ব্যাকরণ কাকে বলে

ব্যাকরণ কাকে বলে জেনে নিন

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ব্যাকরণ আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ব্যাকরণ কি, ব্যাকরণ কাকে বলে জেনে নিন এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের এই আর্টিকেলে আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল ব্যাকরণ কাকে বলে, ব্যাকরণ কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি, ব্যাকরণ এর কাজ কি, ইংরেজি ব্যাকরণ কাকে বলে, আরবি ব্যাকরণ কাকে বলে, ব্যাকরণ কাকে বলে Class 7, ব্যাকরণ কাকে বলে Class 6, ব্যাকরণ কাকে বলে Class 5, ব্যাকরণ কাকে বলে Class 1

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

ব্যাকরণ কাকে বলে

ব্যাকরন একটি সংস্কৃত শব্দ যার বুৎপত্তিগত অর্থ হচ্ছে বিশেষ ভাবে বিশ্লেষণ করা। কোন ভাষাকে বিশ্লেষণ করলে সেই ভাষার উপকরণ উপাদানগুলোকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা সম্পর্কে জানা যায়। ব্যাকরণ শৃঙ্খলা রক্ষা করে নিয়ম কানুন ,সুতরাং ব্যাকরণকে ভাষার আইন বলা হয়ে থাকে।

ব্যাকরণ কাকে বলে


আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যে শাস্ত্রের সাহায্যে ভাষার স্বরূপ ও গঠণপ্রকৃতি নির্ণয় করে সুবিন্যস্ত করা যায় এবং ভাষা শুদ্ধরূপে বলতে, পড়তে এবং লিখতে পারা যায়, তাকে ব্যাকরণ বলে।প্রত্যেক ভাষার মতো বাংলা ভাষারও নিজস্ব ব্যাকরণ আছে।

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, “যে শাস্ত্র জানলে বাংলাভাষা শুদ্ধরূপে লিখতে, পড়তে ও বলতে পারা যায় তার নাম বাংলা ব্যাকরণ। “সব ভাষার ব্যাকরণের মতো বাংলা ব্যাকরণেও চারটি আলোচ্য বিষয় আছে। যেমন: ধ্বনিতত্ত্ব , শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব , বাক্যতত্ত্ব এবং অর্থতত্ত্ব

ব্যাকরণ কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

ব্যাকরণ কাকে বলে কত প্রকার ও কি কি

যে বিদ্যার দ্বারা কোনো ভাষাকে বিশ্লেষণ করিয়া তাহার স্বরূপটি আলোচিত হয় এবং সেই ভাষার গঠনে ও লিখনে এবং তাহাতে কথোপকথনে শুদ্ধ-রূপে তাহার প্রয়োগ করা যায়, সেই বিদ্যাকে সেই ভাষার ব্যাকরণ বলে। ব্যাকরণ সম্পর্কে ডক্টর সুকুমার সেন: যে বইয়ে ভাষার বিচার ও বিশ্লেষণ আছে, তা-ই ব্যাকরণ

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ব্যাকরণ ভাষার বিজ্ঞানসম্মত বিশ্লেষণের শাস্ত্র। ভাষা বিভিন্ন উপাদানে গঠিত হয় এবং বিভিন্ন রীতিতে ব্যবহৃত হয়। গঠন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটি ভাষারই নিজস্ব কিছু নিয়ম-শৃঙ্খলা আছে। 

এ নিয়ম-শৃঙ্খলা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান লাভ করতে হলে ভাষার বিভিন্ন উপাদান এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ প্রণালির স্বরূপ বিশ্লেষণ প্রয়োজন। ভাষার এ স্বরূপ বিশ্লেষণই ‘ব্যাকরণ’ নামে অভিহিত।

ব্যাকরণ চার প্রকার

১ – বর্ণনাত্মক ব্যাকরণ

২ – ঐতিহাসিক ব্যাকরণ

৩ – তুলনামূলক ব্যাকরণ এবং

৪ – দার্শনিক বিচারমূলক ব্যাকরণ।

ব্যাকরণ এর কাজ কি

ভাষাকে বিশ্লেষণ করে দেখানোর চেষ্টা থেকেই ব্যাকরণের উদ্ভব। লক্ষণীয় যে আগে ভাষার সৃষ্টি হয়েছে, পরে ভাষা বিশ্লেষণ করে ব্যাকরণের সৃষ্টি হয়েছে। ভাষার সঙ্গে ব্যাকরণের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।ভাষা বহতা নদীর মতো গতিশীল।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

নিজের খেয়াল-খুশিমতো আপন গতিতে ভাষা এগিয়ে চলে। ফলে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ভাষার মধ্যে নানা পরিবর্তন সাধিত হয়।ব্যাকরণের কাজ হচ্ছে ভাষার গতিবিধি লক্ষ করা এবং ভাষাকে বিশ্লেষণ করা।

ভাষার মৌলিক উপাদান ধ্বনি, শব্দ, বাক্য – এগুলোর অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কারের জন্য ব্যাকরণের সৃষ্টি হয়েছে।ব্যাকরণকে ভাষার সংবিধান বলা হয়। ব্যাকরণ ভাষাকে নিয়ন্ত্রণ করে না, তবু ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তাকে অস্বীকার করা যায় না।

ভাষাকে শুদ্ধরূপে জানা ও ব্যবহার করার জন্য বাংলা ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। কারণ ব্যাকরণের কাজই হলো ভাষার চলার পথ সুনির্দিষ্ট করে দেয়া। বাংলা ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তার মধ্যে নিচের কারণগুলো উল্লেখযোগ্য:

ভাষার প্রকৃতি ও স্বরূপ জানার জন্য: 

মনের ভাব অনেকভাবে প্রকাশ করা যেতে পারে, যেমন: ইশারা, ইঙ্গিতে, কথা বা ছবির মাধ্যমে। তবে ভাষার মাধ্যমে মনের ভাব সঠিকভাবে প্রকাশ করতে ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজন আছে। কেননা ব্যাকরণ ভাষার প্রকৃতি বা স্বরূপ বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভূলত্রুটি নির্ণয় করে শুদ্ধতার নিশ্চয়তা দেয়।

ইংরেজি ব্যাকরণ কাকে বলে

যে পুস্তক পাঠ করিলে ইংরেজি ভাষা শুদ্ধভাবে লিখতে, পড়তে ও বলতে পারা যায়, তাকে English Grammar বা ইংরেজি ব্যাকরণ বলে।

শুদ্ধ উচ্চারণ ও বানান শেখার জন্য: 

ভাষা লিখতে প্রয়োজন বর্ণের এবং উচ্চারণের জন্য প্রয়োজন ধ্বনির। আর এই বর্ণ এবং ধ্বনিগুলোর শুদ্ধ উচ্চারণ ও বানান ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়। বাংলা ভাষায় উ, ঊ এবং যুক্ত বর্ণের প্রচলন আছে। এছাড়াও আছে ণ,ন,শ,ষ,স এর ব্যবহার। ব্যাকরণ পাঠের মাধ্যমে এগুলোর উচ্চারণ পার্থক্য, বানান বিধি জানা যায়।

শব্দের অর্থ, গঠণ ও ব্যবহার জানার জন্য: 

শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে শব্দের সঠিক অর্থ নির্ণয়ের জন্য এবং নতুন শব্দ গঠণের জন্য রূপতত্ত্ব সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। শব্দ গঠণ এবং সংক্ষিপ্ত করার উপায় হচ্ছে সন্ধি, সমাস, প্রত্যয়, উপসর্গ প্রভৃতি। যেমন: তিন ফলের সমাহার না বলে আমরা বলি ‘ত্রিফলা ‘। ব্যাকরণ না জানলে এসব শব্দের ব্যবহার অসম্ভব।

বাক্য তৈরী ও তার অর্থ প্রকাশের জন্য: 

বাক্য গঠণ এবং এর সঠিক অর্থ প্রকাশের জন্য এর সাধারণ অর্থ, ভাবার্থ ও ব্যঞ্জনাময় অর্থ জানতে হবে। এছাড়া সরল বাক্য ও জটিল বাক্য গঠণ প্রক্রিয়া জানতে হবে যা বাক্যতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়। আবার একই শব্দ বাক্য গঠণের ভিন্নতার কারণে কখনও বিশেষ্য, কখনও বিশেষণ হয়। বাগধারার ব্যবহার, উক্তির পরিবর্তন প্রভৃতিতেও বাক্যতত্ত্ব সাহায্য করে।

আরবি ব্যাকরণ কাকে বলে

কবিতা ও গানের ছন্দ এবং অলঙ্করণের জন্য: ছন্দের শুদ্ধতা, ত্রুটি-বিচ্যুতি ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়। তাছাড়া ভাষার অলঙ্কার প্রয়োগ এবং এর পদ্ধতিও ব্যাকরণ নির্ণয় করে।

সাহিত্যের গুণ বিবেচনার জন্য: সাহিত্যের গুণ, রীতি, দোষ, অলঙ্কার প্রভৃতি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করতে হলে ব্যাকরণ পাঠের বিকল্প নেই।

ব্যাকরণে প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-

১. ব্যাকরণ ভাষাকে বিশ্লেষণ করে তার স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্যকে নিরূপণ করে।।

২. ব্যাকরণ পাঠ করে ভাষার বিভিন্ন উপাদানের গঠন প্রকৃতি এবং সে সবের সুষ্ঠু ব্যবহার বিধি সম্পর্কে যায়।

৩. ব্যাকরণ পাঠ করে লেখায় ও কথায় শুদ্ধ ভাষা প্রয়োগ করা যায়।

৪. ব্যাকরণ পাঠে ভাষার সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।

৫. ব্যাকরণ আমাদের সাহিত্যের রস-মাধুর্য্য আস্বাদনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।

৬. ব্যাকরণ পাঠের মাধ্যমে ছন্দ-অলংকার বিষয়ে জ্ঞান লাভ করা যায়।

৭. ভাষার বিভিন্ন পরিবর্তনের ধারা, নিয়ম শৃঙ্খলা ও বিশ্লেষণ সম্পর্কে জানা যায় ব্যাকরণ পাঠ করে।

সুতরাং ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ এবং ভাষার শুদ্ধ প্রয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাকরণ পাঠের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।

ব্যাকরণ কাকে বলে Class 7

বাংলা ব্যাকরণের পরিধি ও আলোচ্য বিষয় :-

প্রত্যেক ভাষারই চারটি মৌলিক অংশ থাকে। যথা

  1. ধ্বনি,
  2. বাক্য,
  3. শব্দ এবং
  4. অর্থ।

সব ভাষারই ব্যাকরণে মূলত চারটি বিষয়ের আলোচনা করা হয়। যথা

  1. ধ্বনিতত্ত্ব
  2. শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব
  3. বাক্যতত্ত্ব
  4. অর্থতত্ত্ব।

অতএব, অভিধানতত্ত্ব, ছন্দ ও অলঙ্কার ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়।

ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় : ধ্বনি উচ্চারণ প্রণালি, উচ্চারণের স্বান, ধ্বনির প্রতীক ও বর্ণের বিন্যাস, ধ্বনি পরিবর্তন ও ণ-ত্ব এবং ষ-ত্ব বিধান ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

ব্যাকরণ কাকে বলে Class 6

ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় : ধ্বনি উচ্চারণ প্রণালি, উচ্চারণের স্বান, ধ্বনির প্রতীক ও বর্ণের বিন্যাস, ধ্বনি পরিবর্তন ও ণ-ত্ব এবং ষ-ত্ব বিধান ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয় : শব্দ, শব্দের শ্রেণিবিভাগ, পদের পরিচয়, শব্দ গঠন, উপসর্গ, প্রত্যয়, বিভক্তি, লিঙ্গ, বচন, ধাতু, শব্দরূপ, কারক, সমাস, ক্রিয়াপদ প্রভৃতি শব্দতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রমের আলোচ্য বিষয় বাক্য বাক্যের শ্রেণিবিভাগ ও গঠনপ্রণালি, বাক্যের রূপ পরিবর্তন বাক্যতত্ত্বেমালোচ্য বিষয়।বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রমের আলোচ্য বিষয় বাক্য বাক্যের শ্রেণিবিভাগ ও গঠনপ্রণালি, বাক্যের রূপ পরিবর্তন বাক্যতত্ত্বেমালোচ্য বিষয়।অর্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়: শব্দের অর্থবিচার, বাক্যের অর্থবিচার অর্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়।

অভিধানতত্ত্ব ও ছন্দ-অলংকার অংশে অভিধান ও ছন্দের প্রয়োগবিধি সম্পর্কে সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ থাকে।উপরোক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এটা বলা যায় অনস্বীকার্য যে, ভাষা পরিবর্তনশীল বহতা নদীর মতো। তাই প্রতিনিয়ত সেখানে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন মাত্রা। । ফলে ব্যাকরণের বিষয়বস্তুর পরিবর্তন ও বিস্তৃতি ঘটেছে এবং ঘটতে থাকবে।

ব্যাকরণ কাকে বলে Class 5

ব্যাপকভাবে বলা যায়, ‘ব্যাকরণ হচ্ছে ভাষার উচ্ছৃঙ্খলা নিবারক, শব্দের ব্যুৎপত্তি ও ব্যুৎপত্তিগত অর্থ নির্ধারক, পদ-সাধক এবং বাক্য রচনা প্রণালি নির্ধারক শাস্ত্র।’

ব্যাকরণের কাজ ভাষার অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করা। ভাষার গঠন ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রত্যেক ভাষার নিজস্ব কিছু নিয়মরীতি আছে। এসব নিয়মরীতি সম্পর্কে সম্যক বা যথার্থ জ্ঞানলাভ করতে হলে ভাষাকে ভেঙে তার উপাদানসমূহের বিচার-বিশ্লেষণ এবং তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ প্রণালি নির্ণয় করা প্রয়োজন।

ভাষাবিজ্ঞানের পরিভাষায় ব্যাকরণ বলতে সাধারণত ভাষার কাঠামোর, বিশেষ করে শব্দ ও বাক্যের কাঠামোর, গবেষণাকে বোঝায়। এ অর্থে ব্যাকরণ হল কোন ভাষার রূপমূলতত্ত্ব ও বাক্যতত্ত্বের আলোচনা।

কখনও কখনও আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানে ব্যাকরণ পরিভাষাটি দিয়ে কোন ভাষার কাঠামোর সমস্ত নিয়মকানুনের বর্ণনাকে বোঝানো হয়, এবং এই ব্যাপকতর সংজ্ঞার ভেতরে ঐ ভাষার ধ্বনিতত্ত্ব ও প্রয়োগতত্ত্বের আলোচনাও চলে আসে।

ব্যাকরণ কাকে বলে Class 1

ব্যাকরণ শব্দটির বুৎপত্তিগত অর্থ হলো “বিশ্লেষণ” (বি + আ + ক্রি + অন) বিশেষ এবং সম্যকরূপে বিশ্লেষণ। ভাষার সংজ্ঞা প্রসঙ্গে নানান সাহিত্যিক নানান মতামত লক্ষ্য করা যায় তবে যে সমস্ত মতামতগুলি গ্রহণযোগ্য তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এর মতে, যে শাস্ত্রে কোনো ভাষাকে বিশ্লেষণ করে তার স্বরূপ আকৃতি ও প্রয়োগের নীতি বুঝিয়ে দেওয়া হয়, সেই শাস্থ্যকে বলে সেই ভাষার ব্যাকরণ।

আশা করছি আজকে আপনারা ব্যাকরণ কি, ব্যাকরণ কাকে বলে সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারণা অর্জন করেছেন। সামান্তরিক সম্বন্ধে আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে পারেন ।আমাদের নেক্সট আর্টিকেলে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্টে জানাতে পারেন আমরা আপনার কথা বিবেচনায় নিব।