পৃথিবীর সবচেয়ে মহান ব্যক্তি কে

পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব এর পর থেকে এখন পর্যন্ত মানব জন্ম হতে চলেছে আমাদের মনে অনেক সময় প্রশ্ন জেগে থাকে পৃথিবীর সূচনা থেকে এখন পর্যন্ত যেসব মানুষ পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছেন তাদের মতে পৃথিবীর সবচেয়ে মহান ব্যক্তি কে অথবা এরকম প্রশ্ন পৃথিবীর মহান ব্যক্তি কে ছিলেন কিংবা পৃথিবীতে সবচেয়ে ভালো মানুষ কে ছিলেন।

পৃথিবীর মহান ব্যক্তি বলা হয় তাদেরকে যারা নিজেদের কাজের ধারা পৃথিবীতে নিজেদেরকে অবিস্মরণীয় করে রেখেছেন যারা নিজেদের কাজে ধারা নিজেদের অনুসারী তৈরি করতে পেরেছেন যারা নিজেদের কাজের ধারা মানুষের কল্যাণ ও মঙ্গল আনতে পেরেছেন যারা নিজেদের কাজের ধারা যুগ যুগ ধরে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন।

 আরো পড়ুনঃ  অ নামের ছেলেরা কেমন হয়

 আরো পড়ুনঃ  অ নামের মেয়েরা কেমন হয়

পৃথিবীর সবচেয়ে মহান ব্যক্তি কে

পৃথিবীর ইতিহাসে তথা পৃথিবীতে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন মুসলিম উম্মাহ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তবে বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুধুমাত্র মুসলমানদের নন তিনি সমস্ত পৃথিবীর মানুষের নবী।

আরোপড়ুনঃ15 দিনে নিজের ওজন বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৬০০ টাকায়

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার বডি বিল্ডো ঔষধ কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন বিশ্বনবী সাঃ হোসেন সমস্ত মাখলুকের নবী, বিশ্বনবী তার জীবদ্দশায় কখনো কোনো মিথ্যে কথা বলেননি কাউকে কখনো ঠকাইনি এবং মানুষের কল্যাণ ও মঙ্গল হয় তেমন সকল কাজ করার জন্য মানুষকে আদেশ ও উৎসাহ দিতেন ?

পৃথিবীর সবচেয়ে মহান ব্যক্তি

মাইকেল হার্টসের লেখা ‘বিশ্ব সেরা ১০০ মনীষী’ গ্রন্থে প্রথম স্থানেই রয়েছে হযরত মুহাম্মদ (স)-এর নাম। ১৯৭৮ সালে প্রকাশিত ওই বইটি বিভিন্ন মহলে ব্যাপক হইচই ফেলে দেয়।

গুগলের এ তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ‘Best Man In The World ’Prophet Muhammad’. অর্থাৎ ‘নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, বিশ্বের সেরা মহামানব’ ইত্যাদি হ্যাশট্যাগে ভাইরাল হয়েছে।

আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার

আরো পরুনঃ লম্বা হওয়ার উপায়: মাত্র দিনে লম্বা হবেন

পৃথিবীর সবচেয়ে মহান ব্যক্তি

হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ছিলেন সর্বশেষ নবী। তিনি পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম প্রভাবশালী রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় নেতা। তার এই বিশেষত্বের অন্যতম কারণ হচ্ছে আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয় জগতেই চূড়ান্ত সফলতা অর্জন। তিনি ধর্মীয় জীবনে যেমন সফল তেমনই রাজনৈতিক জীবনেও। সমগ্র আরব বিশ্বের জাগরণের পথিকৃৎ হিসেবে তিনি অগ্রগণ্য; বিবাদমান আরব জনতাকে একীভূতকরণ তার জীবনের অন্যতম সফলতা।

এক নজরে হযরত মুহাম্মদ (স)


৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) আরবের মক্কায় মা আমিনার কোল আলো করে জন্মগ্রহণ করেন। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে মাত্র ৬৩ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন।

আরোপড়ুনঃ 15 দিনে উচ্চতা বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৭০০ টাকায়

আরোপড়ুন:15 দিনে নিজের ওজন কমানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৯০০ টাকায়

একটা সময় আরবজাহান ছিল ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত। তারা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা।

মারামারি আর হানাহানিতে লিপ্ত ছিল মানুষ। মূর্তিপূজা করত। এ যুগকে বলা হয় ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’। এ থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে, তাদের আলোর পথ দেখাতে আল্লাহতায়ালা মুহাম্মদ (সা.)-কে এ পৃথিবীতে পাঠান।

আরো পড়ুনঃ চুল গজানোর ঔষধ কিনতে ক্লিক করিন এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে, ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবী সৃষ্টি করতেন না।’

মহান ব্যক্তি

নারীদের মর্যাদাবানে বিশ্বনবী

ইসলামের আগে জাহেলি আরব সমাজে নারীর মর্যাদাপূর্ণ কোনো অবস্থান ছিল না। তাদের গণ্য করা হতো ভোগের বস্তু হিসেবে। নারী ছিল রাতের কবিতার আসর আর মদের আড্ডার বিশেষ অনুষঙ্গ। জীবন ও সমাজে তাদের বড় জোর স্বামী বা মনিবের মরোঞ্জনের উপকরণের বেশি কিছু মনে করা হতো না। নারীকে পরিবার, সমাজ ও বংশের জন্য অসম্মান ও অভিশাপ মনে করা হতো। এমনকি সামাজিক লজ্জার ভয়ে নারীকে জীবন্ত কবর দেয়া হতো।

আরো পরুনঃ মেয়েদের চেহারা সুন্দর করার ক্রিম

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সু জুতা মাত্র ৩৯৯ টাকা

পবিত্র কোরআনে পুরুষদের সঙ্গে নারীদেরও সম্পত্তির উত্তরাধিকার নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। একইভাবে মায়েদের, স্ত্রীদের, কন্যাদের, স্বামীদের সম্পত্তির এবং বিশেষ অবস্থায় বোনদের-ভাইদের সম্পত্তির উত্তরাধিকার সাব্যস্ত করা হয়েছে। একবার ওয়াইস করনি (রা.) নবীজির কাছে খবর পাঠালেন, হে আল্লাহর রাসূল (সা.)। আপনার সঙ্গে আমার দেখা করার খুব ইচ্ছা, কিন্তু আমার মা খুব অসুস্থ, এখন আমি কী করতে পারি?

নবীজি (সা.) উত্তর পাঠালেন, আমার কাছে আসতে হবে না। আমার সঙ্গে সাক্ষাতের চেয়ে তোমার মায়ের সেবা করা বেশি জরুরি। মায়ের সেবা করার কারণে তিনি প্রিয় নবীর যুগে থেকেও তার সাক্ষাৎ লাভ করতে পারেননি।

রাসূল (সা.) বলেন- যে ব্যক্তির তিনটি কন্যাসন্তান আছে যাদের সে লালন পালন করে এবং তাদের সঙ্গে সদয় আচরণ করে, তার জন্য অবশ্যই জান্নাত ওয়াজিব। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞাসা করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! যদি দুটি মেয়ে থাকে? নবীজি বললেন, দুটি থাকলেও (বুখারি : ২৪৮১)।

আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – ছোট করার ক্রিম

আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – বড় করার ক্রিম