মেয়েদের জরায়ুতে টিউমার কেন হয় । পেটে টিউমার কেন হয়

সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ফাইব্রয়েড। ফাইব্রয়েড হলো জরায়ুর পেশী বা সংযোগস্থলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এগুলো সাধারণত নিরীহ হয়, অর্থাৎ ক্যান্সারে পরিণত হয় না।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

সৌম্য টিউমার:

• ফাইব্রয়েড: এটি জরায়ুর পেশীতে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। ফাইব্রয়েড সাধারণত কোনো উপসর্গ দেখায় না, তবে কিছু ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রক্তপাত, ব্যথা, বা চাপের অনুভূতি হতে পারে।
• অ্যাডেনোমায়োসিস: এটি জরায়ুর পেশীতে এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যুর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এর ফলে ব্যথা, অতিরিক্ত রক্তপাত, এবং বন্ধ্যত্ব হতে পারে।
• পলিপ: এটি জরায়ুর আস্তরণে ছোট, নরম টিউমার। অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণ হতে পারে।

ঘাতক টিউমার:

• জরায়ুর ক্যান্সার: এটি জরায়ুর কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। জরায়ুর ক্যান্সারের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে অস্বাভাবিক রক্তপাত, পেটে ব্যথা, এবং অস্বাভাবিক যোনি স্রাব।
• সার্কোমা: এটি জরায়ুর পেশী বা অন্যান্য সংযোজক টিস্যুতে বিরল ধরণের ক্যান্সার।

ফাইব্রয়েডের কিছু ঝুঁকির কারণ হলো:

• বয়স: ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সের মধ্যে মহিলাদের ফাইব্রয়েড হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• জাতি: কৃষ্ণাঙ্গ মহিলাদের ফাইব্রয়েড হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• পরিবারে ইতিহাস: যদি আপনার পরিবারে কারও ফাইব্রয়েড থাকে, তাহলে আপনারও হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
• অস্থূলতা: অতিরিক্ত ওজন ফাইব্রয়েডের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
• এস্ট্রোজেন: দীর্ঘ সময় ধরে হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (HRT) ব্যবহার করা ফাইব্রয়েডের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

জরায়ুর অন্যান্য ধরনের টিউমার হলো:

• পলিপ: এগুলো জরায়ুর আস্তরণে ছোট, নরম বৃদ্ধি। এগুলো সাধারণত নিরীহ হয়, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
• অ্যাডেনোমায়োসিস: এটি এমন একটি অবস্থা যেখানে জরায়ুর আস্তরণ জরায়ুর পেশীর মধ্যে বৃদ্ধি পায়। এটি ব্যথা এবং অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণ হতে পারে।
• সারকোমা: এগুলো জরায়ুর পেশীর বিরল ক্যান্সার।

জরায়ুর টিউমারের লক্ষণ হলো:

• অস্বাভাবিক রক্তপাত: মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত, মাসিকের মধ্যে রক্তপাত, বা মেনোপজের পরে রক্তপাত।
• সমস্যাযুক্ত প্রস্রাব: বারবার প্রস্রাবের ইচ্ছা, প্রস্রাব করতে অসুবিধা, বা মূত্রাশয়ের পূর্ণতার অনুভূতি।
• অন্যান্য লক্ষণ: কোষ্ঠকাঠিন্য, পেছনের ব্যথা, বা যৌন মিলনের সময় ব্যথা।
• পেটে ব্যথা: তীব্র বা ধীরে ধীরে ব্যথা, যা পেটের নিচের অংশে বা পিঠে অনুভূত হতে পারে।
• চাপের অনুভূতি: জরায়ুতে চাপ বা ভারী অনুভূতি।
• অস্বাভাবিক যোনি স্রাব: পাতলা, সাদা বা রক্তাক্ত স্রাব।

আপনার যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে কোনটি থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনার টিউমারের ধরন নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিৎসা বিকল্পগুলি সুপারিশ করতে সক্ষম হবেন।

চিকিৎসা টিউমারের ধরন, আকার এবং লক্ষণগুলির উপর নির্ভর করে।

চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:

• ওষুধ: ব্যথা এবং রক্তপাত নিয়ন্ত্রণ করতে ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
• হরমোন থেরাপি: হরমোন থেরাপি টিউমারের ব

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

পেটে টিউমার কেন হয়