বন্ধ্যাত্ব কেন হয় । বন্ধ্যাত্ব কাকে বলে

500.00৳ 

<h3>tyle=”color: #3366ff;”>>সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639&amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;amp;lt;/span></p>&amp;amp;amp;amp;amp;lt;/p&amp;amp;gt;</p>

♣&

lt;

/p><p>ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

ব্যবহারের সুবিধা;&lt;/strong&gt;
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।

742 in stock

Description

বন্ধ্যাত্ব কেন হয় । বন্ধ্যাত্বের কারণ জটিল এবং বহুমুখী হতে পারে।

বন্ধ্যাত্ব কেন হয়

পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ:

  • শুক্রাণুতে সমস্যা:
    • অ্যাজোস্পার্মিয়া: শুক্রাণুতে শুক্রাণু না থাকা।
      • কারণ: জন্মগত ত্রুটি, শুক্রাশয়ের ক্ষতি, সংক্রমণ, অস্ত্রোপচার, কেমোথেরাপি।
    • অলিগোস্পার্মিয়া: শুক্রাণুর সংখ্যা কম।
      • কারণ: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, জন্মগত ত্রুটি, সংক্রমণ, ধূমপান, মাদকদ্রব্যের ব্যবহার, স্থূলতা।
    • অ্যাস্থেনোস্পার্মিয়া: শুক্রাণুর গতিশীলতা কম।
      • কারণ: হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, জন্মগত ত্রুটি, সংক্রমণ, ধূমপান, মাদকদ্রব্যের ব্যবহার, স্থূলতা।
    • টেরাটোস্পার্মিয়া: শুক্রাণুর আকৃতি অস্বাভাবিক।
      • কারণ: জন্মগত ত্রুটি, সংক্রমণ, ধূমপান, মাদকদ্রব্যের ব্যবহার, স্থূলতা

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

  • হরমোনের সমস্যা:
    • টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কম:
      • কারণ: জন্মগত ত্রুটি, শুক্রাশয়ের ক্ষতি, অস্ত্রোপচার, ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
    • লুটেইনাইজিং হরমোন (LH) বা ফলিকেল-উত্তেজক হরমোন (FSH) এর মাত্রা অস্বাভাবিক:
      • কারণ: pituitary gland-এর সমস্যা, ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
  • অন্যান্য কারণ:
    • জন্মগত ত্রুটি।
    • সংক্রমণ।
    • যৌন সংক্রামিত রোগ (STD)।
    • ধূমপান।
    • মদ্যপান।
    • মাদকদ্রব্যের ব্যবহার।
    • স্থূলতা।
    • মানসিক চাপ।

নারীর বন্ধ্যাত্বের কারণ:

  • ডিম্বাণুতে সমস্যা:
    • পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS)।
    • ডিম্বাণুতে ত্রুটি।
    • ডিম্বাণুর সংখ্যা কম।
    • ডিম্বাণু নিঃসরণে সমস্যা।
  • ফ্যালোপিয়ান টিউবে সমস্যা:
    • টিউব ব্লক বা আটকে যাওয়া।
    • টিউবের ক্ষতি।
  • জরায়ুতে সমস্যা:
    • এন্ডোমেট্রিওসিস।
    • ফাইব্রয়েড।
    • জরায়ুর আকৃতি অস্বাভাবিক।
  • হরমোনের সমস্যা:
    • থাইরয়েডের সমস্যা।
    • প্রোল্যাক্টিন হরমোনের মাত্রা বেশি।
  • অন্যান্য কারণ:
    • বয়স।
    • সংক্রমণ।
    • যৌন সংক্রামিত রোগ (STD)।
    • ধূমপান।
    • মদ্যপান।
    • মাদকদ্রব্যের ব্যবহার।
    • স্থূলতা।
    • মানসিক চাপ।

উভয়ের জন্য:

  • জীবনধারা:
    • অনিয়মিত ঘুম।
    • অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস।
    • ব্যায়ামের অভাব।
  • পরিবেশগত কারণ:
    • দূষণ।
    • বিষাক্ত রাসায়নিক।

বন্ধ্যাত্বের সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন চিকিৎসা পদ্ধতি আছে।

কিছু টিপস:

  • একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
  • পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান।
  • প্রয়োজনে চিকিৎসা গ্রহন করুন।
  • স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করুন।
  • মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।

বন্ধ্যাত্ব কাকে বলে

বন্ধ্যাত্ব বলতে বোঝায় একজন পুরুষ বা নারীর প্রাকৃতিকভাবে সন্তান ধারণ করতে অক্ষমতা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে, বন্ধ্যাত্ব হলো এক বছরেরও বেশি সময় ধরে নিয়মিত সহবাসের পরও গর্ভধারণ করতে না পারা

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব বলতে বোঝায় একজন পুরুষের শুক্রাণুতে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুস্থ শুক্রাণু না থাকা, যার ফলে ডিম্বাণু নিষিক্ত হতে পারে না।

নারী বন্ধ্যাত্ব বলতে বোঝায় একজন নারীর ডিম্বাণু উৎপাদন না হওয়া, ডিম্বাণু নিষিক্ত না হওয়া, গর্ভাশয়ে ভ্রূণ বসানো না হওয়া, অথবা গর্ভাবস্থা টিকিয়ে রাখতে না পারা।

বন্ধ্যাত্বের কিছু সাধারণ কারণ:

পুরুষদের ক্ষেত্রে:

  • শুক্রাণুর সংখ্যা কম (অলিগোজোস্পার্মিয়া)
  • শুক্রাণুর গতিশীলতা কম (অ্যাসথেনোজোস্পার্মিয়া)
  • শুক্রাণুর আকৃতি অস্বাভাবিক (টেরাটোজোস্পার্মিয়া)
  • বীর্যপাতের সমস্যা
  • হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
  • যৌন সংক্রমিত রোগ
  • বয়স
  • ধূমপান
  • মদ্যপান
  • মানসিক চাপ

নারীদের ক্ষেত্রে:

  • ডিম্বাণু উৎপাদন না হওয়া (অ্যানোভুলেশন)
  • ডিম্বাশয়ের নালী বন্ধ হয়ে যাওয়া
  • এন্ডোমেট্রিওসিস
  • গর্ভাশয়ের পেশীর টিউমার
  • হরমোনের ভারসাম্যহীনতা
  • যৌন সংক্রমিত রোগ
  • বয়স
  • ধূমপান
  • মদ্যপান
  • মানসিক চাপ

বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা:

বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসার অনেক বিকল্প আছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • ঔষধ
  • আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন)
  • আইইউআই (ইনট্রাউটেরাইন ইনসেমিনেশন)
  • শল্যচিকিৎসা

আপনার যদি বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থাকে তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার বন্ধ্যাত্বের কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা বিকল্প নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারবেন।

কিছু দরকারী টিপস:

  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খান
  • ধূমপান ত্যাগ করুন
  • মদ্যপান কমিয়ে দিন
  • মানসিক চাপ কমিয়ে দিন

উদাহরণ:

মিসেস রহিমা ৩ বছর ধরে চেষ্টা করছেন গর্ভধারণ করার জন্য, কিন্তু সফল হতে পারছেন না। তিনি একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করেন। ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানতে পারেন যে মিসেস রহিমার ডিম্বাশয়ের নালী বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তার আইভিএফ করার পরামর্শ দেন। মিসেস রহিমা আইভিএফ করান এবং সফলভা

আরও তথ্যের জন্য:

  • বাংলাদেশ প্রজনন স্বাস্থ্য ও গবেষণা ইনস্টিটিউট
  • বাংলাদেশ সোসাইটি ফর অবস্টেট্রিকস অ্যান্ড গাইনোকলজি
  • ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বন্ধ্যাত্ব কেন হয় । বন্ধ্যাত্ব কাকে বলে”

Your email address will not be published. Required fields are marked *