পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে ১০টি বাক্য

750.00৳ 

<h3>সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639</span>

<p>♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

ব্যবহারের সুবিধা;
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
>৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।

740 in stock

Description

পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে ১০টি বাক্য ।

পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে ১০টি বাক্য:

১. পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন, যা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে একটি বর্ণাঢ্য উৎসব হিসেবে উদযাপিত হয়।

২. বাংলা সন ১৪২৯ সালে সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে পহেলা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

৩. পহেলা বৈশাখের দিনটিতে বাঙালিরা নতুন পোশাক পরিধান করে, মিষ্টি বিতরণ করে এবং নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করে।

৪. ঢাকায় রমনা পার্ক, সোনারগাঁও এবং বাহাদুর শাহ পার্ক ঐতিহ্যবাহী পহেলা বৈশাখ উদযাপনের কেন্দ্রবিন্দু।

৫. পহেলা বৈশাখের সকালে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ বের হয়, যা নববর্ষের আনন্দ বার্তা ছড়িয়ে দেয়।

৬. ‘নববর্ষের পাঁচালি’ গান এবং ‘নববর্ষের আত্মপ্রকাশ’ অনুষ্ঠান পহেলা বৈশাখের আকর্ষণীয় দিক।

৭. বাংলাদেশের সকল সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পহেলা বৈশাখ একটি সরকারি ছুটির দিন।

৮. পহেলা বৈশাখ বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক, যা বিশ্বব্যাপী বাঙালিদের একত্রিত করে।

৯. ‘নববর্ষের প্রতিজ্ঞা’ পহেলা বৈশাখের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যেখানে মানুষ নতুন বছরের জন্য নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে।

১০. পহেলা বৈশাখ শুধু একটি উৎসব নয়, বরং এটি নতুন করে জীবন শুরু করার একটি प्रेरणা।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

পহেলা বৈশাখ: বাঙালি সংস্কৃতির এক অমূল্য উৎসব

উৎপত্তি ও ইতিহাস:

বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ বাংলার মানুষের কাছে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে ১৫৫৬ সালে বঙ্গাব্দ প্রবর্তনের মাধ্যমে পহেলা বৈশাখকে নববর্ষ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ঐতিহাসিকদের মতে, এর আগেও বাংলায় নববর্ষ উদযাপনের প্রচলন ছিল, তবে আকবরের সময় থেকে এটি একটি রাষ্ট্রীয় উৎসবে পরিণত হয়।

উদযাপনের রীতিনীতি:

পহেলা বৈশাখের দিনটিতে বাঙালিরা বিভিন্ন রীতিনীতি পালন করে। নতুন পোশাক পরিধান, মিষ্টি বিতরণ, নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময়, মঙ্গল শোভাযাত্রা, নববর্ষের পাঁচালি গান, নববর্ষের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান, নববর্ষের প্রতিজ্ঞা ইত্যাদি পহেলা বৈশাখের উল্লেখযোগ্য রীতিনীতি।

মঙ্গল শোভাযাত্রা:

পহেলা বৈশাখের সকালে ঢাকার রমনা পার্ক থেকে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ বের হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর আয়োজনে এই শোভাযাত্রায় বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।শোভাযাত্রায় বিভিন্ন রকমের মুখোশ, আল্পনা, পুতুল, গান, বাজনা, নাচ, ঐতিহ্যবাহী পোশাক ইত্যাদির মাধ্যমে বাংলার সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়।

নববর্ষের পাঁচালি:

আনন্দ বার্তা ছড়িয়ে দিতে ‘নববর্ষের পাঁচালি’ গান গাওয়া হয়। এই গানগুলিতে নতুন বছরের জন্য শুভকামনা ও আশাবাদ প্রকাশ করা হয়। ‘এলো এলো ফাগুন, এলো এলো রে’ , ‘শুভ নববর্ষ এলো রে’, ‘নববর্ষের গান’ ইত্যাদি নববর্ষের পাঁচালির জনপ্রিয় গান।

নববর্ষের আত্মপ্রকাশ:

বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘নববর্ষের আত্মপ্রকাশ’ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানীয় শিল্পীরা গান, নাচ, কবিতা আবৃত্তি, নাটক পরিবেশন করে থাকেন।

নববর্ষের প্রতিজ্ঞা:

এ দিনটিতে অনেকে নতুন বছরের জন্য নতুন লক্ষ্য নির্ধারণ করে ‘নববর্ষের প্রতিজ্ঞা’ করে থাকে। ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে উন্নতির জন্য নতুন বছরের প্রতিজ্ঞা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

পহেলা বৈশাখের তাৎপর্য:

পহেলা বৈশাখ শুধু একটি উৎসব নয়, বরং এটি বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক। নতুন বছরের শুরুতে এই উৎসব বাঙালিদের মনে আশার সঞ্চার করে এবং তাদেরকে নতুন করে জীবন শুরু করার অনুপ্রেরণা যোগায়।

বিশ্বব্যাপী উদযাপন:

বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাঙালিরা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করে থাকে।

পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

ইতিহাস:

পহেলা বৈশাখের উৎসব দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। সম্রাট আকবরের রাজত্বকাল (১৫৫৬-১৬০৫) থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের প্রথা শুরু হয় বলে ধারণা করা হয়। তখনকার সময়ে, ‘নববর্ষ’ ফার্সি সনের প্রথম দিন ‘নওরোজ’-এর সাথে মিলে যেত।

উৎসবের রীতিনীতি:

  • পায়েস: পহেলা বৈশাখের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হলো পায়েস। নববর্ষের দিন সকালে ঘরে ঘরে পায়েস রান্না করা হয়।
  • নববর্ষের শুভেচ্ছা: এই দিনে, মানুষ একে অপরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানায়।
  • মঙ্গল শোভাযাত্রা: ঢাকায় রমনা পার্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ পহেলা বৈশাখের অন্যতম আকর্ষণ।
  • সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যেমন গান, নাচ, এবং কবিতা আবৃত্তি, অনুষ্ঠিত হয়।
  • নববর্ষের পোশাক: নববর্ষের দিনে, মানুষ নতুন জামাকাপড় পরে।
  • অন্যান্য রীতিনীতি: গ্রামাঞ্চলে, ‘হাড়িভাঙা’ খেলা, ‘নববর্ষের বাজার’ বসানো, ‘গান বাজনা’ ইত্যাদি রীতিনীতি পালিত হয়।

ধর্মীয় দিক:

পহেলা বৈশাখ শুধু একটি সাংস্কৃতিক উৎসবই নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসবও।

  • হিন্দু ধর্ম: হিন্দুরা এই দিন ‘নববর্ষ’ উদযাপন করে।
  • বৌদ্ধ ধর্ম: বৌদ্ধরা ‘বৈশাখী পূর্ণিমা’ পালন করে।

পহেলা বৈশাখের গুরুত্ব:

বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতীক পহেলা বৈশাখ । এটি নতুন সূচনার প্রতীক, এবং মানুষ আশা করে যে নতুন বছরটি তাদের জন্য শুভ হবে।

উদাহরণ:

  • ঢাকার রমনা পার্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রায়’ লাখো মানুষ অংশগ্রহণ করে।
  • গ্রামাঞ্চলে, ‘হাড়িভাঙা’ খেলায় তরুণ-তরুণীরা একে অপরের মাথায় হাড়ি ভেঙে নববর্ষের আনন্দ উদযাপন করে।
  • নববর্ষের দিনে, বাংলাদেশের সকল টেলিভিশন চ্যানেলে বিশেষ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়।

বিবরণ:

  • পহেলা বৈশাখের রীতিনীতি বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।
  • ‘মঙ্গল শোভাযাত্রায়’ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে।
  • ‘হাড়িভাঙা’ খেলায়

পুনরাবৃত্তি এড়িয়ে চলা:

উত্তরে একই বিষয় ব

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে ১০টি বাক্য”

Your email address will not be published. Required fields are marked *