Description
কখন যোনি স্রাব নিয়ে চিন্তিত হবেন । স্বাভাবিক যোনি স্রাব:
কখন যোনি স্রাব নিয়ে চিন্তিত হবেন
- যোনি স্রাব স্বাভাবিক এবং স্বাস্থ্যকর, এটি যোনি ও জরায়ুকে পরিষ্কার এবং ভেজা রাখতে সাহায্য করে।
- পরিমাণ: স্রাবের পরিমাণ মাসিক চক্রের বিভিন্ন পর্যায়ে পরিবর্তিত হয়। মাসিকের আগে স্রাব পাতলা এবং স্বচ্ছ থাকে, ovulation এর সময় এটি স্পষ্ট এবং স্লিমি হয়, এবং মাসিকের পরে এটি পাতলা এবং সাদা হয়।
- রঙ: স্বাভাবিক স্রাব সাদা, হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হয়।
- এবং ঘনত্ব মাসিক চক্রের বিভিন্ন পর্যায়ে পরিবর্তিত হতে পারে।
- স্বাভাবিক স্রাব সাধারণতঃ সাদা, হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হয়, এবং গন্ধহীন বা হালকা গন্ধযুক্ত হয়।
রঙের পরিবর্তন:
- সবুজ: ট্রাইকোমোনিয়াসিস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
- রক্তপাত: মাসিক ছাড়াও অন্য সময়ে রক্তপাত, বিশেষ করে যদি তা ভারী হয়, দীর্ঘস্থায়ী হয়, বা যৌনতা করার পরে হয়
- হলুদ: ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
- বাদামী: পুরাতন রক্তের লক্ষণ হতে পারে, যা গর্ভপাত বা গর্ভাবস্থায় জটিলতার লক্ষণ হতে পারে।
- গোলাপি: রক্তপাতের লক্ষণ হতে পারে, যা গর্ভাবস্থায় জটিলতা, গর্ভাশয়ের ক্যান্সার, বা অন্যান্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
গন্ধের পরিবর্তন:
- মাছের মতো: ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের লক্ষণ (যোনিতে ব্যাকটেরিয়াল ভেসিসিস)।
- পচা: ট্রাইকোমোনিয়াসিসের লক্ষণ।
- তীব্র: यीস্ট সংক্রমণের লক্ষণ।
- দুর্গন্ধযুক্ত: ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের লক্ষণ।
পরিমাণের পরিবর্তন:
- অস্বাভাবিকভাবে বেশি স্রাব, যা প্যাড বা ট্যাম্পন দ্রুত ভিজিয়ে দেয়।
- শুষ্কতা যোনিতে জ্বালাপোড়া এবং ব্যথার কারণ হতে পারে।
অন্যান্য লক্ষণ:
- যোনিতে চুলকানি, জ্বালাপোড়া, ফোলাভাব, বা ব্যথা
- যোনিমুখে ব্যথা
- দ্রবীভূত ত্বকের মতো স্রাব
- পেটে ব্যথা
- মূত্রত্যাগে ব্যথা বা জ্বালা
- যৌনতা করার সময় ব্যথা
কিছু নির্দিষ্ট পরিস্থিতি:
- গর্ভাবস্থায় অস্বাভাবিক স্রাব সম্পর্কে সতর্ক থাকা উচিত।
- যৌন সংক্রামিত রোগ (STD) থাকলে নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত।
- অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে यीস্ট সংক্রমণ হতে পারে।
নারীদের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি কেন হয়
মনে রাখবেন:
- এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয়।
- আপনার যদি স্রাব নিয়ে কোন প্রশ্ন বা উদ্বেগ থাকে, তবে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
- নিয়মিত স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ।
কিছু টিপস:
- প্যাড এবং ট্যাম্পনের পরিবর্তে কাপড়ের প্যাড ব্যবহার করুন।
- সুগন্ধযুক্ত সাবান এবং ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন।
- পানি প্রচুর পরিমাণে পান করুন।
- সুতির পোশাক পরুন।
- সুষম খাদ্য খান।
- ধূমপান ত্যাগ করুন।
- মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।
Reviews
There are no reviews yet.