৪ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয় গরমের সময় কিংবা শীতের সময় শিশুর সর্দি কাশির মতো সমস্যা হতে পারে তবে এই সমস্যাগুলো খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত নয়তো শিশুর সর্দি কাশিতে নিউমোনিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
সাধারণত শিশুদের সর্দি সমস্যা ঔষধ খাওয়ালে সহজে ছেড়ে যায় কিন্তু খুসখুসে কাশি থাকলে খুসখুসে কাশি সহজে যেতে চায় না। আবার শিশুর ক্রমান্বয় কাশি হওয়া টা খুবই চিন্তার বিষয়।
আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা
আরো পড়ুনঃ কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম জেনে নিন
৪ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
অতিরিক্ত কাশির ফলে যেমন শিশুর গলায় সমস্যা হতে পারে তেমনি অতিরিক্ত কাশি হলে বাচ্চার রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয় আর বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা ক্রমশ বাড়তে থাকে।

আমাদের মধ্যে অনেকেই মনে করে থাকে শুধুমাত্র ঠান্ডা লাগলে শিশুর কাশি হতে পারে তবে শুধুমাত্র ঠান্ডার কারণে শিশুর কাশি হয় না আরো নানাবিধ কারণ রয়েছে শিশুর কাশি হওয়ার জন্য।
৩ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হচ্ছে এসিড রিফ্লাক্স এর কারনে আবার এলার্জির কারণে ও কাশি হতে পারে। তবে শিশুর কাশি হলে কাশি সরানো নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই কারণ বাজারে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ কিনতে পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ও দাম
আমরা যদি মনে করে থাকে শিশুর জন্য ঔষধ অনেক ক্ষেত্রে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া বয়ে আনতে পারে তাই আমাদের প্রথমে করণীয় হবে শিশুর কাশি হলে ঘরোয়া উপায়ে কাশি দূর করার চেষ্টা করা। আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে শিশুর কাশি দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায়ে তুলে ধরবো ?

৬ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
প্রথমতঃ শিশুর কাশি সারানোর জন্য গরম পানিতে গুলে করানো অত্যন্ত কার্যকরী কাশি গলাব্যথা দুটি থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায়। এক গ্লাস গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে দিনে তিনবার কুলি করানো খুবই উপকারী।
দ্বিতীয়তঃ শিশুর সর্দি কাশি দূর করার জন্য আদা ব্যবহার করতে পারে শিশুকে এক টুকরো আদা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ালে কাশি থেকে সহজেই রেহাই মিলবে।
তৃতীয়তঃ ছোট বাচ্চাদের কাশি হলে বাচ্চাদেরকে বারবার স্যুপ খাওয়ার গরম স্যুপ শিশুর কাশি এবং গলা ব্যথা দ্রুত কমাতে সাহায্য করবে।
১১ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
ঘরোয়া উপায়ে 4ঃ ছোট বাচ্চাদের বা ছোট শিশুদের কাশি হলে তার মিষ্টি খাওয়াতে পারেন মিষ্টি গলার আর্দ্রতা বজায় রাখে ফলে গলার খুসখুসে ভাব দূর হয়ে যায়।
ঘরোয়া উপায়ে কাশি কমানোর পদ্ধতি 5ঃ ছোট্ট শিশুদের কাশি কমাতে গরম পানিতে এক চামচ মধু সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে শিশুকে খাওয়ান। তবে অবশ্যই এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদেরকে মধু খাওয়ানো থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন বিষয়টি অবশ্যই মনে রাখতে হবে।
ঘরোয়া উপায়ে শিশুর কাশি কমানোর টিপস ৬ঃ ছোট্ট সোনামণিদের কাশি কমাতে হলুদ ব্যবহার করতে পারেন এক গ্লাস গরম দুধ আধা চামচ হলুদ মিশিয়ে খাওয়ালে কাশি থেকে স্বস্তি মিলবে।

৮ মাসের শিশুর কাশি হলে করণীয়
এছাড়াও আপনি কিন্তু ছোট্ট সোনামণিদের কাশি কমাতে বাজার থেকে দোকান থেকে ঔষধের দোকান থেকে কাশির ঔষধ কিনে এনে খাওয়াতে পারেন।
আপনার নিকটস্থ ফার্মেসীতে গিয়ে বলুন আপনার ছোট্ট সোনামনির বয়স কত তাহলে তারা আপনার সোনামণির জন্য একটি কাশির ঔষধ ঔষধ আপনাকে তুলে দেবে।
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
তবে শিশুকে ঔষধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে কারো ছোট শিশুদেরকে ঔষধ যত কম খাওয়ানো যায় তত ভালো।