Description
বিষ খাওয়া রোগীর চিকিৎসা বিষ খাওয়া রোগীর চিকিৎসা নির্ভর করে বিষের প্রকৃতি, পরিমাণ এবং রোগীর উপসর্গের উপর। সাধারণত, বিষ খাওয়া রোগীর চিকিৎসায় নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া হয়: আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
বিষ খাওয়া রোগীর চিকিৎসা
-
প্রাথমিক চিকিৎসা:
- রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া।
- রোগীকে শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য সহায়তা করা।
- রোগীর শরীর থেকে বিষ বের করার চেষ্টা করা।
-
হাসপাতালে চিকিৎসা:
- রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা।
- বিষের প্রকৃতি নির্ণয় করা।
- বিষের প্রভাব বিপরীত করার জন্য চিকিৎসা করা।
- উপসর্গগুলির চিকিৎসা করা।
প্রাথমিক চিকিৎসা
বিষ খাওয়া রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া জরুরি। হাসপাতালে না পৌঁছা পর্যন্ত রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া যেতে পারে। প্রাথমিক চিকিৎসায় নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে:
-
রোগীকে শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য সহায়তা করা:
- রোগী যদি অজ্ঞান থাকে, তাহলে তার শ্বাসনালি খোলা রাখতে হবে।
- প্রয়োজনে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা করতে হবে।
-
রোগীর শরীর থেকে বিষ বের করার চেষ্টা করা:
- রোগী যদি সচেতন থাকে, তাহলে তাকে এক গ্লাস পানি বা দুধ পান করানো যেতে পারে।
- রোগী যদি বমি করে থাকে, তাহলে তার বমি করা বন্ধ করা উচিত নয়।
- তবে রোগী যদি পেট্রোল, কেরোসিন, এসিড বা ক্ষারজাতীয় কিছু খেয়ে থাকে, তাহলে তাকে বমি করানো উচিত নয়।
- রোগীকে বমি করানোর জন্য এক চা চামচ এপসম লবণ এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে পান করানো যেতে পারে।
হাসপাতালে চিকিৎসা
হাসপাতালে রোগীকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রোগীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে বিষের প্রকৃতি নির্ণয় করবেন। এরপর রোগীর বিষের প্রভাব বিপরীত করার জন্য চিকিৎসা শুরু করবেন। বিষের প্রভাব বিপরীত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও, রোগীর উপসর্গগুলির চিকিৎসাও করা হবে।
বিষের প্রকৃতি অনুযায়ী চিকিৎসা
বিষের প্রকৃতি অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা প্রয়োগ করা যেতে পারে। যেমন:
-
অ্যান্টিডোট ব্যবহার:
- কিছু কিছু বিষের জন্য নির্দিষ্ট অ্যান্টিডোট রয়েছে। এই অ্যান্টিডোট ব্যবহার করে বিষের প্রভাব বিপরীত করা যেতে পারে।
-
শরীর থেকে বিষ বের করা:
- পাকস্থলী ওয়াশ করে শরীর থেকে বিষ বের করা যেতে পারে।
- রেচন ক্রিয়ার মাধ্যমে শরীর থেকে বিষ বের করে দেওয়ার জন্য ঔষুধ দেওয়া যেতে পারে।
-
অন্যান্য চিকিৎসা:
- বিষের প্রভাবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই ক্ষতিগ্রস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলির চিকিৎসা করা জরুরি।
বিষক্রিয়ার প্রতিরোধ
বিষক্রিয়া প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখা জরুরি:
- বিষাক্ত পদার্থ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
- বিষাক্ত পদার্থের লেবেল ভালোভাবে পড়ুন এবং তা অনুযায়ী ব্যবহার করুন।
- বিষাক্ত পদার্থের সঙ্গে কাজ করার সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন।
- বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শে আসার পর হাত ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
বিষক্রিয়া একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা। তাই বিষক্রিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
Reviews
There are no reviews yet.