জলবায়ু কাকে বলে

জলবায়ু কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো জলবায়ু। জলবায়ু কি, জলবায়ু কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের আর্টিকেল আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: জলবায়ু কাকে বলে, জলবায়ু কাকে বলে উত্তর, জলবায়ু কাকে বলে HSC, জলবায়ু কাকে বলে ভূগোল, চরমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে, জলবায়ু অঞ্চল কাকে বলে, মৌসুমী জলবায়ু কাকে বলে, সমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে, ক্রান্তীয় জলবায়ু কাকে বলে ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

জলবায়ু কাকে বলে

কোনো নির্দিষ্ট স্থানের দীর্ঘ সময়ের, সাধারণত ৩০-৩৫ বছরের আবহাওয়ার বিভিন্ন অবস্থার গড়পড়তা হিসাবকে জলবায়ু বলে বিভিন্ন কারণে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রকৃতি ও পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

জলবায়ু কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

জলবায়ু পরিবর্তনের চারটি ক্ষতিকর প্রভাব হচ্ছে :ষভূ-পৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে অসহনীয় গরম পড়ছে।ষমেরু অঞ্চলের বরফ গলে ভূ-পৃষ্ঠের নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যাচ্ছে।বন্যা ও জলাবদ্ধতা বেড়ে গিয়ে মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে যাচ্ছে।গাছপালা ওবন্য প্রাণী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।এ পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়ছে।

সাধারণত বৃহৎ এলাকাজুড়ে জলবায়ু নির্ণীত হয়ে থাকে।বাংলাদেশের জলবায়ু মোটামুটি উষ্ণ, আর্দ্র ও সমভাবাপন্ন। মৌসুমি বায়ুর প্রভাব এখানে এত অধিক যে, এ জলবায়ু ‘ক্রান্তিয় মৌসুমি জলবায়ু’ নামে পরিচিত।

জলবায়ু কাকে বলে উত্তর

অক্ষাংশের ভিন্নতা ও পরিবর্তনের সাথে সাথেই জলবায়ুরও তারতম্য ঘটে। সূর্য কিরণ সারা বছর লম্ব ভাবে পরার কারণে নিরক্ষিয় অঞ্চলে উষ্ণ জলবায়ু বিরাজ করে ।এবং মেরু অঞ্চলের দিকে সূর্য রশ্মি ক্রমশ তির্যক হতে থাকে এবং জলবায়ু শিতল হয়।

জলবায়ু কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ফলে নিরক্ষিয় অঞ্চলে ৩২ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকলেও মেরু অঞ্চলে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে থাকে। নিরক্ষরেখা বরাবর স্থানসমূহে সূর্যরশ্মি খাড়াভাবে পড়ে বিধায় ঐসকল অঞ্চলে উষ্ণতা বেশি। নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশে তাপমাত্রা ক্রমেই কমতে থাকে। ১ °সে অক্ষাংশে উষ্ণতা 0.২৮ °সে হ্রাস পায় বলেই নিরক্ষরেখা থেকে সবচেয়ে দূরবর্তি উত্তর ও দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে বরফ রয়েছে।

উচ্চতার বৃদ্ধিতে তাপমাত্রা হ্রাস পায়। প্রতি ১০০০ মিটার উচ্চতায় ৬.8° সেলসিয়াস তাপমাত্রা হ্রাস পায়। এমনকি উচ্চতার তারতম্যে একই অক্ষাংশে অবস্থিত দুই অঞ্চলের তাপমাত্রা দুরকম হয়।

কোনো স্থান সমুদ্র থেকে কতটা দূরে তার প্রেক্ষিতে বাতাসের আর্দ্রতার মাত্রা নির্ভর করে আর আর্দ্রতার প্রেক্ষিতে জলবায়ুর উষ্ণতা অনেকাংশে নির্ভরশীল। সমুদ্র নিকটবর্তি এলাকার বায়ুতে গরমকালে আর্দ্রতা ও শীতকালে মৃদু উষ্ণতা বিরাজ করে। এধরনের জলবায়ুকে সমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।

জলবায়ু কাকে বলে HSC

বায়ুপ্রবাহের দিক:সমুদ্র থেকে প্রবাহিত জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু যে অঞ্চল দিয়ে বয়ে যায়, সে অঞ্চলে বৃষ্টিপাত বেশি হয়। কিন্তু স্থলভাগ থেকে প্রবাহিত শুষ্ক বায়ু আবার উষ্ণতা বাড়ায়।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আর পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন দাম্পত্য জীবন বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ আরবি ভাষা শিক্ষার বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার  ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

বৃষ্টিপাত:কোনো স্থানে বৃষ্টিপাত হলে সেখানকার উত্তাপ কমে আবার বৃষ্টিপাতহীন অঞ্চলে উষ্ণতা বেশি থাকে। তাই মরুভূমি এলাকায় জলবায়ু উষ্ণ। তাছাড়া বৃষ্টিপাতের মাত্রার উপর আর্দ্রতার মাত্রাও নির্ভরশীল, যা জলবায়ুকে নিয়ন্ত্রণ করে।

সমুদ্রস্রোত:শীতল বা উষ্ণ সমুদ্রস্রোতের কারণে উপকূলবর্তি এলাকার আবহাওয়ায়ও পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। এর উদাহরণ হিসেবে প্রশান্ত মহাসাগরের উষ্ণ পানির প্রবাহ এল নিনোর কথা উল্লেখ করা যায়, যার প্রভাবে উপকূলবর্তি দেশগুলোতে দীর্ঘ খরা পর্যন্ত দেখা দিয়েছে।

পর্বতের অবস্থান:উঁচু পর্বতে বায়ুপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হলে আবহাওয়া ও জলবায়ুগত পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, হিমালয়ে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে মৌসুমী জলবায়ু বাংলাদেশ, ভারত ও নেপালে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটায়।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

জলবায়ু কাকে বলে ভূগোল

বনভূমি:গাছের প্রস্বেদন ও বাষ্পীভবনের মাধ্যমে জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে বৃষ্টিপাত ঘটায়। বনভূমির প্রগাঢ়তার কারণে কোনো কোনো স্থানে সূর্যালোক মাটিতে পড়ে না, ফলে ঐসকল এলাকা ঠান্ডা থাকে। তাছাড়া বনভূমি ঝড়, সাইক্লোন, টর্নেডো ইত্যাদির গতিপথে বাধা সৃষ্টি করে বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থার রূপ বদলে দেয়।

ভূমির ঢাল:সূর্যকীরণ উঁচু স্থানের ঢাল বরাবর পড়লে ভূমি উত্তপ্ত হয়ে তাপমাত্রা বাড়ে আবার ঢালের বিপরীত দিকে পড়লে তাপমাত্রা অতোটা বাড়ে না। তাছাড়া ঢাল বরাবর লম্বভাবে সুর্যালোকের পতন, তীর্যকভাবে সূর্যালোক পতনের তুলনায় তুলনামূলক উত্তপ্ত আবহাওয়ার সৃষ্টি করে।

মাটির বিশেষত্ব:বেলেমাটির বিশেষত্ব হলো তা যত দ্রুত গরম হয়, তত দ্রুত ঠান্ডাও হয়। সেই তুলনায় কর্দমযুক্ত পলিমাটি দ্রুত গরমও হয়না, গরম হলে ঠান্ডা হতেও দেরি হয়। তাই কোনো স্থানের মাটির বিশেষত্বের উপর আবহাওয়া ও জলবায়ুর পার্থক্য দেখা দিতে পারে।

চরমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে

গ্রীষ্মকালে মহাদেশের অভ্যন্তরে ভাগের এলাকায় শীত অনুভূত হয়, এ ধরনের জলবায়ুকে চরমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।সমুদ্র থেকে দূরে অবস্থিত কোনাে স্থানে ঠান্ডা বা গরম উভয়ই বেশি হয়, এই ধরনের জলবায়ুকে চরমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।উদাহরণ: দিল্লি সমুদ্র থেকে অনেক দূরে অবস্থিত হওয়ায় এখানে জলবায়ু চরমভাবাপন্ন।

কোন স্থানের ৩০ বছরের বেশি সময়ের আবহাওয়া অর্থাৎ বায়ু, তাপ, বৃষ্টিপাত প্রভৃতির গড়কে জলবায়ু বলা হয়।বিভিন্ন কারণে বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তিত হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রকৃতি ও পরিবেশ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।কোনো অঞ্চলের বায়ুর তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, বায়ুর চাপ, বায়ু প্রবাহ, বৃষ্টিপাত, তুষারপাত, ঝড়, বায়ুপুঞ্জ, মেঘাচ্ছন্নতা ইত্যাদির দীর্ঘদিনের সামগ্রিক রূপকে ঐ স্থানের জলবায়ু বলা হয়।

মূলতঃ কোন স্থানের ২৫ – ৩০ বছরের দৈনন্দিন আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে সে স্থানের জলবায়ু নির্ধারণ করা হয় বা এ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।আবহাওয়ার মতো জলবায়ুরও প্রধান উপাদানগুলো হচ্ছে বায়ুর তাপ, চাপ, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত ইত্যাদি।

আর এ উপাদানগুলোর নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামকসমূহ হচ্ছে সমুদ্র স্রোত, অক্ষাংশ, ভূ-পৃষ্ঠের উচ্চতা, সমুদ্র হতে দূরত্ব, বায়ু প্রবাহের দিক ইত্যাদি।কোন স্থানের আবহাওয়া ও জলবায়ুর এ উপাদানসমূহ এবং এদের নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামকসমূহের পরিবর্তনের সাথে সাথে উক্ত স্থানের আবহাওয়া ও জলবায়ুরও পরিবর্তন ঘটে।

জলবায়ু অঞ্চল কাকে বলে

ভূপৃষ্ঠের যেসব স্থানের উয়তা, বৃষ্টিপাত, আর্দ্রতা, বায়ুর চাপ, বায়ুর গতিবেগ, মেঘাচ্ছন্নতা, বাষ্পীভবন প্রভৃতি আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানগুলি প্রায় একই প্রকৃতির, সেইসব স্থানকে একত্রে জলবায়ু অঞ্চল বলে

ভূপৃষ্ঠের যে অঞ্চলের জলবায়ুর প্রধান উপাদানসমূহ এবং জলবায়ুগত বৈশিষ্ট্য প্রায় একই ধরনের, সেই অঞ্চলকে জলবায়ু যেমন— নিরক্ষরেখার উভয়দিকে 5°-10° উত্তর অঞ্চল বলে। যেমন ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে বিস্তৃত অঞ্চলের জলবায়ুর প্রধান উপাদানগুলির বৈশিষ্ট্য একইরকম হওয়ায় এই অঞ্চলকে নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চল বলে।

জলবায়ুর উপাদানগুলি সমধর্মী : একটি নির্দিষ্ট জলবায়ু অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ও তীব্রতা, বায়ুর উয়তা, বায়ুপ্রবাহ, বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা প্রভৃতি জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদানগুলি প্রায় একই প্রকার অর্থাৎ সমধর্মী। জলবায়ুর অক্ষাংশগত বা দৈনিক বিস্তার ওই অঞ্চলের জলবায়ু নিয়ন্ত্রণকারী বিভিন্ন উপাদানের ওপর নির্ভরশীল।

জলবায়ুর উপাদানগুলির সুনির্দিষ্ট মান দ্বারা সীমানা নির্ধারণ : জলবায়ুর সুস্পষ্ট পার্থক্য দ্বারা জলবায়ুর সীমানা নির্ধারণ সম্ভব না হলেও, জলবায়ুর উপাদানগুলির সুনির্দিষ্ট মান বা সূচক দ্বারা জলবায়ু অঞ্চলের সীমানা নির্দিষ্ট করা হয়।

মৌসুমী জলবায়ু কাকে বলে

মৌসুমি বায়ু শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ হল মনসুন (Monsoon) । মৌসুমি কথাটির উৎপত্তি আরবি শব্দ মৌসিম(Mousim) থেকে যার অর্থ হল ঋতু বা কাল। যে জলবায়ু শীতকালে এবং গ্রীষ্মকালে পরস্পর বিপরীত দিক থেকে প্রবাহিত হয় সেই বায়ুপ্রবাহকে মৌসুমি জলবায়ু বলে

অন্তর্বর্তী অঞ্চলের উপস্থিতি : দুটি প্রধান জলবায়ু অঞ্চলের মধ্যে একটি অন্তর্বর্তী অঞ্চল থাকে যেখানে দুই জলবায়ুর বৈশিষ্ট্যগুলি পরিবর্তিত অবস্থায় থাকে।

উপ-অঞ্চলের উপস্থিতি : একটি প্রধান জলবায়ু অঞ্চলের মধ্যে জলবায়ুর স্থানগত পার্থক্যের জন্য জলবায়ুর একাধিক উপ-অঞ্চল বর্তমান। যেমন— ক্রান্তীয় জলবায়ু (A) অঞ্চলের মধ্যে ক্রান্তীয় বৃষ্টি অরণ্য জলবায়ু (Af), সাভানা জলবায়ু (Aw), ক্রান্তীয় মৌসুমি জলবায়ু (Am) প্রভৃতি উপ-অঞল উপস্থিত।

উদ্ভিদের বণ্টন : উদ্ভিদের বণ্টন ও প্রকৃতি দ্বারাও কোনাে কোনাে জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য সূচিত হয়।

সমর্ধ্মিতা : একটি নির্দিষ্ট জলবায়ু অঞ্চলে উদ্ভিদের প্রকৃতি, জীবজন্তুর বণ্টন, মানুষের খাদ্যাভ্যাস, বাসস্থান, জীবনযাত্রা পদ্ধতি প্রভৃতি প্রায় একই রকম।

সমভাবাপন্ন জলবায়ু কাকে বলে

সমুদ্র নিকটবর্তি এলাকার বায়ুতে গরমকালে আর্দ্রতা ও শীতকালে মৃদু উষ্ণতা বিরাজ করে। এধরনের জলবায়ুকে সমভাবাপন্ন জলবায়ু বলে।বাংলাদেশের জলবায়ু- সমভাবাপন্ন ও নাতিশীতোষ্ণবার্ষিক গড় তাপমাত্র-২৫.৭০০ সেলসিয়াসশীতকালের গড় তাপমাত্রা ২০.১০ সেলসিয়াস।গ্রীষ্মকালের গড় তাপমাত্রা ২৭.৮০ সেলসিয়াস।মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃস্টিপাত হয় —- জুন-অক্টোবর মাস পর্যন্ত।

ক্রান্তীয় জলবায়ু কাকে বলে

ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু (ক্রান্তীয় আর্দ্র জলবায়ু বা ক্রান্তীয় মৌসুমি ও উপকূলীয় আয়নবায়ুর জলবায়ু নামেও পরিচিত) হল এক ধরনের জলবায়ু, যা কোপেন জলবায়ু শ্রেণিবিন্যাসের “এএম” বিভাগের অনুরূপ। ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর মাসিক গড় তাপমাত্রা বছরের প্রতি মাসে এবং শুকনো মরসুমে ১৮ °সে (৬৪ °ফা) উপরে থাকে।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।