পরিবেশ কাকে বলে

পরিবেশ কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল পরিবেশ। পরিবেশ কি, পরিবেশ কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকের আর্টিকেলে মধ্যে আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: পরিবেশ কাকে বলে, পরিবেশ কাকে বলে pdf, পরিবেশ কত প্রকার এবং কি কি,পরিবেশ কাকে বলে ও কি কি, পরিবেশ কাকে বলে বিজ্ঞানীদের সংজ্ঞা, পরিবেশ কাকে বলে বাংলায়, পরিবেশ দূষণ কাকে বলে, প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

পরিবেশ কাকে বলে

আমাদের আশেপাশে যা কিছু আছে তা নিয়েই আমাদের পরিবেশ। হতে পারে সেগুলো, মাটি, পানি, বায়ু, বাতাস, গাছপালা, জীবজন্তু, আকাশ, সূর্যের রশ্মি ইত্যাদি। এই সব কিছু পরিবেশের কেন্দ্রবিন্দু।

পরিবেশ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

মানুষ বা অন্যান্য জীব যে পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে বসবাস করে জীবনযাত্রা নির্বাহ করে, তাকে পরিবেশ বলে। কোনো এলাকায় পরিবেশ বলতে ঐ এলাকার ঘর-বাড়ি, প্রসিদ্ধস্থান, রাস্তাঘাট, মানুষ, তাদের জীবনযাত্রার মান, কৃষ্টি, আচার-আচরণ সব কিছুকে বোঝায় ।

ভূপৃষ্ঠস্থ দৃশ্যমান এবং অদৃশ্য যাবতীয় জৈব ও অজৈব পদার্থের সমন্বয়ে পরিবেশ গঠিত। অজৈব পদার্থের আওতাভূক্ত বিষয়সমূহের মধ্যে পানি, বায়ুমন্ডল ও শিলা-মৃত্তিকা অন্যতম।

বায়ুমন্ডল অদৃশ্য হলেও, শিলা-মৃত্তিকা ও পানি দৃশ্যমান। পানি, বায়ুমন্ডল ও শিলা-মৃত্তিকা সম্মিলিতভাবে জৈব পরিবেশের ভিত্তি গড়ে তুলেছে। পরিবেশকে তার গঠন মৌলের আলোকে জৈব ও অজৈব এ দুই পরিবেশে ভাগ করা যায়। অজৈব পরিবেশ মূলতঃ প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তোলে।

পরিবেশ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পরিবেশ কাকে বলে pdf

পানি, শিলা ও বায়ুমন্ডল প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রধান গঠনকারী উপাদান। অপরদিকে, এ সব প্রাকৃতিক পরিবেশ গঠনকারী উপাদানই আবার সমস্ত প্রাণী ও উদ্ভিদের গঠন ভিত্তি গড়ে তোলে এবং শক্তি ও খনিজজোগানের মাধ্যমে পরিবেশ টিকিয়ে রেখেছে।

মানুষ বা অন্যান্য জীব যে পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে বসবাস করে জীবনযাত্রা নির্বাহ করে, তাকে পরিবেশ বলে।কোনো এলাকায় পরিবেশ বলতে ঐ এলাকার ঘর-বাড়ি, প্রসিদ্ধস্থান, রাস্তাঘাট, মানুষ, তাদের জীবনযাত্রার মান, কৃষ্টি, আচার-আচরণ সব কিছুকে বোঝায় ।

মাসটন বেটস-এর মতে, পরিবেশ হলো সেই সব বাহ্যিক অবস্থার সমষ্টি যা জীবনের বৃদ্ধি ও সমৃদ্ধিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।পরিবেশের প্রকৃতি বলতে এর গঠনকারী উপাদানসমূহের প্রকৃতিই বুঝানো হয়। প্রাকৃতিক ও জৈব এই উভয় পরিবেশই আপাত: সহজ মনে হলেও তা অত্যন্ত জটিল এবং এদের গঠন উপাদানসমূহ পরস্পরে নিবীড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত।

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ভূ-পৃষ্ঠের কঠিন বহিরাবরনই বিভিন্ন ধরনের শিলায় গঠিত। এ সব বিভিন্নধর্মী শিলা ভূ-প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার সাথে মিথষ্ক্রিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন অবয়বের ভূমিরূপ গঠন করে থাকে। এসব ভূমিরূপ কোথাও যেমন কঠিন, কোথাও নরম শিলার, আবার অন্যত্র উভয়ের সংমিশ্রণে গঠিত হতে পারে।

পরিবেশ কত প্রকার এবং কি কি

পরিবেশ সাধারণত ২ প্রকার। যেমনঃ 

  1. প্রাকৃতিক/ ভৌত পরিবেশ ও 
  2. সামাজিক পরিবেশ  

প্রাকৃতিক/ ভৌত পরিবেশঃ

আমাদের চারপাশের সকল উপাদান নিয়েই প্রাকৃতিক/ ভৌত পরিবেশ। প্রাকৃতিক পরিবশের সকল উপাদান মহান সৃষ্টিকর্তার তৈরি। তিনি আমাদের বেঁচে থাকার তাগিদে প্রাকৃতিক যা কিছু আছে সকল কিছু সৃষ্টি করেছেন। প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান গুলো যেমনঃ মাটি, পানি, বায়ু, মানুষ, গাছপালা, পাহাড়, সমুদ্র ইত্যাদি। 

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

সামাজিক পরিবেশঃ

মানুষের তৈরি যা কিছু আছে তা নিয়েই সামাজিক পরিবেশ। এ পরিবেশ তৈরিতে মানুষের অবদান রয়েছে। জীবনধারনের সুবিধার জন্য মানুষ এই পরিবেশ তৈরি করে থাকে। যেমনঃ ঘর-বাড়ি, রাস্তাঘাট, নৌকা, বাস, ট্রলার, চেয়ার, টেবিল ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

আমরা যেহেতু পরিবেশের একটি অঙ্গ তাই বেঁচে থাকা কিংবা টিকে থাকার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই আমাদের সকলের উচিত পরিবেশ কে সর্বদা দূষণমুক্ত রাখা। এতে পরিবেশ হবে সুস্থ জীবনযাপনের উপযোগী এবং স্বাস্থ্যকর।

পরিবেশ কাকে বলে ও কি কি

পরিবেশ হলো এমন একটি জিনিস যা আমাদের পারিপাশ্বিকত তৈরি করে এবং পৃথিবীতে বেঁচে থাকার জন্য আমাদেরকে ক্ষমতা প্রদান করে। যদি এক কথায় বলি তাহলে, আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তা সব মিলিয়েই তৈরি হয়ে আমাদের পরিবেশ।

অর্থাৎ আমাদের চারপাশের গাছপালা, পশুপাখি, জীবজন্তু, মাটি, পানি, বায়ু, সূর্যের আলো, বন্ধুবান্ধব এসব কিছু মিলিয়েই তৈরি হয় পরিবেশ। আমাদের পরিবেশের প্রধান তিনটি উপাদন হচ্ছে —মাটি, পানি ও বায়ু। আমাদের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে হবে।

আমাদের চারপাশে প্রকৃতির সব উপাদান নিয়েই প্রাকৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। যেমন: গাছপালা, পশুপাখি, সূর্যের আলো, মাটি, পানি, বায়ু ইত্যাদি। প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারবে না, মানুষ বাঁচার জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর নির্ভরশীল।প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদান হলো: গাছপালা, সূর্যের আলো, মাটি, পানি, বায়ু, সমুদ্র, পাহাড়, নদী, ফুল ইত্যাদি।

মানুষের তৈরি সকল উপাদান নিয়ে মানুষের তৈরি পরিবেশ সৃষ্টি হয়। যেমন: ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, কাপড়-চোপড়, রাস্তা-ঘাট, বাস, ট্রেন, নৌকা ইত্যাদি, এসকল উপাদান নিয়েই গড়ে উঠেছে মানুষের তৈরি পরিবেশ।মানুষের তৈরি উপাদান হলো: ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, চেয়ার, টেবিল, আসবাবপত্র, কাপড়-চোপড়, বিদ্যালয়, যানবাহন ইত্যাদি।

পরিবেশ কাকে বলে বিজ্ঞানীদের সংজ্ঞা

আর্নস-এর মতে, জীব, উদ্ভিদ বা প্রাণী তাদের জীবনচক্রের যে-কোনাে সময়ে যে সমস্ত জৈব এবং অজৈব কারণগুলির দ্বারা প্রভাবিত হয়, সেই কারণগুলির সমষ্টিকে পরিবেশ বলে।

ইউনাইটেড নেশনস্ এনভায়রনমেন্ট প্রােগ্রাম (1976)-এ দেওয়া সংজ্ঞা অনুসারে “পরিবেশ বলতে পরস্পর ক্রিয়াশীল উপাদানগুলির মাধ্যমে গড়ে ওঠা সেই প্রাকৃতিক ও জীবমণ্ডলীয় প্রণালীকে বোঝায়, যার মধ্যে মানুষ ও অন্যান্য সজীব উপাদানগুলি বেঁচে থাকে, বসবাস করে।”

অন্যদিকে, মনােবিজ্ঞানী বােরিং, লংফিল্ড এবং ওয়েল্ড (Boring, Longfield and Weild, 1961)-এর মতে, জিন ব্যতীত ব্যক্তির ওপর যা কিছু প্রভাব দেখা যায়, তাই হল পরিবেশ।

উওয়ার্থ এবং মার্কুইস (Woodworth and Marquis, 1948) এর মতে, জীবন শুরু হওয়ার পর ব্যক্তির ওপর বাইরের যা কিছু সক্রিয় হয় তাই হল পরিবেশ।

মাসটন বেটস-এর মতে, পরিবেশ হলো সেই সব বাহ্যিক অবস্থার সমষ্টি যা জীবনের বৃদ্ধি ও সমৃদ্ধিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।পরিবেশের প্রকৃতি বলতে এর গঠনকারী উপাদানসমূহের প্রকৃতিই বুঝানো হয়। প্রাকৃতিক ও জৈব এই উভয় পরিবেশই আপাত: সহজ মনে হলেও তা অত্যন্ত জটিল এবং এদের গঠন উপাদানসমূহ পরস্পরে নিবীড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত।

পরিবেশ কাকে বলে বাংলায়

আমরা পরিবেশের একটি অঙ্গ। মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, পানি, বায়ু ইত্যাদি। আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রয়োজন।

  1. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য পরিবেশের গুরুত্ব অপরিসীম।
  2. পরিবেশ আমাদের বসবাস করার স্থান, বায়ু, খাদ্য এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা সরবরাহ করে থাকে।
  3. বায়ু এবং জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  4. পরিবেশের কারনেই আমরা আমাদের অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখতে পেরিছি।
  5. পরিবেশ পৃথিবীতে জীবনের অস্তিত্বের চাবিকাঠি। এটি ছাড়া পৃথিবীতে কোনও জীবন থাকতে পারে না।
  6. সুস্থ্য জীবনযাপন করতে আমাদের সতেজ বাতাস, পরিষ্কার পানি এবং প্রকৃতির প্রয়োজন হয়।
  7. আমরা প্রকৃতি থেকে অনেক ওষুধ পাই যা আমাদের খুব উপকারে আসে।
  8. মাটি পরিবেশের অন্যতম উপাদান। এটি গাছপালা বৃদ্ধির জন্য কার্যকর যা চারপাশের প্রাণীদের খাদ্যের প্রধান উৎস্য।

পরিবেশ দূষণ কাকে বলে

পরিবেশের ভৌত,রাসায়নিক ও জৈবিক বৈশিষ্ট্যের যে অবাঞ্চিত পরিবর্তন জীবের জীবনধারণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাকেই দূষণ বলে। ক্ষতিকর পদার্থ পরিবেশের উপাদানসমূহে যুক্ত হলে তাকে পরিবেশ দূষণ বলে।আমাদের চারপাশের পরিবেশকে আমরা নানাভাবে ব্যবহার করি।

যার ফলে পরিবেশে বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে। এসব পরিবর্তন যখন আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়, তখন তাকে পরিবেশ দূষণ বলে।যখন প্রাকৃতিক বা মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে পরিবেশের অস্বাভাবিক অবস্থার সৃষ্টি ও ভারসাম্য নষ্ট করে, তখন তাকে দূষণ বলে।

কিছু ক্ষতিকারক উপাদান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমাদের পরিবেশ দূষিত করছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, শিল্পকারখানার রাসায়নিক বর্জ্য ড্রেনের মাধ্যমে বুড়িগঙ্গায় অপসারণ করা হয়, ফলে বুড়িগঙ্গার পানি দূষিত হয়ে মানুষসহ বিভিন্ন জীবের জন্য ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

প্রাকৃতিক পরিবেশ কাকে বলে

প্রকৃতি সৃষ্ট পরিবেশই হল প্রাকৃতিক পরিবেশ। অর্থাৎ প্রকৃতি সৃষ্ট জড় উপাদান ও সজীব উপাদানের সমন্বয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে, তাকে প্রাকৃতিক পরিবেশ বলেপ্রাকৃতিক পরিবেশ হল জীবিত এবং প্রাণহীন প্রাকৃতিকভাবে পরিবেষ্টিত ঘটমান সমস্ত জিনিস, এক্ষেত্রে এর অর্থ কৃত্রিম নয়। 

পৃথিবী অথবা পৃথিবীর কিছু অংশে এই শব্দের ব্যবহার সুপ্রযুক্ত। সমস্ত প্রজাতি, জলবায়ু, আবহাওয়া এবং প্রাকৃতিক সম্পদ এই পরিবেশের অন্তর্ভুক্ত যেটা মানুষের বাঁচা ও অর্থনৈতিক কার্যকলাপকে প্রভাবিত করেভূঅভ্যন্তর থেকে বের হওয়া গ্যাসীয় পদার্থ থেকেই বায়ুমন্ডলের সৃষ্টি। এর প্রধান গ্যাস নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, আরগন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস আছে।

বায়ুমন্ডল সম্পূর্ণ ভূ-গোলক মুড়িয়ে রেখেছে এবং মাধ্যকর্ষন শক্তির কারনেই তা পৃথিবীর সাথে লেপটে আছে। বায়ুমন্ডলের পুরুত্ব বিষুবীয় অঞ্চলে বেশী এবং মেরু অঞ্চলে সব চেয়ে কম।

ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮০ কি:মি: উচ্চতা পর্যন্ত বায়ুমন্ডলের গ্যাসীয় মিশ্রণ প্রায় সমান। বায়ুমন্ডলীয় গ্যাস, অক্সিজেন সমস্ত জীব জগতের অস্তিত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বায়ুমন্ডলীয় অবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামকসমূহের মধ্যে সূর্যালোক, উষ্ণতা, বৃষ্টিপাত, বায়ুপ্রবাহ ও মেঘ গুরুত্বপূর্ণ। এ সব নিয়ামকের পারস্পরিক মিথষ্ক্রিয়া থেকেই জলবায়ুর উদ্ভব। বিশ্বব্যাপী জলবায়ুর ব্যাপক তারতম্য আছে। জীবজগতের বন্টন গত বৈশিষ্ট্যে জলবায়ুগত বৈচিত্র্যের যোগসূত্র সুস্পষ্ট।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।