সেকলো ২০ এর কাজ কি

সেকলো ২০ এর কাজ কি

আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। সেকলো ২০ এর কাজ কি নিয়ে ।যেমনঃ সেকলো ২০ এর কাজ কি ? সেকলো ২০ দাম কত ? ওমিপ্রাজল এর কাজ কি ? জোরেল ২০ কিসের ঔষধ ? ওমেপ ২০ খাওয়ার নিয়ম?Seclo 40 এর কাজ কি?আসল সেকলো চেনার উপায়?লোসেকটিল খাওয়ার নিয়ম?প্যানটোনিক্স ৪০ এর কাজ কি ? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

সেকলো একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। মুখে সেবনের পর সেকলোের এসিড নিঃসরণ বিরোধী কার্যক্রম ১ ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়, যা ২ ঘন্টায় সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত বিরাজ করে। যখন এটি সেবন বন্ধ করা হয়, তখন এসিড নিঃসরণ প্রক্রিয়া ৩-৫ দিনের মধ্যে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

ব্যবহার
গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ যেমন – রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস, এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ, বিনাইন (মারাত্মক নয় এমন) গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার, হেলিকোব্যাকটার পাইলােরি জনিত পেপটিক আলসার ডিজিজ, এসিড এসপিরেশন প্রতিরােধে, জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম এবং নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরােধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং ডিওডেনাল আলসার এর চিকিৎসায় নির্দেশিত। সেকলাে ৪০ আইভি ইঞ্জেকশন প্রধানতঃ জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় নির্দেশিত । তাছাড়া ইহা গ্যাস্ট্রিক আলসার, ডিওডেনাল আলসার এবং রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস এর চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

সেকলো ২০ এর কাজ কি নিয়ে

সেকলো খাওয়ার নিয়ম

ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেট: খাবারের পূর্বে গ্রহণ করা উচিত।
নির্দেশনা মাত্রা ও প্রয়ােগবিধি:

গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ স্বাভাবিক মাত্রায় সেকলো ২০ মি.গ্রা, দিনে ১ বার ।
অধিকাংশ রােগী ৪ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
যেসব রােগীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসায় পূর্নভাবে রােগ নিরাময় হয় না সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহ চিকিৎসায় রােগ নিরাময় হয়।
রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস রােগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য ওষুধ ব্যবহারে যেখানে পর্যাপ্ত সাফল্য পাওয়া যায়নি, সেক্ষেত্রে সেকলো দৈনিক ৪০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেব্য।
৮ সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে নিরাময় হয়। পরবর্তীতে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেবন করা যেতে পারে। এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ। দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায় সেকলো দৈনিক ১০ মি.গ্রা. মাত্রায় নির্দেশিত।
লক্ষণসমূহ পূনরাবৃত্তি হলে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ডিওডেনাল এবং বিনাইন গ্যাস্ট্রিক আলসার, সেকলো দৈনিক ২০ মি.গ্রা.।

সেকলো ২০ দাম কত

সেকলো ২০ দাম কত? সেকলো ২০ ক্যাপসুল: ৬ টাকা প্রতি পিস। সেকলো ৪০ ক্যাপসুল: ৯ টাকা পিস। Seclo MUPs 20 mg tablet: ৭ টাকা পিস / সেকলো ২০ এর কাজ কি নিয়ে

ওমিপ্রাজল এর কাজ কি

Omeprazole) হলো একটি প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর যা পাকস্থলীর এসিড নিঃসরণকে নিবৃত করে এবং এটি পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রইসোফ্যাজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ, জলিনজার-এলিসন সিনড্রোম এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

Omeprazole)nপেট এসিড কন্টেন্ট হ্রাস করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ড্রাগ duodenal আচরণ করেnবা গ্যাস্ট্রিক আলসার, গ্যাস্ট্রো এসোফাজিয়াল রিফ্লুক্স ডিজিজ ( GERD ), প্রদাহnপেট এবং শর্ত যেখানে পেট অতিরিক্ত অ্যাসিড গোপন করে। প্রাথমিকভাবে, এই মাদক ব্যাকটেরিয়া হেলিকোব্যাক্টারের ফলে সমস্ত সংক্রমণ নিরাময় করতে পারে Pylori।

সাথে যুক্ত সবচেয়ে সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াnওমেপ্রাজোল (Omeprazole) ডায়রিয়া, গ্যাস, উল্টানো , মাথা ব্যাথা, বমিভাব এবং পেট ব্যথা। যদিও বিরল, কিছু গুরুতর প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া হয় হাড় ভেঙ্গে সম্ভাবনা বৃদ্ধি, ভিতরে ম্যাগনেসিয়াম মাত্রা হ্রাসnশরীর, ভ্রমণগুলি , অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, জিনতা, পেশী spasms এবং দুর্বলতা, ফুট / হাত spasms, ভয়েস বক্স spasms, ইত্যাদি।

জোরেল ২০ কিসের ঔষধ

পাকস্থলি ও খাদ্যনালীর রিফ্লাক্স রোগ এর দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায়। মাঝারি থেকে তীব্র উপসর্গযুক্ত পাকস্থলি ও খাদ্যনালীর রিফ্লাক্স রোগ (উপসর্গযুক্ত GERD) এর চিকিৎসায়।

র‌্যাবিপ্রাজল গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের H+/K+-ATPase কে বাধা দেওয়ার মাধ্যমে এসিড নিঃসরণ বন্ধ করে। এই এনজাইমকে প্যারাইটাল কোষের প্রোটন পাম্প বলা হয় এবং এই জন্য র‌্যাবিপ্রাজলকে সাধারণভাবে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর বলা হয়।

ব্যবহার
বিনাইন গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার, ইরোসিভ ইসোফ্যাগাইটিস, ইসোফ্যাগাইটিস রোধে দীর্ঘকালীন চিকিৎসায়, হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি জনিত পেপটিক আলসার, ব্যাথার ঔষধ সংশ্লিষ্ট আলসার, অন্যান্য অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণ জনিত জটিলতায় নির্দেশিত।

ওমেপ ২০ খাওয়ার নিয়ম

মাত্রা ও সেবনবিধি
গ্যাস্ট্রো-ইসোফ্যাগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ: দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত; পুরোপুরি নিরাময় না হলে আরও ৪-৮ সপ্তাহ সেবন করতে হবে; অন্য ঔষধ দ্বারা নিরাময় হয় না এমন ক্ষেত্রে, দৈনিক ৪০ মিঃগ্রাঃ করে ৮ সপ্তাহ সেবন করতে হবে। মেইনটেনেন্স ডোজ দৈনিক ২০ মিঃগ্রাঃ।

ওমেপ খাওয়ার নিয়ম

ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেট: খাবারের পূর্বে গ্রহণ করা উচিত।
নির্দেশনা মাত্রা ও প্রয়ােগবিধি:

গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ স্বাভাবিক মাত্রায় ওমেপ ২০ মি.গ্রা, দিনে ১ বার ।
অধিকাংশ রােগী ৪ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
যেসব রােগীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসায় পূর্নভাবে রােগ নিরাময় হয় না সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহ চিকিৎসায় রােগ নিরাময় হয়।
রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস রােগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য ওষুধ ব্যবহারে যেখানে পর্যাপ্ত সাফল্য পাওয়া যায়নি, সেক্ষেত্রে ওমেপ দৈনিক ৪০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেব্য।
৮ সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে নিরাময় হয়। পরবর্তীতে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেবন করা যেতে পারে। এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ। দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায় ওমেপ দৈনিক ১০ মি.গ্রা. মাত্রায় নির্দেশিত।

Seclo 40 এর কাজ কি

ফার্মাকোলজি ওমিপ্রাজল একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে।

সেকলো ৪০ একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজল জাতীয় ঔষধ, যা গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। এটি গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এ্যাডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিষ্টেম (H+/K+ ATPase)-কে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। মুখে সেবনের পর সেকলো ৪০ের এসিড নিঃসরণ বিরোধী কার্যক্রম ১ ঘন্টার মধ্যে শুরু হয়, যা ২ ঘন্টায় সর্বোচ্চ মাত্রায় পৌঁছে এবং ৭২ ঘন্টা পর্যন্ত বিরাজ করে। যখন এটি সেবন বন্ধ করা হয়, তখন এসিড নিঃসরণ প্রক্রিয়া ৩-৫ দিনের মধ্যে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে।

ব্যবহার
গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ যেমন – রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস, এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ, বিনাইন (মারাত্মক নয় এমন) গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার, হেলিকোব্যাকটার পাইলােরি জনিত পেপটিক আলসার ডিজিজ, এসিড এসপিরেশন প্রতিরােধে, জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম এবং নন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরােধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাস্ট্রিক আলসার এবং ডিওডেনাল আলসার এর চিকিৎসায় নির্দেশিত

আসল সেকলো চেনার উপায়

বিপুল পরিমাণ নকল ওষুধও উদ্ধার হয় নিয়মিত। এর পরিপ্রেক্ষিতে মামলা হয়, জেল-জরিমানাও হয়; কিন্তু নকল ওষুধ প্রস্তুত ও বাজারজাতকরণ থামে না। রোগব্যাধি সারাতে কিংবা জীবন বাঁচাতে মানুষ চিকিৎসকদের প্রেসক্রিপশন বা পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ কিনতে যায় দোকানে। কিন্তু কেনার সময় অনেকের পক্ষেই বোঝার উপায় থাকে না ক্রয় করা ওষুধটি আসল নাকি নকল।

janbobd.net
janbobd.net

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

নকল ওষুধ চেনার এমন কঠিন সমস্যার সহজ সমাধান বের করেছেন দেশের দুই তরুণ উদ্ভাবক। তাঁরা আবার সহোদরও। তাঁদের উদ্ভাবন করা প্রযুক্তি এখন দেশের ওষুধ খাতে একরকম বিস্ময় সৃষ্টিকারী। ওষুধ কিনতে গিয়ে যে কেউ চাইলেই ওই প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে যাচাই করে নিতে পারেন কোনটি আসল আর কোনটি নকল ওষুধ। এসএমএস ছাড়াও একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেও নতুন প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে আসল বা নকল ওষুধ শনাক্ত করা সম্ভব।

লোসেকটিল খাওয়ার নিয়ম

লোসেকটিল খাওয়ার নিয়ম

ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেট: খাবারের পূর্বে গ্রহণ করা উচিত।
নির্দেশনা মাত্রা ও প্রয়ােগবিধি:

গ্যাস্ট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ স্বাভাবিক মাত্রায় লোসেকটিল ২০ মি.গ্রা, দিনে ১ বার ।
অধিকাংশ রােগী ৪ সপ্তাহ পরে আরােগ্য লাভ করে।
যেসব রােগীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসায় পূর্নভাবে রােগ নিরাময় হয় না সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৪-৮ সপ্তাহ চিকিৎসায় রােগ নিরাময় হয়।
রিফ্লাক্স ইসােফেগাইটিস রােগীদের চিকিৎসায় অন্যান্য ওষুধ ব্যবহারে যেখানে পর্যাপ্ত সাফল্য পাওয়া যায়নি, সেক্ষেত্রে লোসেকটিল দৈনিক ৪০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেব্য।
৮ সপ্তাহের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে নিরাময় হয়। পরবর্তীতে দৈনিক ২০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেবন করা যেতে পারে। এসিড রিফ্লাক্স ডিজিজ। দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসায় লোসেকটিল দৈনিক ১০ মি.গ্রা. মাত্রায় নির্দেশিত।

প্যানটোনিক্স ৪০ এর কাজ কি

প্যানটোনিক্স একটি প্রতিস্থাপিত বেনজিমিডাজোল জাতীয় ঔষধ যা গ্যাষ্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করে। প্যানটোনিক্স গ্যাস্ট্রিক প্যারাইটাল কোষের “প্রোটন-পাম্প” হিসেবে পরিচিত হাইড্রোজেন-পটাশিয়াম-এডিনোসিন ট্রাইফসফেটেজ এনজাইম সিস্টেমকে বাধা দিয়ে গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে।

ব্যবহার
বিনাইন (মারাত্মক না এমন) গ্যাস্ট্রিক আলসার, ডিওডেনাল আলসার, গ্যাট্রোইসােফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিসিজ, নন-স্টেরয়ডাল দাহরােধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট আলসার, অত্যধিক গ্যাস্ট্রিক এসিড নিঃসরণজনিত জটিলতা যেমন * জোলিঞ্জারএলিসন সিনড্রোম, হেলিকোব্যাকটার পাইলােরি দমনে এন্টিবায়ােটিকের সঙ্গে এবং H2, রিসেপটর এন্টাগােনিস্ট প্রতিরােধী আলসার ।