পহেলা বৈশাখের আচার অনুষ্ঠান । পহেলা বৈশাখ কিভাবে উদযাপন করা হয়

850.00৳ 

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

ব্যবহারের সুবিধা;
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।

744 in stock

Description

পহেলা বৈশাখের আচার অনুষ্ঠান । পহেলা বৈশাখ কিভাবে উদযাপন করা হয়

পহেলা বৈশাখের আচার অনুষ্ঠান:

বাংলা নববর্ষ, যা বাঙালি সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান উৎসব। এই দিনটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে জাতীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয়। নববর্ষ উদযাপনের আচার-অনুষ্ঠান ভোর থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন রূপে ধারণ করে।

মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

ভোরবেলা:

  • পান্তা-ইলিশ: পান্তা-ইলিশ বাঙালি সংস্কৃতির একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার। নববর্ষের ভোরে পান্তা-ইলিশ খাওয়া বাঙালিদের কাছে একটি বিশেষ আকর্ষণ। ভোরে ঘুম থেকে উঠে পান্তা-ইলিশ খেয়ে মানুষ নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করে।
  • নববর্ষের শুভেচ্ছা: নববর্ষের ভোর থেকেই মানুষ একে অপরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানায়। বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী, এমনকি অপরিচিতদের সাথেও শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়।
  • মঙ্গল শোভাযাত্রা: নববর্ষের সকালে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। এই শোভাযাত্রায় বিভিন্ন রকমের রঙিন পোশাক পরিহিত মানুষ, গান বাজনা, নাচ, এবং ঐতিহ্যবাহী বাংলা লোকশিল্পের প্রদর্শন করা হয়।
  • পাখির গান: ঢাকার রমনা পার্ক ও অন্যান্য স্থানে নববর্ষের ভোরে পাখির গানের আসর বসে। এই আসরে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির গান শোনার জন্য মানুষ ভিড় জমায়।

দুপুরে:

  • নববর্ষ উদযাপন: বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সরকারিভাবে রমনা পার্কে নববর্ষ উদযাপনের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে নববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
  • হালখাতা: নববর্ষের দিনটি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে ব্যবসায়ীরা গত বছরের হিসাব-নিকাশ শেষ করে নতুন খাতা খোলেন। এই রীতিকে হালখাতা বলা হয়।

বিকেলে:

  • বর্ষবরণ: সূর্যাস্তের সময় নববর্ষ বরণ করা হয়। এই সময় মানুষ ছাদে, উঠোনে, বা খোলা জায়গায় জড়ো হয় এবং নববর্ষের আগমন উদযাপন করে।
  • আতশবাজি: আকাশে আতশবাজি ফোটানো নববর্ষের আরেকটি ঐতিহ্য। সূর্যাস্তের পর আকাশে রঙিন আতশবাজি নববর্ষের আনন্দকে আরও বর্ধিত করে।

রাতে:

  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: রাতভর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গান, নাচ, কবিতা আবৃত্তি, থিয়েটার, বা অন্যান্য সাংস্কৃতিক প্রদর্শনের মাধ্যমে নববর্ষের আনন্দ প্রকাশ করা হয়।
  • গান ও নাচ: গান ও নাচ নববর্ষ উদযাপনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। নববর্ষের বিশেষ গান এবং ঐতিহ্যবাহ

অন্যান্য আচার-অনুষ্ঠান:

  • নতুন পোশাক পরিধান: নববর্ষ উপলক্ষে অনেকে নতুন পোশাক পরিধান করেন।
  • ঘর-বাড়ি পরিষ্কার: নববর্ষের আগে ঘর-বাড়ি পরিষ্কার করা হয়।
  • নববর্ষের বাজার: নববর্ষের আগে বিভিন্ন বাজারে নববর্ষের জিনিসপত্রের বিক্রি বৃদ্ধি পায়।

পহেলা বৈশাখের আচার-অনুষ্ঠান বাঙালি সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই দিনটি বাঙালিদের ঐক্য ও সংহতির প্রতীক।

পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

পহেলা বৈশাখ কিভাবে উদযাপন করা হয়

বাংলা নববর্ষ, বাঙালিদের সর্বজনীন উৎসব পহেলা বৈশাখ । এটি আনন্দ, উদ্দীপনা এবং নতুন সূচনার প্রতীক।

পহেলা বৈশাখ উদযাপনের কিছু ঐতিহ্যবাহী রীতিনীতি:

শোভাযাত্রা:

  • মঙ্গল শোভাযাত্রা: ঢাকায় রমনা পার্ক থেকে শুরু হয় এবং শহরের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে রমনা পার্কে ফিরে আসে।
  • নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়: “শুভ নববর্ষ” বলে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানানো।
  • নতুন জামাকাপড় পরা: নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে নতুন জামাকাপড় পরা।
  • পান্তা ভাত খাওয়া: পান্তা ভাত, ইলিশ মাছ, লুচি, বড়ি, ঝাল, পায়েস, মিষ্টি ইত্যাদি খাওয়া।
  • হালখাতা খোলা: ব্যবসায়ীরা পুরাতন হিসাব বন্ধ করে নতুন হিসাব খোলেন।
  • নানা আয়োজন: গ্রামে মেলা বসে, গান বাজনা হয়, নাচ হয়, খেলাধুলা হয়।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

পহেলা বৈশাখ উদযাপনের আঞ্চলিক বৈচিত্র্য:

  • ঢাকা: মঙ্গল শোভাযাত্রা, রমনা পার্কে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
  • চট্টগ্রাম: বৈশাখী উৎসব, পাহাড়ে পান্তা খাওয়া।
  • সিলেট: হাজারীগঞ্জের মেলা, লাঠিখেলা।
  • রংপুর: গাইবান্ধার বন্যা উৎসব।
  • বরিশাল: মেলা, গান বাজনা।

নতুন জামাকাপড়:

  • নববর্ষের আনন্দে অংশীদার হতে অনেকে নতুন জামাকাপড় কিনে থাকেন।
  • পুরুষরা পাঞ্জাবি, ধুতি, লুঙ্গি, শার্ট-প্যান্ট পরেন।
  • মহিলারা শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, থ্রি-পিস, লম্বা স্কার্ট-টপ ইত্যাদি পরেন।
  • শিশুরা রঙিন জামাকাপড় পরে।

পান্তা ভাত:

  • পান্তা ভাত নববর্ষের ঐতিহ্যবাহী খাবার।
  • পানিতে ভিজিয়ে রাখা পচা ভাত দিয়ে তৈরি করা হয়।
  • ইলিশ মাছ, লুচি, বড়ি, ঝাল, পায়েস, মিষ্টি ইত্যাদির সাথে পরিবেশন করা হয়।
  • গ্রামে বাড়িতে তৈরি পান্তা ভাত খাওয়ার রীতি প্রচলিত।
  • শহরে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় পান্তা ভাতের বিশেষ আয়োজন করা হয়।

হালখাতা:

  • নববর্ষের দিন নতুন হিসাব খোলার রীতি।
  • ব্যবসায়ীরা পুরাতন হিসাব বন্ধ করে নতুন খাতায় লেনদেন শুরু করেন।
  • হালখাতার দিন কেনাকাটা করার রীতি প্রচলিত।
  • ব্যবসায়ীরা গ্রাহকদের মিষ্টি বিতরণ করেন।

আঞ্চলিক বৈচিত্র্য:

  • চট্টগ্রাম: পাহাড়ে পান্তা খাওয়া, বৈশাখী উৎসব।
  • সিলেট: হাজারীগঞ্জের মেলা, লাঠিখেলা।
  • রংপুর: গাইবান্ধার বন্যা উৎসব।
  • বরিশাল: মেলা, গান বাজনা।

পরিশেষে, পহেলা বৈশাখ বাঙালিদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি আমাদের জীবনে আনন্দ, উৎসব এবং নতুন সূচনার বার্তা বয়ে আনে।

পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পহেলা বৈশাখের আচার অনুষ্ঠান । পহেলা বৈশাখ কিভাবে উদযাপন করা হয়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *