বিজ্ঞান কাকে বলে

বিজ্ঞান কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল বিজ্ঞান। বিজ্ঞান কি, বিজ্ঞান কাকে বলে একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আজকেরে আর্টিকেলে আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল:বিজ্ঞান কাকে বলে, বিজ্ঞান কাকে বলে Class 6, বিজ্ঞান কাকে বলে Class 5, প্রাকৃতিক বিজ্ঞান কাকে বলে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কাকে বলে, বিজ্ঞান কাকে বলে Class 3 ইত্যাদি।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

বিজ্ঞান কাকে বলে

ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞানভাণ্ডারের নাম বিজ্ঞান।তবে আরও সহজ করে বোঝার জন্য আমাদের “বিজ্ঞান” শব্দটির অর্থ জানা দরকার।বিজ্ঞান শব্দটি ইংরেজি ‘Science’ শব্দের বাংলা অনুবাদ।

বিজ্ঞান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

Science শব্দটি আবার এসেছে ল্যাটিন শব্দ ‘Scientia’ থেকে, যার অর্থ জ্ঞান। বাংলায় বিজ্ঞান শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় বি+জ্ঞান, যার অর্থ দাঁড়ায় বিশেষ জ্ঞান। অর্থাৎ কোন বিষয়ে বিশেষ জ্ঞান কে বলা হয় বিজ্ঞান।আসলে এই “বিশেষ জ্ঞান” ই হল কোন ভৌত বিশ্বের যা কিছু পর্যবেক্ষণযোগ্য, পরীক্ষণযোগ্য ও যাচাইযোগ্য, তার সুশৃঙ্খল, নিয়মতান্ত্রিক গবেষণা ও সেই গবেষণালব্ধ জ্ঞান।

অতএব, আমরা শুধুমাত্র যখন কোন বিষয় নিয়ে বিস্তর গবেষণা বা পরীক্ষা করি এবং সেই গবেষণা বা পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ ও যাচাই করে নিয়মতান্ত্রিক বা সুশৃঙ্খল জ্ঞান লাভ করি তখনই তাকে বিজ্ঞান বলে। আবার যারা এই বিশেষ জ্ঞান অর্জন করেন তাদের আমরা বিজ্ঞানী বলি।

বিজ্ঞান কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

বিজ্ঞান কাকে বলে Class 6

বিজ্ঞানের তিনটি প্রধান শাখা রয়েছে। এগুলো হল-

১। প্রাকৃতিক বিজ্ঞান

২। সামাজিক বিজ্ঞান

৩। সাধারণ বিজ্ঞান

তবে সাধারণ বিজ্ঞান আদৌ বিজ্ঞানের কোন শাখা কি না তা নিয়ে কিছুটা মতভেদ আছে।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞানকে গবেষণামূলক বিজ্ঞানও বলা হয়।

বিজ্ঞানীরা বিশেষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে জ্ঞান অর্জন করেন এবং প্রকৃতি ও সমাজের নানা মৌলিক বিধি ও সাধারণ সত্য আবিষ্কারের চেষ্টা করেন।[২] বর্তমান বিশ্ব এবং এর প্রগতি নিয়ন্ত্রিত হয় বিজ্ঞানের মাধ্যমে। তাই এর গুরুত্ব অপরিসীম। ব্যাপক অর্থে যেকোনো জ্ঞানের পদ্ধতিগত বিশ্লেষণকে বিজ্ঞান বলা হলেও এখানে বিশেষায়িত ক্ষেত্রে শব্দটি ব্যবহার করা হবে।বিজ্ঞান চর্চার সূত্র সুদূর অতীত ৩০০০ থেকে ১২০০ বিসিই সময়কালে প্রাচীন মিশর এবং মেসোপটেমিয়ায় পাওয়া যায়

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

বিজ্ঞান কাকে বলে Class 5

জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং চিকিৎসাশাস্ত্রের জ্ঞান পরবর্তীতে গ্রিক ধ্রুপদী সভ্যতার দর্শনশাস্ত্রে প্রভাব রাখে তার পাশাপাশি প্রাকৃতিক কারনগুলোর উপর ভিত্তি করে বস্তুজগতকে ব্যাখ্যা করার সাধারণ প্রচেষ্টাও ছিল।পশ্চিমা রোমান সম্রাজ্য পতিত হবার পর পশ্চিমা ইউরোপে গ্রিকের পৃথিবী সম্পর্কিত জ্ঞান কমতে থাকে যা মধ্যযুগের ৪০০ থেকে ১০০০ সিই পর্যন্ত ছিল।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

পরে ইসলামিক স্বর্ণযুগে তার সংরক্ষিত হয়। ১০ম থেকে ১৩শ শতাব্দিতে গ্রিকদের জ্ঞান এবং পশ্চিম ইউরোপের থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান একত্রে পুর্নজাগরিত হয় “প্রাকৃতিক দর্শন” হিসেবে। যা ১৬শ শতকে শুরু হওয়া বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সময় থেকে রূপান্তরিত হতে থাকে।

সেই সময় নতুন নতুন আবিষ্কার ও চিন্তাধারার কারনে গ্রিকদের ধারণা এবং চেতনার থেকে তা আলাদা পথে ধাবিত হয়। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি জ্ঞান সৃষ্টির ক্ষেত্রে দ্রুতই বড় ধরনের ভূমিকা পেতে লাগল। ১৯শ শতকের মধ্যেই অনেক পেশাগত এবং বিদ্যাগত বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা পরিপূর্ণ রূপ পেতে শুরু করে। এরই সাথে সাথে “প্রাকৃতিক দর্শন” রূপান্তরিত হয়ে আর্বিভূত হয় “প্রাকৃতিক বিজ্ঞান” হিসেবে

প্রাকৃতিক বিজ্ঞান কাকে বলে

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানঃ প্রাকৃতিক বিজ্ঞান মূলত প্রকৃতির গতিধারার বর্ণনা, ভবিষ্যদ্বাণী এবং ব্যাখ্যার জন্য গবেষণামূলক প্রমাণ নিয়ে কাজ করে। বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে এসকল গবেষণা মূলক প্রমাণ প্রস্তুত করা হয়। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানকে প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়-

জীব বিজ্ঞানঃ জীববিজ্ঞান হল প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের একটি শাখা যেখানে জীব ও জীবন সংক্রান্ত গবেষণা করা হয়। জীবের গঠন, বৃদ্ধি, বিবর্তন, শ্রেণীবিন্যাস-বিদ্যার আলোচনা বিজ্ঞানের এই শাখাটির অন্তর্ভুক্ত। জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা রয়েছে। যেমনঃ প্রাণীবিজ্ঞান, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণরসায়ন, আণবিক জীববিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান প্রভৃতি।
ভৌত বিজ্ঞানঃ প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের যে শাখায় বিভিন্ন তত্ত্বীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে ভৌত বিজ্ঞান বলা হয়। তবে এসব তত্ত্বীয় বিষয় সমূহের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গাণিতিক হিসাব নিকাশের সাহায্যে সত্যতা প্রমাণ করা হয়। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের এ শাখাটিকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। তবে মূলত ভৌত বিজ্ঞানকে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিদ্যা, ভূবিদ্যা ইত্যাদি প্রধান প্রধান শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।

সামাজিক বিজ্ঞানঃ সামাজিক বিজ্ঞান বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যা সমাজ এবং সমাজস্থ একক ব্যক্তিকে নিয়ে গবেষণা করে। সামাজিক বিজ্ঞানী গন দার্শনিক তত্ত্বসমূহ ব্যক্তি এবং সমাজ গবেষণার সময় কাজে লাগাতে পারেন। সামাজিক বিজ্ঞানের শাখা বেশ প্রসারিত। এদের মধ্যে নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব, যোগাযোগ বিদ্যা, অর্থনীতি, ইতিহাস, মানবীয় ভূগোল, আইন, ভাষাবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, জনস্বাস্থ্য, এবং সমাজবিজ্ঞান উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও সামাজিক বিজ্ঞানের আরও কিছু শাখা রয়েছে।

সাধারণ বিজ্ঞানঃ বিজ্ঞানের যে শাখায় বিজ্ঞানের আদি মৌলিক বিষয় যেমন যুক্তি, গণিত ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে সাধারণ বিজ্ঞান বলে। সাধারণ বিজ্ঞানের শাখাগুলোর মধ্যে অন্যতম হল যুক্তি, গণিত, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং পরিসংখ্যান।

ফলিত বিজ্ঞান হল তত্ত্বীয় বিজ্ঞানের একটি প্রয়োগিক দিক। বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে বাস্তবিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে তাকে ফলিত বিজ্ঞান বা প্রয়োগিক বিজ্ঞান বলে। এটি বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যেখানে বিদ্যমান বৈজ্ঞানিক জ্ঞান প্রয়োগের মাধ্যমে ব্যাবহারিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করা হয়।

প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে মূলত প্রকৃতির বিভিন্ন তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা, পরীক্ষা বা হিসাব নিকাশ সাপেক্ষে বিশেষ জ্ঞান অর্জন করা হয়। আর এই সকল অর্জিত জ্ঞান যখন বাস্তবিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয় তখন তাকে ফলিত বিজ্ঞান বলা হয়। যেমন বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কাকে বলে

জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নসহ এ ধরনের সকল বিজ্ঞান প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত। অন্যদিকে মানুষের আচার-ব্যবহার এবং সমাজ নিয়ে যে বিজ্ঞান তা সমাজ বিজ্ঞানের অন্তর্ভুক্ত।

তবে যে ধরনেরই হোক, বিজ্ঞানের আওতায় পড়তে হলে উক্ত জ্ঞানটিকে সুনির্দিষ্ট পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষণের মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হবে। আর একই শর্তের অধীনে যে গবেষকই পরীক্ষণটি করুন না কেন ফলাফল একই হতে হবে। অর্থাৎ ব্যক্তি চেতনা অনুযায়ী বিজ্ঞানভিত্তিক পরীক্ষণের ফলাফল কখনও পরিবর্তিত হতে পারে না।

বিজ্ঞান গবেষণার উপর নির্ভর করে। গবেষণাগুলো সাধারণত বিজ্ঞানীদের দ্বারা শিক্ষাক্ষেত্রে এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে এবং কোম্পানিভিত্তিক উদ্যোগে করা হয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণার বাস্তবিক প্রভাব বৈজ্ঞানিক নীতি গ্রহনে বাধ্য করেছে। বৈজ্ঞানিক নীতি দ্বারা বিজ্ঞানভিত্তিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রভাবিত করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলোকে জনসার্থে ব্যবহৃত পন্য, স্বাস্থ্যসেবা, জন কাঠামো, পরিবেশের সুরক্ষা এবং অস্ত্র তৈরির মত বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিতে নীতিমালা অনুসরন করানো হয়।

গণিতকে অনেকেই আলাদা একটি শ্রেণি হিসেবে দেখেন। অর্থাৎ তাদের মতে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান আর গণিত এই তিনটি শ্রেণি মিলে বিজ্ঞান। ঐ দৃষ্টিকোণে গণিত হলো আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞান আর প্রাকৃতিক ও সামাজিক বিজ্ঞান হলো পরীক্ষণমূলক বিজ্ঞান। প্রাকৃতিক ও সামাজিক বিজ্ঞানের সাথে গণিতের মিল-অমিল উভয়ই রয়েছে।

গণিত একদিক থেকে পরীক্ষণমূলক বিজ্ঞানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে, উভয়টিই একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে পদ্ধতিগত অধ্যয়ন করে। আর পার্থক্য হচ্ছে, পরীক্ষণমূলক বিজ্ঞানে পরীক্ষণের মাধ্যমে প্রমাণ করা হলেও গণিতে কোনো কিছু প্রতিপাদন করা হয় আগের একটি সূত্রের ওপর নির্ভর করে।

এই আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞান, যার মধ্যে পরিসংখ্যান এবং যুক্তিবিদ্যাও পড়ে, অনেক সময়ই পরীক্ষণমূলক বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। তাই পরীক্ষণমূলক বিজ্ঞানে উন্নতি করতে হলে আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞানের প্রসার আবশ্যক। কিভাবে কোনো কিছু কাজ করে (প্রাকৃতিক বিজ্ঞান) বা কীভাবে মানুষ চিন্তা করে (সামাজিক বিজ্ঞান) তাই আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করে।

প্রযুক্তি বলতে কোনো একটি প্রজাতির বিভিন্ন যন্ত্র এবং প্রাকৃতিক উপাদান প্রয়োগের ব্যবহারিক জ্ঞানকে বোঝায়। বিজ্ঞানের আবিষ্কারকে মানুষের প্রায়োগিক কাজে লাগানোর উপায়কে প্রযুক্তি বলে। যেমন – পানি সেচ করার পাম্প একটা প্রযুক্তি যা বিজ্ঞানের আবিষ্কার। এর মাধ্যমে জমিতে সেচ দিয়ে ফসল উৎপাদন করা হয়

বিজ্ঞান কাকে বলে Class 3

প্রাক-প্রাচীন এবং প্রাথমিক মধ্যযুগে প্রাকৃতিক ঘটনাগুলির অনুসন্ধানে অ্যারিস্টটলীয় পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়েছিল । রোমান সাম্রাজ্য পতনের সময় এবং পর্যায়ক্রমিক রাজনৈতিক সংগ্রামের সময় কিছু প্রাচীন জ্ঞান হারিয়ে গিয়েছিল, অথবা কিছুটা অস্পষ্ট অবস্থায় রাখা হয়েছিল।

যাইহোক, বিজ্ঞানের সাধারণ ক্ষেত্র (বা “প্রাকৃতিক দর্শন” যেটিকে বলা হয়) এবং প্রাচীন বিশ্বের অধিকাংশ সাধারণ জ্ঞান সেভিলের ইসিডোরের মতো প্রাথমিক ল্যাটিন এনসাইক্লোপিডীয়দের কাজগুলির মাধ্যমে সংরক্ষিত ছিল। বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যে অনেক গ্রিক বিজ্ঞানের গ্রন্থগুলি নেস্টোরিয়ান্স এবং মনোফিসিটস গোষ্ঠী দ্বারা সম্পন্ন সিরিয়াক অনুবাদগুলিতে সংরক্ষিত ছিল।

এইগুলির মধ্যে বেশিরভাগই পরবর্তীতে খলিফাদের অধীনে আরবিতে অনূদিত হয়েছিল, যার মধ্যে অনেক ধরনের শাস্ত্রীয় শিক্ষা সংরক্ষণ করা হয়েছিল এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি সাধিত হয়েছিল।

“উইসডম হাউস” আব্বাসীয় যুগে ইরাকের বাগদাদে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । এটি ইসলামিক “স্বর্ণযুগ” এর একটি প্রধান জ্ঞান চর্চা কেন্দ্র বলে বিবেচিত হয়, যেখানে বাগদাদে আল-কিন্দি এবং ইবনে সাহল এর মত মুসলিম পণ্ডিত এবং কায়রোতে ইবনে আল-হায়তাম নবম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী পর্যন্ত সমৃদ্ধ হয়েছিল

বাগদাদ মোঘলদের দ্বারা ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত ॥ ইবনে আল-হায়থাম যিনি পশ্চিমে আলহাজেন হিসেবে পরিচিত, তিনি পরীক্ষামূলক তথ্যের উপর জোর দিয়ে অ্যারিস্টটলীয় দৃষ্টিকোণকে আরও এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন ।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন ।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।