ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা । সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

সাধারণ যোগ্যতা:

• বয়স: আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

• আয়: আবেদনকারীর নিয়মিত আয়ের উৎস থাকতে হবে। বেতনজীবীদের জন্য, বেতন স্লিপ জমা দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের জন্য, ট্রেড লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট এবং আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
• ক্রেডিট স্কোর: আবেদনকারীর ক্রেডিট স্কোর ভালো হতে হবে। ক্রেডিট স্কোর ৭০০ এর উপরে হলে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• ব্যাংক অ্যাকাউন্ট: আবেদনকারীর ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক।
• কাগজপত্র:
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • আয়ের প্রমাণপত্র (বেতন স্লিপ, ট্রেড লাইসেন্স, ইত্যাদি)
  • ঠিকানার প্রমাণপত্র (বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, ইত্যাদি)

কিছু ক্রেডিট কার্ডের জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতা:

• প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳১ লক্ষ।
• সিগনেচার ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳৫০ হাজার।
• গোল্ড ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳৩০ হাজার।
• ক্লাসিক ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳২০ হাজার।

আবেদন প্রক্রিয়া:

• অনলাইনে: ইসলামী ব্যাংকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
• শাখায়: ইসলামী ব্যাংকের যেকোনো শাখায় গিয়ে আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করে পূরণ করে জমা দিতে পারেন।

উদাহরণ:

• ধরুন, আপনি একজন বেতনজীবী এবং আপনার মাসিক আয় ৳৫০ হাজার। আপনি ইসলামী ব্যাংকের সিগনেচার ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান। আপনার বয়স ২৫ বছর এবং আপনার ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে। আপনার ক্রেডিট স্কোর ৭৫০। এই ক্ষেত্রে, আপনি ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য যোগ্য।
• আরেকটি উদাহরণ, আপনি একজন ব্যবসায়ী এবং আপনার মাসিক আয় ৳৩৫ হাজার। আপনি ইসলামী ব্যাংকের গোল্ড ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান। আপনার বয়স ৪০ বছর এবং আপনার

আরও তথ্যের জন্য:

• ইসলামী ব্যাংকের ওয়েবসাইট
• ইসলামী ব্যাংকের কাস্টমার কেয়ার: 16242

দ্রষ্টব্য:

• ইসলামী ব্যাংক যেকোনো সময় ক্রেডিট কার্ডের নীতিমালা পরিবর্তন করতে পারে।
• ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করার আগে নীতিমালা ভালোভাবে পড়ে নিন।

আশা করি এই তথ্যগুলো আপনার কাজে আসবে।

সাধারণ যোগ্যতা:

• বয়স: আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
• আয়: আবেদনকারীর নিয়মিত আয়ের উৎস থাকতে হবে। বেতনজীবীদের জন্য, বেতন স্লিপ জমা দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের জন্য, ট্রেড লাইসেন্স, টিন সার্টিফিকেট এবং আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হবে।
• ক্রেডিট স্কোর: আবেদনকারীর ক্রেডিট স্কোর ভালো হতে হবে। ক্রেডিট স্কোর ৭০০ এর উপরে হলে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• ব্যাংক অ্যাকাউন্ট: আবেদনকারীর সিটি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক।
• কাগজপত্র:
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • আয়ের প্রমাণপত্র (বেতন স্লিপ, ট্রেড লাইসেন্স, ইত্যাদি)
  • ঠিকানার প্রমাণপত্র (বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, ইত্যাদি)

কিছু ক্রেডিট কার্ডের জন্য নির্দিষ্ট যোগ্যতা:

• প্রিমিয়াম ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳১ লক্ষ।
• সিগনেচার ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳৫০ হাজার।
• প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳৩০ হাজার।
• গোল্ড ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳২০ হাজার।
• ক্লাসিক ক্রেডিট কার্ড: ন্যূনতম মাসিক আয় ৳১০ হাজার।

আবেদন প্রক্রিয়া:

• অনলাইনে: সিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
• শাখায়: সিটি ব্যাংকের যেকোনো শাখায় গিয়ে আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করে পূরণ করে জমা দিতে পারেন।

আরও তথ্যের জন্য:

• সিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইট: [ভুল URL সরানো হয়েছে]
• সিটি ব্যাংকের কাস্টমার কেয়ার: 01713-333-777

উদাহরণ:

• ধরুন, আপনি একজন বেতনজীবী এবং আপনার মাসিক আয় ৳৫০ হাজার। আপনি সিটি ব্যাংকের সিগনেচার ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান। আপনার বয়স ২৫ বছর এবং আপনার সিটি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে। আপনার ক্রেডিট স্কোর ৭৫০। এই ক্ষেত্রে, আপনি ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য যোগ্য।
• আরেকটি উদাহরণ, আপনি একজন ব্যবসায়ী এবং আপনার মাসিক আয় ৳৩৫ হাজার। আপনি সিটি ব্যাংকের প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ডের জন্য আবেদন করতে চান।

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন