সংকেত কাকে বলে

সংকেত কাকে বলে

অনলাইন শপ www.Gazivai.com ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে আমাদের আলোচনার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো সংকেত। সংকেত কি, সংকেত কাকে বলে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।

আমাদের আলোচনার বিষয়বস্তু গুলো হল: সংকেত কাকে বলে, সংকেত কাকে বলে রসায়ন, গাঠনিক সংকেত কাকে বলে, আণবিক সংকেত কাকে বলে, রাসায়নিক সংকেত কাকে বলে, ডিজিটাল সংকেত কাকে বলে, সংকেত ভর কাকে বলে, মহাসড়ক সংকেত কাকে বলে ইত্যাদি। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য কেনাকাটা করুন। সবথেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com

সংকেত কাকে বলে

কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অনুভব পরমাণু গুলোকে প্রতীকের সাহায্যে প্রকাশ করাকে সংকেত বলা হয়।যেকোনো মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুতে কতটি মৌল আছে এবং সেই মৌলের কতটি পরমাণু আছে সেগুলো দেখানোর জন্য যে প্রতীক এর মাধ্যমে দেখানো হয় তাকে সংকেত বলে।

সংকেত কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

যেমন: সোডিয়ামের সংকেত Na এবং নাইট্রোজেনের সংকেত N

কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণুতে কয়টি মৌল আছে এবং মৌলতে কয়টি পরমাণু আছে সেগুলো যে প্রতিক এর মাধ্যমে দেখানো হয় তাকে সংকেত বলে।

সংকেত কাকে বলে রসায়ন

কোন মৌলের পূর্ণ নামের সংক্ষিপ্ত রূপকে প্রতীক বলে।মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের অণু প্রতীকের সাহায্যে যেভাবে প্রকাশ করা হয় তাকে সংকেত বা আণবিক সংকেত বলে।

সংকেত কাকে বলে

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

রাসায়নিকভাবে কোন সংকেত নির্ধারণ করার জন্য আমরা যে ধরনের সংঘাত পড়ে থাকি সেগুলো কে রাসায়নিক সংকেত হিসেবে ধরে নিতে পারি তবে রাসায়নিক সংকেত কাকে বলে।

আমরা বুঝি কোন একটা মুলুকের যদি তার নির্দিষ্ট নামের একটা ওয়ার্ড বা শব্দ দ্বারা প্রকাশ করা হয় সেটাই রাসায়নিক সংকেত হতে পারেন যদি জানে তবে রাসায়নিক সংকেত এর অনেক উদাহরণ আছে।

গাঠনিক সংকেত কাকে বলে

কোন যৌগের অণুতে তার উপাদানসমূহ পরস্পরের সাথে কিভাবে যুক্ত আছে অর্থাৎ তার গাঠনিক অবস্থান প্রকাশের জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়, তাকে ঐ বস্তুর গাঠনিক সংকেত বলে

আরো পড়ুন মেয়েদের নেট বা জর্জেট ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের ৩ পিস জাইংগা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের  ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক  – এখনই কিনুন

আরো পড়ুন মেয়েদের সেক্সি বিকিনি ব্রা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৩ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ২ পাট কুচি বোরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  খিমার বুরকা সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

যৌগের অণুতে তার উপাদানসমূহ সাথে কিভাবে যুক্ত আছে , তার গাঠনিক অবস্থান প্রকাশের জন্য যে সংকেত ব্যবহৃত হয়, তাকে ঐ বস্তুর গাঠনিক সংকেত বলে।

কোন পদার্থের অণুকে প্রতীকের সাহায্যে রাসায়নিক বন্ধন দেখিয়ে যে সংকেত তৈরি করা হয় তাকে গাঠনিক সংকেত বলে।

সাধারণ অর্থে যা কিছু কোনও প্রেরক থেকে কোনও প্রাপকের কাছে এক স্থান থেকে অন্য একটি স্থানে কাঙ্ক্ষিত ও প্রাসঙ্গিক কোনও তথ্য বা উপাত্ত বহন করে, তাকে সংকেত বলে

আণবিক সংকেত কাকে বলে

যোগাযোগ প্রযুক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে প্রেরক কর্তৃক প্রাপকের কাছে সংকেত প্রেরণ করার প্রক্রিয়াটিকে সম্প্রচার বলে। সিগন্যাল তথা সংকেতকে তাই তথ্য-উপাত্তের সম্প্রচারিত রূপ হিসেবে গণ্য করা যায়।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ

আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত

যা কিছুর মধ্য দিয়ে কোনও সংকেত প্রেরক থেকে প্রাপকের কাছে পৌঁছায়, তাকে সম্প্রচার মাধ্যম বলে। একজন প্রেরক যে সরঞ্জাম বা উপকরণের সাহায্যে সংকেত প্রেরণ করে, তাকে সম্প্রচারক বলে। অপর প্রান্তে প্রাপক যে সরঞ্জাম বা উপকরণের সাহায্যে সংকেত গ্রহণ করে, তাকে গ্রাহক বা সংবেদক বলে। প্রাপক যখন প্রেরকের পাঠানো সংকেত গ্রহণ করে, তখন বলা হয় ঐ দুই পক্ষের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে।

কোনো যৌগের অণুতে উপস্থিত উপাদান মৌলসমূহের পরমাণুর প্রকৃত সংখ্যা সহ উপস্থাপনাকে আণবিক সংকেত বলে

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরও পড়ুন: বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ? বড় ভাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

আরও পড়ুন: লিংগ মোটা করার উপায়

রাসায়নিক সংকেত কাকে বলে

রাসায়নিক সংকেত হল একটি রাসায়নিক যৌগ গঠনের জন্য নির্দিষ্ট অনুসমূহের অনুপাতিক তথ্যসমূহ, যা রাসায়নিক উপাদানসমূহের প্রতীক, সংখ্যা এবং অন্যান্য প্রতীকসমূহ যেমন, ড্যাশ, বন্ধনী, যোগ-বিয়োগ প্রভৃতি চিহ্নের দ্বারা প্রকাশের মাধ্যম।

রাসায়নিক সংকেত কোন রাসায়নিক নাম নয়, এটি কোন শব্দ দ্বারা লেখা হয় না। যদিও রাসায়নিক সংকেত দ্বারা কিছু নির্দিষ্ট সাধারণ রাসায়নিক গঠন প্রকাশ করা যায়, কিন্তু রাসায়নিক গাঠনিক সংকেত এবং রাসায়নিক সংকেত সম্পূর্ণ এক নয়।

রসায়ন পাঠের সুবিধার জন্য বিভিন্ন অণুকে বিভিন্ন প্রতীক দিয়ে সংকেতে প্রকাশ করা হয়, এই সংকেতকেই রাসায়নিক সংকেত বলে।

ডিজিটাল সংকেত কাকে বলে

যে সংকেতের মান সময়ের সাপেক্ষে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হয় তাকে ডিজিটাল সংকেত বলা হয় । অনেক সময় একে ডিসক্রিট-টাইম সংকেত বলা হয়ে থাকে । ডিজিটাল সংকেতের যে কোন মহুর্তের মান একটি  নির্দিষ্ট ধাপে/স্টেটে অবস্থান করে । এডার, সাবট্রাকটার, মাল্টিপ্লেক্সার, রেজিস্টার ইত্যাদি সার্কিটের মাধ্যমে ডিজিটাল সংকেতকে প্রক্রিয়া হয় ।

ডিজিটাল সংকেত হলো সেই যোগাযোগ সংকেত যা শুধু কিছু নির্দিষ্ট মান গ্রহণ করতে পারে এবং এরা ছিন্নায়িত মানে পরিবর্তিত হতে পারে

সংকেত ভর কাকে বলে

 আয়নীয় যৌগের যে সংকেতের সাহায্যে প্রকাশ করা হয়, সেই সংকেতে উপস্থিত পরমাণু গুলির পারমাণবিক ভরের সমষ্টি হল ওই যৌগের সংকেত ভর।রাসায়নিক বিক্রিয়ার সময় একাধিক মৌলের পরমাণু ইলেকট্রন গ্রহণ ও বর্জনের মাধ্যমে বিপরীত তড়িৎধর্মী আয়নে পরিণত হয়ে স্থির তড়িদাকর্ষণ বল দ্বারা পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যে যৌগ গঠন করে তাকে তড়িৎযােজী যৌগ বা আয়নীয় যৌগ বলে।
ধাতু ও অধাতুর পরমাণু যুক্ত হয়ে তড়িৎযোজী যৌগ গঠিত হয়। যেমন—সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl), ক্যালশিয়াম অক্সাইড (CaO), ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরাইড (MgCl), পটাশিয়াম সালফাইড (K9S), অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (AlO3) ইত্যাদি।

প্রতিটি আয়নীয় যৌগের কেলাস অসংখ্য অসংখ্য ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন পরস্পর স্থির তাড়িতিক আকর্ষণ বলের প্রভাবে যুক্ত হয়ে গঠিত হয়। আয়নীয় যৌগ সুস্থিত ত্রিমাত্রিক আকারবিশিষ্ট কেলাস হওয়ায় আয়নীয় যৌগের ক্ষেত্রে বিচ্ছিন্ন অণুর অস্তিত্ব নেই। তাই আয়নীয় যৌগের ক্ষেত্রে আণবিক ভরের পরিবর্তে সংকেত ভর কথাটি প্রযোজ্য ।

যেমন :  সােডিয়াম ক্লোরাইডের আণবিক ভর 58.5 না বলে সংকেত ভর 58.5 বলা হয়।

মহাসড়ক সংকেত কাকে বলে

হাইওয়ে বা মহাসড়ক হল কোন পাবলিক বা প্রাইভেট রাস্তা বা অন্য কোনও সরকারী রাস্তা বোঝায়। এটি প্রধান সড়ক হিসেবে ব্যবহার করা হয়, তবে অন্যান্য পাবলিক সড়ক ও জনসাধারণের রাস্তাও এতে অন্তর্ভুক্ত। এটি নিয়ন্ত্রিত-প্রবেশযোগ্য মহাসড়কের (কন্ট্রোল অ্যাক্সেস হাইওয়ে) সমতুল্য নয়, অথবা অটোবাহ্ন, অটোরুট ইত্যাদির অনুবাদও নয়।

মেরিয়াম-ওয়েবস্টার অনুসারে, হাইওয়ে শব্দটির ব্যবহার দ্বাদশ শতাব্দীতে শুরু হয়। এটিমনলাইন অনুযায়ী, “হাই” শব্দটি “প্রধান” অর্থে ব্যবহৃত হয়।

উত্তর আমেরিকা ও অস্ট্রেলীয় ইংরেজিতে, নিয়ন্ত্রিত প্রবেশ পথ বা আর্টেরিয়াল রাস্তার মতো প্রধান রাস্তাগুলো প্রায়শই রাজ্য মহাসড়ক হয়ে থাকে (কানাডা: প্রাদেশিক মহাসড়ক)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অন্টারিওতে অন্যান্য রাস্তাগুলোকে ” কাউন্টি মহাসড়ক ” বলা যেতে পারে। এই শ্রেণীবিভাগগুলি রাস্তাটির রক্ষণাবেক্ষণকারী সরকারী কর্তৃপক্ষকে (রাজ্য, প্রদেশ, কাউন্টি) নির্দেশ করে।

সাধারণত প্রধান মহাসড়কগুলোর নামকরণ করা হয় যে সরকার সেগুলো নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে তাদের নামানুসারে। অস্ট্রেলিয়ার হাইওয়ে ১ বিশ্বের বৃহত্তম জাতীয় মহাসড়ক যা প্রায় ১৪,৫০০ কিমি অথবা ৯,০০০ মা বিস্তৃত এবং সারা মহাদেশ জুড়ে যাতায়াত করে।

চীনে বিশ্বের সর্ববৃহৎ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক রয়েছে যা আমেরিকার প্রায় কাছাকাছি পরিমাণ। কিছু মহাসড়ক একাধিক দেশে বিস্তৃত যেমন, প্যান-আমেরিকান মহাসড়ক বা ইউরোপিয়ান রুট। কিছু মহাসড়কে ফেরি ব্যবস্থা রয়েছে যেমন, ইউ.এস. রুট ১০, যা মিশিগান হ্রদকে অতিক্রম করে।

একটি মহাসড়ক সকল ধরনের বৈধ স্থল যাতায়াতের জন্য উন্মুক্ত হতে পারে (যেমন, যানবাহন, ঘোড়ার গাড়ি, পথচারী) কিংবা এক বা একাধিক নির্দিষ্ট ধরনের যাতায়াতের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে; সাধারণত যানবাহনের জন্য উন্মুক্ত মহাসড়কগুলোতে পথচারী বা ঘোড়ার গাড়িও চলতে পারে তবে এর ব্যতিক্রম হচ্ছে শুধুমাত্র যানবাহনের জন্য উন্মুক্ত মহাসড়ক বা বিভিন্ন রকম নির্দিষ্ট ব্যবহারের জন্য সমান্তরালভাবে বিভক্ত মহাসড়ক।

আমাদের আর্টিকেল সম্বন্ধে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।আপনার কথা আমরা সাদরে গ্রহণ করব।