বছর চারেক পর কবিতা

বছর চারেক পর কবিতা – কেন কিভাবে পরবেন

বছর চারেক পর কবিতা

দেখা হল বছর চারেক পর।
তুইও এখন অন্য কারোর বর, অন্য কারোর ঘর।

এখন অনেক হাল্কা রঙের শার্ট,
ঠোঁটের নীচের চুম্বকটাও নেই

ভিড়ের মাঝে দেখতে পেলাম তোকে,
দাঁড়িয়ে গেলাম বিপদ পাড়াতেই।
এখন অনেক শান্ত হয়েছিস,
রগচটা সেই চোখ দুটো ‘সংসারী’…
বছর চারেক পরে আবার দেখা,
মুখ ঢেকেছে কাঙ্ক্ষিত চাপ দাড়ি!
এখন অনেক বুঝতে পারিস বুঝি?
আমার প্রিয় গন্ধটা আর মাখিস?
নতুন মানুষ আদর করার পরে-
আলগা পিঠে জল-আলপনা আঁকিস?
আমার মতন সেও কি অভিমানী?
চুল খুলে দেয়?, লাল টিপ সেও পরে?
আচ্ছা, অমন ঝক্কি পোহায় কে তোর!
কেই বা এখন মিথ্যে নালিশ করে?
নেভি ব্লু-টা ছাড়াও তো শার্ট পরিস,
আমার বেলায় রাজিই হতিস না যে?
আচ্ছা এখন বাংলা ছবি দেখিস?
নাকি আজও আঁতেল ছবি- বাজে?
এখনও কি ঠান্ডা লাগার ধাঁচ?
মাথা মুছিস কার বকুনি খেয়ে?
ফুটবলে আর হাত পা কাটিস নাকি?

বছর চারেক পর কবিতা


ভাল্লাগে আর কাব্য করা মেয়ে?
আগের মতই দেরিতে ঘুম ভাঙে?
নাকি ‘নতুন’ আগেই জাগায় তোকে?
কানের নরম কামড়ে ধরে কেউ,
একটা কিছু বলতে চাওয়া ঝোঁকে!?
নতুন মানুষ বৃষ্টি ভালবাসে?
আমার মতন জোর করে ভেজবার?
নাকি এখন তোর বারণের জোরে,
বৃষ্টি থামায় বর্ষা হাজার বার!
সেই ব্যথাটা আজও জ্বালায় খুব?
সেও কি জানে কপাল টিপে দিতে?
আচ্ছা অমন জাপটে ধরে সে-ও?
পেছন থেকে ঝাঁপায় অতর্কিতে?
তার নিশ্চই বুকের ব্যথা নেই,
নিশ্চই নেই মন খারাপের ব্যামো?
আজকে কেমন প্রাপ্ত দেখায় তোকে,
আগের মতন নাক উঁচু নস কেন!
এই তো কেমন বেল্ট ঘড়িও পরিস,
আমার বেলাই চেনের বাড়াবাড়ি?-
নতুন মানুষ দিব্যি রেখেছে তো!
কক্ষণো তার জন্যে বলিস ‘আড়ি’?
কাবাব আজও অমন ভালবাসিস?
মাংস খেকো নাম কি দিতাম সাধে
আজকে দেখি ভিড়ের মাঝে তোকে
সত্যি গুলোই বলতে কেমন বাধে…
আচ্ছা, তোর ওই অভ্যেস টা আছে?
অল্প কথায় আজও ছেড়ে আসিস?
নতুন মানুষ ঝগড়া করার আগেই,
বুকের ভেতর অমন ভালবাসিস!
তারও হঠাৎ মন্দ কিছু হলে,
চুমুর জোরে ঘুম পাড়িয়ে দিস?
আচ্ছা সেও শক্ত করে ধরে
কাছে চেয়ে জ্বালায় অহর্নিশ?
সেও কি খুব তুই-পাগলী মেয়ে?
চশমা পড়ে? কথায় কথায় কাঁদে?
সেও কি খুব কষ্ট পেলে একা-
খুব গোপনে জায়গা খোঁজে ছাদে?
সে বুঝি খুব বকবকিয়ে নয়?
স্বল্পভাষী? চাইতি যেমন তুই?
আজকে কেমন নরম দেখায় তোকে,
একটা ভিড়ে থমকে গেছে দুই।
এই যে এখন চুপটি করে একা,
দাঁড়িয়ে আছিস নালিশ ভুলে গিয়ে
নতুন মানুষ, নতুন নতুন প্রেমে
খুব বেঁধেছে শক্ত করে নিয়ে?
আমার মতও ও কি এত ভোগে?
শরীর খারাপ হলেই তোকে চায়?
বিদঘুটে সব গান শুনলে ওর ও
সমস্ত রাগ এমনিই কেটে যায়!
ইনসোম্যানিক সে নিশ্চই নয়?
রাত জাগবার ঝক্কিটা আর নেই…
ভীষণ ভিড়ে লুকিয়ে দেখি তোকে
হারিয়ে যাবও চোখ ফেরালেই।
তোকে দেখে সুখীই মনে হল…
হয়ত নতুন ঘরেই বেশি আলো-
আমার মতন জ্বালায় না আর কেউ,
নতুন মানুষ আমার চেয়েও ভাল।

দেখা হল বছর চারেক পর।
তুই এখনো আমার একার ঘর
আমার একার বর ।।

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: লম্বা হওয়ার দোয়া, যে দোয়ার মাধ্যমে লম্বা হওয়া যায়

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ও দাম

আরও পড়ুন: মেয়েদের দু-ধ বড় করার ঔষধের নাম ও দাম

আট বছর আগের একদিন

আট বছর আগের একদিন – বাংলা কবিতা – ৫ মিনিটে পড়ুন

আট বছর আগের একদিন

শোনা গেল লাসকাটা ঘরে
নিয়ে গেছে তারে;
কাল রাতে— ফাল্গুনের রাতের আঁধারে
যখন গিয়েছে ডুবে পঞ্চমীর চাঁদ
মরিবার হ’লো তার সাধ;

বধূ শুয়েছিলো পাশে— শিশুটিও ছিলো;
প্রেম ছিলো, আশা ছিলো— জ্যোৎস্নায়– তবু সে দেখিল
কোন্ ভূত? ঘুম কেন ভেঙে গেল তার?
অথবা হয়নি ঘুম বহুকাল— লাসকাটা ঘরে শুয়ে ঘুমায় এবার।
এই ঘুম চেয়েছিলো বুঝি!
রক্তফেনামাখা মুখে মড়কের ইঁদুরের মতো ঘাড় গুঁজি
আঁধার ঘুঁজির বুকে ঘুমায় এবার;
কোনোদিন জাগিবে না আর।

আট বছর আগের একদিন

‘কোনোদিন জাগিবে না আর
জানিবার গাঢ় বেদনার
অবিরাম— অবিরাম ভার
সহিবে না আর—’
এই কথা বলেছিলো তারে

চাঁদ ডুবে চ’লে গেলে— অদ্ভুত আঁধারে
যেন তার জানালার ধারে
উটের গ্রীবার মতো কোনো এক নিস্তব্ধতা এসে।

তবুও তো পেঁচা জাগে;
গলিত স্থবির ব্যাং আরো দুই মুহূর্তের ভিক্ষা মাগে
আরেকটি প্রভাতের ইশারায়— অনুমেয় উষ্ণ অনুরাগে।

টের পাই যূথচারী আঁধারের গাঢ় নিরুদ্দেশে
চারিদিকে মশারির ক্ষমাহীন বিরুদ্ধতা;
মশা তার অন্ধকার সঙ্ঘারামে জেগে থেকে জীবনের স্রোত ভালোবাসে।

রক্ত ক্লেদ বসা থেকে রৌদ্রে ফের উড়ে যায় মাছি;
সোনালি রোদের ঢেউয়ে উড়ন্ত কীটের খেলা কতো দেখিয়াছি।

ঘনিষ্ঠ আকাশ যেন— যেন কোন্ বিকীর্ণ জীবন
অধিকার ক’রে আছে ইহাদের মন;
দুরন্ত শিশুর হাতে ফড়িঙের ঘন শিহরণ
মরণের সাথে লড়িয়াছে;
চাঁদ ডুবে গেলে পর প্রধান আঁধারে তুমি অশ্বত্থের কাছে
এক গাছা দড়ি হাতে গিয়েছিলে তবু একা-একা;
যে-জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের— মানুষের সাথে তার হয়নাকো দেখা
এই জেনে।

অশ্বত্থের শাখা
করেনি কি প্রতিবাদ? জোনাকির ভিড় এসে সোনালি ফুলের স্নিগ্ধ ঝাঁকে
করেনি কি মাখামাখি?
থুরথুরে অন্ধ পেঁচা এসে
বলেনি কি: ‘বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনোজলে ভেসে
চমৎকার!

ধরা যাক দু-একটা ইঁদুর এবার!’
জানায়নি পেঁচা এসে এ তুমুল গাঢ় সমাচার?

জীবনের এই স্বাদ– সুপক্ব যবের ঘ্রাণ হেমন্তের বিকেলের–
তোমার অসহ্য বোধ হ’লো;
মর্গে কি হৃদয় জুড়োলো
মর্গে— গুমোটে
থ্যাঁতা ইঁদুরের মতো রক্তমাখা ঠোঁটে।

আট বছর আগের একদিন

শোনো
তবু এ মৃতের গল্প; কোনো
নারীর প্রণয়ে ব্যর্থ হয় নাই;
বিবাহিত জীবনের সাধ
কোথাও রাখেনি কোনো খাদ,
সময়ের উদ্বর্তনে উঠে এসে বধূ
মধু— আর মননের মধু
দিয়েছে জানিতে;
হাড়হাভাতের গ্রানি বেদনার শীতে
এ-জীবন কোনোদিন কেঁপে ওঠে নাই;
তাই
লাসকাটা ঘরে
চিৎ হ’য়ে শুয়ে আছে টেবিলের ’পরে।

জানি— তবু জানি
নারীর হৃদয়— প্রেম— শিশু— গৃহ– নয় সবখানি;
অর্থ নয়, কীর্তি নয়, সচ্ছলতা নয়—
আরো-এক বিপন্ন বিস্ময়
আমাদের অন্তর্গত রক্তের ভিতরে
খেলা করে;
আমাদের ক্লান্ত করে

ক্লান্ত— ক্লান্ত করে;
লাসকাটা ঘরে
সেই ক্লান্তি নাই;
তাই
লাসকাটা ঘরে
চিৎ হ’য়ে শুয়ে আছে টেবিলের ’পরে।

তবু রোজ রাতে আমি চেয়ে দেখি, আহা,
থুরথুরে অন্ধ পেঁচা অশ্বত্থের ডালে ব’সে এসে
চোখ পাল্টায়ে কয়: ’বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনোজলে ভেসে?
চমৎকার!
ধরা যাক্ দু-একটা ইঁদুর এবার—’

হে প্রগাঢ় পিতামহী, আজো চমৎকার?
আমিও তোমার মতো বুড়ো হবো— বুড়ি চাঁদটারে আমি ক’রে দেবো
কালীদহে বেনোজলে পার;
আমরা দু-জনে মিলে শূন্য ক’রে চ’লে যাবো জীবনের প্রচুর ভাঁড়ার।

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: শিশু ও বয়স্কদের ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম

আঠারো বছর বয়স কবিতা

আঠারো বছর বয়স কবিতা । কোন কাব্যগ্রন্থের ব্যাখ্যা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

আঠারো বছর বয়স কবিতা

আঠারো বছর বয়স

  • সুকান্ত ভট্টাচার্য—ছাড়পত্র
    আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ
    র্স্পধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি,
    আঠারো বছর বয়সেই অহরহ
    বিরাট দুঃসাহসেরা দেয় যে উঁকি।

আঠারো বছর বয়সের নেই ভয়
পদাঘাতে চায় ভাঙতে পাথর বাধা,
এ বয়সে কেউ মাথা নোয়াবার নয়-
আঠারো বছর বয়স জানে না কাঁদা।

এ বয়স জানে রক্তদানের পুণ্য
বাষ্পের বেগে স্টিমারের মতো চলে,
প্রাণ দেওয়া-নেওয়া ঝুলিটা থাকে না শূন্য
সঁপে আত্মাকে শপথের কোলাহলে।

আঠরো বছর বয়স ভয়ঙ্কর
তাজা তাজা প্রাণে অসহ্য যন্ত্রণা,
এ বয়সে প্রাণ তীব্র আর প্রখর
এ বয়সে কানে আসে কত মন্ত্রণা।

আঠারো বছর বয়স যে দুর্বার
পথে প্রান্তরে ছোটায় বহু তুফান,
দুর্যোগে হাল ঠিক মতো রাখা ভার
ক্ষত-বিক্ষত হয় সহস্র প্রাণ।

আঠারো বছর বয়সে আঘাত আসে
অবিশ্র্রান্ত; একে একে হয় জড়ো,
এ বয়স কালো লক্ষ দীর্ঘশ্বাসে
এ বয়স কাঁপে বেদনায় থরোথরো।

তব আঠারোর শুনেছি জয়ধ্বনি,
এ বয়স বাঁচে দুর্যোগে আর ঝড়ে,
বিপদের মুখে এ বয়স অগ্রণী
এ বয়স তবু নতুন কিছু তো করে।

এ বয়স জেনো ভীরু, কাপুরুষ নয়
পথ চলতে এ বয়স যায় না থেমে,
এ বয়সে তাই নেই কোনো সংশয়-
এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে।।

আঠারো বছর বয়স কবিতা

আঠারো বছর বয়স কবিতার ব্যাখ্যা

এ কবিতায় কবি নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বয়ঃসন্ধিকালের বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরেছেন। কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণের এ বয়সটি উত্তেজনার, প্রবল আবেগ ও উচ্ছ্বাসে জীবনের ঝুঁকি নেবার উপযোগী। এ বয়সে অদম্য দুঃসাহসে সকল বাধা-বিপদকে পেরিয়ে যাওয়ার এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার জন্য প্রস্তুত।

আঠারো বছর বয়স কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি এই প্রশ্নের উত্তরটি জানতে পারবেন গুগল থেকে সহজেই আপনি আঠারো বছর বয়স কবিতার জ্ঞানমূলক সকল প্রশ্ন এবং প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে পারবেন।

আঠারো বছর বয়স দুঃসহ কেন

কবিতা আঠারো বছর বয়স কবিতার মাধ্যমে তারুণ্যের জয়গান গেয়েছেন তারুণ্য কি কি করতে পারে তার অন্য কোন বিষয় গুলোকে সহজেই অর্জন করতে পারে আঠারো বছর বয়স কবিতার মাধ্যমে কবিতা বুঝিয়ে দিয়েছেন।

আঠারো বছর বয়স কবিতা

আঠারো বছর বয়স কবিতা কোন কাব্যগ্রন্থের

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের আঠারো বছর বয়স কবিতাটি কবির ছাড়পত্র কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে।

আঠারো বছর বয়স কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

আঠারো বছর বয়স সংক্রান্ত সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরগুলো আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে খুজে পেয়ে যাবেন আবার এখন সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর গাইড বের হয়েছে আপনি সেখান থেকে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নিতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ও দাম

আরও পড়ুন: মেয়েদের দু-ধ বড় করার ঔষধের নাম ও দাম

আঠারো বছর বয়স কবিতা লিরিক্স

ইউটিউবে আঠারো বছর বয়স কবিতা নিয়ে অনেকগুলো কবিতা আবৃতি রয়েছে আপনি কিন্তু ইউটিউব থেকে সহজে আঠারো বছর বয়স কবিতার ইলেকশন দেখে নিতে পারেন।

আঠারো বছর বয়স কবিতার অনুধাবন প্রশ্ন

18 বয়স বয়সের কবিতা অনুধাবন প্রশ্ন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য গুগল থেকে খুজে নিতে পারেন অথবা আপনি আপনার ক্লাস টিচারের কাছ থেকে খুঁজে নিতে পারেন আশা করি এগুলো আপনাকে সহায়তা করবে।

আঠারো বছর বয়স কবিতা আবৃত্তি

কবিতা আবৃত্তি শুনতে আমাদের সকলেই ভালো লাগে আর সেটা যদি হয় বিদ্রোহী কবিতার আবৃতি হিসেবে চলতে তো অনেক বেশী ভালো লাগবে আপনি ইউটিউব থেকে সহজেই আঠারো বছর বয়স কবিতা আবৃতি দেখে নিতে পারবেন শুনে নিতে পারবেন।

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি এই প্রশ্নের উত্তরটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদেরকে সমাধান করতে হয় এটি আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আসে যেমন পরীক্ষার ক্ষেত্রে আবার ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে ইন্টারভিউ ক্ষেত্রে এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্মুখিন হতে হয়।

আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা মহামূল্যবান এই প্রশ্নের প্রত্যেকটির সম্পর্কে জেনে নেব পাশাপাশি আপনি উত্তর টি সম্পর্কে প্রস্তুতি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানাতে পারবেন।

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি

কোনটি নিত্য স্ত্রীবাচক বাংলা শব্দ ? উত্তরঃ ক) সতীন।

প্রিয় পাঠক আমাদের আর্টিকেলটিতে আমরা যে তথ্য তুলে ধরেছি তথ্যটি সংগ্রহীত আমাদের সংশোধিত তথ্য সম্পর্কে আপনার যাবতীয় মূল্যবান প্রশ্নগুলো আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে ফেলুন।

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ কোনটি

আমরা সবসময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে পাঠকের মূল্যবান মন্তব্য উপস্থাপনের চেষ্টা করি পাঠকের মূল্যবান মন্তব্য গুলো কে গুরুত্ব দিয়ে থাকে তাই আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাদের সাথে শেয়ার করুন।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে জানিয়ে দিতে পারেন আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে পারেন বন্ধুদের মাঝে।

আর অবশ্যই মূল্যবান মন্তব্য মূল্যবান তথ্য গুলো জানাতে ভুলবেন না আশা করি সঠিক তথ্য গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করবেন সঠিক পথে বলে জানিয়ে দিবে অন্যদিকে সঠিক তথ্য জানাতে সহযোগিতা করবেন ?

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরো পড়ুনঃ কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম জেনে নিন

আরো পড়ুনঃ  ঘুমের ঔষধের নাম ও ছবি দেখে নিন

আরও পড়ুন: সর্দির ১০ টি ভালো ঔষধ নাম

আরো পড়ুনঃ ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ও দাম

আরো পড়ুনঃ  সাহাবিদের নামের তালিকা জেনে নিন

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

বাজারে যাওয়ার দোয়া

বাজারে যাওয়ার দোয়া । পড়লে ১০ লাখ নেকি লাভ হয়

মানুষ কিন্তু খুব সহজেই অনেক বেশী নেকী অর্জন করতে পারে আর অনেক বেশী নেকী অর্জন করার জন্য তাকে অনেক বেশি পরিশ্রম করার দরকার হয় না। এমন কিছু দেওয়া রয়েছে যেগুলো পাঠ করার মাধ্যমে অনেক বেশী নেকী অর্জন করা সম্ভব তেমনি একটি হাসিলের দোয়া আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে জানবো সেটি হচ্ছে বাজারে যাওয়ার দোয়া।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

বাজারে যাওয়ার দোয়া

হাদিস শরিফে আছে, বাজারে গিয়ে দোয়াটি পড়লে, ১০ লাখ নেকি লাভ হয়। অনেকে এই দোয়াকে দশ লাখ নেকির দোয়া বলে থাকে। দোয়াটি এখানে উল্লেখ করা হলো

বাজারে যাওয়ার দোয়া

বাজারে যাওয়ার দোয়া আরবি

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللّٰهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ، وَلَهُ الْحَمْدُ، يُحْيِيْ وَيُمِيْتُ، وَهُوَ حَيٌّ لاَ يَمُوْتُ، بِيَدِهِ الْخَيْرُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

বাজারে যাওয়ার দোয়া বাংলা

বাংলা উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু, ইউহয়ি ওয়া ইউমিতু ওয়া হুওয়া আলা কুল্লি শাই-ইং কাদির।

অর্থ : আল্লাহ তাআলা ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তিনি এক, তার কোনো অংশীদার নেই, সকল ক্ষমতা তাঁই, সমস্ত প্রশংসা তার জন্য, তিনিই প্রাণ দান করেন ও মৃত্যু দেন, তিনি চিরজীবী, তিনি কখনো মৃত্যুবরণ করবেন না, তাঁর হাতেই মঙ্গল এবং তিনিই সব সময় প্রত্যেক বস্তুর ওপর ক্ষমতার অধিকারী

বাজারে যাওয়ার দোয়া ও ফজিলত

আমরা জানি বাজারে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে কারণ বলা হয়েছে বাজার হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্টতম জায়গা তাই বাজারে যাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সাবধানতা ও সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত।

বাজারে যাওয়ার দোয়া

বিষয়টি হচ্ছে এরকম আপনি কোন কাজ ছাড়া বাজারে গিয়ে অহেতুক সময় খরচ করবেন না আপনি কাজ ছাড়া বাজারে গিয়ে অহেতুক আড্ডা করবেন না আপনার যদি একান্ত প্রয়োজন থাকে তাহলে আপনি বাজারে গিয়ে সময় ব্যয় করবেন।

আর আপনি যতক্ষণ বাজারে থাকবেন ততক্ষণ আপনি কিন্তু বাজারে গিয়ে পাঠ করার দোয়াটি পাঠ করার মাধ্যমে অনেক বেশি পরিমাণে সওয়াব হাসিল করতে পারবেন। দোয়াটি আপনি খুব সহজে মুখস্ত করে নিতে পারেন যাতে এটি আপনি পরবর্তিতে ভালোভাবে পাঠ করতে পারেন।

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

তবে দোয়াটি দেখে পাঠ করলে বা বাজারে যাওয়ার দোয়া আপনি যদি দেখে দেখে পাঠ করেন তাহলে আপনি সওয়াবের অধিকারী হবেন তবে আপনি যদি এটি মুখস্ত করে রাখেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজে বাজারে যাওয়ার সময় বাজারে গিয়ে এটি পাঠ করতে পারবেন।

বাজারে যাওয়ার দোয়া

বাজারে যাওয়ার দোয়া হাদিস

বাজারে যাওয়ার দোয়া আমরা আর্টিকেলটিতে তুলে ধরেছি দোয়াটি কয়েকটি পদ্ধতিতে তুলে ধরেছি আরবি উচ্চারণ এবং বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ আপনি কিন্তু খুব সহজেই পড়ে নিতে পারেন আপনার সন্তান সন্ততি কিংবা আপনার আত্মীয় স্বজনদেরকে এটি পড়াতে পারেন।

পাশাপাশি আমাদের আর্টিকেলটিতে ধাকা বিজ্ঞাপন পিকচারে যে প্রোডাক্ট গুলো দেয়া রয়েছে এগুলো আপনি দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কিনতে পারবেন তো দেরি না করে সরাসরি আমাদের ওয়েবসাইটে অর্ডার করে দিন এবং এগুলো আপনি সংগ্রহ করে নিয়ে বাংলাদেশের যেকোন প্রান্ত থানা শহর জেলা শহর বা বিভাগীয় শহর থেকে।

এছাড়াও আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় প্রয়োজনীয় অতি গোপনীয় গোপনীয় পার্সোনাল পণ্যসামগ্রী আপনি দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট৷ www.gazivai.com

গাজী ভাই

জীবনের ভুলগুলো – গা।জী।ভা।ই

জীবনের ভুলগুলো
গা।জী।ভা।ই

আচ্ছা শুনবে”
আমার একটা গল্প মনে পরেছে!
ওই যে কে যেন লিখেছিলো – কি যেন নাম,
সেদিন বিকালে পরেছিলাম – নাম থাক গল্পটা বলি।

ইশ’ খুব বেশি মনে নেই তবে সেই মানুষটা!
ছেলে না কি মেয়ে হবে – সুন্দর ছাড়া কিচ্ছুটি নিতো না।
কিন্তু সবাই কি আর সুন্দর হয়!
মানুষ প্রথম দর্শনে তো সুধু রংটাই চোখে পরে!
গায়ের রং কি শুধু একটা আবরন নয়?

তার বাবা নাকি সেবার গিয়ে ছিলো!
তার আদরের সোনাটা লুকিয়ে রয়েছে,ঝোপ ঝঞ্জালের নিচে!
আহ মানুষ গুলো এমন কেন, হেয়ালিতে সব ছুড়ে মারে,
আবার খুজে যখন সব হারিয়ে যায়!

আচ্ছা শুনো”
তুমিও কি হারিয়ে যাবে, যাও বহু দূরে।
গল্পের মত নয়” বাস্তবে ভেবে নেবো তুমি মৃত।
কারন মৃত্যুতেই সব শেষ হয় সমস্ত কিছু।
ভেবে নিবো তুমি জীবন্ত মৃত, তবে শোনো!
গায়ের রং শুধুই একটা আবরন – দ্বীর্ঘশ্বাস

Raima namer ortho ki

ভাই বোনের কবিতা ? ভাই বোনের ভালবাসা কবিতা

পৃথিবীতে ভাইবোনের সম্পর্কটা সবচেয়ে মধুর একটি সম্পর্ক আর এ সম্পর্ক নিয়ে পৃথিবীতে বহু গান বহু গল্প বহু কাহিনী রচিত রয়েছে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা ভাই বোনের কবিতা তুলে ধরব এছাড়াও ভাই বোনের ভালবাসার কবিতা এবং ভাই বোনের ভালবাসা কবিতা তো চলুন কবিতা গুলো পড়ে নেয়া যাক

ভাই বোনের কবিতা

১। সম্পর্ক
চাঁদের সাথে সূর্য যেমন, ভাইয়ের সাথে বোন
সম্পর্ক না ছিন্ন হবে, তারা আপনজন।
চিন্তাধারার ভিন্নতা থাক, হোক না ঝগড়াঝাটি
তবু তাদের মাঝেই পাবে অকৃত্রিম খুনসুটি।
দূরত্বটা যতই থাকুক, অভিন্ন আত্না
আপন মাঝেই তাদের পাওয়া সকল পূর্নতা।
সুসময়ে ছায়ার মতো যদিও থাকে পাশে,
বিপদেতে সবার আগে তারাই কিন্তু আসে।
বায়না তাদের হরেক রকম, আবদারের পসরা
মিললে ভালো, না মিললেও নেই তেমন ঝামেলা।
গ্রহণ লাগুক চন্দ্রে সূর্যে; ভাইয়ে বোনে না
রক্ত তাদের বলে কথা, এক যে তাদের মা।
সম্পর্কটা অটুট থাকুক, অটুট বন্ধন
সুভাষ ছড়ায় ভাইয়ে-বোনে, যেন চন্দন।
পবিত্রতার মানে লোকে শিখুক তাদের থেকে
সম্পর্কের গভীরতা মাপুক বিশ্বলোকে।

ভাই বোনের ভালবাসার কবিতা

২। আমার দাদা
বিভূতির থাক দূর্গা-অপু; আমার আছো তুমি
দরকারে ঠিক থাকবে পাশে, সে তো ভালোই জানি।
মনে পড়ে ছেলেবেলার ডানপিটে সে দিন,
ঝাপসা চোখে স্মৃতি দেখি, ব্যাথাটা চিনচিন।
সন্ধ্যাবেলা চারু বলে, সেই যে মায়ের হাঁক
আমার হয়ে বলতে তুমি আরেকটু মা থাক।
সেই যে আমার জলে ডোবার মিথ্যে খবরখানি,
আত্মাছাড়া- ছন্নছাড়া- পাগল যেন তুমি
ঘরের দোরে পা রেখে সেই প্রানে পাওয়া পানি
ঘাট হয়েছে, কান ধরেছি- মাফ চেয়েছি আমি!
ভুলে কেন যাও যে তুমি, বোনটি আমি তোমার
তুমি থাকতে এ সংসারে ক্ষতি কি হয় আমার!
চাওয়ার আগেই সব পেয়েছি তুমি আছো তাই
বিপদেতে তোমার কাছেই মিটে আমার ভয়।
আজকে আমি ছন্দ গাথি বুঝলে দাদাভাই
ভালোবাসি খুব যে তোমায়, বলা হয় নি তাই।

ভাই বোনের সম্পর্ক নিয়ে কবিতা

ভাই বোনের ভালবাসা কবিতা

আমাদের আর্টিকেলটিতে থাকা তথ্যগুলো আপনি চাইলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন আমাদের আর্টিকেলটিতে উপস্থাপিত কবিতাটি আপনার বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করে জানিয়ে দিতে পারেন ফেসবুক পেজের মাধ্যমে।

বাংলা ভাই বোনের কবিতা

আপনার যদি ভাই বোন নিয়ে লেখা কোনো কবিতা থাকে কবিতাগুলো আপনি আমাদেরকে লিখতে পারেন আমাদের কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি কবিতাগুলো লিখে আমাদেরকে দিতে পারেন আপনার কবিতাটি আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে দেব।

ভাই বোনের সম্পর্ক নিয়ে কবিতা

অবসর সময় বই পড়ুন অবসর সময় কবিতা লিখুন নিজের মনের বাসনাকে সাহিত্যের উক্তিতে কবিতার বিকল্প নেই তাই কবিতা লিখে আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন আর নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

অতীত নিয়ে কবিতা

অতীত নিয়ে কবিতা

কবিতা অতীতের স্মৃতি
লেখাঃ গাজী ভাই

কেহ কাদলে আমি হাসি এটা সত্যি কথা নয়,
কেহ কাদলে আমি ভিত থাকি আমারও হয় ভয়।
যদি আমায় কখনো এভাবে কেদে যেতে হয়।
পৃথিবীটা সুন্দর হলেও পাপের ক্ষমা নেই নিশ্চয়।।

কেহ কাঁদলে আমার অতীত টাকে মনে পড়ে যায়,
যদি ভুল করি কোন তবে কাঁদতে হবে নিশ্চয়।
পৃথিবীটা কোন পাপের ক্ষমা নাহি দেয়।
কেহ কাঁদলে আমি ভীত থাকি আমারও হয় ভয়।
কেহ কাঁদলে আমি হাসি এটা সত্যি কথা নয়।।

দুঃখ পেয়ে অতীত যারা মনে করে যায়, তাদের দুঃখ চিরকালই রয়
বতমানে যা আছে যত্ন কর তবে, দেখবে রত্ন মিলে যাবে।
অতীত নিয়ে ভেবে সময় কাটিও না তয়
কেহ কাদলে আমি হাসি এটা সত্যি কথা নয়।।

অতীতে ভুল করলে সেটা কাদাবে নিশ্চয়।
যদি অতীত ভুলে থাকাও দাও
এটাও মনে রাখতে হবে, বাচতে হবে তোমায়
দুঃখ নিয়ে ঘর না করে সুখের আসায়।
কেহ কাদলে আমি হাসি এটা সত্যি কথা নয়।

অতীত নিয়ে কবিতা

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

Female শব্দের অর্থ কি

Female শব্দের অর্থ কি / Male শব্দের অর্থ কি

Female শব্দের অর্থ কি / Male শব্দের অর্থ কি

Female শব্দের অর্থ কি ফিমেল শব্দের অর্থ কি এবং এই শব্দটির অর্থ কি সম্পর্কে আমরা আজকের আর্টিকেলটিতে নানান তথ্য জানবো তাই আপনি যদি এ সম্পর্কে কোন তথ্য আমাদেরকে জানাতে চান সেটি কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

ফিমেল শব্দটির অর্থ জানার পাশাপাশি আমাদের আর্টিকেলটিতে কিছু পণ্যের বিজ্ঞাপন দেয়া থাকবে এই প্রশ্নগুলো আপনি চাইলে সরাসরি অনলাইন শপ গাজী ভাই ডট কম থেকে কিনতে পারবেন।

Female শব্দের অর্থ কি

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সু জুতা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ফিমেল অর্থ কি

ফিমেল শব্দের অর্থ হচ্ছে মেয়ে নারী অর্থাৎ স্ত্রীলিঙ্গ প্রকাশিত মানুষ নাম গুলো ফিমেল দ্বারা বোঝানো হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ ইস্ত্রি মেয়ে নারী ইত্যাদি

Male শব্দের অর্থ কি

পুরুষ ছেলে ইত্যাদি বোঝানোর জন্য মেল শব্দটি বোঝানো হয়ে থাকে অর্থাৎ পুরুষ লিঙ্গ বুঝাতে মেইল এই শব্দটির ব্যবহার করা হয় তাই আমরা বুঝতে পারছি মেইল দ্বারা বোঝানো হয় পুরুষ লিঙ্গ আর ফিমেল দ্বারা বোঝানো হয় স্ত্রীলিঙ্গ।

Female শব্দের অর্থ কি

ফিমেল শব্দের অর্থ হচ্ছে স্ত্রি ভগ্নির ভগ্নিপতি মেয়ে নারী ইত্যাদি জাতীয় শব্দগুলো ফিমেল দ্বারা বোঝানো হয়ে থাকে।

Male female অর্থ কি

মেল ফিমেল এই দুইটি শব্দ নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন এই দুটি শব্দের অর্থ জানার আগ্রহ অনেকের মধ্যেই রয়েছে মেল এবং ফিমেল শব্দ দুটি একে অন্যের বিপরীত অর্থ পুরুষ লিঙ্গ স্ত্রী লিঙ্গ এই দুটি অর্থ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

Female শব্দের অর্থ কি

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আমাদের আর্টিকেলটিতে দেয়া পণ্য সামগ্রী গুলো আপনি কিন্তু সহজে আমাদের থেকে ক্রয় করে নিতে পারবেন।

গুগোল ফিমেল মানে কি

Female শব্দের অর্থ কি গুগোল অনেকেই মেল ফিমেল এই শব্দ দুটির সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকে তো গুগোল আপনি সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে পারবেন তবে এখান থেকে সঠিক প্রশ্নের উত্তরটি আপনাকে যাচাই করে নিতে হবে।

ফিমেল মানে কি

আশাকরি গুগোল আপনি ফিমেল শব্দের অর্থ কি এটা সার্চ করে সঠিক এবং সঠিক অর্থ বুঝে নেয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনি গুগল থেকে সঠিক তথ্য গুলো জানতে পারবেন

ফিমেল অর্থ কি

পৃথিবী গঠনে পুরুষের পাশাপাশি নারীদেরও অপরিসীম ভূমিকা ছিল কবি নজরুলের ভাষায় বলতে গেলে পুরুষ এই পৃথিবীটা নারী-পুরুষকে সাহায্য-সহায়তা সাহস দিয়ে এ বিষয়ে সহায়তা করেছে।

Female শব্দের অর্থ কি

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মেল ফিমেল অর্থ কি

পুরুষের পাশাপাশি এই বিষয় নারীর অবদান অনেক বেশি তাই তো পুরুষ আর নারী এই দুটি শব্দ খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং পুরুষের সমার্থক মেল এবং মেয়েদের সমার্থক ফিমেল এই শব্দটি নিয়ে মানুষের আগ্রহ অনেক বেশি।

ফিমেল অর্থ

আমাদের আর্টিকেল গুলোতে যে তথ্য আমরা তুলে ধরি তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার মূল্যবান প্রশ্ন জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।

ফিমেল শব্দের অর্থ কি

আমরা সব সময় আমাদের আর্টিকেল গুলোতে সঠিক তথ্য উপস্থাপনের চেষ্টা করে থাকে সুতরাং কোন তত্ত্ব সম্পর্কে আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি আমাদেরকে ঝটপট লিখে জানিয়ে দেন।

মেল ফিমেল মানে কি

আপনি কি ফিমেল এর যাবতীয় পোশাক অনলাইন থেকে কিনতে পছন্দ করেন তাহলে কিন্তু আপনি ফিমেল এর অর্থ কি এটা জানার পাশাপাশি আমাদের আর্টিকেলটি থেকে যাবতীয় পণ্য সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে কিনতে পারবেন।

মেল মানে কি

আমাদের এখানে ফিমেল এর যাবতীয় পার্সোনাল গোপনীয় এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী বিশাল ভান্ডার রয়েছে এই ভান্ডার থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী আপনি সহজেই কেনাকাটা করতে পারবেন।

ফিমেল এর বাংলা অর্থ কি

Female শব্দের অর্থ কি আমাদের ফিমেল নিয়ে যে আর্টিকেলটি ছিল আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার মূল্যবান প্রশ্ন-জিজ্ঞাসা মন্তব্য মতামত ইত্যাদি থাকলে সেটি কমেন্ট লিখে জানিয়ে দেন।

শাড়িতে নারী কবিতা

শাড়িতে নারী কবিতা । শাড়িতে বাংলার নারী কবিতা । শাড়িতে বাঙালি নারী কবিতা

শাড়িতে নারী কবিতা আর্টিকেলটিতে আমরা কয়েকটি কবিতা জানবো কবিতাগুলো হল শাড়িতে বাংলার নারী কবিতা এবং শাড়িতে বাঙালি নারী কবিতা এছাড়াও লাল শাড়িতে নারী কবিতা তো চলুন কবিতাগুলো পড়ে নেই

শাড়ী সংখ্যা
সরল আহমেদ
শাড়ীতে নারী, নারীত্বের ছোঁয়া,
থাকে জড়িয়ে নারীরও ছায়া।

মায়ের শাড়ীতে পরম মমতা,
বোনের শাড়ীতে স্নেহ চপলতা।
প্রিয়ার শাড়ীতে আবেগে টান টান,
বৈষ্টমির শাড়িতে বাউলা গান।

বেদেনীর শাড়ীতে বিষাক্ত সাপ
কিষাণীর শাড়ীতে ফসলের চাপ।
মালিনীর শাড়ীতে বাগানের ফুল
বৃদ্ধার শাড়ীতে পাকনা চুল।

কিশোরীর শাড়ীতে উদ্যমতা,
যুবতীর শাড়ীতে মাধকতা।
শ্রমিকের শাড়ীতে ঘামের গন্ধ,
প্রথম শাড়ীতে কি যে আনন্দ।

শাড়ীতে নারী, নারীত্বের ছোঁয়া,
থাকে জড়িয়ে নারীরও ছায়া।

শাড়িতে নারী কবিতা
শাড়িতে নারী কবিতা

শাড়িতে বাঙালি নারী কবিতা

শাড়ির বাহার

শাড়ি কেনা হয়রানি; সমস্যাতো বেশ;
হরেক রকম শাড়ির মেলা এ যে বঙ্গ দেশ!
কোনটা রেখে কোনটা নিবো উপায় নাহি পায়,
জামদানিটা লাগে ভালো, ধূপিয়ানিটাও যায়;
টাঙ্গাইলটা নেওয়ার ছিল, তাঁতটা জমে বেশ-
জুম শাড়িটাও চাই যে আমার নইলে আমি শেষ!
কাতানটাতে লাগবে ভালো, সিল্কও নেওয়া যায়
হাতের কাজ করতে হলে জর্জেটটাও চাই।
হাফসিল্কে লাগবে ভালো, এটাও নিতে হবে
বাকিসব না হলেও সুতি কিন্তু রবে।
অন্যরকম লাগতে আমার পেইন্টেডটাও চাই
আরও তো বাকি অনেক শাড়ি, টাকা কোথায় পাই!
শাড়ির বাহার দেখে আমার চক্ষু মুদে আসে
লাগবো ক্যামোন, পড়লে শাড়ি; কল্পনাতে ভাসে।
শাড়ির প্রেমে মাতোয়ারা, অনেক শাড়ি চাই
শাড়ি ছাড়া আমার চাওয়ার আর তো কিছু নাই।

শাড়িতে বাঙালি নারী কবিতা

ভালোবাসা

প্রিয়তমা, নীল শাড়িতে তোমার পদার্পন আমাকে মোহিত করে
হৃদয় বিদ্ধ করা রূপে চোরা হাসি ফোটে ওষ্ঠ জুড়ে
তোমার শাড়ির আচলে আমার ঘর্মাক্ত মুখ-
তোমার সান্নিধ্যে হৃদকম্প বাড়ে; ধুকপুক ধুকপুক

শাড়ি সামলিয়ে তোমার ধীর পায়ে চলা,
চুপিচুপি আমায় ভালোবাসি বলা।
খোলা চুলে বকুল ফুলের মালা,
দুহাত জুড়ে কয়েকগাছি ফুলেল বালা।

কালো শাড়িতে নারী কবিতা

পুকুরপাড়ে আচল মেলে বসা।
নুপুর হাতে আমার ছুটে আসা,
চোখের মায়ায় দিতে পারি ডুব,
শাড়িতে তোমায় মায়াবী লাগে খুব।

কুঁচি তোমার বেহায়াপনা করে,
ঠিক করি আমি একটু পরে পরে।
হাটতে গিয়ে তোমার পড়তে যাওয়া,
দৌড়ে এসে তোমাকে আমার ধরা।

শাড়িতে তুমি দেবী দেবী লাগো,
শাড়ির সাথে ফুলেল সাজে সাজো।
চলতে রাজি তোমার সাথে পথ,
তৈরী থেকো আনবো আমি রথ।

আরো পড়ুনঃ সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন – এখনি দেখুন

আরো পড়ুনঃ ইন্টারনেটে নেকেড ভিডিও দেখা কি জায়েজ জেনে নিন – এখনই জানুন

লাল শাড়িতে নারী কবিতা

নারী ও শাড়ি

উৎসবেতে বায়না শাড়ির; নতুন নতুন চাই
মুখ ফুলোবে ঘরকন্না শাড়ি যদি না পাই!
শাড়ির সাথে আছে নারীর মনের যোগাযোগ
শাড়ি দেখে মিটে তাদের অনেক অনুযোগ।

আনন্দতে লাল জমিনে হরেক রঙ্গের মিশেল,
শাড়ি পড়ে বঙ্গ নারী সামলে নেবে হেঁশেল।
শোকের দিনে কালো- সাদা মানিয়ে যাবে বেশ
খোপায় ফুল থাকলে ভালো, কিংবা এলোকেশ।
ফালগুনেতে রঙটা শাড়ির হলুদ যেন হয়
শৈলীতে যে বঙ্গ নারী, প্রচুর কথা কয়।

নীল শাড়িতে নারী কবিতা

অ্যান্টিক কিংবা গয়না কাঠের- যখন যেমন লাগে
বাঙালী মেয়ে ধৈর্য্য ধরে, সময় নিয়ে সাজে।
ঋতুর সাথে শাড়ির রঙ্গের তারতম্য যে বেশ
ঠিকমতো না বাছাই হলে মিলবে হাসির রেশ।
সবদিনেতে চাই যে তাদের শাড়ি মানানসই
শাড়ি পেয়েই মুখে হাসি, আনন্দ, হৈ হৈ।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন