যকর্ণের প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, লেরিনগাে ট্রাকিয়াে-ব্রংকাইটিস, তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাই-এর প্রদাহ, লােবার এবং ব্রংকোনিউমােনিয়া, মূত্রথলির প্রদাহ, মূত্রনালীর প্রদাহ, পায়েলােনেফ্রাইটিস, ফোড়া, সেলুলাইটিস, ফিউরানকুলােসিস, ইমপেটিগাে, ব্যাকটেরিয়া জনিত, ডিসেনটারি, অন্ত্রের প্রদাহ, পেরিটোনিয়ামের প্রদাহ, অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ প্রতিরােধ।

Lebac 250 এর কাজ কি

ইহা গ্রাম-পজিটিভ এবং গ্রাম-নেগেটিভ উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে কার্যকর এছাড়া পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী এবং পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী নয় এমন উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে ও কার্যকর।

সেফরাডিন হচ্ছে সেমিসিনথেটিক বিস্তৃত বর্ণালীর জীবাণু ধ্বংসকারী এন্টিবায়ােটিক। ইহা গ্রাম-পজিটিভ এবং গ্রাম-নেগেটিভ উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে কার্যকর এছাড়া পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী এবং পেনিসিলিনেজ প্রস্তুতকারী নয় এমন উভয় প্রকার জীবাণুঘটিত সংক্রমণে ও কার্যকর। সেফরাডিন এর মূল কার্যকারিতা জীবাণুর কোষ প্রাচীরের উপর। সংবেদনশীল জীবাণুর কোষ প্রাচীরে পেপটিডােগ্লাইকেন থাকে, যেখানে লিবাক আড়াআড়ি সংযােগে বাধা দেয় এবং ফলে ত্রুটিপূর্ণ কোষ প্রাচীর তৈরী হয়। এইভাবে অভিস্রবনের চাপে জীবাণু ভেঙ্গে যায়।

Lebac 500 দাম

Capsule Lebac Capsule
Cephradine
500 mg
Square Pharmaceuticals Ltd.
Unit Price: ৳ 15.05 (30’s pack: ৳ 451.50)

Rolac 10 mg এর কাজ কি

এটি মূলত ব্যথা, ছানি অস্ত্রোপচারের পর ভিসুয়াল ক্ষতি, ব্যথা এবং চোখের অস্ত্রোপচারের রোগীদের মধ্যে আলোকাতঙ্ক রোগ, চোখ প্রদাহ, সেন্ট্রাল চোখ অক্ষিপট ব্যাধি, অক্ষিপট এর যন্ত্রণাহীন ব্যাধি ছানি নিষ্কাশন সঙ্গে যুক্ত এবং অন্যান্য অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

Lebac 500 price in bangladesh

Capsule Lebac Capsule
Cephradine
500 mg
Square Pharmaceuticals Ltd.
Unit Price: ৳ 15.05 (30’s pack: ৳ 451.50)

লিব্যাক সেফ্রাডিন এর কাজ কি

সেফরাডিন এর মূল কার্যকারিতা জীবাণুর কোষ প্রাচীরের উপর। সংবেদনশীল জীবাণুর কোষ প্রাচীরে পেপটিডােগ্লাইকেন থাকে, যেখানে সেফ্রাডিন আড়াআড়ি সংযােগে বাধা দেয় এবং ফলে ত্রুটিপূর্ণ কোষ প্রাচীর তৈরী হয়। এইভাবে অভিস্রবনের চাপে জীবাণু ভেঙ্গে যায়।

ব্যবহার
ফ্যারিংস-এর প্রদাহ, সাইনাস সমূহের প্রদাহ, মধ্যকর্ণের প্রদাহ, টনসিলের প্রদাহ, লেরিনগাে ট্রাকিয়াে-ব্রংকাইটিস, তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাই-এর প্রদাহ, লােবার এবং ব্রংকোনিউমােনিয়া, মূত্রথলির প্রদাহ, মূত্রনালীর প্রদাহ, পায়েলােনেফ্রাইটিস, ফোড়া, সেলুলাইটিস, ফিউরানকুলােসিস, ইমপেটিগাে, ব্যাকটেরিয়া জনিত, ডিসেনটারি, অন্ত্রের প্রদাহ, পেরিটোনিয়ামের প্রদাহ, অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ প্রতিরােধ।