Description
সফলতার শিক্ষনীয় গল্প ।
সফলতার শিক্ষনীয় গল্প: কল্পনা চাওলা
কল্পনা চাওলা ছিলেন একজন ভারতীয়-আমেরিকান মহাকাশচারী, বিমান প্রকৌশলী এবং বিজ্ঞানী। তিনি ছিলেন প্রথম ভারতীয় মহিলা এবং চতুর্থ মহিলা যিনি মহাকাশে ভ্রমণ করেছিলেন।
চাওলার জন্ম ১৯৬২ সালে ভারতের হরিয়ানায়। তিনি ছোটবেলা থেকেই বিমান এবং মহাকাশে আগ্রহী ছিলেন।
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
চণ্ডীগড়ের পঞ্জাব ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে অ্যারোনটিকাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হওয়ার পর, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান
এবং টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৯৭ সালে, চাওলাকে নাসা দ্বারা একজন মহাকাশচারী প্রার্থী হিসাবে নির্বাচিত করা হয়।
তিনি ২০০০ সালে কলম্বিয়া মহাকাশযানে তার প্রথম মহাকাশ অভিযানে যান। এই অভিযানে তিনি ১৫ দিন মহাকাশে কাটিয়েছিলেন।
২০০৩ সালে, চাওলা স্ল columbia মহাকাশযানে তার দ্বিতীয় মহাকাশ অভিযানে যান। দুর্ভাগ্যবশত, এই অভিযানের সময় মহাকাশযানটি ভেঙে পড়ে এবং চাওলা সহ সকল সদস্য নিহত হন।
চাওলার জীবন সফলতা এবং আত্মত্যাগের এক অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন এবং অনেক বাধা অতিক্রম করেছিলেন। তিনি ভারতীয় মহিলাদের জন্য একজন রোল মডেল এবং বিশ্বজুড়ে অনেক তরুণকে অনুপ্রাণিত করেছেন।
এ জীবন থেকে আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি:
- আপনার স্বপ্ন অনুসরণ করুন: চাওলা ছোটবেলা থেকেই মহাকাশে যেতে চেয়েছিলেন এবং তিনি তার স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন।
- কখনোই হাল ছাড়বেন না: চাওলার জীবনে অনেক বাধা ছিল, কিন্তু তিনি কখনোই হাল ছাড়েননি।
- আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করুন: চাওলা তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য অনেক কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন।
- অন্যদের অনুপ্রাণিত করুন: চাওলা ভারতীয় মহিলাদের জন্য একজন রোল মডেল এবং বিশ্বজুড়ে অনেক তরুণকে অনুপ্রাণিত করেছেন।
চাওলার জীবন আমাদের সকলকে অনুপ্রাণিত করে যে আমরা যদি কঠোর পরিশ্রম করি এবং কখনোই হাল না ছাড়ি, তাহলে আমরা আমাদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারি।
সফলতার শিক্ষনীয় গল্প: মেরিলিন মনরো
মেরিলিন মনরো – এক নাম যা আজও বিশ্বব্যাপী খ্যাতি, আকর্ষণ এবং বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু। ‘ব্লন্ড বম্বশেল’ খ্যাত এই অভিনেত্রী, গায়িকা ও মডেল ছিলেন হলিউডের স্বর্ণযুগের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।
কঠিন শৈশব:
মেরিলিন মনরোর জন্ম ১৯২৬ সালে ‘নর্মা জিন মর্টেনসন’ নামে। তার শৈশব ছিল অত্যন্ত দুঃখজনক।
গর্ভধারণের সময় তার মা মানসিকভাবে অস্থির ছিলেন এবং জন্মের পর মেরিলিনকে বারবার অনাথ আশ্রম ও寄養家庭ে পাঠানো হয়েছিল।
ক্যারিয়ারের শুরু:
১৯৪০ সালে মেরিলিন মডেলিং শুরু করেন এবং ‘২০th Century Fox’-এর সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ‘Marilyn Monroe’ নাম ধারণ করে তিনি অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন।
খ্যাতির শিখরে:
‘Gentlemen Prefer Blondes’, ‘The Seven Year Itch’ ‘Some Like It Hot’ -এর মতো সিনেমায় অভিনয় করে মেরিলিন খ্যাতির শিখরে পৌঁছান।
তার অসাধারণ সৌন্দর্য, অভিনয় দক্ষতা এবং গানের কণ্ঠ তাকে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় করে তোলে।
ব্যক্তিগত জীবনের ট্র্যাজেডি:
খ্যাতির চূড়ায় থাকা সত্ত্বেও মেরিলিনের ব্যক্তিগত জীবন ছিল অস্থির। তিনি তিনবার বিয়ে করেন, কিন্তু সকল বিবাহ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।
অকাল মৃত্যু:
১৯৬২ সালে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে মেরিলিন মারা যান। তার মৃত্যুর রহস্য আজও অমীমাংসিত।
শিক্ষা:
মেরিলিন মনরোর জীবন আমাদের অনেক শিক্ষা দেয়।
- কঠিন পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করার শিক্ষা: মেরিলিন তার জীবনে অসংখ্য বাধা ও প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছিলেন, কিন্তু সেগুলোকে কাটিয়ে উঠে তিনি খ্যাতির শিখরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিলেন।
- স্বপ্ন পূরণের জন্য নিরলস পরিশ্রমের শিক্ষা: মেরিলিন ছোটবেলা থেকেই অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন এবং সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য তিনি নিরলস পরিশ্রম করেছিলেন।
- মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব: মেরিলিন মানসিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন এবং তার অকাল মৃত্যুর পেছনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
মেরিলিন মনরোর জীবন একই সাথে অনুপ্রেরণা এবং সতর্কতার বার্তা বহন করে।
নিজেকে নিয়ে গল্প
একবার, একটি ছোট্ট গ্রামে রহিম নামে একজন দরিদ্র ছেলে ছিল। রহিম খুবই পরিশ্রমী এবং বুদ্ধিমান ছিল। সে স্কুলে খুব ভালো পড়ত এবং সবসময় তার শিক্ষকদের মন জয় করত।
রহিমের বাবা-মা ছিলেন না। সে তার দাদার সাথে থাকত। রহিমের দাদা একজন কৃষক ছিলেন। তিনি খুবই গরিব ছিলেন এবং রহিমকে স্কুলে পাঠানোর জন্য খুব কষ্ট করতেন।
একদিন, রহিমের স্কুলের শিক্ষক তাকে বললেন যে, স্কুলের একটি বড় প্রতিযোগিতা হতে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতায় জয়ী হলে, রহিম একটি বড় পুরষ্কার পাবে।
রহিম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিল। সে প্রতিযোগিতার জন্য খুব কঠোর পরিশ্রম করতে লাগল। সে দিন-রাত পড়াশোনা করত।
প্রতিযোগিতার দিন এসে গেল। রহিম খুবই আত্মবিশ্বাসী ছিল। সে জানত যে, সে প্রতিযোগিতায় জিততে পারবে।
প্রতিযোগিতা শেষে, রহিম প্রথম স্থান অর্জন করে। সে খুবই খুশি হল।
সে তার দাদাকে জড়িয়ে ধরল এবং বলল, “দাদা, আমি জিতেছি!”
রহিমের দাদাও খুবই খুশি হলেন। তিনি রহিমকে আশীর্বাদ করলেন এবং বললেন, “তুমি আমার গর্ব।”
রহিম তার পুরষ্কারের টাকা দিয়ে তার দাদার জন্য একটি নতুন ঘর কিনল। সে তার গ্রামের স্কুলের জন্যও কিছু টাকা দান করল।
রহিম বড় হয়ে একজন খ্যাতিমান ডাক্তার হল।
সে তার গ্রামের মানুষদের চিকিৎসা করত। সে গ্রামের মানুষদের খুব ভালোবাসত।
রহিমের গল্প আমাদের শেখানো যে, পরিশ্রমের মাধ্যমে সবকিছু সম্ভব। রহিম একজন দরিদ্র ছেলে ছিল, কিন্তু সে তার পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন সফল মানুষ হয়েছিল।
নীতি: পরিশ্রমের মাধ্যমে সবকিছু সম্ভব।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.