বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার পার্থক্য

300.00৳ 

<h3>tyle=”color: #3366ff;”>সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

<p>ব্যবহারের সুবিধা;</strong>
১, আপনার লিঙ্গ মোটা এবং বড় করবে।
৩, পূর্বের তুলনায় সময় বাড়াবে এবং সময় দীর্ঘায়িত করবে।
৪, আগের থেকে বেশি সময় স্ত্রী সহবাস করতে পারবেন।
৫, স্ত্রীকে দ্রুত আনন্দ দেওয়া যায় এবং স্ত্রীর অর্গাজম করা সম্ভব।
৬, মেয়েরা পরিপূর্ণ যৌন তৃপ্তি লাভ  লাভ করবে।

742 in stock

Description

বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার পার্থক্য । বিনাইন বনাম ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: মূল পার্থক্য । বিনাইন টিউমার এবং ম্যালিগন্যান্ট টিউমার দুটোই অস্বাভাবিক কোষের বৃদ্ধি যা শরীরের যেকোনো অংশে গঠিত হতে পারে।

তবে, তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে যা তাদের আচরণ এবং চিকিৎসার প্রয়োজনীয়তাকে প্রভাবিত করে।

বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার পার্থক্য

বৃদ্ধি:

  • বিনাইন টিউমার: ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণত নিয়ন্ত্রিত থাকে।
  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কোষের বৈশিষ্ট্য:

  • বিনাইন টিউমার: স্বাভাবিক কোষের মতো দেখতে এবং কাজ করে।
  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: অস্বাভাবিক দেখতে এবং কাজ করে। এগুলো দ্রুত বিভাজিত হতে পারে এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

আশেপাশের টিস্যুতে আক্রমণ:

  • বিনাইন টিউমার: সাধারণত আশেপাশের টিস্যুতে আক্রমণ করে না।
  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: আশেপাশের টিস্যুতে আক্রমণ করতে এবং ধ্বংস করতে পারে।

মেটাস্টাসিস:

  • বিনাইন টিউমার: শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না।
  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: শরীরের লিম্ফ নোড এবং রক্তনালীগুলির মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে (মেটাস্টাসাইজ)।

চিকিৎসা:

  • বিনাইন টিউমার: চিকিৎসার প্রয়োজন নাও হতে পারে, তবে অপসারণ করা যেতে পারে যদি এটি বৃদ্ধি পায়, উপসর্গ সৃষ্টি করে বা ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: সাধারণত অস্ত্রোপচার, রেডিয়েশন থেরাপি বা কেমোথেরাপির মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়।

উদাহরণ:

  • বিনাইন টিউমার:

    • চর্মের টিউমার: লিপোমা, হেমাঙ্গিওমা
    • হাড়ের টিউমার: অস্টিওমা, কোন্ড্রোমা
    • গর্ভাশয়ের টিউমার: ফাইব্রয়েড, মায়োমা

    ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • কার্সিনোমা: স্তন ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার
    • সারকোমা: অস্টিওসারকোমা, লিম্ফোমা, মেলানোমা
    • লিউকেমিয়া: লিম্ফোব্লাস্টিক লিউকেমিয়া, মায়েলোজেনাস লিউকেমিয়া

মনে রাখবেন: এটি কেবল একটি সাধারণ নির্দেশিকা। টিউমারের অনেকগুলি ভিন্ন ধরণ রয়েছে এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।

আপনার যদি কোন টিউমার সম্পর্কে উদ্বেগ থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ম্যালিগন্যান্ট ও বিনাইন টিউমার পার্থক্য

বৃদ্ধি:

  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বৃদ্ধি পায়, যা আশেপাশের টিস্যুতে অনুপ্রবেশ করে এবং “টিউমার ইনভেসিভ” নামে পরিচিত হয়।
    • দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং আকারে বড় হতে পারে।
    • টিউমারের ভেতরে রক্তনালী তৈরি করতে পারে, যা শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ার (মেটাস্টাসাইজ) সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।
  • বিনাইন টিউমার:

    • ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণত একটি নির্দিষ্ট আকারে পৌঁছে থেমে যায়।
    • আশেপাশের টিস্যুতে অনুপ্রবেশ করে না।
    • টিউমারের ভেতরে রক্তনালী তৈরি করে না।

কোষের গঠন:

  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • অস্বাভাবিক দেখতে কোষ থাকে যা “অ্যাটিপিক্যাল” নামে পরিচিত।
    • কোষের নিউক্লিয়াস বড় এবং অস্বাভাবিক আকারের হতে পারে।
    • কোষের সাইটোপ্লাজম অস্বাভাবিক দেখাতে পারে।
    • অস্বাভাবিক হারে কোষ বিভাজন করে।
  • বিনাইন টিউমার:

    • স্বাভাবিক দেখতে কোষ থাকে।
    • কোষের নিউক্লিয়াস এবং সাইটোপ্লাজম স্বাভাবিক দেখায়।
    • নিয়ন্ত্রিত হারে কোষ বিভাজন করে।

টিউমারের প্রান্ত:

  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • অস্পষ্ট এবং অনিয়মিত প্রান্ত থাকে।
    • টিউমারের কোষগুলি আশেপাশের স্বাভাবিক টিস্যুর সাথে মিশে যায়।
  • বিনাইন টিউমার:

    • স্পষ্ট এবং নিয়মিত প্রান্ত থাকে।
    • টিউমারের কোষগুলি আশেপাশের স্বাভাবিক টিস্যু থেকে স্পষ্টভাবে আলাদা থাকে।

মেটাস্টাসিস:

  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে পারে (মেটাস্টাসাইজ)।
    • রক্ত ​​বা লিম্ফ টেস্যু দিয়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
    • মেটাস্টাসাইজড টিউমারগুলি নতুন টিউমার তৈরি করে যা মূল টিউমারের মতোই।
  • বিনাইন টিউমার:

    • শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে না।
    • শুধুমাত্র যেখানে তারা শুরু হয়েছিল সেখানেই থাকে।

স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব:

  • ম্যালিগন্যান্ট টিউমার:

    • ক্যান্সারের কারণ হতে পারে, যা মারাত্মক হতে পারে।
    • টিউমারের বৃদ্ধি এবং ছড়িয়ে পড়ার ফলে টিস্যু ও অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে।
    • রক্তপাত, সংক্রমণ এবং অন্যান্য জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

অতিরিক্ত তথ্য:

পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট টিউমার পার্থক্য”

Your email address will not be published. Required fields are marked *