Description
ক্যান্সার কিভাবে হয় । ক্যান্সার কেন হয় তার কোন একক উত্তর নেই। এটি একটি জটিল রোগ যা বিভিন্ন কারণের সমন্বয়ে ঘটে। তবে, কিছু সাধারণ কারণ রয়েছে যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে:
ক্যান্সার কিভাবে হয়
ডিএনএ ক্ষতি:
- আমাদের শরীরের কোষগুলি ডিএনএ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, যা আমাদের জিনের নকশা ধারণ করে।
- ধূমপান, সূর্যের আলো, এবং কিছু রাসায়নিক সহ বিভিন্ন কারণ ডিএনএ কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
- যদি এই ক্ষতি মেরামত না করা হয়, তবে এটি কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং ক্যান্সারের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধি:
- সাধারণত, আমাদের শরীর নিয়ন্ত্রণ করে যে কত কোষ তৈরি হয় এবং কখন মারা যায়।
- ক্যান্সার কোষগুলি এই নিয়ন্ত্রণগুলি এড়িয়ে যায় এবং অনিয়ন্ত্রিতভাবে বৃদ্ধি এবং বিভাজন শুরু করে।
- এই নতুন কোষগুলি টিউমার তৈরি করতে পারে বা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে (মেটাস্টাসাইজ)।
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার দুর্বলতা:
- আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সাধারণত অস্বাভাবিক বা ক্ষতিকর কোষগুলিকে শনাক্ত করে এবং ধ্বংস করে।
- যদি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়, তবে এটি ক্যান্সার কোষগুলিকে বৃদ্ধি এবং ছড়িয়ে পড়তে দেয়।
ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ানোর কিছু নির্দিষ্ট ঝুঁকির কারণ:
- ধূমপান: ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ।
- সূর্যের আলো: অতিবেগুনী (UV) রশ্মি ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- সংক্রমণ: কিছু ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া ক্যান্সারের কারণ হতে পারে, যেমন HPV (হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস), যা জরায়ুর ক্যান্সারের কারণ হতে পারে এবং HBV (হেপাটাইটিস বি ভাইরাস), যা যকৃতের ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
- রাসায়নিক পদার্থ: কিছু রাসায়নিক পদার্থ, যেমন অ্যাসবেস্টস এবং বেনজিন, ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
- বংশগতি: কিছু ক্যান্সার পারিবারিকভাবে চলে আসতে পারে, যার অর্থ হল যে আপনার যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে তবে আপনার ঝুঁকি বেশি হতে পারে।
- বয়স: বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধ:
যদিও ক্যান্সার প্রতিরোধের কোন নিশ্চিত উপায় নেই, তবে আপনার ঝুঁকি কমাতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
- ধূমপান ত্যাগ করুন।
- সূর্য থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।
- **স্বাস্থ্যকর খাবার খান এবং নিয়মিত ব্যায়াম কর
ক্যান্সার কিভাবে হয়?
ক্যান্সার হলো শরীরের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং টিউমার তৈরি করে বা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে।
ক্যান্সারের প্রধান কারণ:
- ডিএনএ ক্ষতি: কোষের জিনিয়াস্টিক উপাদান ডিএনএ ক্ষতিগ্রস্ত হলে, কোষ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে।
- অস্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধি: ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নিয়ন্ত্রণের বাইরে বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং নতুন কোষ তৈরি করে যা টিউমার তৈরি করে।
- রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার দুর্বলতা: রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হলে, ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলিকে শনাক্ত করে ধ্বংস করতে পারে না, যার ফলে ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি পায়।
ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ানোর কিছু ঝুঁকির কারণ:
- ধূমপান: ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ।
- সূর্যের আলো: অতিবেগুনী (UV) রশ্মি ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- সংক্রমণ: কিছু ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া ক্যান্সারের কারণ হতে পারে, যেমন HPV (হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস), যা জরায়ুর ক্যান্সারের কারণ হতে পারে এবং HBV (হেপাটাইটিস বি ভাইরাস), যা যকৃতের ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
- রাসায়নিক পদার্থ: কিছু রাসায়নিক পদার্থ, যেমন অ্যাসবেস্টস এবং বেনজিন, ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
- বংশগতি: কিছু ক্যান্সার পারিবারিকভাবে চলে আসতে পারে, যার অর্থ হল যে আপনার যদি পরিবারে ক্যান্সারের ইতিহাস থাকে তবে আপনার ঝুঁকি বেশি হতে পারে।
- বয়স: বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ক্যান্সার প্রতিরোধ:
যদিও ক্যান্সার প্রতিরোধের কোন নিশ্চিত উপায় নেই, তবে আপনার ঝুঁকি কমাতে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
- ধূমপান ত্যাগ করুন।
- সূর্য থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
ক্যান্সারের ধরণ:
বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার রয়েছে, প্রতিটি ধরণের নিজস্ব কারণ, লক্ষণ এবং চিকিৎসা। সবচেয়ে সাধারণ ধরণের ক্যান্সারের মধ্যে রয়েছে:
- ত্বকের ক্যান্সার
- স্তন ক্যান্সার
- ফুসফুসের ক্যান্সার
- কলোরেক্টাল ক্যান্সার
- প্রোস্টেট ক্যান্সার
ক্যান্সার চিকিৎসা:
ক্যান্সারের চিকিৎসার অনেকগুলি বিকল্প রয়েছে, যার মধ্যে
পেটের ক্যান্সারের লক্ষণ
পেটের ক্যান্সারের অনেকগুলি লক্ষণ রয়েছে এবং সেগুলি প্রায়শই অন্যান্য সাধারণ অবস্থার সাথে ভুল ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
যাইহোক, আপনার যদি নিম্নলিখিতগুলির মধ্যে কোনও লক্ষণ থাকে তবে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ:
-
- অ্যাপেটাইট পরিবর্তন: এতে খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস বা খাওয়ার পর দ্রুত পূর্ণতা অনুভব করা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এর কারণ হতে পারে ক্যান্সার টিউমার পেটের পরিমাণ কমিয়ে দেয় বা খাবার হজম করার ক্ষমতায় হস্তক্ষেপ করে।
- অজীর্ণ: এতে পেটে ব্যথা, পেট ফোলাভাব এবং বমি বমি ভাব অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এটি হতে পারে কারণ ক্যান্সার টিউমার হজম প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে।
- ওজন হ্রাস: ব্যাখ্যারহীন ওজন হ্রাস ক্যান্সারের একটি সাধারণ লক্ষণ। এটি ক্যান্সার টিউমার শরীরের শক্তি ব্যবহার করে বা ক্ষুধা হ্রাস করে হতে পারে।
- বমি বমি ভাব এবং বমি: এটি ক্যান্সারের টিউমার দ্বারা পেট বা অন্ত্রে বাধার কারণে হতে পারে। এটি পেটের অম্ল বা অন্যান্য পদার্থগুলির পেট থেকে অন্ননালীতে ফিরে আসার কারণে হতে পারে।
- রক্তাক্ত বমি বা মল: এটি ক্যান্সারের টিউমার থেকে রক্তপাতের কারণে হতে পারে। টিউমার আলসার বা ক্ষত তৈরি করতে পারে যা রক্তপাত করতে পারে। রক্ত মলের সাথে মিশে যেতে পারে, যা এটিকে কালো বা লালচে রঙের করে তোলে, বা এটি বমি হিসাবে বেরিয়ে আসতে পারে।
- পেটে ব্যথা: এটি ক্যান্সারের টিউমারের কারণে বা পেট বা অন্ত্রে প্রদাহের কারণে হতে পারে। ব্যথা তীব্র বা ধীরে ধীরে হতে পারে এবং এটি আসতে এবং যেতে পারে।
- অস্বাভাবিক ক্লান্তি: ক্যান্সার শরীরে অনেক শক্তি নিঃসরণ করতে পারে, যার ফলে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। এটি অ্যানিমিয়া (লাল রক্ত কোষের সংখ্যা কম) এর কারণেও হতে পারে, যা ক্যান্সারের একটি সাধারণ জটিলতা।
- সোজা পেট: এটি তরল জমা হওয়া বা ক্যান্সারের টিউমারের কারণে হতে পারে। তরল জমা পেটের আশপাশে প্রদাহ বা লিম্ফ নোডের বাধার কারণে হতে পারে।
উদাহরণ:
- একজন ব্যক্তি যিনি সাম্প্রতিককালে অনেক কম খেয়েছেন এবং তাদের পেটে ব্যথা এবং অজীর্ণ হচ্ছে তাদের পেটের ক্যান্সার হতে পারে।
- একজন ব্যক্তি যিনি ব্যাখ্যারহীন ওজন হ্রাস পেয়েছেন এবং বমি বমি ভাব এবং বমি করছেন তাদের পেটের ক্যান্সারও হতে পারে।
যদি আপনার এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনও থাকে তবে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। পেটের ক্যান্সার একটি গুরুতর অবস্থা, তবে প্রাথমিকভাবে ধরা পড়লে এটি চিকিৎসাযোগ্য।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে এই লক্ষণগুলি অন্যান্য অবস্থার কারণেও হতে পারে। তবে, আপনার যদি এইগুলির মধ্যে কোনও লক্ষণ থাকে
তবে নির্ণয় এবং চিকিৎসার বিকল্পগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
Reviews
There are no reviews yet.