হাত পা ব্যাথার ঔষধ – খাওয়ার নিয়ম ও উপকারীতা

Janbobd.net ও( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে হাত পা ব্যাথার ঔষধ সম্পর্কে ; হাত পা ব্যাথার ঔষধ ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক, হাত পা ব্যাথার সম্পর্কে আলোচনা।

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01622913639
সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Gazivai.com

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় ‘অ্যাকিউট’ ও ‘ক্রনিক’- দুটো বহুল প্রচলিত শব্দ। অ্যাকিউট মানে স্বল্পমেয়াদ আর ক্রনিক মানে দীর্ঘমেয়াদের ব্যাপার।

অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়া এমন একটা পরিস্থিতি যেখানে ধমনিতে ব্লকের ঘটনা ঘটে সহসা এবং এর বহিঃপ্রকাশ একেবারে নাটকীয়।

ক্রনিক লিম্ব ইশকেমিয়াতে এ ঘটনা দীর্ঘমেয়াদি ঘটে ও এর লক্ষণগুলো একটু একটু করে ধাপে ধাপে প্রকাশিত হয়।

হাত পা ব্যাথার ঔষধ

অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়ার কারণ

আঘাতের কারণে রক্তনালি ছিঁড়ে কেটে বা থেঁতলে বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনাগুলো বাদ দিলে অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়ার কারণগুলো মোটামুটি নিম্নরূপ—

তিন টেবিল চামচ তিলের তেলের সাথে তিন ফোঁটা লবঙ্গ তেল মিশান। এবার এই তেল হালকা গরম করে পায়ের ব্যথাযুক্ত স্থানে ভালোভাবে মালিশ করুন। এটি পায়ের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি কর পায়ের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে। দিনে অন্তত তিন বার এই তেলটি পায়ে মালিশ করুন। যদি আপনার কাছে লবঙ্গ তেল না থাকে তবে তিলের তেলের সাথে দুটি লবঙ্গ ফুটিয়ে নিয়ে তেলটি ঠান্ডা করে ব্যবহার করুন।

হার্ট বা হৃৎপিণ্ড

রক্ত তরল অবস্থায় রক্তনালির ভেতর দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে সঞ্চালিত হয়। রক্তনালি বা হৃৎপিণ্ডের ভেতরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াটা অস্বাভাবিক এবং বিপজ্জনক। বিভিন্ন কারণে হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের মধ্যে রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে।

জমাট বাঁধা রক্তের এ টুকরো রক্তস্রোতের সঙ্গে প্রবাহিত হয়ে মুহূর্তের মধ্যে শরীরের যে কোনো জায়গায় গিয়ে পৌঁছতে পারে এবং সেখানকার রক্ত সরবরাহে বিঘ্ন ঘটাতে পারে। মস্তিষ্কে এ ধরনের ঘটনা ঘটলে তাকে স্ট্রোক (Stroke) বলা হয়।

হাত বা পায়ের ধমনি বন্ধ হলে ঘটনাটি পরিচিত হয় অ্যাকিউট লিম্ব ইশকেমিয়া নামে। হৃৎপিণ্ডের ভেতরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার অনেক কারণ আছে। আমাদের দেশের পরিপ্রেক্ষিতে নিচের কারণগুলো গুরুত্বপূর্ণ।

সুস্থ হৃৎপিণ্ড স্বাভাবিক অবস্থায় একটা নিয়মিত ছন্দে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়। অনেক সময় এ ছন্দের ব্যত্যয় ঘটতে দেখা যায়। হৃৎপিণ্ডের ছন্দসংক্রান্ত সমস্যাগুলোর অন্যতম হলো অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশন।

এতে বাম অলিন্দ নামে হৃৎপিণ্ডের একটা বিশেষ প্রকোষ্ঠ অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ও অনিয়মিতভাবে সংকুচিত এবং প্রসারিত হতে থাকে। ফলে এ প্রকোষ্ঠের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়।

ছন্দের এ ব্যত্যয় বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো— মাইট্রাল ভাল্ব (Mitral Valve) নামে হৃৎপিণ্ডের একটি বিশেষ কপাটিকা নষ্ট হয়ে যাওয়া। আমাদের দেশে রিউম্যাটিক ফিভার বা বাতজ্বর থেকে হৃৎপিণ্ডের মাইট্রাল ভাল্ব নষ্ট হয়ে এ রকম ঘটনা ঘটতে দেখা যায়।

ভাল্বের সমস্যা ছাড়া উচ্চরক্তচাপ এবং ইশকেমিক হার্ট ডিজিজ বা হার্টের ব্লকজনিত সমস্যাতেও হার্টের এ রকম ছন্দসংক্রান্ত সমস্যা হতে পারে। হৃৎপিণ্ডের বাইরে অ্যাট্রিয়াল ফিব্রিলেশনের সবচেয়ে বড় কারণ শরীরে থাইরয়েড হরমোনের আধিক্য বা হাইপারথাইরয়ডিজম।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া  কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন