হাড় ভাঙ্গা অপারেশন খরচ

হাড় ভাঙ্গা অপারেশন খরচ

হাড় ভাঙ্গা অপারেশন খরচ

হাড়ভাঙ্গা অপারেশনের খরচ আনুমানিক ভাবে কোন কিছু বলা যায় না। কারন একেক জায়গায় একেক রকম খরচ লাগে কারো ভাঙ্গার উপর নির্ভর করে খরচ হয়। হাড় ভাঙ্গার অপারেশনের খরচ নিশ্চিত ভাবে বলা যায় না। কত টাকা খরচ হয়।

janbobd.net এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম আজকে আর্টিকেলে আমরা জানবো হাড়ভাঙ্গা অপারেশনের খরচ , ব সম্পর্কে জানো আজকের আর্টিকেল থেকে।আমাদের www.gazivai.com ওয়েব সাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন সব থেকে কম দামে পণ্য কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com.

হাড় ভাঙ্গা অপারেশন খরচ

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আমাদের শরীরের পুরো শক্ত কাঠামো খনিজ পদার্থের দ্বারা গঠিত। এই শক্ত কাঠামোর প্রতিটি ইউনিট হলো হাড়। মানুষের শরীরের কাঠামো ২০৬টি হাড়ের মাধ্যমে তৈরি। হাড় গঠনের জন্য প্রয়োজন হলো প্রধানত ক্যালসিয়াম ও ফসফেট। হাড়, জোড়া ও মাংসপেশি ইত্যাদি মিলে পূর্ণাঙ্গ মানবদেহ গঠিত হয়। হাড় ও জোড়াগুলো একটি নির্দিষ্ট দিকে ও নির্দিষ্ট নিয়মে নড়াচড়া করতে পারে। এই নির্দিষ্ট নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটলেই হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে।

সাধারণত বড় ধরনের আঘাতের কারণে হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে। যেমন- গাছ থেকে পড়ে যাওয়া, এটা সাধারণত ছোট ডানপিটে ছেলেদের ক্ষেত্রেই বেশি দেখা যায়। আর আমের মওসুমে এমনটি খুবই স্বাভাবিক। মগডালে পাকা আম পাড়তে গিয়ে অনেকেই হাত-পায়ের হাড় ভেঙ্গে ফেলে।

  • আছাড় খেয়ে পড়ে গেলে
  • রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটলে
  • মারামারি করার কারণে হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে
  • হাড়ের মধ্যে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমে গেলে
  • হাড়ের মধ্যে ফসফেটের পরিমাণ কমে গেলে
  • কিছু কিছু রোগ যেমন- অস্টিওপরোসিস, বোন ক্যান্সার ইত্যাদির কারণে হাড় ভেঙ্গে যেতে পারে।

সাধারণত দুইভাবে হাড় ভাঙ্গতে পারে। যথা :

  • ক্লোজড ফ্রাকচার : এ ক্ষেত্রে হাড় ভেঙ্গে গেলেও তা চামড়া ভেদ করে উঠতে পারে না, অর্থাৎ কোনো রক্ত বের হয় না।
  • ওপেন ফ্রাকচার : এ ক্ষেত্রে আক্রান্ত হাড়টি ভেঙ্গে গিয়ে তা চামড়া ভেদ করে বেরিয়ে আসে, অর্থাৎ এখানে রক্ত বের হওয়া অনিবার্য।

হাড় ভাঙ্গলে যে উপসর্গ দেখা যাবে

হাড় ভাঙ্গা অপারেশন খরচ

ভাঙ্গা স্থানে ব্যথা হয়

  • আক্রান্ত স্থানটি ফুলে যায়
  • আক্রান্ত স্থানটি লাল হয়ে যায়
  • অঙ্গটির স্বাভাবিক অবস্থা নষ্ট হয়ে যায়
  • আক্রান্ত স্থানটি ধরলে রোগী খুব ব্যথা অনুভব করে।
  • হাত বা পা ভাঙ্গলে অনেক সময় ভাঙ্গা অংশের নিচে নাড়ির স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়
  • ভাঙ্গা অংশটি নাড়ালে এক ধরনের শব্দ অনুভূত হয়।
  • আক্রান্ত স্থানটি থেকে রক্ত বের হওয়া, এমনকি রক্ত বের হওয়ার জন্য রোগী শকে চলে যেতে পারে।

অস্থি বিশেষজ্ঞ বাপ্পাদিত্য ঘোষ বলেন, ‘‘‌প্লেট ফিক্সেশনের মাধ্যমে অস্ত্রোপচার করে হাড় জোড়া লাগানো যেত। কিন্তু পায়ে ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে গিয়েছিল। তার উপর কাটা-‌ছেঁড়া করলে সংক্রমণ হতে পারে। তাই ওই প্রক্রিয়ায় সফল হওয়া যায় না। আমরা ইলিজেরভ ফিক্সেশন পদ্ধতি অবলম্বন করেছি।

’’‌ মেডিক্যালের অস্থি বিশেষজ্ঞের সংযোজন, এই ইলিজেরভ বা রিং ফিক্সেটর পদ্ধতিতে‌ কোনও রকম অস্ত্রোপচার ছাড়াই মেশিনের সাহায্যে হাড় জোড়া লাগানো হয়ে থাকে। যাতে মেশিনের মাধ্যমে রিং ফিক্সেটর বসানো হয়। এতে তেমন কোনও ঝুঁকি নেই। একদিন পরই রোগী ক্রাচে ভর দিয়ে দিব্যি হাঁটতে পারেন।

আর দু’ সপ্তাহের মধ্যেই রীতিমতো হাঁটা চলা করতে পারবেন।‌ মালদহে রিং ফিক্সেটর নেই। সেটি কলকাতা থেকে আনা হয়। প্রায় চার ঘণ্টার চেষ্টায় সফল হন মালদহ মেডিক্যালের চিকিৎসকরা। মালদহের ডাক্তারদের হাতযশে দ্রুত সুস্থ হতে পেরে বেজায় খুশি বীরভূমের জয়প্রকাশ সাহা। তাঁর আশা কয়েক দিনের মধ্যে ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন