Esomeprazole এর কাজ কি

Esomeprazole এর কাজ কি

Esomeprazole এর কাজ কি ?সম্মানিত পাঠক গন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো।Esomeprazole ট্যাবেলেট নিয়ে।যেমনঃ Esomeprazole এর কাজ কি ?ইসোমিপ্রাজল ২০ খাওয়ার নিয়ম?ইসোমিপ্রাজল ২০ এর দাম কত?ওমিপ্রাজল এর কাজ কি?ইসোমিপ্রাজল ৪০ খাওয়ার নিয়ম? ইসোমিপ্রাজল খাওয়ার নিয়ম? Omeprazole 20 mg এর কাজ কি?ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

ইসোমিপ্রাজল (ইংরেজি: Esomeprazole) হচ্ছে একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা H+/K+-এটিপেজ কে নিবৃত করার মাধ্যমে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণ কমায়। এটি ডিসপেপসিয়া, পেপ্টিক আলসার, গ্যাস্ট্রইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ ও জলিনজার-এলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

Esomeprazole) পেটে অ্যাসিডের অতিরিক্ত উত্পাদন দ্বারা সৃষ্ট অবস্থার চিকিত্সায় ব্যবহৃত হয়। শর্তগুলিতে ইরোসিভ এসোফাগাইটিস অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, গ্যাস্ট্রোজোফেজাল রিফ্লক্স রোগ গার্ড ), হেলিকোব্যাক্টর পাইলোর সংক্রমণ এবং জোলিংগার-এলিসন সিন্ড্রোম (প্যানক্রিরিয়াতে টিউমার বা ছোট অন্ত্রের উপরের অংশে হয় । এছাড়া, এসমেপ্রাজোল (Esomeprazole) পেট আলসার প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে । অস্টেস্টোডিয়াল এন্টি-ইনফ্ল্যামারেটরি ড্রাগস (এনএসএআইডি) ব্যবহারের কারণে। ঔষধটি বিলম্বিত মুক্তির ক্যাপসুল হিসাবে বা তরল স্থগিতাদেশের আকারে উপলব্ধ।

প্রোটন পাম ইনহিবিটারসের ড্রাগ গ্রুপের সাথে এসমেপ্রাজোল (Esomeprazole) Esomeprazole এর কাজ কি আপনার পেটের কোষে প্রোটন পাম্পকে ব্লক করে। যখন এই প্রোটন পাম্পটি অবরুদ্ধ হয়ে যায়, তখন আপনার পেটে অ্যাসিডের কম উত্পাদন হবে।

এসমেপ্রাজোল (Esomeprazole) এর ডোজ আপনার ডাক্তারের দ্বারা নির্ধারিত হয় আপনার বয়সের ভিত্তিতে, অবস্থার তীব্রতা, আপনার চিকিৎসা ইতিহাস এবং প্রথম ডোজ গ্রহণের পরে আপনার শরীরের প্রতিক্রিয়া। এই ঔষধ গ্রহণ করলে মাথা ব্যাথা, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য , পেটে ব্যথা হতে পারে। , ফ্ল্যাটুলেন্স এবং শুকনো মুখ ।

ইসোমিপ্রাজল ২০ খাওয়ার নিয়ম

ইসোমিপ্রাজল খাওয়ার ১ ঘন্টা পূর্বে সেবন করা উচিত। রোগের ধরণ অনুযায়ী সুপারিশকৃত মাত্রা ও প্রয়োগ নিম্নরূপঃ

ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিস নির্মূলে ২০/৪০ মি. গ্রা.. হিসেবে দৈনিক ১ বার করে ৪-৮ সপ্তাহ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ৪-৮ সপ্তাহেই রোগ নির্মূল সম্ভব। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহকাল চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিস নিরাময় নিয়ন্ত্রণে ২০ মি. গ্রা. করে দৈনিক ১ বার। ৬ মাসের অধিক সময়কালের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
লক্ষণ নির্ভর গ্যাক্ট্রইসোফেগাল রোগ সমুহের ক্ষেত্রে ২০ মি. গ্রা. হিসেবে দৈনিক ১ বার করে ৪ সপ্তাহ।

ডিওডেনাল আলসারে হ্যালিকোবেকটার পাইলোরী নির্মূলে ট্রিপল থেরাপী, ইসোমিথাজল ৪০ মি: গ্রা: দৈনিক ১ বার… ১০ দিন, এমোক্সিসিলিন ১০০০ মি: গ্রা; দৈনিক ২ বার. ১০ দিন,ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মি: গ্রা: দৈনিক বার. ১০ দিন,

জলিঞ্জার ইলিশন সিনড্রোমে ইসোমিপ্রাজল ক্যাপসুলের দৈনিক একক প্রয়োগ মাত্রা ২০-৮০ মি. গ্রা. । রোগীর বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী প্রয়োগ মাত্রা নির্ধারণ করতে হবে এবং ক্লিনিক্যাল নির্দেশনা যতদিন থাকবে ততদিন চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে |

ডিওডেনাল আলসারের ক্ষেত্রে দৈনিক ২০ মি. গ্রা. হিসেবে ২-৪ সপ্তাহ।
গ্যাস্ট্রিক আলসারের ক্ষেত্রে দৈনিক ২০-৪০ মি. গ্রা. হিসেবে ৪-৮ সপ্তাহ।

ইসোমিপ্রাজল ২০ এর দাম কত

(Esomeprazole 20 mg)ক্যাপসুল এর দাম ৭ টাকা পিস। ১০ টা ৭০ টাকা।

সার্জেল ৪০ প্রাইস ইন বাংলাসেশ –
প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ১০.০০ (৫০ এর প্যাক: ৳ ৫০০০)

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

সার্জেল ২০ প্রাইস ইন বাংলাসেশ –
প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ১০.০০ (৫০ এর প্যাক: ৳ ৫০০০)

ওমিপ্রাজল এর কাজ কি

ওমিপ্রাজল (ইংরেজি: Omeprazole) হলো একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা পাকস্থলীর এসিড নিঃসরণকে নিবৃত করে এবং এটি পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, জলিনজার-এলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

ওমিপ্রাজল-২০ একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে।

মুখে সেবনের পর ওমিপ্রাজল-২০ের এসিড নিঃসরণ বিরোধী কার্যক্রম ১ ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়, যা ২ ঘন্টায় সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত বিরাজ করে। যখন এটি সেবন বন্ধ করা হয়, তখন এসিড নিঃসরণ প্রক্রিয়া ৩-৫ দিনের মধ্যে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

খাওয়ার নিয়ম
ওমিপ্রাজল-২০ খাওয়ার নিয়ম

ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেট: খাবারের পূর্বে গ্রহণ করা উচিত।
নির্দেশনা মাত্রা ও প্রয়ােগবিধি:

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ স্বাভাবিক মাত্রায় ওমিপ্রাজল-২০ ২০ মি.গ্রা, দিনে ১ বার ।
অধিকাংশ রােগী ৪ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
যেসব রােগীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসায় পূর্নভাবে রােগ নিরাময় হয় না সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহ চিকিৎসায় রােগ নিরাময় হয়।

রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস রােগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য ওষুধ ব্যবহারে যেখানে পর্যাপ্ত সাফল্য পাওয়া যায়নি, সেক্ষেত্রে ওমিপ্রাজল-২০ দৈনিক ৪০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেব্য।

৮ সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে নিরাময় হয়। পরবর্তীতে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেবন করা যেতে পারে। এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ। দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায় ওমিপ্রাজল-২০ দৈনিক ১০ মি.গ্রা. মাত্রায় নির্দেশিত।

লক্ষণসমূহ পূনরাবৃত্তি হলে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ডিওডেনাল এবং বিনাইন গ্যাস্ট্রিক আলসার, ওমিপ্রাজল-২০ দৈনিক ২০ মি.গ্রা.।

অধিকাংশ রােগী ৪ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
অধিকাংশ বিনাইন গ্যাস্ট্রিক আলসারের রােগী ৮ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
জটিল অথবা লক্ষণসমূহের পূনরায় আবির্ভাব হলে ওমি বৃক্কের অকার্যকারিতা: মাত্রা নিয়ন্ত্রণের প্রয়ােজন নেই।

যকৃতের অকার্যকারিতা: যেহেতু যকৃতের অসমকার্যকারিতার রােগীদের ক্ষেত্রে ওমিপ্রাজল-২০ এর প্লাজমা হাফ-লাইফ বেড়ে যায় তাই ১০-২০ মি.গ্রা. দৈনিক মাত্রা যথেষ্ট।

বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে: মাত্রা নিয়ন্ত্রণের প্রয়ােজন নেই।
শিশুদের ক্ষেত্রে: ওমিপ্রাজল-২০ আইভি ব্যবহারের পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি।

ওমিপ্রাজল-২০ ওরাল ক্যাপসুল চিবানাে বা গুড়াে করা উচিত নয় এবং সম্পূর্ণ গিলে খাওয়া উচিত।

ইসোমিপ্রাজল ৪০ খাওয়ার নিয়ম

Esomeprazole এর কাজ কি এগুলো এসিড ক্ষরণের সর্বশেষ ধাপে কাজ করে এবং এগুলো গ্যাস্ট্রিকের সবচেয়ে কার্যকরী ঔষধ। PPI সাধারণত চার ধরনের হয়

১। ওমিপ্রাজল (Omeprazole) যেমন সেকলো, ওমেপ, ওপি ইত্যাদি।

২। ইসমিপ্রাজল (Esomeprazole) যেমন নেক্সাম, এক্সিয়াম, ম্যাক্সপ্রো ইত্যাদি।

৩। প্যানটোপ্রাজল (Pantoprazole) যেমন পেন্টানিক্স, প্যান্টিড ইত্যাদি

৪। র‍্যাবেপ্রাজল (Rabeprazole) যেমন রেব, ব্যারেগাট, ফিনিক্স ইত্যাদি

PPI খাবারের আগে সাধারণত ৩০ মিনিট আগে বা কমপক্ষে ১০-১৫ মিনিট আগে খেতে হয়।

H2 blocker: এই ঔষধগুলো হিস্টামিন রিসেপ্টর এর উপর কাজ করে এসিড ক্ষরণ কমায়। H2 Blocker কয়েক ধরনের হয়। তবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় রেনিটিডিন (যেমন রেনিটিড, নিউট্যাক) এবং ফ্যামোটিডিন (যেমন ফেমোট্যাক)।

H2 Blocker ও PPI এর মতো খাবার ৩০ মিনিট পূর্বে বা কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পূর্বে খেতে হয়।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
PPI এবং H2 Blocker খাবারের আগে খেতে ভুলে গেলে যখন মনে পড়বে তখন খাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে ভালো ফলাফলের জন্য খাবারের আগে খেতে হবে।

ইসোমিপ্রাজল খাওয়ার নিয়ম

H2 Blocker ও PPI এর মতো খাবার ৩০ মিনিট পূর্বে বা কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পূর্বে খেতে হয়। বিশেষ দ্রষ্টব্য: PPI এবং H2 Blocker খাবারের আগে খেতে ভুলে গেলে যখন মনে পড়বে তখন খাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে ভালো ফলাফলের জন্য খাবারের আগে খেতে হবে।

২। ইসমিপ্রাজল (Esomeprazole) যেমন নেক্সাম, এক্সিয়াম, ম্যাক্সপ্রো ইত্যাদি।

৩। প্যানটোপ্রাজল (Pantoprazole) যেমন পেন্টানিক্স, প্যান্টিড ইত্যাদি

৪। র‍্যাবেপ্রাজল (Rabeprazole) যেমন রেব, ব্যারেগাট, ফিনিক্স ইত্যাদি

PPI খাবারের আগে সাধারণত ৩০ মিনিট আগে বা কমপক্ষে ১০-১৫ মিনিট আগে খেতে হয়।

H2 blocker: এই ঔষধগুলো হিস্টামিন রিসেপ্টর এর উপর কাজ করে এসিড ক্ষরণ কমায়। H2 Blocker কয়েক ধরনের হয়। তবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় রেনিটিডিন (যেমন রেনিটিড, নিউট্যাক) এবং ফ্যামোটিডিন (যেমন ফেমোট্যাক)।

H2 Blocker ও PPI এর মতো খাবার ৩০ মিনিট পূর্বে বা কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পূর্বে খেতে হয়।

Omeprazole 20 mg এর কাজ কি

Omeprazole) হলো একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা পাকস্থলীর এসিড নিঃসরণকে নিবৃত করে এবং এটি পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, জলিনজার-এলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি ঊর্ধ্ব অন্ত্রঘটিত রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়।

ওমিপ্রাজল-২০ একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। মুখে সেবনের পর ওমিপ্রাজল-২০ের এসিড নিঃসরণ বিরোধী কার্যক্রম ১ ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়, যা ২ ঘন্টায় সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত বিরাজ করে। যখন এটি সেবন বন্ধ করা হয়, তখন এসিড নিঃসরণ প্রক্রিয়া ৩-৫ দিনের মধ্যে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ যেমন – রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস, এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ, বিনাইন (মারাত্মক নয় এমন) গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার, হেলিকোব্যাকটার পাইলােরি জনিত পেপটিক আলসার ডিজিজ, এসিড এসপিরেশন প্রতিরােধে, জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম এবং নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরােধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং ডিওডেনাল আলসার এর চিকিৎসায় নির্দেশিত। সেকলাে ৪০ আইভি ইঞ্জেকশন প্রধানতঃ জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় নির্দেশিত । তাছাড়া ইহা গ্যাস্ট্রিক আলসার, ডিওডেনাল আলসার এবং রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস এর চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *