বাংলাদেশের ঔষধি গাছের তালিকা

বাংলাদেশের ঔষধি গাছের তালিকা বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ঔষধি গাছ রয়েছে। এই গাছগুলি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে – এখনই কিনুন

বাংলাদেশের ঔষধি গাছের তালিকা

কিছু সাধারণ ঔষধি গাছ যা বাংলাদেশে পাওয়া যায় সেগুলি হল:

• মেন্দা: এই গাছটি বাংলাদেশের অঞ্চলভেদে চাপাইত্তা, কারজুকি, রতন, খারাজুরা নামেও পরিচিতি রয়েছে। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, চর্মরোগ, আমাশয়, ডায়রিয়া, পেট খারাপ, রক্ত আমাশয়, কৃমি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়া, জন্ডিস, প্রদাহ, ব্যথা, এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• বনধনে: এই গাছটি বাংলাদেশের অঞ্চলভেদে বনডুবি, বনধনে, বনঝোপ, বনগুল্ম, বনচুপড়ি, বনঝাউ নামেও পরিচিতি রয়েছে। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, যক্ষ্মা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, ব্যথা, এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• ভাট ফুল বা বনজুঁই: এই ফুলটি বাংলাদেশের অঞ্চলভেদে বনজুঁই, বনফুল, বনলতা, বনসুন্দরী, বনপলাশ নামেও পরিচিতি রয়েছে। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, ব্যথা, এবং ক্ষত নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
• নিম: এই গাছটি বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত ঔষধি গাছ। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, চর্মরোগ, ক্ষত নিরাময়, এবং পোকামাকড়ের কামড়ের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
• তুলসী: এই গাছটিও বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ঔষধি গাছ। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, চর্মরোগ, এবং ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
• চিরতা: এই গাছটি বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ঔষধি গাছগুলির মধ্যে একটি। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, চর্মরোগ, ক্ষত নিরাময়, এবং ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
• পাথরকুচি: এই উদ্ভিদটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজলভ্য ঔষধি উদ্ভিদগুলির মধ্যে একটি। এটি জ্বর, সর্দি, কাশি, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা, হাঁপানি, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেট খারাপ, কৃমি, চর্মরোগ, ক্ষত নিরাময়, এবং মূত্রনালীর সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

এই ঔষধি গাছগুলির পাশাপাশি, বাংলাদেশে আরও অনেক ঔষধি গাছ রয়েছে। এই গাছগুলির ব্যবহার সম্পর্কে আরও জানতে, একজন যোগ্য ভেষজ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।