বাসর রাতের রোমান্টিক গল্প আর্টিকেলটিতে আমরা উল্লেখযোগ্য যে সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে জানব সেগুলো হলো বাসর রাতের রোমান্টিক কবিতা এবং বাসর রাতের রোমান্টিক ছন্দ এছাড়াও বাসর রাতের আদর্শ ইসলামিক বই এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক।
আমাদের আজকের বাসর রাতের রোমান্টিক গল্প আর্টিকেলটি থেকে আপনি চাইলে যে বিজ্ঞাপনগুলো দেয়া থাকবে সে পণ্য সামগ্রী গুলো ক্রয় করতে পারেন সরাসরি পণ্য সামগ্রী বিক্রয় করতে আমাদের ফোন নম্বরে ফোন করুন
রনি খুবই ভালো ছেলে । তার বউটা সারাদিন কি না কি খেয়েছে তাই তার চিন্তা হচ্ছে ।
রনি তার বোন সাথিকে বলল এই সাথি যা তো তোর ভাবিকে কিছু খাবার দিয়ে আয় সারাদিন কি না কি খেয়েছে ।
সাথি হেসে বলল বাবারে এখনই ভাবির জন্য এতো দরদ পরে তো আমাদের মনেই রাখবেনা ।
রনি রাগী কন্ঠে বলল বেশি কথা বলবিনা ।
আরো পড়ুনঃ সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন – এখনি দেখুন
রাত বাজে ১১ টা ৫ রনি তার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে । তার ঐ দিকে রিয়া তার বর এর জন্য বাসর ঘরে একলা অপেক্ষার প্রহর গুনছে ।
রনির বন্ধু সবুজ বলল কিরে ভাবি তো অনেক সুন্দর তুই এমন মেয়ে পাবি কখনো ভাবি নি ।
রনি বলল ভালো মানুষের সাথে ভালোই হয় বুঝলি ।
সবুজ বলল বেটা জীবনে তো একটা প্রেমও করিসনি আজ কিভাবে ভাবির সাথে বাসর রাতের রোমান্টিক গল্প করবি ।
রনি বলল আরে দোস্ত তাই ভেবে পাচ্ছিনা কি দিয়ে যে শুরু করবি ।
সজিব বলল তোর আর আজ রাতে বিড়াল মারা হবে না ।
রনি বলল ভাই শোন তোদের মাথায় না সব সময় ঐ সবই ঘোরে ।
বন্ধুদের সাথে খানিকটা ঝগড়া করে রনি আড্ডা থেকে বাড়ি ফিরল । তখন ঠিক ১২ টা বাজে । রনি দরওয়াজাতে কড়া নেড়ে ঘরে ঢুকলো ।
ঐ দিকে রিয়া মনে বাসর রাত নিয়ে আজ পযন্ত বান্ধবীদের কাছ থেকে যত ধরনের কাহিনী শুনেছে সব কিছু মাথায় ঘুরতে লাগলো । প্রথম রাতে মেয়েদের মাঝে একটি ভয় থাকে যে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সাথে কিছু হতে যাচ্ছে কিনা ।
রনি রিয়ার সামনে এসে বসলো আর বলল কেমন আছেন?
রিয়া ভালো আপনি ।
রনি বলল ভালো । আপনি সারাদিন এই ভারি কাপড়ে আছেন যান কাপড়টা খুলে হালকা পাতলা কিছু পড়ে নিন ।
এই বলে রনি আবার ঘর থেকে বের হয়ে গেল ।
রিয়া কিছুটা অবাক হল কারন সে যেই কাহিনী শুনে এসেছে তা তার সাথে হচ্ছিলনা ।
রিয়া কাপড় চেন্জ করে নিল । একটু পর রনি আবারও ঘরে চলে আসলো ।
রিয়া রনিকে দেখে মিষ্টি একটি হাসি দিল ।
রনি রিয়া আপনি আজ অনকে ক্লান্ত তাই না ।
রিয়া হুম
রনি ঘুমিয়ে পড়েন আপনি তো আমারই এমন অনেক রাত-দিন পাবো আমরা ।
রিয়া হেসে বলল না না একটু গল্প তো করাই যায় ।
রনি ওকে । আপনি কি খেতে পছন্দ করেন?
রিয়া চকলেট ।
রনি আমার তো চকলেট একদমই ভালো লাগেনা ।
রনি আপনি হানিমুনে কোথায় ঘুরতে যাবেন? আপনার পছন্দের জায়গায় আমরা ঘুরতে যাবো ।
এই কথা বলার পর রিয়া কোন উওর দিচ্ছিলোনা । তাই রনি তার দিকে তাকালো আর দেখলো সে ঘুমিয়ে পড়েছে । রনি মুচকি হাসি দিয়ে নিজেও ঘুমিয়ে পড়লো ।
ঐ রাতের পর থেকে তাদের জীবন সুখে শান্তিতে কাটতে লাগলো কারন রনি রিয়া মন জয় করে নিয়েছিল ।
৪ ঘন্টার ভিতরে আমি single থেকে mingle, এখন আমার একটা বউও আছে । তারপর বাড়িতে বউ নিয়ে এসে রঙ তামাশা করে ১২ টা বেজে গেলো ।
.
এখন আমি আমার ঘরে ঢুকতে ভয় পাচ্ছি । হঠাৎ কেউ যেনো আমায় ধাক্কা মেরে রুমের ভিতর ফেলে দিলো । রুমে ঢুকতেই দেখি বউ আমার দিকে করুন এক দৃষ্টিতে হা করে তাকিয়ে আছে । তখনই আমি বললাম,,,
. — কি ব্যাপার এইভাবে তাকিয়ে আছেন কেনো?
আরো পড়ুনঃ আর এফ এল কোম্পানি চাকরি ?মাসে বেতন কত
আমার এ কথা শুনে আমার বউ তোতলা ইয়া উত্তর দিল ।
— ক, ক, কই না তো! কই তাকাইছি?
. — আচ্ছা আপনার নাম কি?
— কেনো, জানেন না?
.– ভুলে গেছি ।
— আমার নাম আফরীন ।
— আপনি আমার কপাল টাই খাইলেন ভাবছি ২-৩ বছর প্রেম করবো তারপর বিয়ে । প্রেম তো দুরের কথা, কোনো মেয়ের দিকে তাকানোর সুযোগই পেলাম না ।
. — কোনো মেয়ের দিকে তাকান নি এইটা আপনার দোষ, কিন্তু এখন থেকে কোনো মেয়ের দিকে তাকাইলে গাল টেনে ছিড়ে ফেলবো ।
.– মনে মনে বললাম, বাপরে বাপ কি গুন্ডি একটা মেয়ে বিয়ে করলাম,,,, এর পর বউ কে বললাম, না না আমি আর কোনো মেয়ের দিকে তাকামু না ।
. — কি বললা, কোনো মেয়ের দিকে না?
. — হ্যাঁ কোনো মেয়ের দিকে তাকামু না ।
— আমার দিকেও তাকাইবা না?
— তুমি বললে তাকাইমু ।
— এইতো লাইনে আইছো, এখন বলো আমি তোমার কে?
. — তুমি আমার কে আমি কেমনে বলবো?
— কি এই মাত্র বিয়ে করে আনচোছ আর বউ কে চিনোছ না, দাড়া মজা দেখাচ্ছি ।
. — এই, না না মজা দেখাতে হবে না । তুমি তো আমার লক্ষি বউ, মিষ্টি বউ ।
. — তাই?
— হ্যা
— আরো বল
— আমি মনে, মনে ভাবলাম বুজচ্ছি মেয়েটার প্রশংসা করতে হবে,,, প্রশংসা শুরু করতে শুরু করলাম, তুমি আমার টুকটুকি, টুনটুনি ।
. এ সময় বউ আমাকে বলল ।
— তাহলে আমায় জরিয়ে ধরবে না!
— হ্যাঁ ধরবো তো, আসো আমার বুকে আসো ।
. মেয়েটার চেহারা এতো মায়াবী আর মন এতো সরল ১০ মিনিটে আমি তাকে ভালোবেসে ফেলছি, তার মন টাও অনেক ভালো । প্রেম করতে পারি নি এইটা আমার পুরা কপাল, বিয়ে যেহেতু হয়ে গেছে এখন থেকে সেই আমার সব, আমার সব ভালোবাসা আফরিনের জন্য ।
.আফরিন— বাবা যখন বিয়ের জন্য তানভিরের ছবি দেখান, তখনই আমি তার প্রেমে পরে যাই । এখন আমি তানভীরের বুকে শক্ত করে জরিয়ে আছি,,,
. — শুনো, আমায় কিস করো ।
. — এখন?
— হ্যাঁ
— একটু পরে করি, আমার ভয় লাগে ।
. — বউ কে কিস করতে ভয় আবার কিসের?
— না মানে আগে জীবনে কাউকে কিস করি নি, প্রথম বার তো তাই ।
. — ওহহ, তাহলে আমি দেখাই কিস কিভাবে করতে হয় ।
.বলেই তানভীরকে সোফায় বসিয়ে আমি তার কোলে বসে, তার কলারে ধরে, আমার আর তানভীরের ৪টি ঠোঁট এক করে দেই । প্রায় ৩ মিনিট কিস করার পর তাকে ছেরে দিলাম । তারপর বললাম,,
. — প্রথম বার তো তাই ঠিক মতো করতে পারিনি ।
— তানভীর-ওহ, তাহলে চলো আজ রাতে Practice করি । সারাজীবন তো আমাকে কিস খাওয়াতে হবে আর খেতে হবে, তাই ।
. — শুধু কিস?
— নাহ অনেক কিছু ।
— তাহলে চলো শুরু করি ।
— বলে তাকে আমি বিছানায় ফেলে দিয়ে তাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে, ৭ মিনিট লম্বা একটা কিস করলাম ।
. এরপর আর কমু না ।
বাসর রাতের গল্প : বাংলাদেশ নিয়ে ভাবনা, প্রত্যাশা ও সম্ভাবনার সংগ্রহমালা ভ্যালেন্টাইন উদযাপন এবার একটু আগে আগেই হয়ে গেল । বিশ্ব ভালবাসা দিবস উদযাপন হয়ে গেল বাসর রাতেই । সেই বাসর রাতের ফ্রেশ গল্প বলতেই একটু আড্ডায় এসে বসলাম । ছবির চেয়েও রঙিন । নাটকের অভিনয়ের চেয়েও অনেক রোমান্টিক । অনেক স্বপ্নের রাত । কখনও কল্পনাও.
বাসর রাতের বিড়াল : আমার ভিতর তুমি থাকো আমি কোথায় রই, আমি না থাকিলে তোমার থাকার জায়গা কই? বাসর রাতে নাকি বিড়াল মারতে হয় । তাইতো বিড়াল ধরে খাটের তলায় বস্তা পুরে রেখে দিয়েছি । শুনেছি বাসর রাত বিড়াল মারতে পারলে সে পুরুষের সংসারে যেমন কর্তৃত্ব বজায় থাকে তেমনি সংসার নাকি সুখের হয় । আর ভাগ্যে যদি জল্লাদ স্ত্রী জুটেও.
বাসর রাতের ডিউটি: রাত ১৩০ বাজে । শোয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি । একটু আগে পিয়াল থেকে বিদায় নিয়ে এলাম । বন্ধু আজ বিয়ে করেছে । ব্লাডি লাভ ম্যারেজ! ওর জন্য আজ আমাকে রুম ছাড়া হতে হলো! কাল রাত পর্যন্ত আমি আর পিয়াল এই.
বাসর রাতের গল্প : সুখীমানুষ ওর কানে কানে বল্লাম– তোমাকে পেতে যে সাধনা করতে হয়েছে সেই ভারে আজ আমি ক্লান্ত । তোমাকে পেয়ে আমি পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখীমানুষ আজ সুখের ভারে আমি শ্রান্ত । এখন দীর্ঘ সাধনার পর সুখীমানুষ নিশ্চিন্তে ঘুমাবে । আমি ওর কোলে মাথা রেখে ঘুমালাম সারা রাত আমার মাথার চুলে.
বাসর রাতের আদর্শ ইসলামিক বই, আদাবুয যিফাফ বা বাসর রাতের আদর্শ,বাসর রাতের রোমান্টিক ..pdf বই ডাউনলোড – Islamic Book Download
এক. বিয়ের নিয়ত শুদ্ধ করা নারী-পুরুষের উভয়ের উচিত বিয়ের মাধ্যমে নিজকে হারামে লিপ্ত হওয়া থেকে বাঁচানোর নিয়ত করা । তাহলে উভয়ে এর দ্বারা ছাদাকার ছাওয়াব লাভ করবে । কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘তোমাদের সবার স্ত্রীর যোনিতেও রয়েছে ছাদাকা । সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমাদের কেউ কি তার জৈবিক চাহিদা মেটাবে আর তার জন্য সে কি নেকী লাভ করবে? তিনি বললেন,‘তোমরা কি মনে করো যদি সে ওই চাহিদা হারাম উপায়ে মেটাতো তাহলে তার জন্য কোনো গুনাহ হত না? (অবশ্যই হতো) অতএব তেমনি সে যখন তা হালাল উপায়ে মেটায়, তার জন্য নেকি লেখা হয় ।’
দুই. বাসরঘরে স্ত্রীর মাথার অগ্রভাগে ডান হাত রাখে যে দোআ পড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘তোমাদের কেউ যখন কোনো নারী, ভৃত্য বা বাহন থেকে উপকৃত হয় (বিয়েবা খরিদ করে) তবে সে যেন তার মাথার অগ্রভাগ ধরে, বিসমিল্লাহ পড়ে এবং বলে (‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এর ও এর স্বভাবের কল্যাণ প্রার্থনা করছি এবং এর ও এর স্বভাবের অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ।)’
তিন. স্বামী-স্ত্রী উভয়ে একসঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা আবদুল্লাহ ইবন মাসঊদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, স্ত্রী যখন স্বামীর কাছে যাবে, স্বামী তখন দাঁড়িয়ে যাবে । আর স্ত্রীও দাঁড়িয়ে যাবে তার পেছনে । অতপর তারা একসঙ্গে দুইরাকা‘ত সালাত আদায় করবে এবং বলবে,‘হে আল্লাহ, আপনি আমার জন্য আমার পরিবারে বরকত দিন আর আমার ভেতরেও বরকত দিন পরিবারের জন্য । আয় আল্লাহ, আপনি তাদের থেকে আমাকে রিযক দিন আর আমার থেকে তাদেরও রিযক দিন । হে আল্লাহ, আপনি আমাদের যতদিন একত্রে রাখেন কল্যাণেই একত্র রাখুনআর আমাদের মাঝে যখন বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেবেন তখন কল্যাণের পথেই বিচ্ছেদ ঘটাবেন ।
’চার. স্ত্রীর সঙ্গে সহবাসের দোআ পড়া স্ত্রী সহবাসকালে নিচের দু’আ পড়া সুন্নত । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘তোমাদের কেউ যদি স্ত্রীসঙ্গমকালে বলে, (আল্লাহর নামে শুরু করছি, হে আল্লাহ, আমাদেরকে শয়তানের কাছ থেকে দূরে রাখুন আর আমাদের যা দান করেন তা থেকে দূরে রাখুন শয়তানকে ।) তবে সে মিলনে কোনো সন্তান দান করা হলে শয়তান কখনো তার ক্ষতি করতে পারবে না ।’
পাচ. নিষিদ্ধ সময় ও জায়গা থেকে বিরত থাকা আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘যে ব্যক্তি কোনো ঋতুবতী মহিলার সঙ্গে কিংবা স্ত্রীর পেছন পথে সঙ্গম করে অথবা গণকের কাছে যায় এবং তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি যা অবতীর্ণহয়েছে তা অস্বীকার করলো ।’
ছয়. ঘুমানোর আগে অজু বা গোসল করা স্ত্রী সহবাসের পর সুন্নত হলো অযূ বা গোসল করে তবেই ঘুমানো । অবশ্য গোসল করাই উত্তম । আম্মার বিন ইয়াসার রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘তিন ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা আসে না কাফের ব্যক্তির লাশ, জাফরান ব্যবহারকারী এবং অপবিত্র শরীর বিশিষ্ট ব্যক্তি, যতক্ষণ না সে অযূ করে ।’
সাত. ঋতুবতীর স্ত্রীর সঙ্গে যা কিছুর অনুমতি রয়েছে হ্যা, স্বামীর জন্য ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে যোনি ব্যবহার ছাড়া অন্য সব আচরণের অনুমতি রয়েছে । স্ত্রী পবিত্র হবার পর গোসল করলে তার সঙ্গে সবকিছুই বৈধ । কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘… সবই করতে পারবে কেবল সঙ্গম ছাড়া ।’
আট. স্ত্রী সান্নিধ্যের গোপন তথ্য প্রকাশ না করা বিবাহিত ব্যক্তির আরেকটি কর্তব্য হলো স্ত্রী সংসর্গের গোপন তথ্য কারো কাছে প্রকাশ না করা । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে ওই ব্যক্তি সবচে নিকৃষ্ট বলে গণ্য হবে যে তার স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হয় এবং স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ হয় অতপর সে এর গোপন বিষয় প্রচার করে ।’মাওলানা মিরাজ রহমান
.