বরগুনা দর্শনীয় স্থান

কেটাফস ইনজেকশন দাম কত

কেটাফস ইনজেকশন দাম কত

বিভিন্ন ফার্মেসিতে একমি গ্রুপের এ-সল ভেট, ভিটামিন এডিই, এফএনএফ গ্রুপের ক্যাটাসল, রেনেটা গ্রুপের ক্যাটাফস, টেকনো গ্রুপের মেটাফস, নোভার্টিস কোম্পানির মেগাভিট ডিভিসহ বিভিন্ন ইনজেকশন ও পাউডার বিক্রি হচ্ছে। এসবের দাম ১৮০ টাকা থেকে ৫’শ টাকা পর্যন্ত।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কোরবানি সামনে রেখে ষাঁড় গরু মোটাতাজা করতে এখনই ব্যস্ততা নেই। কোরবানির আগে ইনজেকশনে এক মাসেই মোটাতাজা হবে গরু। গৃহস্থরা অতিরিক্ত মুনাফার আশায় স্বল্প সময়ে গরু মোটাতাজা করতে ব্যবহার করেন বিভিন্ন দেশীয় কোম্পানির ইনজেকশন ও পাউডার। এসব ওষুধ ইনজেক্টের ফলে মাত্র এক মাসেই স্বাস্থ্যবান হবে গৃহস্থের গরু.

কেটাফস ইনজেকশন দাম কত

কোরবানির ঈদে ময়মনসিংহের গরুর হাটগুলোতে স্থানীয় গরুর চাহিদা থাকে ব্যাপক। তুলনামূলকভাবে ভারতীয় গরু এখানকার হাট-বাজারগুলোতে কম উঠে। নিজেদের গরুর দরদাম বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে গৃহস্থরা গরু তরতাজা করতে ‘ছোট ঈদের’ (ঈদ-উল-ফিতর) পর পরই শুরু করেন ব্যাপক প্রস্তুতি।

বছরজুড়ে স্থানীয় হাট-বাজার থেকেই কেনা ভূষি, খৈল, ঘাস ও খড় গবাদি পশুর স্বাভাবিক খাবারের তালিকায় অন্তর্ভূক্ত থাকলেও কোরবানির ঈদের মাসখানেক আগে গ্রামের গৃহস্থরা গরুর খাবারের রুচি বাড়ানোর নাম করে ব্যবহার শুরু করেন নানা ওষুধ।

এ সময়টাতে শহরের ওষুধপাড়ায় বিভিন্ন ফার্মেসীতে গবাদি পশুর ওষুধ বিক্রির মাত্রাও বেড়ে যায়। চাহিদা বুঝে বেশ কয়েকটি ফার্মেসি এ ধরণের ইনজেকশন ও ভিটামিনের জোগান বাড়ায়। লাভজনক হওয়ায় অনেক বিত্তবান কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে গরু পালন কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। এই বিত্তবানরা গরু কিনে দরিদ্র পরিবারগুলোর কাছে ভাগি (বর্গা) দেয়। তবে তারা এ ব্যবসা করলেও সচরাচর প্রচার বা প্রকাশ করেন না।

গ্রামের প্রায় ঘরে ঘরেই গরু। যাদের গোয়ালঘর নেই তাদের বাড়ির আঙিনাতেও ৩ টি থেকে ৫ টি গরু খুঁটিতে বাঁধা অবস্থায় দেখা গেছে। ঈদের আগে কৃত্রিমভাবে গরু মোটাতাজা করে তারা মুনাফাকে বাড়িয়ে তোলার ধান্ধা করেন।

কেটাফস ইনজেকশন দাম কত

হাটে কোরবানির এ গরু তোলার এক মাস আগে ইনজেকশন দিতে হবে জানিয়ে আঞ্চলিক ভাষায় এ বয়োবৃদ্ধ বলেন, ‘ঈদের এক মাস আগে ইনজেকশন দিমু। এতো গরু ফুলবো। গতবার বেচোনের আগে গরুরে ফুলার বড়ি খাইয়াইছিলাম। হেইবার ৩৫ হাজার টাকা গরু বেইচ্ছিল্যাম। ’

ইনজেকশনের পাশাপাশি চরাঞ্চলের গৃহস্থদের কাছে ‘বালতি’ হিসেবে পরিচিত নোভার্টিস কোম্পানির মেগাভিট ডিভি’র কদর বেশ। ভূষি এবং খৈলের সঙ্গে মিশিয়ে বড় গরুকে চার চামচ ও ছোট ষাঁড় গরুকে দু’চামচ করে এ পাউডার মিশিয়ে প্রতিদিন খাওয়ানো হয়।

শতকরা ৭০ শতাংশ কৃষক এখন গরু মোটাতাজা করতে ইনজেকশন ও বালতি পাউডার ব্যবহার করেন। এগুলোতে ক্ষতির কিছু নেই। এসব ভিটামিন জাতীয় ওষুধ। ডাক পড়লেই গ্রাম ঘুরে ঘুরে তিনি এসব ইনজেকশন গরুর মাংস পেশীতে পুশ করে দেন।

গরুর ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণের জন্য গৃহস্থরা এসব ইনজেকশন ব্যবহার করেন। তবে মাত্রাতিরিক্ত এসব ইনজেকশন ব্যবহার করলে গরুর কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ’

কিছু কিছু প্রতারক বিভিন্ন নামি কোম্পানিগুলোর লেভেল ব্যবহার করে ক্ষতিকারক স্টেরয়েড জাতীয় হরমোনের ইনজেকশন বিক্রি করে। যা অনেক সময় গৃহস্থরা না বুঝেই ব্যবহার করেন। এ ধরণের ক্ষতিকারক স্টেরয়েড গরুর শরীরে পুশ করা হলে সেই গরুর মাংস মানবদেহের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন